নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছোট কথা

রাজিব

আমি ভালবাসি বাংলাদেশ, আমার বউ, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন, ইতিহাস, গান, ফুটবল, লিখতে,

রাজিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশান অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর অগ্রযাত্রা এবং কিছু কথা

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৮

গত দুইদিন ধরে টেলিভিশন, দৈনিক পত্রিকা এবং বিভিন্ন নিউজ ওয়েবসাইটে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর প্রেস কনফারেন্সের সংবাদ দেয়া হয়েছে। এর ফলে, অনেকের মনেই প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে আগ্রহ জন্মেছে এবং তারা ই-কমার্স সম্পর্কেও জানতে আগ্রহী। তাই মনে হল যে সামহোয়্যারইন ব্লগে এ বিষয়ে একটি পোস্ট দিলে আরও অনেকেই একসঙ্গে জানতে পারবে।

আমাদের ওয়েবসাইটঃ http://www.e-cab.net

ই-ক্যাব এর উপর একটি ভিডিওঃ





আমাদের ফেইসবুকঃ https://www.facebook.com/eCommerceAB

গত ৮ নভেম্বর ২০১৪ (শনিবার) জাতীয় প্রেসক্লাব এর ভিআইপি লাউঞ্জে বিকাল ৪টায় ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর পক্ষ থেকে একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সম্মেলনের প্রেস রিলিজটি এখানে সংযুক্ত করা হলো



যাত্রা শুরু করল ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)



বাংলাদেশের ই-কমার্স সেক্টরের উন্নতির লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করল ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব)। এ উপলক্ষে আজ (৮ নভেম্বর ২০১৪) বিকাল ৪টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সম্মেলনে ই-ক্যাব এর কার্যনির্বাহী কমিটি, উপদেষ্টা কমিটি এবং স্ট্যান্ডিং কমিটির মাননীয় সদস্যবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ এবং বিভিন্ন ই-কমার্স ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সভায় ই-ক্যাব এর লক্ষ্য, উদ্দেশ্য এবং ভবিষ্যৎ কর্মসূচি এবং বাংলাদেশের ই-কমার্সের বর্তমান অবস্থা, সম্ভাবনা এবং বিরাজমান সমস্যা সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় সচিব, জনাব এন আই খান, উপস্থিত থেকে ই-কমার্স সেক্টরের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন।



জনাব এন আই খান বলেন, “ বর্তমান বিশ্বে ই-কমার্সের গুরুত্ব সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার প্রয়োজন নেই। বর্তমান সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে আন্তরিক এবং ই-কমার্স ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। তবে ই-কমার্সকে ঢাকার বাইরে ৬৪টি জেলায় এবং ৬৮,০০০ গ্রামে ছড়িয়ে না দেয়া পর্যন্ত আমাদের সবাইকে একত্রে চেষ্টা করতে হবে।”



ই-ক্যাব এর সহ-সভাপতি সৈয়দা গুলশান ফেরদৌস তাঁর স্বাগত বক্তব্যে বাংলাদেশের ই-কমার্স সেক্টরের বর্তমান অবস্থা এবং এর উন্নয়নে ই-ক্যাব এর প্রয়োজনীয়তা সকলের সামনে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, "বর্তমান দশক হচ্ছে এশিয়ান ই-কমার্স এর দশক এবং বাংলাদেশ একে অবহেলা করতে পারবে না। ই-ক্যাব তৈরি করার মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে দেশীয় ই-কমার্স সেক্টরের উন্নতি এবং সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা। ইতিমধ্যেই ঢাকা, চট্টগ্রাম, এবং সিলেটের ৫০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-ক্যাব এর সদস্য হয়েছে।"



