নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাদের হাতে দলীল প্রমান কম তারা গালি দেয় বেশী

.

রাতুলবিডি৪

বলার কিছু নাই

রাতুলবিডি৪ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জন ক্রেকারের "ইনটু থিন এয়ার " পর্ব : ২

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

১৯৯৬ সালে এভারেষ্ট অভিযাত্রীরা এক ভয়ংকর ঝড়ের কবলে পড়ে। এভারেষ্ট - ইতিহাসে সবচেয়ে বেশী পশ্চিমা পর্বতারোহী নিহত হয় এই দিনে



জন ক্রেকার, আউটসাইড পত্রিকার রিপোর্টার হিসেবে অভিযাত্রী দলের সদস্য ছিলেন । তার লেখা বইটি ১৯৯৭ সালে বেস্ট সেলার হয় ।





পর্ব ২: দূর্যোগের অশনি সংকেত



পৃথিবীর শীর্ষে আমি পাচ মিনিটের বেশী থাকতে রাজী ছিলাম না, তাই দ্রুত কিছু ছবি তুলেই নেমে আসছিলাম। আমরা নেপাল সাইড থেকে দক্ষিন পূর্ব রীজ দিয়ে উঠে এসেছিলাম। শেষ- মেস সে দিকটার একটা ছবি তুলতে গিয়ে একটু থমকে গেলাম । একটা বিষয় এতক্ষণ খেয়াল করিনি : ঘন্টা খানেক আগেও যে আকাশটা ছিল একদম পরিষ্কার তাকে কালো মেঘের একটা চাদর দক্ষিণ দিক থেকে ঢেকে ফেলেছে , পুমরি - আমাদাব্লাম সহ এভারেষ্ট থেকে কিছুটা নীচু আশে পাশের পাহাড়গুলো কে কালো মেঘের চাদরটা ছেয়ে ফেলেছে ।



সে রাতে দূর্যোগের পর ছয়টা মৃত দেহ পড়েছিল, চিরতরে হাড়িয়ে গিয়েছিল দুই জন । মারাত্মক ফর্ষ্টবাইট এর পর গ্যাংগ্রিণ আক্রান্ত হওয়ায় কেটে ফেলতে হয়েছিল একজনের হাত । এত কিছুর পর কারো মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে - কেন ? কেন ' বিপর্যয় ঘটতে যাচ্ছে' এর আলামত পর্বতের উচুতে থাকা আরোহীরা আদৌ আমলে আনে নি ? গাইডরা কেন অনভিজ্ঞ প্রায় এমেচারদের মিছিল নিয়ে এগিয়ে গেল মৃত্যু ফাদের দিকে ? এদের এক এক জন তো প্রায় ৬৫০০০ ডলার পর্যন্ত ফি দিয়েছিল নিরাপদে পর্বতারোহণের আশায় !



এর জবাব দেবার মত কেউ নেই ! কাউকেই কোনদিন পাওয়া যাবে না! কেননা দুটি দলেরই দলনেতার প্রাণ পর্বত কেড়ে নিয়েছিল নির্মম নিষ্ঠুরতায় । তবে এটা নিশ্চিত ভাবেই বলতে পারব দুপূরের শুরুর দিকে

এমন কোন আলামতই দেখা যায় নি যা থেকে বুঝা সম্ভব ছিল যে এমন একটা ভয়াবহ দূর্যোগ ধেয়ে আসছে !

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: আগের পর্ব :বিশ্বের শীর্ষ বিন্দুতে দাড়িয়ে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.