নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যে ও সুন্দরের পক্ষে সব সময়

রাসেল উদ্দীন

জীবনের সবকিছু মহান স্রষ্টার জন্য নিবেদিত

রাসেল উদ্দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্ব হিজাব দিবসের ইতিবৃত্ত ও বাংলাদেশে বোরকা বিপ্লব

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫

আমাদের বাংলাদেশেরই এক বোন নাজমা খান। মাত্র এগারো বছর বয়সে পরিবারের সাথে আমেরিকায় পাড়ি দেন উন্নত জীবনের আশায়। পারিবারিক অস্বচ্ছলতা সত্ত্বেও নাজমার বাবা-মা তাকে স্কুলে ভর্তি করান। কিন্তু স্কুলে নাজমার জন্য অপেক্ষা করছিল ভয়ঙ্কর সব অভিজ্ঞতা। ছোটবেলা থেকেই নাজমা হিজাব পরিধান করতেন। তিনি স্বেচ্ছায় তা করতেন। হিজাব পরিধান করতেন স্রষ্টাকে সন্তুষ্ট করার জন্য।

কিন্তু এই হিজাব তার জন্য কাল হয়ে দাড়ায়। পরবর্তী কয়েক বছর তিনি শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতনের শিকার হোন তার সহপাঠীদের কাছ থেকে। তাকে গালিগালাজ শুনতে হয়, তার গায়ে থুথু নিক্ষেপ করা হয়। স্কুলের ভিতর ও বাহিরে তার গায়ে লাথিও মারা হয়। এমনকি স্কুলের শিক্ষকরাও তার পোশাক নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতে লাগলেন। আমাদের দেশেও কোনো কোনো স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নামের কুলাঙ্গার হিজাব ও বোরখা পরিহিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেন। এরকম খবর হরহামেশাই আমাদের সংবাদপত্রে আসে।

পুরো হাই স্কুলের সময়টা জুড়ে নাজমা এই বৈষম্যের শিকার হোন। তার শিক্ষাজীবণ শেষ হয়ে যেতে পারতো। কিন্ত্ত তিনি ক্লাসে প্রথম হয়ে হাইস্কুলের গন্ডি পার হোন। অতঃপর তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হোন। সেটা ছিল ৯/১১ সময়কার ঘটনা। তাকে প্রায়শই সন্ত্রাসী বলে ডাকা হতো। বেশ কয়েকবার তাকে ধাওয়া করা হয়।

১লা অক্টোবর ২০১০ এ, নাজমা একটি অনলাইন হিজাব স্টোর খুলেন। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হিজাবী নারীরা নাজমার সাথে তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে লাগলেন। নাজমার মতো আরো অনেকেই বৈষম্যের শিকার হয়েছেন স্কুল কলেজে। অনেকের চাকরী চলে গেছে হিজাব করার কারণে। নাজমা ভাবতে লাগলেন, কি করে হিজাব পরিহিত নারীদের প্রতি অন্যদের ধ্যান ধারণা পরিবর্তন করা যায়। এতে হয়তোবা হিজাব পরিহিত নারীদের প্রতি বৈষম্য কমে আসবে।

২০১৩ সালের ১লা জানুয়ারী, নাজমা http://www.worldhijabday.com নামে একটি ওয়েবসাইট ও ফেইসবুকে World Hijab Day নামের একটি ফ্যান পেইজ চালু করলেন। সেইসাথে নাজমা সকল মত ও ধর্মের নারীদের আহবান করতে লাগলেন, যেন তারা প্রতি বছর ১লা ফেব্রুয়ারী একদিনের জন্য হলেও হিজাব পরিধান করে হিজাব পরিহিত নারীদের পাশে দাড়ায়, তারা কিরূপ বৈষম্যের শিকার হয় সেটা যেন অনুধাবন করতে পারে।

আশা করি আমাদের দেশের হিজাব পরিহিত নারীরা এই দিবসটিকে নাজমার দেশ, আমাদের দেশ, বাংলাদেশেও জনপ্রিয় করে তুলবে। এখানে উল্লেখ্য যে, আজকাল কিছু নারী মাথার চুল ঢেকে রাখে ঠিকই কিনত্ত অত্যন্ত আটসাট পোশাক পরে যাতে তাদের শরীরের অবয়ব ফুটে উঠে। এটা অবশ্যই অবশ্যি হিজাব না।