ই-ক্যাব এর সভাপতি রাজিব আহমেদ সভায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে ই-ক্যাব এর লক্ষ্য, উদ্দেশ্য, ভবিষ্যৎ কর্মসূচি এবং অন্যান্য দিক সমূহ বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, " আমরা ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশান অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি একটা সুন্দর স্বপ্ন থেকে। আমরা এমন এক বাংলাদেশ দেখতে চাই যেখানে প্রতিটি গ্রামের মানুষ অনলাইনে তাদের পণ্য কেনা বেচা করবে। আমাদের ট্যুরিজম সেক্টরে ই-কমার্স এর ছোঁয়া লাগুক। আমরা চাই দেশের ৬৪ টি জেলাতেই ই-কমার্স ছড়িয়ে পড়ুক। কয়েক কোটি লোক প্রতিদিন অনলাইনে ও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কেনাকাটা করবে। কয়েক বিলিয়ন ডলারের বাজার হোক ই-কমার্স বাংলাদেশে। দেশের ৬৪ টি জেলার বিখ্যাত পন্য অনলাইন শপিং সাইটের মাধ্যমে চলে যাক সারা বিশ্বে। এমনি করে ই-কমার্স আগামী ১০ বছরে আসলেই আমাদের অর্থনীতির এক বিপ্লব বয়ে আনবে।“



ই-ক্যাব এর সাধারণ সম্পাদক, মোঃ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল সংবাদ সম্মেলনে এসে ই-ক্যাবকে সমর্থন জানানোর জন্যে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তিনি আরও বলেন, "ই-ক্যাবকে নিয়ে আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় যেসব ই-কমার্স ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছড়িয়ে রয়েছে তাদের সকলের প্রতিনিধিত্ব করবে ই-ক্যাব। ই-ক্যাবের মাধ্যমে আমরা ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রিতে যারা কাজ করছি তারা সকলে একত্রে মিলিত হয়ে এ সেক্টরের সব সমস্যা সমাধানে দিনরাত কাজ করে যাব এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধন করব।"



সভায় ই-ক্যাব এর যুগ্ম-সম্পাদক মীর শাহেদ আলী, অর্থ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল হক, ডিরেক্টর(গভর্ণমেন্ট অ্যাফেয়ার্স) রেজওয়ানুল হক জামী, ডিরেক্টর(কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স) সেজান সামস, ডিরেক্টর(ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স) মোঃ সুমন হাওলাদার, এবং ডিরেক্টর(কমিউনিকেশনস)আসিফ আহনাফ সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান করেন এবং ই-ক্যাবকে সমর্থনের আহ্বান জানান।



বর্তমানে দেশে কয়েক'শ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আছে এছাড়াও প্রায় দুই হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠান ফেসবুকের মাধ্যমে ভোক্তাদের কাছে তাদের পণ্য ও সেবা কেনা-বেচা করছে।



বাংলাদেশে ই-কমার্সের সম্ভাবনা বিশাল কিন্তু সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা, প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং প্রয়োজনীয় আইন-কানুন না থাকায় এ সেক্টেরের তেমন আশানুরূপ বৃদ্ধি ঘটেনি। অনলাইনে নিরবিচ্ছন্ন এবং নিরাপদ লেনদেন করা সম্ভব নয় । বেশির ভাগ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ক্যাশ-অন-ডেলিভারি সেবা প্রদান করে থাকে যার ফলে পেমেন্ট প্রসেসিং এবং নিরাপদ পেমেন্ট প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে গড়ে ওঠেনি। এর ফলশ্রুতিতে ব্যাঙ্ক বহির্ভূত লেনদেন বেড়েই চলেছে। অনলাইন প্রতারণা আরেকটি বিশাল সমস্যা। এমন কোন উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান নেই যারা ই-কমার্সের আইন-কানুন বা প্রতারণা রোধে কাজ করছে। তবে ই-কমার্স সেক্টরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ হচ্ছে পণ্য এবং সেবা সরবরাহ। আশা করা যাচ্ছে যে, এসব সমস্যা সমাধানে ই-ক্যাব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।



