নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

তার গল্পটা এই রকম

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০



ময়মনসিংহের পাচুয়া গ্রামে দরিদ্র পরিবারে সহজ সরল এক বালকের জন্ম হয়।
বালকের নাম রাখা হয়- আবদুল জব্বার। সালটা ১৯১৯। জব্বার'রা মোট তিন ভাই। তাদের পিতার নাম হাসান আলীও মাতার নাম সাফাতুন নেছা। দরিদ্র পরিবারে তিনবেলা খেয়ে না খেয়ে বড় হতে থাকে জব্বার। জব্বার প্রাইমারী স্কুলে ভরতি হয়। লেখাপড়া তার ভালো লাগে না। জব্বারের মনে হলো লেখা পড়া দরিদ্রদের জন্য না। যারা তিনবেলা পেট ভরে খেতে পায় লেখা পড়া তাদের জন্য। বাবা হাসান আলীকে জব্বার কৃষি কাজে সহযোগিতা করে। কিন্তু তিনবেলা পেট ভরে ভাত খেতে পায় না। এভাবে লক্ষ কোটি অভাবী বাঙ্গালী পরিবারের মতো জব্বারদের দিন গুলো কাটছিল অভাব অনটনে।।

পনের বছর বয়সে নিজের খেয়াল খুশিতে
এবং পরিবর্তনের আশায় এইহজ সরল বালক আবদুল জব্বার গৃহ ত্যাগ করে।
ট্রেনে করে নারায়নগঞ্জ চলে যায়। জীবনে প্রথম তার ট্রেনে চরা এবং নিজ গ্রামের বাইরে আসা। ভাগ্য ভালো জব্বার নারায়ণগঞ্জ এসে শ্রমিকের কাজ পেয়ে যায়। প্রায় এক বছর খুব মন দিয়ে জাহাজ ঘাটায় শ্রমিকের কাজ করে। খুব অল্প সময়ে ভালো কাজ করে দক্ষতার পরিচয় দিয়ে এক ইংরেজের নেক নজরে আসে জব্বার। সেখান থেকে ইংরেজ সাহেবের সাথে সু সম্পর্ক গড়ে উঠে। ইংরেজ সাহেব তাকে এক চাকরি দিয়ে বার্মা পাঠিয়ে দেয়। সেখানেও জব্বার যথেষ্ঠ পরিশ্রম করে সবার মন জয় করে নেয়। কর্মের খাতিরে তাকে ইংরেজীতে কথা বলা শিখতে হয়। অনায়াসে সে ইংরেজীতে কথা বলে ব্যবসায়ীদের সাথে।

একরাতে জব্বার তার বাবা মাকে স্বপ্নে দেখে।
হঠাত সে বাবা মাকে দেখার জন্য অস্থির হয়ে পড়ে। পরের দিন সকালে সে সিদ্ধান্ত নেয় আর এক মুহূর্তও বার্মা থাকবে না। একটানা জব্বার দশ বছর চাকরি করে দেশে ফিরে আসে। তার বাবা মা তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে। বহু বছর পর গ্রামে ফিরে এসে জব্বারের দিনকাল বেশ ভালো কাটছিল। কাজ পাগল মানুষ জব্বার। দেশে ফিরেও সে বসে থাকার লোক নয়। নিজের জমানো টাকা দিয়ে ব্যবসা শুরু করলেন। মুদি দোকানের ব্যবসা। তার আয়ে পরিবারের সবাইকে নিয়ে বেশ ভালোই চলছে তাদের জীবন।

জব্বার সিদ্দান্ত নিল- বিয়ে করবে।
সে তার বাবা মাকে জানালো। জব্বার তার বন্ধুর বোন আমেনা খাতুন নামে এক কিশোরী মেয়েকে বিয়ে করেন। আমেনা খাতুনের বয়স তখন এগারো। তাদের পাশের গ্রামেই থাকে আমেনা। বিয়ের এক বছর পরেই তাদের ঘরে পুত্র সন্তানের জন্ম হয়। পুত্রের নাম রাখা হয়-নুরুল ইসলাম বাদল। সুন্দর হাসি খূশি পরিবার। প্রতিদিন রাতে জব্বার তার একমাত্র পুত্রকে কোলে নিয়ে ঘুম পাড়ায়। এবং মনে মনে ভাবে জীবনটা মন্দ নয়।