বাংলাদেশি এই নারীর আহবানে সাড়া দিয়ে বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশের মুসলিম-অমুসলিম নির্বিশেষে বিভিন্ন ধর্মের নারীরা এ দিবসটি পালনে এগিয়ে আসে।

এদেরই একজন যুক্তরাজ্যের নরউইচের বাসিন্দা এক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী জেসি রোডস (২১)। তিনি বলেন, অনেকদিন ধরেই হিজাব পরিধান করার ব্যাপরটি ভেবে আসছি। কিন্তু অমুসলিম হওয়ায় ঠিক তা করে উঠতে পারছিলাম না।
‘এখন যখন একজন বন্ধু হিজাব দিবসের ডাক দিয়ে সে সুযোগ করে দেন, তা লুফে নিতে সমস্যা কোথায়’ যোগ করেন জেসি। তিনি বলেন, হিজাব পরিধান করার জন্য যে মুসলিম হতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। হিজাব মূলতঃ শালীনতার জন্য পরিধান করা হয়। তাই তিনি এটা পরিধান করায় কোন সমস্যা দেখেন না। রোডসের মতো শত শত অমুসলিম নারী আজ হিজাব পরিধান করে দিবসটি পালন করছেন।

এ দিবসটি পালনের ডাক দিয়েছেন যে নারী তিনি মাত্র ১১ বছর বয়সে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় গিয়েছিলেন। তিনি বলেন, তিনি যখন হিজাব মাথায় স্কুলে যেতেন, তখন তাকে অনেক অপমান ও লাঞ্ছনার শিকার হতে হতো।
নাজমা বলেন, মাধ্যমিক স্কুলে পড়ার সময় তাকে ব্যাটম্যান এবং নিনজা বলে ডাকা হত। আর ৯/১১-র পর তাকে ডাকা হত ওসামা বিন লাদেন এবং সন্ত্রাসী বলে।

তিনি আরও বলেন, হিজাবকে সাধারণত এখানে নারীর প্রতি নিপীড়ন এবং বৈষম্যের প্রতীক হিসাবে দেখা হয় এবং এজন্য তাকেও অনেক বৈষম্যের শিকার হতে হয়।

আর এই বৈষম্যের অবসান ঘটানোর উদ্দেশে নিয়েই তিনি তার অমুসলিম বোনদেরকেও হিজাব পরার অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বাস্তবেই এটা কি কোনো নিপীড়ন কি না তা পরখ করার আহবান জানিয়ে আজকের এই বিশ্ব হিজাব দিবসের ডাক দেন।

World Hijab Day calls on non-Muslim women to try out life under the traditional head scarf. Can it lead to more religious tolerance and understanding?
"Because I'm not very skilled I'm wearing what you could call a one-piece hijab - you just pull it over your head. But I've discovered the scope is endless. There are all sorts of options."
So says Jess Rhodes, 21, a student from Norwich in the UK. She had always wanted to try a headscarf but, as a non-Muslim, didn't think it an option. So, when given the opportunity by a friend to try wearing the scarf, she took it.
"She assured me that I didn't need to be Muslim, that it was just about modesty, although obviously linked to Islam, so I thought, 'why not?'"
Rhodes is one of hundreds of non-Muslims who will be wearing the headscarf as part of the first annual World Hijab Day on 1 February.


"বাংলাদেশে নীরবে একটি বোরকা বিপ্লব ঘটে গেছে। নারীর পোশাকে এত বড় নীরব পরিবর্তন অভূতপূর্ব। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের অভিজাত বিদ্যাপীঠ থেকে শুরু করে অজপাড়াগাঁয়ের সর্বত্র চোখে পড়ার ম‌তো। কয়েক শত বছর আগে প্রাচীন বাংলার জনগণ, যখন ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন তখন তারা সেটি করেছিলেন দেশের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি টিকিয়ে রেখে।
এই পরিবর্তন বা বিপ্লবের অর্থ ও তাৎপর্য কী? প্রশ্ন হলো যেসব দেশের নারীরা বেশি বোরকা পরবেন, তাদেরকেই অধিকতর ডান, গোঁড়া বা রক্ষণশীল বলার কি কোনো যুক্তি আছে? হয়‌তো থাক‌তে পা‌রে, এর বৈশ্বিক মাত্রা থাকতে পারে, কিন্তু কোনো দেশের বাস্তবতা কোনো দেশের সঙ্গে মেলে না। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট তৈরির পেছনে কি কোনো বড় ধরনের রাষ্ট্রীয় বা আর্থ-সামাজিক ঘটনার প্রতিফলন এসেছে কিনা সেটাও এক প্রশ্ন। বাহারি নামের পাশাপাশি পাকিস্তানি, সৌদি, ইরানি, দুবাইয়ের বোরকার দেখা মেলে সহসাই। বিভিন্ন দেশের নামে হলেও তা মূলত তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশেই..."