প্রথম থেকেই ই-ক্যাব সাতটি বিষয়ের উপরে জোর দেবে। সেগুলো হল- অনলাইন শপ, ই-পেমেন্ট অ্যাণ্ড ট্র্যাণজ্যাকশন, ই-সিক্যুরিটি, ই-কমার্স সচেতনতা এবং প্রশিক্ষণ, ই-কমার্স পলিসি এবং গাইডলাইন, ডেলিভারি সার্ভিস, এবং ই-সেবা। ই-ক্যাব এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সমূহ অর্জনের জন্যে ২০টি স্ট্যান্ডিং কমিটি গঠন করা হয়েছে যারা ই-কমার্সের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করবে। কমিটি গুলো হচ্ছে- ই-কমার্স পলিসি অ্যাণ্ড গাইডলাইন, ই-পেমেন্ট অ্যাণ্ড ট্রানজ্যাকশন, কমপ্লায়েন্স অ্যাণ্ড ফ্রড ম্যানেজমেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড, গ্রামীণ ই-কমার্স, উদ্যোক্তা উন্নয়ন, গভর্ণমেন্ট অ্যাফেয়ার্স, ই-কমার্স সচেতনতা, ই-সিকিউরিটি, ই-ব্যাঙ্কিং অ্যাণ্ড মোবাইল কমার্স, ফেসবুক কমার্স (এফ কমার্স), ডিজিটাল কন্টেন্ট, ডেলিভারি সার্ভিস, ডিজিটাল মার্কেটিং, মিডিয়া অ্যাণ্ড কমিউনিকেশন, কোয়ালিটি ইমপ্রুভমেন্ট, নারী উদ্যোক্তা এবং ই-কমার্স, অ্যাফিলিয়েট মার্কটিং, ই-ট্যুরিজম অ্যাণ্ড ট্রাভেল, টেলিমেডিসিন এবং ই-হেলথ।”





ই-কমার্স কেন দরকার?

১৯৯৮-৯৯ সালের দিকে বেশ কয়েকটি কোম্পানি ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্য বিক্রয় ও গ্রাহক সেবা দেওয়ার চেষ্টা করেন। ধীরে ধীরে আরও কয়েকটি ওয়েবসাইট যুক্ত হতে থাকে যেগুলোর মূল কাজ ছিল বাংলাদেশের মধ্যে বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া। এসব ওয়েবসাইট গুলো বেশীরভাগ ক্ষেত্রে আমেরিকা ভিত্তিক ছিল এবং বাংলাদেশে এদের শাখা অফিস ছিল। তবে ই-কমার্স সেক্টরের সত্যিকার প্রাণ আসা শুরু করে ২০০৮ সালে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর। তাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির অংশ হিসাবে ২০০৯ সালের বাজেটে ই-কমার্সকে উন্মুক্ত করার ঘোষণা দেওয়া হয় এবং তার এক-দুই বছরের মধ্যেই বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিলে অনলাইনে লেনদেনের সুযোগ সুবিধা ও অবকাঠামো গড়ে ওঠে।





বর্তমানে বাংলাদেশে ছোট-বড় মিলিয়ে কয়েকশ ই-কমার্স ভিত্তিক ওয়েবসাইট রয়েছে। এছাড়াও ২০০০ এর বেশি ফেইসবুক পেজ রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের মতে বাংলাদেশে ই-কমার্স লেনদেনের বাৎসরিক পরিমাণ প্রায় ২০০ কোটি টাকার মতো কিন্তু পত্রিকায় প্রদত্ত তথ্যমতে, এই ঈদেই প্রায় ৪০০ কোটি টাকার মতো লেনদেন হয়েছে।বাংলাদেশে ই-কমার্সে কতটাকার লেনদেন হয় তার কোন সঠিক পরিসংখ্যান নেই কিন্তু একটা কথা অস্বীকার করা যায় না আর তা হচ্ছে বাংলাদেশে ই-কমার্স ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় হতে শুরু করেছে এবং এর সম্ভাবনাও বিশাল।



তার চেয়ে বড় কথা হলো বর্তমান সরকার ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চায়। ই-কমার্স ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের অন্যতম পূর্ব শর্ত। ই-কমার্স এর প্রসার না ঘটলে করলে ডিজিটাল বাংলাদেশ কখনো বাস্তবায়ন করা যাবে না।



ই-ক্যাব কেন দরকার?

