নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কথা বলি..... বর্তমানের- কথা বলি ভবিষ্যতের.......

মাই নেম ইজ রেজাউল ইসলাম। এন্ড আই অ্যাম নট এ রাজাকার !!!

মোঃ রেজাউল ইসলাম

আমি নতুন সর্বদা----

মোঃ রেজাউল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামীলীগ ভারতপন্থি - কিন্তু কেন ??? !!!

১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১০

আমরা, মানে যারা আওয়ামীলীগের চোখে নিন্দুক, তারা সবসময় আওয়ামীলীগকে ভারতপন্থি বলি। কেউ কেউ আবার 'ভারতের দা**' বলেও সমালোচনা করি।

এতে আবার আওয়ামী অন্তপ্রান লোকজন খুব অখুশি হন। কিন্তু আওয়ামীলীগকে এভাবে সমালোচনা করা যে ক্ষেত্র বিশেষ খুবই যুক্তিসঙ্গত, তার একটা জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত হল এই ঘটনা।

জনগণকে না জানিয়েই ট্রানজিট দিয়ে দিল।

সংসদে আলোচনা না করেই বাস্তবায়ন।

এমনকি যথাযথ প্রস্তুতি না নিয়েই, অবকাঠামো তৈরি না করেই ট্রানজিট।



-----------------------------------

ট্রানজিট দেয়ার বিপক্ষে আমি নই। তবে সেটার তো একটা প্রক্রিয়া আছে। আমরা তো জানতে চাই, ভারতকে ট্রানজিট দিলে আমাদের লাভ-ক্ষতি কি। সমীক্ষা না করেই সব কিছু মুফতে দিয়ে দেয়ার যে নতজানু মানসিকতা, তাকেই তো আমরা চরম নিন্দনীয় তোষণ নীতি বলি।



ক্ষমতাসীনরা মনে হচ্ছে সে পথেই অগ্রসরমান। কে জানে, হয়ত ৫ জানুয়ারির ঋণ শোধ করতেই কিনা...............



দুঃখজনক আর বেদনাদায়ক এই রাজনৈতিক অবস্থার শান্তিপূর্ণ উত্তরনের কোন আশাও দেখা যাচ্ছে না.........



=============================================

পুরো খবর এখানেঃ

--------------











অবকাঠামো নেই, তবু ট্রানজিট

--------------------------------------------





পর্যাপ্ত অবকাঠামোসুবিধা না থাকা সত্ত্বেও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নৌবন্দর দিয়ে আবারও ট্রানজিট নিচ্ছে ভারত। পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা থেকে ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় মোট ১০ হাজার টন চাল নেওয়ার অনুমোদন দিয়েছে বাংলাদেশ। ইতিমধ্যে পাঁচ হাজার টন চাল নিয়ে পাঁচটি জাহাজ ভিড়েছে আশুগঞ্জ নৌবন্দরে। এই চাল পরিবহনে কোনো মাশুল বা শুল্ক দিতে হবে না ভারতকে। এর আগেও এই বন্দর দিয়ে বিনা মাশুলে ত্রিপুরার পালাটানা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভারী যন্ত্রপাতিসহ পাঁচটি চালান আগরতলায় গেছে।

অথচ আশুগঞ্জ নৌবন্দরে ন্যূনতম অবকাঠামোসুবিধা নেই। পণ্য খালাসের জন্য শুধু অর্ধনির্মিত ছোট একটি জেটি রয়েছে। ট্রাকস্ট্যান্ড, গুদাম, কার্যালয়, এমনকি পাকা সড়কও নেই। কাঁচা সড়ক মাড়িয়ে আগরতলামুখী চালবাহী ট্রাককে মহাসড়কে উঠতে হয়। আবার জেটি থেকে পণ্যবোঝাই করে আশুগঞ্জের ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে খোলা আকাশের নিচে রাতযাপন করতে হচ্ছে ট্রাকচালককে। এর ফলে ট্রানজিট-পণ্যের নিরাপত্তা পড়ছে মারাত্মক ঝুঁকিতে। এভাবেই চলছে ট্রানজিটের চাল খালাস। তদারকিতে নেই কোনো সরকারি দপ্তরের লোক।

গত শনিবার আশুগঞ্জ নৌবন্দর এলাকায় গিয়ে এই চিত্র পাওয়া গেছে। শিগগিরই বাকি পাঁচ হাজার টন চাল নিয়ে কলকাতা থেকে রওনা হবে নতুন আরেকটি চালান।