এটা দৈ‌নিক মানবজ‌মি‌নের রি‌পোর্ট। রি‌পোর্ট না; বলা চ‌লে, বোরকা নি‌য়ে শং‌কিত তটস্ত ও হতাশ একদল জ্ঞানপাপী পেইড এজে‌ন্টের দীর্ঘ বিলাপ।

তারা এটা‌কে #বোরকা‌বিপ্লব নাম দি‌য়ে‌ছে। তা‌দের খোলাসা কথা হ‌লো, বি‌শ্বের বি‌ভিন্ন দে‌শে যখন হিজাব নি‌ষি‌দ্ধের হি‌ড়িক চল‌ছে, ঠিক তখন বাংলা‌দে‌শে এমন গোঁড়াপন্থার হিজাব অনুসরণ বে‌ড়ে যাওয়া নেহা‌য়েত টেনশ‌নের কারণ।

তারা ইউরোপ ও আ‌মে‌রিকার বেশ ক‌য়েক‌টি দে‌শের কানুন, মানু‌ষের চিন্তা ও অবস্থান তু‌লে ধ‌রে‌ছে এবং হিজাব নি‌য়ে মুস‌লিম বি‌শ্বের কোথায় বিতর্ক আছে, কোন কোন মুস‌লিম নারী-পুরুষ হিজাব কে ভিন্ন চো‌খে দে‌খে‌ছেন, কোন কোন দে‌শের আদালত হিজাব নি‌ষিদ্ধ ক‌রে‌ছে, হিজাব প‌রেও কোথায় কোথায় নারীরা সে‌ফ্টি ফিল কর‌ছেন না, কোথায় কোন অমুস‌লিম ইসলা‌মের সব‌কিছু পছন্দ রো স‌ত্ত্বেও শুধু হিজাব‌কে বাড়‌তি চাপ ম‌নে ক‌রেন, হিজাব নি‌য়ে কখন কোথায় কোন ধর‌ণের কি কি বিত‌র্কের জন্ম হ‌য়ে‌ছে- তার স‌বিস্তর বি‌শ্লেষন তু‌লে করা হ‌য়ে‌ছে।

সর্ব‌শেষ বি‌শেষ+অজ্ঞ=বি‌শেষজ্ঞ মহ‌লের মতামত উদ্বৃত ক‌রে‌ছে তারা। সেই সব বু‌দ্ধিশ্র‌মিক‌দের কেউ কেউ ম‌নে কর‌ছেন, বাংলাদ‌শের প্রবাসী; যারা মধ্যপ্রা‌চ্যের ‘‌গোঁড়া’ মুস‌লিম দেশগু‌লো‌তে থা‌কেন, তা‌দের এই ‘রাতারা‌তি’ #বোরকাবিপ্ল‌বের পেছ‌নে বি‌শেষ হাত আছে। কেউ আরও গভী‌রে গি‌য়ে ‘গরু খুঁ‌জে’ দেখ‌লেন যে, এই হিজাব আকৃষ্টতার পেছ‌নে জঙ্গীবা‌দের বিশাল হাত আছে। এছারা আরও বহু কারণ আছে, যা তারা এখ‌নো ঠিক ধর‌তে পা‌রেন নি। ত‌বে তারা ব্যর্থ চেষ্টা অব্যহত রে‌খেছেন ব‌লে জানা যায়।

পহেলা ফেব্রুয়ারি বিশ্বব্যাপী হিজাব দিবসও পালিত হচ্ছে। নিউ ইয়র্কে বসবাসরত বাংলাদেশি নারী নাজমা খানের উদ্যোগে এ দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রথম তিনি এ দিবস পালনের আহ্বান জানান। বাংলাদেশসহ ১৯০টি দেশে গত বছর এ দিবসটি পালিত হয়।