বাংলাদেশের ব্যবসা পরিমন্ডলে ই-কমার্স ইতিমধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে যা এখন দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ইতিবাচক ক্ষেত্র তৈরীতে অবদান রাখছে। এই ক্ষেত্রটিকে নিরাপদ, গতিশীল এবং কার্যকরী করে তোলার লক্ষে আমরা ইকমার্সের সাথে সম্পৃক্ত এবং বিশেষজ্ঞদের অনেকে একত্রিত হয়ে ই-ক্যাব গঠন করেছি কারণ

আমরা বিশ্বাস করি দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা বানিজ্যের ভবিষ্যৎ ই-কমার্স।

ই-কমার্স এর প্রতিবন্ধকতা বা সমস্যা দূর করতে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হওয়া দরকার।



ই-কমার্স ছাড়া ডিজিটাল বাংলাদেশ অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। সারা বিশ্ব যেখানে নিজ নিজ দেশের অর্থনীতিকে দ্রত এগিয়ে নিতে ই-কমার্স নির্ভর হয়ে উঠেছে এমন কি

প্রতিবেশী দেশ গুলোও যখন দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে তখন আমরা পিছিয়ে পড়তে চাইনা

আমাদের উদ্ভাবন, অগ্রগতি, সমস্যা সমাধান এবং সংশিল্ষ্ট বিষয়ে যাবতীয় দরকারী বিষয়গুলোতে সার্বিক মঙ্গলে আমাদেরই উদ্যোগ নিতে হবে।





উপদেষ্টা পরিষদঃ



প্রফেসর ডঃ জামিলুর রেজা চৌধুরী, উপাচার্য, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক, প্রাক্তন প্রফেসর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বুয়েট



নজরুল ইসলাম খান, মাননীয় শিক্ষা সচিব, শিক্ষা মন্ত্রণালয়



অধ্যাপক মমতাজ বেগম, এ্যাডভোকেট, চেয়ারম্যান, জাতীয় মহিলা সংস্থা



আফতাব উল ইসলাম, সভাপতি, আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশের (অ্যামচেম)



মোস্তাফা জব্বার, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)



শাফকাত হায়দার ডিরেক্টর ও আইসিটি স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান এফবিসিসিআই



আব্দুল্লাহ এইচ. কাফি, চেয়ারম্যান, এশিয়ান-ওশেনিয়ান কম্পিউটিং ইন্ডাস্ট্রি অর্গ্যানাইজেশন (অ্যাসোসিও)



মাহবুব জামান, প্রাক্তন সভাপতি, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)



মোঃ সবুর খান, প্রাক্তন সভাপতি, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)



ই-ক্যাব কি করবে?

ই-কমার্স একটি সেবা ভিত্তিক শিল্প। এখানে বিশ্বাস এবং আস্থার ব্যাপারটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে বিশ্বাস ও আস্থার নিরাপত্তা স্থাপন করবে ই-ক্যাব।

ই-কমার্স সেক্টরের সমস্যা সমাধানে দরকার আমাদের যৌথ শক্তি এবং ই-কমার্স সেক্টরের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে দরকার ই-ক্যাব।

বাংলাদেশে ই-কমার্স সেক্টরকে এগিয়ে নেবার জন্য আমরা বছরের ৩৬৫ দিনই চেষ্টা করছি।

মেলা সহ বিভিন্ন আয়োজনে আপনার প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে আকর্ষণীয় ডিস্কাউন্ট

আপনার প্রতিষ্ঠানের মানব সম্পদ উন্নয়নে প্রয়োজনীয় ট্রেনিং

ই-কমার্স নিয়ে নিয়ে সেমিনার ও ওয়ার্কশপের আয়োজনে রয়েছে ই-ক্যাব

ই-কমার্স খাতের উপর অন্তত ১০ বছরের জন্য সকল প্রকার ভ্যাট ও ট্যাক্স প্রত্যাহারের জন্য সরব ই-ক্যাব

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা রেখেছি।

ই-কমার্স সেক্টরে যারা প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি তাদের থেকে নতুন উদ্যোক্তারা যাতে পরামর্শ পান সে ব্যবস্থাও রেখেছি

যাদের ট্রেড লাইসেন্স বা অন্য কোন সীমাবদ্ধতা রয়েছে তাদের সাহায্যের জন্য রয়েছে ই-ক্যাবের বিশেষ সেল।





ই-ক্যাব ও ব্লগ

স্বভাবতই প্রশ্ন উঠতে পারে যে সামহোয়্যার ইন ব্লগের মতো একটি কমিউনিটি ব্লগে ই-ক্যাব নিয়ে এত বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে পোস্ট দেবার কি আছে?