ত্রিপুরার খাদ্য অধিদপ্তর কলকাতা থেকে এই চাল আগরতলায় নিচ্ছে। প্রথম দফায় পাঁচ হাজার ৮০ টন চাল নিয়ে গত মঙ্গলবার আশুগঞ্জ নৌবন্দরের ভিড়েছে পাঁচটি জাহাজ। কলকাতা থেকে আগরতলা পর্যন্ত চাল পরিবহনের দায়িত্বে রয়েছে বাংলাদেশের গালফ ওরিয়েন্ট িসওয়েজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। গত বৃহস্পতিবার থেকে চাল খালাস শুরু হয়েছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, গালফ-৫ নামে একটি জাহাজ থেকে চাল খালাস করা হচ্ছে। বাকি চারটি জাহাজ মাঝনদীতেই রয়েছে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান নৌ-প্রটোকলের আওতায় কলকাতা থেকে আগরতলায় চাল নেওয়া হচ্ছে। তাই কোনো মাশুল কিংবা ব্যাংক গ্যারান্টি দিতে হচ্ছে না। জানা গেছে, সংস্কার ও পুনর্নির্মাণের জন্য লামডিং (আসাম)-শিলচর (মেঘালয়) রেলপথ সাময়িক বন্ধ থাকায় ভারতের অনুরোধে মানবিক কারণে চাল পরিবহনে এই বিশেষ ট্রানজিট দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। গত ১২ জুন নৌমন্ত্রী শাজাহান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আন্তমন্ত্রণালয় সভায় মাশুল ছাড়া এই ট্রানজিট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে আশুগঞ্জ নৌঘাট ব্যবহারের জন্য টনপ্রতি ৩৩ টাকা করে সেবা মাশুল নেওয়া হচ্ছে।

অবকাঠামো নেই বললেই চলে: সরেজমিনে দেখা গেছে, আশুগঞ্জ নৌবন্দরে পর্যাপ্ত অবকাঠামো নেই। ট্রানজিটের চাল খালাসে নৌবন্দর কর্তৃপক্ষের কোনো তদারকিও নেই। আশুগঞ্জে নিজস্ব কার্যালয়ও নেই। ইয়ার্ড বা গুদামও নেই। ভৈরব থেকে এসে একজন পরিদর্শক অনিয়মিতভাবে মাল খালাসপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। আশুগঞ্জ নৌবন্দরে থাকার মধ্যে আছে শুধু একটি ছোট অর্ধনির্মিত পাকা জেটি, যেখানে একই সঙ্গে ট্রানজিট পণ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশের খাদ্য অধিদপ্তরের ধান খালাস হচ্ছে। নৌবন্দর বলতে অর্ধনির্মিত পাকা জেটিই সম্বল। জেটিতে কোনো নিরাপত্তাবেষ্টনীও নেই।

আলাপ করে জানা গেছে, চাল খালাসের সময় নৌবন্দর কর্তৃপক্ষ, পুলিশ কিংবা অন্য কোনো সরকারি দপ্তরের কোনো কর্মকর্তা-কর্মচারী থাকেন না। শুধু কাস্টম বিভাগের একজন পরিদর্শক সকালের দিকে একবার এসে কিছুক্ষণ থেকে চলে যান।

এ নিয়ে ভৈরব নৌবন্দরের ট্রাফিক পরিদর্শক শাহ আলম প্রথম আলোকে বলেন, ‘লোকবল না থাকায় আশুগঞ্জ নৌবন্দরে কাজের সমস্যা হয়। তাই নিয়মিত তদারকি করা সম্ভব হচ্ছে না। কেননা, আমাকে অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন ব্যবস্থাও দেখতে হয়।’

নৌবন্দরের জেটি থেকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দূরত্ব প্রায় আধা কিলোমিটার। এই সড়কটি পাকা নয়। বর্ষাকাল হওয়ায় পুরো আধা কিলোমিটার সড়কেই বড় বড় গর্ত রয়েছে, আর কাদায় পরিপূর্ণ। ফলে এই ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক পাড়ি দিয়ে মহাসড়কে উঠতে হয় চালবাহী ট্রাকগুলোকে।

চরম নিরাপত্তা-ঝুঁকি: শুধু আশুগঞ্জ নৌবন্দরের অব্যবস্থাপনাই নয়, আগরতলামুখী চালের ট্রাকগুলোর জন্য ন্যূনতম নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই। আশুগঞ্জ নৌবন্দরের জেটি থেকে চালবাহী ট্রাকগুলো সরাসরি আখাউড়া স্থলবন্দর হয়ে আগরতলা যায় না। প্রথম দিন জাহাজ থেকে ট্রাকে চাল তোলা হয়। ওই দিন আশুগঞ্জেই থাকে ট্রাকগুলো।