উ‌ল্লেখ্য- গত বছর প‌হেলা ফেব্রুয়া‌রি বাংলা‌দেশে অবস্থানরত আমে‌রিকান রাষ্ট্রদূত মার্শা বা‌র্নিকাট হিজাব পরা ছ‌বি নিজস্ব ফেসবু‌কে আপ‌লোড ক‌রেন। তারপর এ বিষয়‌টি বাংলা‌দে‌শের সূশীল মহ‌লের দৃ‌ষ্টি কাড়‌তে সক্ষম হয়।

তথ্যসূত্রঃ
http://www.bbc.com/news/magazine-21283301
worldhijabday.com
www.facebook.com/WorldHijabDay
http://mzamin.com/article.php?mzamin=102637

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪০

বিজন রয় বলেছেন: কোন মন্তব্য নেই!!!!

২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

করুণাধারা বলেছেন: ভাল লেগেছে। তবে পোস্টটা একদিন আগে দিলে ভাল হত।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: একদিন আগেই লিখে রেখেছিলাম। কিন্তু পোস্ট করার সুযোগ হয়নি।

৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

এ আর ১৫ বলেছেন: হিজাব একটা ট্রেডিশন এবং এটা মোটেও ধর্মীয় বাদ্ধকতা নয়
======================================
হিজাব একটা ট্রেডিশন এবং এটা মোটেও ধর্মীয় বাদ্ধকতা নয়

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

রাসেল উদ্দীন বলেছেন: হিজাব ধর্মীয় বাধ্যকতা্ নয়, কিন্তু পর্দা অবশ্যই ধর্মীয় বাধ্যকতা!

৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮

এ আর ১৫ বলেছেন: : হিজাব ধর্মীয় বাধ্যকতা্ নয়, কিন্তু পর্দা অবশ্যই ধর্মীয় বাধ্যকতা!

কিন্তু আপনার আর্টিকেল পড়ে মনে হবে হিজাব ( ভেইলিং হিজাব যেটা মাত্র ২০ বৎসর আগে আমাদের দেশে প্রচলোন হয়েছে) -- এটা ধর্মীয় বাধ্যকতা !!! আপনার কাহিণী বিশ্বাষ যোগ্য মনে হচ্ছে না, ভেইলিং হিজাব পড়ার জন্য আমিরিকাতে কাউকে হেনস্ত হতে হয়েছে শুনে কারন ভেইলিং হিজাব পড়ার স্পষ্ঠ নির্দেশ আছে বাইবেলে এবং খৃষ্ঠান নানরা সব সময়ে পড়ে কিন্তু অন্য খৃষ্ঠান মহিলারা সেটা ফলো করে না, সুতরাং খৃষ্ঠান মহিলারা তাদের ধর্মের নির্দেশ না মানলেও অন্য কাউকে সেটা পরিধান করার জন্য হার্ড টাইম দিবে ,,, এই গল্প বিশ্বাষ করা গেল না ।
যদি হাদিস মানেন তাহোলে তো নিশ্চয়ই জানেন না --- হাদিসে বলা আছে অন্য ধর্মের রিচুয়াল অনুসরন করা বা তাদের সামন্জস্য ধারন করা হারাম এবং কবিরা গুণা ।
আমাদের দেশে ১০০০ বৎসর আগে ইসলাম ধর্ম এসেছে এবং হুজুররা পর্দা করা, বোরকা পড়া , নিকাব পড়ার জন্য চাপ দিলেও ভেইলিং হিজাব পড়ার জন্য কখন উৎসাহ করেন নাই , তার কারনটা কি জানেন ??? যদি ও ভেইলিং হিজাব ভালো মত মেয়েদের মাথা কভার করে তবুও কখনো ওটা পড়ার জন্য নির্দেশ দেন নি । কারনটা হোল সেটা করলে বাইবেলকে অনুসরন করা হবে এবং অন্য ধর্মের রিচুয়ালকে অনুসরন হারাম ও গুণার কাজ । আমাদের দেশের মেয়েরা বিগত ৯৮০ বৎসর শাড়ির আচল বা ওড়না দিয়ে মাথায় ঘোমটা দিয়েছে সেটা অন্য ধর্মের রিচুয়াল অনুসরন করা হয় না তাই ।
আমাদের দেশে ওহাবি ফিতনার বাড়াবাড়ি শুরু হওয়ার পর থেকে ,ভেইলিং হিজাবের আমদানি হয়েছে অতচ হাদিসে অন্য ধর্মের কালচারকে অনুসরন করাকে নিশিদ্ধ করা হয়েছে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.