ই-কমার্স এর সংজ্ঞা মানে কেবল ‘অনলাইন শপিং সাইট’ তা আমরা মনে করিনা। আমরা মনে করি ই-কমার্স এর ক্ষেত্র অনেক ব্যপক এবং এতে অনলাইন শপিং এর পাশাপাশি আরও অনেক কিছুই আসতে পারে। অনলাইন ক্লাসিফায়েড সাইট, এফিলিয়েট মার্কেটিং কোম্পানি, টেলিমেডিসিন, ফেইসবুক কমার্স, মোবাইল কমার্স, ক্রেডিট কার্ড কোম্পানি, ব্যাংক, অনলাইন পেমেন্ট গেইটওয়ে, বিজনেস ব্লগিং কোম্পানি এরা সবাই অন্তর্ভুক্ত হতে পারে। ই-কমার্স মানে শুধু অনলাইন শপিং সাইট মনে করার ঘোরতর বিপক্ষে আমরা সবাই।

ই-কমার্স একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক শক্তি হল এফিলিয়েট মার্কেটিং ও ব্লগিং। এফিলিয়েট মার্কেটাররা কমিশনের বিনিময়ে অনলাইন শপিং সাইটগুলোর জন্য (অনলাইনেই) কাস্টমার যোগার করে দেয়।প্রফেশনাল ব্লগাররা অনলাইন সাইটগুলোর জন্য ভিজিটরের ব্যবস্থা করে পন্যের রিভিউ লিখে এবং লিংক দিয়ে। বাংলাদেশে অনলাইন শপিং সাইটগুলোর সঙ্গে এফিলিয়েট মার্কেটিং এবং প্রফেশনাল ব্লগিং এর কোন রকম সংযোগ নেই বলেই অনলাইন শপ গুলো (কয়েকটা বাদে) লাভের মুখ দেখতে পারছে না। সত্যি বলতে কি ই-কমার্স এর সংজ্ঞাকে একেবারে আবদ্ধ করে আমরা দেশে ই-কমার্স এর প্রসারের পথ সফলতার সঙ্গেই রুদ্ধ করতে পেরেছি। তাই সময় হয়েছে এই অচলায়তন ভেঙ্গে ফেলার এবং ই-ক্যাব গঠন করে আমরা তাই করার পথে এগিয়ে যাচ্ছি বলেই আমার বিশ্বাস।



আপনিও সঙ্গে থাকুন

বাংলাদেশে মানুষের খুব কমন কিছু সমস্যা রয়েছে যেগুলো হয়তো খুবই সাধারণ কিন্তু মানুষ দূর্ভোগের শিকার হচ্ছে বিশেষত ঢাকার বাইরে মানুষ অনেক ঔষধ, বই, বা দরকারি এমন অনেক জিনিসই সহজে হাতের কাছে পায় না। আবার ঢাকার বাইরে ভাল শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাব রয়েছে। কৃষক তার উৎপাদিত পণ্যের দাম ঠিকমতো পায় না। ই-কমার্সের মাধ্যমে এ সমস্যাগুলো খুব সহজেই দূর করা সম্ভব এবং অতি অল্প সময়ের মধ্যে। তাছাড়া অনেক শিক্ষিত তরুণের মধ্যেও বেকারত্বের হতাশা কাজ করছে। ঢাকায় একটি সাধারণ মানের দোকানে অ্যাডভান্স দিয়ে এবং সাধারণ মানের ফার্ণিচার দিয়ে ডেকোরেশন করতে কমপক্ষে ২০/৩০ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে যায় ফলে অনেকের ইচ্ছা থাকা স্বত্বেও ব্যবসা করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। এ ক্ষেত্রে ই-কমার্স অবশ্যই আশার আলো দেখাতে পারে।