প্রতিদিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত জাহাজ থেকে ১২-১৫টি ট্রাকে চাল ওঠানো হয়। পরে পণ্যবাহী ট্রাকগুলো নৌবন্দরের পাশেই ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের আশুগঞ্জ গোলচত্বরের একটু সামনে সারিবদ্ধভাবে অবস্থান নেয়। দুপুর থেকে শুরু করে সারা রাত মহাসড়কেই থাকে এগুলো। এই ট্রাকগুলোর জন্য বিশেষ কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেই।

ট্রাক সরবরাহের দায়িত্বে থাকা রূপসা সার্ভেয়ার নামের প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে জানান, আশুগঞ্জ থানার পুলিশের জিম্মায় এই ট্রাকগুলো থাকার কথা থাকলেও জায়গার অভাবে মহাসড়কে রাখতে হচ্ছে। ট্রাকগুলো আখাউড়া স্থলবন্দরে যাওয়ার সময় পুলিশের একটি দল পাহারা দেয় শুধু।

এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান দাবি করেছেন, দেশের ভাবমূর্তি রক্ষায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আশুগঞ্জ এলাকায় পুলিশের একটি দল কাজ করছে। এ পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

আরও জানা গেছে, আখাউড়া স্থলবন্দরের ইয়ার্ডে চালবাহী ট্রাক রাখার অনুরোধ করলেও নিরাপত্তাকর্মীর অভাবে স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ রািজ হয়নি।

গত রোববার সকালে আখাউড়া সীমান্তে গিয়ে দেখা গেছে, ১১টি চালবাহী ট্রাক সারিবদ্ধ হয়ে শূন্যরেখার কাছে দাঁড়িয়ে আছে। রোববার আগরতলা কাস্টম বিভাগ সাপ্তাহিক ছুটির কারণে বন্ধ রয়েছে। তাই এই ট্রাকগুলোকে সড়কেই রাত কাটাতে হবে।

অনুপযোগী সড়ক: আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত সড়কপথের দূরত্ব প্রায় ৪৭ কিলোমিটার। এই সড়কটি পণ্যবাহী ভারী যান চলাচলের জন্য কোনোভাবেই উপযোগী নয়। অথচ আগরতলাগামী চালবাহী প্রতি ট্রাকে ৩৪০টি বস্তা বা ১৭ টন করে চাল নেওয়া হচ্ছে, যা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। চলতি বর্ষা মৌসুমে এই ভারী ট্রাক চলাচলের কারণে সড়কটির ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া আখাউড়া ও আগরতলার স্থলসীমান্তের শূন্যরেখার সড়কটি বেশ সরু। ফলে যখন চালের ট্রাকগুলো সীমান্ত পার হয়, তখন অন্য পণ্য পারাপার বন্ধ রাখতে হয়।

সরেজমিনে দেখা গেছে, শুধু আশুগঞ্জ থেকে সরাইল বিশ্বরোড মোড় পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার সড়ক সিলেট মহাসড়কের অংশ হওয়ায় তা ভারী যান চলাচলের অনেকটা উপযোগী। আর বাকি ৩৬ কিলোমিটার সড়কের অনেক স্থানে খানাখন্দে ভরা, আবার কোথাও সড়ক এতটাই সরু যে দুটি গাড়ি মুখোমুখি পার হতে পারে না। চালের ট্রাক যাওয়ার কারণে ইতিমধ্যে আখাউড়ার নারায়ণপুর এলাকার সড়কে বিশাল খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি সেতু বা কালভার্ট বেশ পুরোনো ও সরু, যা ভারী পণ্যবাহী ট্রাক চলাচলের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

ক্ষুব্ধ স্থানীয় ট্রাক ব্যবসায়ীরা: আগরতলায় চাল পরিবহনের জন্য রূপসা সার্ভেয়ারের কাছ থেকে কার্ভার্ড ভ্যান ভাড়া করেছে গালফ ওরিয়েন্ট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় পণ্য পরিবহনের জন্য কাভার্ড ভ্যান না থাকায় রূপসা সার্ভেয়ার চট্টগ্রাম ও ঢাকা থেকে ৩০টি ট্রাক সংগ্রহ করেছে। এ নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রাক ব্যবসায়ীরা বেশ ক্ষুব্ধ। অভিযোগ উঠেছে, কয়েক দিন ধরেই আশুগঞ্জ নৌবন্দর এলাকায় রূপসা সার্ভেয়ারের ট্রাকচালকদের মারধরের হুমকি দিচ্ছেন স্থানীয় ট্রাকচালকেরা। স্থানীয় ট্রাক ব্যবহারের জন্য রূপসা সার্ভেয়ারের কর্মকর্তাদের চাপ দেওয়া হচ্ছে।

