নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিচিত্র চরিত্রের সন্ধানে…

বিচিত্রতায় উপস্থিত হলেই কেবল বিচিত্র চরিত্রের সন্ধান পাওয়া যায়।

পৃথ্বীর পরিব্রাজক

কিছু প্রস্ফুটিত স্বপ্নের প্রয়াণ, যেখানে স্বাপ্নিক আমি! কারো অযত্নের, অবহেলার ও অনাদরের পাত্র, সেও এই অপরিত্‌যক্ত আমি!!!

পৃথ্বীর পরিব্রাজক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বালাকোটের চেতনায় উজ্জীবিত হয়

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৩

আজ ঐতিহাসিক ৬ই মে যা ইতিহাসে বালাকোট দিবস নামে পরিচিত।



১৮৩০ সালের আজকের এই দিনে শাহাদত বরণ করেছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশে স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্রদুত, ঈমানী চেতনার প্রাণপুরুষ, আযাদী আন্দোলনের অকুতোভয় সিপাহসালার আমীরুল মুমিনীন, ইমামুত তরীকত হযরত সাইয়িদ আহমদ শহীদ বেরলভী (র)



তিনি শাহাদত বরণ করেছিলেন ব্রিটিশ এবং তাদের মিত্র শিখদের অত্যাচার ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।

তিনি একদিকে যেমন ছিলেন একজন মহান ওলী ঠিক অপরদিকে তেমন ছিলেন একজন অকুতোভয় সিপাহসালার। গভীর রাতে তার দুচোখ যেমন স্রষ্টার পানে অশ্রু ঝরাতো ঠিক তেমনীভাবে দিনের আলোতে তার তরবারি ইসলামের শত্রুদের রক্ত ঝরাতো।



তিনি ও তার সহযোদ্ধাসহ যেভাবে অতুলনীয় বীরত্বের স্বাক্ষর রেখে আল্লাহর সান্নিধ্যে চলে গেলেন তাতে মুতা, ইয়ামামা ও কারবালার শহীদদের কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। ঐ দিন তারা পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেও তাদেরই প্রেরণায় ভারতে মুসলমানগণ আজাদী আন্দোলনের মাধ্যমে পৃথক আবাসভূমি লাভে উজ্জীবিত হয়েছিলেন।



তার প্রতিষ্ঠিত তরীকা, তরীকায়ে মোহাম্মদীয়া আমাদের দেখিয়েছে একটি আলোকোজ্জ্বল পথ। তার এই তরীকাতে দীক্ষিত হয়ে আমাদের পীর ও মুর্শিদ হযরত আল্লামা ফুলতলী ছাহেব কিবলাহ (র.) তার জীবদ্দশায় ইসলাম এবং ইনসানের খেদমতে কাজ করে গেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় তার ইন্তেকালের পর থেকে তার যোগ্য উত্তরসূরিরা এ তরীকার খেদমত করে যাচ্ছেন আর ইনশাল্লাহ অনাগত ভাবিষ্যতেও যাবেন।



আসুন বর্তমান সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে বালাকোটের চেতনায় উজ্জীবিত হয়।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭

নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: বালাকোটের চেতনায় বাংলাদেশে উজ্জীবিত হয় কেবলমাত্র জামাতীরা। আপনি এভাবে নিজেকে কালারিং না করলেও পারতেন

১৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:১৮

পৃথ্বীর পরিব্রাজক বলেছেন: একমাত্র সঠিক আকীদায় বিশ্বাসী বাংলাদেশী মুসলমানরা-ই শহীদ বেরেলভী (র) কে অনুসরণ করে। যারা অনুসরণ করে তারা সবাই ছিলেন তাসাউফ পন্থি কিন্তু জামায়াতীরা পুরোপুরি তাসাউফ বিরোধী। জামায়াতীরা বালাকোটের চেতনাকে তথাকথিত জিহাদ ইস্যু হিসাবে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের নিমিত্ত ব্যবহার করে। আপনি একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন যে, এদেশের স্বাধীনতার পক্ষের ওলী-আউলিয়ারই বালাকোটের চেতনায় উজ্জীবিত হন বাকীরা (জামায়াতি) শুধু ভান করে।

২| ০৭ ই মে, ২০১৪ রাত ২:০৮

বাংলার ঈগল বলেছেন:

৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫৮

রাসেল সরকার বলেছেন: সাইয়িদ আহমদ বেরলভীকে "শহীদ" হিসেবে আখ্যায়িত করা চরম মূর্খতা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.