সামহোয়্যারইন ব্লগে সবধরণের মানুষই আসেন, লেখেন এবং পড়েন মজার ব্যাপার হলো আমাদের কার্যনির্বাহী পরিষদের নয় জনের মধ্যে চারজনই সামহোয়্যারইন-এর ব্লগার। তাই আমরা আশা করব যে বাংলাদেশে ই-কমার্সের প্রসারে আমাদের সবার প্রিয় সামহোয়্যারইন ব্লগ এবং এখানকার ব্লগাররা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন।

সবাইকে ধন্যবাদ এবং কারো কিছু জানার থাকলে, মনে প্রশ্ন থাকলে নিঃসংকোচে কমেন্ট সেকশনে জানান।







আমাদের ওয়েবসাইটঃ http://www.e-cab.net

আমাদের ফেসবুক ফ্যানপেজঃ https://www.facebook.com/eCommerceA



বেশ কতগুলো পত্রিকা, ম্যগাজিন, অনলাইন নিউজ ওয়েবসাইটে আমাদের প্রেস কনফারেন্স এর খবর ছাপা হয়েছে। সেগুলোর লিংক দেয়া হল এখানেঃ

Bangla

Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link







Click This Link



http://www.bizbdnews.com/ict-112553



http://corporatenews.com.bd/?p=8132



Click This Link



http://www.haorbarta24.com/?p=15467



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link



http://www.priyo.com/2014/11/09/117527.html



Click This Link



http://prothomsomoy.com/?p=2004



http://pujibazar.com/2014/11/08/567.php



Click This Link



Click This Link



Click This Link



http://www.shadhinota24.com/news-details/5695



http://www.sheershanews.com/2014/11/08/57243



Click This Link



http://shokalerkhobor24.com/?p=12422



http://shokalerkhobor24.com/?p=12239



http://techshohor.com/news/22442







English



Click This Link



Click This Link



Click This Link



http://www.bizbdnews.com/english-112556





http://www.unb.com.bd/e-cab-journey-ld



Click This Link



Click This Link



Click This Link



Click This Link

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৯

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: ই-ক্যাব কে শুভকামনা রইলো। অনেকদুর এগিয়ে যান আপনারা এই প্রত্যাশা আপনাদের কাছে।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪০

রাজিব বলেছেন: রথি ভাই, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আশা করি আপনার ব্যস্ততা, ঝামেলা সবই কমবে শিঘ্রি আর আমাদের সঙ্গে একদিন আড্ডা দিতে চলে আসবেন।

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪১

সকাল হাসান বলেছেন: শুভ কামনা রইলো!

সুযোগ পেলে অবশ্যই সাথে থাকার চেষ্টা করব! :)

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

রাজিব বলেছেন: ধন্যবাদ এবং অবশ্যই সাথে থাকবেন। আপনাদের জন্যই ই-ক্যাব প্রতিষ্ঠা করেছি।

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো পোস্ট +

ই-ক্যাব কে অভিনন্দন ও শুভকামনা ।
সাধ্যের সীমানায় যতটুকু সম্ভব সাথে থাকার চেষ্টা করবো ।

ভালো থাকবেন :)

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩

রাজিব বলেছেন: ব্লগারদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করতে হবে। আপনারাই পারেন আপনাদের লেখার মাধ্যমে (ব্লগেই হোক বা ফেইসবুকে) মানুষকে ই-কমার্স সম্পর্কে সচেতন করতে।

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩১

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: অনেক দেরী হলেও ভাল একটি কাজের কাজ হয়েছে। প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ ই-ক্যাব এর হাত ধরে এ প্রত্যাশায়.................

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

রাজিব বলেছেন: আসলেই অনেক দেরি হয়ে গেছে। চীনে এখন ৫০০ বিলিয়ন ডলারের ই-কমার্স এর বাজার এবং প্রত্যক্ষ পরোক্ষ ভাবে মিলিয়ে প্রায় দেড় কোটি লোক কাজ করছে এ দিকে।

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৯

একজন ভ্রমণ পাগল বলেছেন: আমাকে একটা সাহায্য করতে পারবেন? ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে ব্যবসায় পরিচালনা করতে হলে সরকারি কোন লাইসেন্স প্রয়োজন হয় কি? যদি হয় তাহলে সেটা কিভাবে পাওয়া সম্ভব?