গতকাল রোববার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেনের কাছে স্থানীয় ট্রাক ব্যবহারের দাবি জানিয়েছেন জেলা ট্রাক মালিক সমিতির নেতারা। জেলা ট্রাক মালিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান প্রথম আলোকে জানান, এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক সোমবারের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাবেন। এর মধ্যে কোনো সিদ্ধান্ত না হলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় অনির্দিষ্টকালের জন্য ট্রাক চলাচলে ধর্মঘট ডাকা হতে পারে বলে তিনি জানান।

যেভাবে যায় ট্রানজিট-পণ্য: কলকাতা থেকে ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের রাজ্য বিশেষ করে ত্রিপুরায় পণ্য নেওয়ার জন্য আশুগঞ্জ পর্যন্ত নৌপথে, বাকিটা সড়কপথে আখাউড়া স্থলবন্দর হয়ে আগরতলা—এই পথটি বেশি সাশ্রয়ী। ২০১২ সালে ত্রিপুরার পালাটানা বিদ্যুৎকেন্দ্রের ভারী যন্ত্রপাতি এই পথেই গেছে। এ ছাড়া দুই দেশের নৌ-প্রটোকলের আওতায় চারটি পরীক্ষামূলক চালানও গেছে বছর দুয়েক আগে। এসব পণ্যের যাতায়াতে কোনো ধরনের মাশুল দিতে হয়নি ভারত সরকারকে। তখন এ নিয়ে বেশ সমালোচনাও হয়েছিল।

এর ধারাবাহিকতায় কলকাতা থেকে নৌপথে চাল আশুগঞ্জ নৌবন্দর পর্যন্ত এসেছে। এখন সড়কপথে আগরতলা যাচ্ছে। সীমান্ত পার হওয়ার সময় শুধু আখাউড়া কাস্টম বিভাগে কী পরিমাণ পণ্য যাচ্ছে, এর ঘোষণা দিতে হয়। কোনো ধরনের শুল্ক বা মাশুল দিতে হয় না। ২০১২ সালে এনবিআর ট্রানজিট-পণ্য ব্যবস্থাপনার নীতিমালা জারি করেছে। নীতিমালায় বলা হয়েছে, প্রতিটি পণ্যের গায়ে ট্রানজিট লেখা-সংবলিত স্টিকার থাকতে হবে। সরেজমিনে দেখা গেছে, চালের বস্তা তো দূরের কথা, কোনো ট্রাকের গায়ে ট্রানজিট লেখাটি নেই। এ ছাড়া চালবাহী ট্রাকগুলোকে আখাউড়া স্থলবন্দরে প্রবেশও করতে হয় না। সরাসরি সীমান্ত পার হয়ে যাচ্ছে চালবাহী ট্রাকগুলো।

বাংলাদেশি ট্রাকে করেই সীমান্ত পার হয়ে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে ত্রিপুরার নন্দননগরে কেন্দ্রীয় খাদ্যগুদামে চাল নেওয়া হচ্ছে। অথচ নিয়মিত আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ভারতের আপত্তির কারণে বাংলাদেশি পণ্যবাহী ট্রাক সীমান্ত পার হতে পারে না বলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে। শুধু বেনাপোল ও আখাউড়া স্থলবন্দরে কারপাস-ব্যবস্থা থাকায় সীমান্তের ওপারে ইয়ার্ড পর্যন্ত যেতে পারে বাংলাদেশি পণ্যবাহী ট্রাক। চাল ট্রানজিটের ক্ষেত্রেই ব্যতিক্রম আচরণ করল ভারতীয় কর্তৃপক্ষ।

এদিকে চাল নিয়ে যাওয়া ট্রাকচালকেরা আগরতলায় গিয়ে অনেকটা বন্দিজীবন কাটান। ট্রাকচালক আবদুল কাইয়ুম প্রথম আলোর কাছে বলেন, সীমান্ত থেকেই পুলিশি পাহারায় নন্দননগরে যেতে হয়। নন্দননগরে যাওয়ার পর গুদাম এলাকা থেকে বের হতে দেওয়া হয় না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হয়।

-------------

Click This Link

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৪

সোহানী বলেছেন: হায়রে ......

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.