জব্বারের পুত্র বাদল এর বয়স যখন পাঁচ বা ছয় মাস,
তখন জব্বার তার ক্যান্সার আক্রান্ত শ্বাশুড়িকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা নিয়ে আসেন। সময়টা ১৯৫২ সাল, একুশে ফেব্রুয়ারী। ঢাকা মেডিকেল এলাকায় সব দোকান পাট বন্ধ। চারদিকে থমথমে অবস্থা। জব্বার জানতো না ঢাকার পরিস্থিতি অনেক খারাপ। খুব আন্দোলন করছে ছাত্ররা। সকাল থেকেই ছাত্ররা খুব আন্দোলন করছে। পুলিশ তাদের লাঠি হাতে ধাওয়া দিচ্ছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষার দাবীতে ছাত্র জনতা সোচ্চার এবং শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত ঢাকার রাজপথ। ভয়াবহ এই পরিস্থিতি দেখে জব্বার ঘাবড়ে গেল। সে গ্রামে থাকে তাই কি নিয়ে ছাত্ররা আন্দোলন করছিল সে কিছুই বুঝতে পারছিল না। আন্দোলনের দিকে জব্বার মন না দিয়ে সে খুব দৌড়ঝাঁপ করে জব্বার তার শ্বাশুড়িকে হাসপাতালে ভরতি করতে সক্ষম হয়। তার চিন্তা একটাই যতদ্রুত সমম্ভব শ্বাশুড়িত চিকিৎসা শেষে করে গ্রামে ফিরে যেতে হবে। এই আন্দোলনরত ঢাকা শহর তার মোটেও ভালো লাগছে না।

আন্দোলন নিজ চোখে দেখার জন্য আবদুল জব্বার ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে বের হয়ে রাস্তায় এসে দাঁড়ায়।
তখন দুপুর তিনটা। সকাল থেকে পুলিশের সাথে ছাত্রদের ধাওয়া পালটা ধাওয়া চলছিল। অবাক হলেও সত্য পুলিশ ছাত্রদের সাথে পাল্লা দিয়ে পারছিল না। একসময় পুলিশ এলোমেলো গুলি শুরু করে। একটা গুলি এসে লাগে জব্বারের বুকে। জব্বারকে ধরাধরি করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে আরও দুইজন মারা যায়। তাদের নাম আবুল বরকত ও রফিকউদ্দিন আহমদ। হাসপাতালে নেওয়ার বেশ কিছুক্ষন পর জব্বার মারা যায়।

ছাত্ররা আবদুল জব্বার, আবুল বরকত এবং রফিকউদ্দিন আহমদের লাশ দেখে ক্ষেপে উঠে।
শেষে আবুল বরকত, রফিকউদ্দিন আহমদ এর সাথে গ্রাম থেকে আসা সহজ সরল মানুষ আবদুল জব্বারকেও ভাষা শহীদ এর মর্যাদা দেওয়া হয়। এই ঘটনার দুই বছর পর আবদুল জব্বারের স্ত্রী আমেনাকে বিয়ে করে জব্বারের আপন ছোট ভাই। তারপর আমেনা আরও দুইজন সন্তান জন্ম দেয়।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৩

মায়াস্পর্শ বলেছেন: সোর্স , রেফারেন্স এসব এড করেন লেখায়।
আপনার এই লেখাটা কি কারো লেখার প্রতিউত্তর ?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: না কারও লেখার প্রতিউত্তর নয়।
আসলে আমি একটা উপন্যাস লিখতে শুরু করেছিলাম দেশ ভাগ ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে। সেই উপন্যাসের অংশ বিশেষ।

২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৭

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: বাহ, তথ্যবহুল লেখা। শুভকামনা রইলো।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭

সোনাগাজী বলেছেন:


গুলি কেন চালাতে হয়েছিলো, ছাত্ররা কি করছিলো?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: গুলি চালানো এটা নতুন কিছু না।
যে কোনো বড় মিছিলে পুলিশ গুলি চালায় বিনা দ্বিধায়। ছাত্রদের সবাই ভয় পায়। মূলত নকশালদের কর্মকান্ড দেখে পুলিশের মধ্যে স্থায়ী ভয় তৈরি হয়।

৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:১১

চারাগাছ বলেছেন:
জব্বার কি সরাসরি আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন না?