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

রাজিব বলেছেন: আপনি কোথায় থাকেন তা বললে উত্তর দিতে সুবিধা হত।

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: যাত্রা শুভ হোক !

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৯

রাজিব বলেছেন: এবং ই-কমার্স ছড়িয়ে পরুক সবখানে

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:




দেশের অর্থনীতির ভবিষ্যৎ এখন ই-কমার্স।

শুভ হোক ইক্যাবের যাত্রা........

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২০

রাজিব বলেছেন: আমরা বাংলাদেশে সব কিছুতেই অনেক দেরি করি। ই-কমার্স এ দেরি করলে এ সেক্টর বিদেশীদের হাতে চলে যাবে।

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪

পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যাবসাকে আরও সহজ এবং উন্নত করবে বলে আশা ব্যাক্ত করছি ।

শুভ প্রত্যাশায় ....

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৩

রাজিব বলেছেন: আপনার মত একই আশা আমাদের

৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪১

টু-ইমদাদ বলেছেন: ব্যবসা করতে চাই ই-কমার্স এর মাধ্যমে কারিগরী সাহায্য প্রয়োজন আপনারদের . . .
শুভ কামরা রইল এ সংগঠনের।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

রাজিব বলেছেন: এ ব্যপারে আমরা একটা ই-কমার্স সাপোর্ট সেন্টার চালু করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনি প্রয়োজনীয় সাহায্য পাবেন।

১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪১

একজন ভ্রমণ পাগল বলেছেন: আমি নারায়ণগঞ্জ থাকি।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৩

রাজিব বলেছেন: তাহলে সেখাঙ্কার সিটি কর্পোরেশনের সঙ্গে কথা বলুন

১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


প্রিয় রাজিব ভাইয়ের কাছ থেকে যথারীতি চমৎকার একটি পোস্ট সেই সাথে পোস্টটা স্টিকি করার জন্যেও ব্লগ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

যাত্রা শুভহোক....

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৪

রাজিব বলেছেন: ভাই দোয়া করবেন। আপনার লেখার আমি ভক্ত। কিন্তু এখন আর ই-কমার্স ছাড়া জিবনে কিছুই নাই। :ী

১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩৭

তুষার কাব্য বলেছেন: শুভ কামনা রইলো!

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬

রাজিব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১৭

অরণ্যতা বলেছেন: যাদের নিজের সাইট নেই তারা http://www.bdbids.com এই সাইটটি ব্যবহার করতে পারেন

১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: একটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ন কাজ শুরু হলো। আমরা যারা এই সেক্টর নিয়ে সামনে কাজ করতে চাই, আশা করি তাদের জন্য এমন একটা সংঘঠন প্রয়োজন ছিল। আপনাদের সবার জন্য রইল অনেক শুভ কামনা।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

রাজিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনি একদিন আমাদের সঙ্গে কথা বলতে চলে আসুন। এই শনিবার বিকেল ৪ টার সময় আমরা বিদেশী বড় কোম্পানির সঙ্গে প্রতিযোগিতায় কিভাবে বাংলাদেশী কোম্পানি গুলো নিয়ে টিকে থাকতে পারে সে বিষয়ে আলোচনার ব্যবস্থা করেছি।

১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১১

জাফরুল মবীন বলেছেন: একক উদ্যোগ অপেক্ষা সম্মিলিত উদ্যোগ শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে পারে।শুভকামনা রইলো ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর প্রতি।

আপনাকেও বিশেষ ধন্যবাদ বিষয়টি ব্লগে উপস্থাপনের জন্য।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৮

রাজিব বলেছেন: সম্মিলিত উদ্যোগের কোন বিকল্প নেই, আসলেই নেই।

১৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০১

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার পোস্ট রাজিব ভাই।


শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৯

রাজিব বলেছেন: ধন্যবাদ সাব্বির ভাই। ইনশাল্লাহ আমরা খুব শিঘ্র যশোর আসছি আপনার সঙ্গে দেখা হবে।

১৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ই-ক্যাব এর সফলতা কামনা করি । শুভযাত্রা ++++++++++

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯

রাজিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.