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: না। ছিলেন না।

৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০

Snowflake বলেছেন: নতুন তথ্য জানলাম। ধন্যবাদ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।

৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: নিবন্ধটি মহান ভাষা শহীদ সম্পর্কে।
আবদুল জব্বার

জন্ম ১১ অক্টোবর ১৯১৯
পাঁচুয়া, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ, ব্রিটিশ ভারত
মৃত্যু ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা, পাকিস্তান
পেশা সংগঠক, চাকরি
পরিচিতির কারণ ভাষা শহীদ

আবদুল জব্বার (১১ অক্টোবর ১৯১৯ - ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২) ছিলেন একজন বাংলাদেশী ভাষা আন্দোলনকর্মী যিনি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলাকে স্বীকৃতির দাবিতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে সৃষ্ট বাংলা ভাষা আন্দোলনে ১৯৫২ সালে নিহত হন। বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে তাকে শহিদ হিসেবে ভূষিত করা হয়।[১]

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন
জব্বার জন্ম ১৩২৬ বাঙ্গাব্দের ২৬ আশ্বিন ১৯১৯ সালের ১১ অক্টোবর ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার পাঁচুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[১] তার পিতার নাম হাসান আলী এবং মাতার নাম সাফাতুন নেছা। তার অন্য ভাইদের নাম হচ্ছে - আবদুল কাদের ও এ,এইচ,এম আসাদ (নয়ন)। তিনি স্থানীয় ধোপাঘাট কৃষ্টবাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কিছুকাল অধ্যয়নের পরে দারিদ্র্যের কারণে লেখাপড়া ত্যাগ করে পিতাকে কৃষিকাজে সাহায্য করেন। পনের বছর বয়সে গৃহত্যাগ করেন।[১]

কর্মজীবন
জব্বার গৃহত্যাগ করে নারায়ণগঞ্জে এসে সেখানে জাহাজ ঘাটে এক ইংরেজ ব্যবসায়ীর সান্নিধ্যে আসেন। ব্যবসায়ী তাকে একটি চাকুরি দিয়ে বার্মায় (বর্তমান মায়ানমার) পাঠান। সেখানে দশ-বারো বছর অবস্থান করেন। পরবর্তীতে নিজ গ্রামে ফিরে আসেন। দেশে ফেরার পর পাকিস্তান ন্যাশনাল গার্ডে (পিএনজি) যোগদান করেন। পিএনজি ভেঙ্গে দেওয়া হলে পরবর্তীকালে তিনি আনসার বাহিনীতে যোগদান করেন। ময়মনসিংহ থেকে প্রশিক্ষণ শেষে নিজ গ্রামে ‘আনসার কমান্ডার’ হিসেবে কাজ করেন।[১]
ভাষা আন্দোলন
আবদুল জব্বারের পুত্র জন্ম হওয়ার কিছুকাল পরে তার শাশুড়ি ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। শাশুড়িকে নিয়ে ১৯৫২ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি ঢাকায় আসেন।[১] হাসপাতালে তার শাশুড়িকে ভর্তি করে আবদুল জব্বার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ছাত্রদের আবাসস্থল (ছাত্র ব্যারাক) গফরগাঁও নিবাসী সিরাজুল ইসলামের রুমে (২০/৮) উঠেন।[২] ২১ ফেব্রুয়ারি ছাত্ররা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করে। মিছিলটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণে আসলে জব্বার তাতে যোগদান করেন। এ সময় আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশ গুলি বর্ষণ করে এবং জব্বার গুলিবিদ্ধ হন। ছাত্ররা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তাকে যারা হাসপাতালে নিয়ে যান, তাদের মধ্যে ছিলেন ২০/৮ নম্বর কক্ষের সিরাজুল হক।[৩] তাকে আজিমপুর কবরস্থানে সমাহিত দেওয়া হয়।

সম্মাননা
মহান ভাষা আন্দোলনে অনবদ্য ভূমিকা রাখায় আবদুল জব্বারকে বাংলাদেশ সরকার ২০০০ সালে একুশে পদক (মরণোত্তর) প্রদান করেন।[৪]
পর্যালোচনাঃ
১। তিনি উঠেছিলেন ছাত্র ব্যারাকে । আন্দোলনে যুক্ত হওয়া ছিলো- তার পরিকল্পনায়।
২। তিনি যোগ দেবেন গেটের সামনে থেকে
৩। ৫ জন করে ৪৪ ধারা ভাঙ্গা হবে- এই পরিকল্পনার বাস্তবায়নে ১ম ৫জনের দলেই তিনি ছিলেন।
৪। তিনি আন্দোলনে যুক্ত থেকেই শহীদ- ঘটনাক্রমে নয়।

৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২

বাউন্ডেলে বলেছেন: আমার দেয়া তথ্য উইকিপিডিয়া থেকেঃ
পর্যালোচনাঃ
১। তিনি উঠেছিলেন ছাত্র ব্যারাকে । আন্দোলনে যুক্ত হওয়া ছিলো- তার পরিকল্পনায়।
২। তিনি যোগ দেবেন গেটের সামনে থেকে
৩। ৫ জন করে ৪৪ ধারা ভাঙ্গা হবে- এই পরিকল্পনার বাস্তবায়নে ১ম ৫জনের দলেই তিনি ছিলেন।
৪। তিনি আন্দোলনে যুক্ত থেকেই শহীদ- ঘটনাক্রমে নয়।

৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৯

আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: প্রিয় রাজীন নুর,
তথ্যবহুল, সুন্দর লেখনী। এটা আমাদের বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের সূচনার সয়মের তথ্য।
"গল্পটা এই রকম" শিরোনামে আপনি প্রচার করছেন, ঠাডা পইড়া বগা মরছে আর সালাম ভাষা শহীদ উপাধি পাইছে?
কমেন্টে এই সত্য ঘটনাবলীর রফারেন্সগুলা তুলে দিলে বাধিত হইবো।

ধন্যবাদ।

৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০২

আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আমি দুঃখিত, সালাম নয়, জব্বার হবে।
কারেকশন: * ঠাডা পইড়া বগা মরছে আর জব্বার ভাষা শহীদ উপাধি পাইছে?

১০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:


আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আমি দুঃখিত, সালাম নয়, জব্বার হবে।
কারেকশন: * ঠাডা পইড়া বগা মরছে আর জব্বার ভাষা শহীদ উপাধি পাইছে?

-আপনি তো রাজাকারদের মতো কথা বলছেন! ভাষা নিয়ে আন্দোলনরত বাংগালীদের উপর গুলি করা হয়েছিলো, উহাতে যারা প্রাণ হারায়েছেন তাদের ১ জনের বেলায় "ঠাডা পইড়া বগা মরছে"এর মতো বাজে বাক্য কেন প্রয়োগ করছেন? আপনার ভাবনাচিন্তা আবর্জনা ছাড়া অন্য কিছুই নয়।

১১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪

এম ডি মুসা বলেছেন: একজন ভাষা শহীদদের সম্পর্কে এত কিছু জানতে পারলাম

১২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৩

কামাল১৮ বলেছেন: যারা শহিদ হয়েছেন তারা সম্মানিত হয়েছেন।এখনতো শহিদের ছড়াছড়ি।রাজাকারও শহিদ,মরলেই শহীদ।

১৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩৭

আরইউ বলেছেন:



তা কপিবাঁজ কুম্ভিলক রাজীব নুর সাহেব ওরফে সামিয়া ইসলাম আপা, এবার কোথা থেকে মেরে কেটে দিলেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.