নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শান্তির জন্য যুদ্ধ

হাল ছেরো না! দিন শেষ হয়ে যায়নি।

যাযাবরমন

যাযাবরমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার দৃষ্টিতে ৭ আসমান:

১৩ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬

প্রতি বছরই পেপারে পড়ি "সুর্য থেকে চৌম্বক ঝড় আসছে, আমাদের সব ইলেক্ট্রনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা অচল করে দেবে"। কিন্তু বাস্তবে কখনওই এমন টা হতে দেখি না। গতবছর পেপারে এর রহস্য পড়েছিলাম,- পৃথিবীর চারদিকে ১ টি চৌম্বক ক্ষেত্র আছে, যখনই কোন চৌম্বক ঝড় আসে, পৃথিবীর চারদিকের চৌম্বক ক্ষেত্রটি ফুলে ওঠে আর চৌম্বক ঝড়কে বাধা দেয়। চৌম্বক ঝড় যত বড় হয়, পৃথিবীর চারদিকের চৌম্বক ক্ষেত্রটি তত বেশি ফুলে ওঠে। এছারা ওজন স্তর -এর কথা নাই বললাম।
যাই হোক, আমি আমার দৃষ্টিতে ৭ আসমানের নাম দিলাম-

১- প্রথম আকাশ-


২- ২য় আকাশ-
কাছের-তারা:

৩_৩য় আকাশ, ২০০গুন বড়, ছায়াপথ:

৪_ ৪র্থ আকাশ, আরও ১০০গুন বড়-লোকাল-গেলাক্টিক-গ্রুপ

৫_ ৫ম আকাশ, আরও ২০ গুন বড় -সুপার ক্লাস্টার_ভিরগো)

৫_ ৬ষ্ঠ আকাশ, আরও ১০গুন বড় - সুপার ক্লাস্টার গ্রুপ

৭_ ৭ম আকাশ, আরও ১৪গুন বড় _অবজারভেবল-মহাবিশ্ব)

মহাবিশ্ব এত বড় যে বিজ্ঞানের চোখও তার পুরোটা দেখতে পারে না। ৭ম আকাশের বাইরে কোন বস্তু নেই, আছে শক্তি বলয়। যা সৃষ্টি জগতকে আলাদা করে রেখেছে।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০১

নতুন বলেছেন: এখন যদি পরে আবিস্কার হয় অবজারভেবল ইউনিভাসও অনেক গুলি ক্লাস্টারের নিয়ে বড় কিছুর অংশ তখন ৮ম আকাশ হয়ে যাবে তো?

:)

১৪ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫

যাযাবরমন বলেছেন: না।
আপনি সম্ভবত শেষ লাইন টা খেয়াল করেন নাই। "৭ম আকাশের বাইরে কোন বস্তু নেই, আছে শক্তি বলয়। "
আসলে 'অবজারভেবল ইউনিভাস' -এর সীমানায় বস্তু আলোর গতি লাভ করে, ফলে তা আর বস্তু থাকা না। শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। তৈরি করে এক নিরবিচ্ছিন্ন শক্তি বলয়। যা সৃষ্টি জগত ও স্রষ্টা-কে আলাদা করছে।
মেরাজের ঘটনায় যেমনটা পাওয়া যায়,-
নবীজী সা: মেরাজের সময় স্বর্গ-নরক সহ সব কিছু দেখার পরে যখন প্রভু আল্লাহ-তায়ালার দিদারের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন তখন এক জাগায় এসে জিব্রাইল আ: বললেন, "এর পরে আমি আর যেতে পারবো না, গেলে আমার পাখা পুড়ে যাবে। এখান থেকে আপনাকে একাই যেতে হবে।। এটাই আসলে 'অবজারভেবল ইউনিভাস' -এর সীমানা। যেখানে বস্তু আলোর গতি লাভ করে, শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। সৃষ্টি জগতের কারও-ই এই শক্তি বলয় ভেদ করার সাধ্য নাই।

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: না।
আপনি সম্ভবত শেষ লাইন টা খেয়াল করেন নাই। "৭ম আকাশের বাইরে কোন বস্তু নেই, আছে শক্তি বলয়। "
আসলে 'অবজারভেবল ইউনিভাস' -এর সীমানায় বস্তু আলোর গতি লাভ করে, ফলে তা আর বস্তু থাকা না।


আপনি যেটা করছে সেটা হলো... পুরনো ঘটনাকে বতমানের বিজ্ঞানের আবিস্কারের সাথে মিলাতে চাইছেন।

সেই সুত্র ধরেই বলছিলাম যদি ভবিষ্যতে প্রমান হয় যে বতমানের আমারা যেইটুকু চিন্ত করছি মহাবিশ্ব তার ধুলিকতা স্বরুপ। তখন কি আপনার ১-৭ আসমানের ব্যক্ষ্যা পাল্টে যাবে?

একটা জিঙ্গাসা:- হাদিসে বনিত চাদ দুই টুকরা হওয়াকে আপনি কিভাবে বিজ্ঞানের আলোকে ব্যক্ষা করেন?

১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

যাযাবরমন বলেছেন: জনাব "নতুন", আপনার প্রশ্নের এসপেক্ট বুঝতে পারলাম।
প্রথমে আমাদের বুঝতে হবে যে কে তুলনামুলক বেশি ঠিক।
বিজ্ঞানের কথা ধরলে বলতে হবে, আজকে বিজ্ঞান যা বলছে তা কালকেও বলবে এমন গেরান্টি কেউ দিতে পারে না।
আর ৭ম আকাশের কথা শুধু কোরআন বলে নাই, বেদ-এ ৭ ভূমি বলা হয়েছে। সম্ভবত সকল ধর্ম গ্রন্থই বলেছে।
আর আমি এখানে যে বিভাগগুলো করেছি তা আমার মনমতো নয়। মহাকাশ বিজ্ঞানিরাই এভাবে ভাগ করেছেন।
১- পৃথিবী
২- সৌরমন্ডল
৩- ছায়াপথ
৪- গেলাক্সি
৫- গেলাক্টিক ক্লাস্টার
৬- গেলাক্টিক সুপার ক্লাস্টার গ্রুপ
৭-অবজারভেবল ইউনিভার্স।

আর-২
চাদ ২ ভাগ হওয়ার ব্যখ্যা আমার জানা নাই, তবে এইটা জানি যে এই ঘটনা টা শুধু আরবে নয় ভারত থাকাও দেখার ঐতিহাসিক প্রমান পাওয়া যায়। সারা পৃথিবীর মানুয নিশ্চই একসাথে চোখে ভুল দেখে নাই। সময়ে নিশ্চই বিজ্ঞান এই ঘটনারও ব্যখ্যা দেবে।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন:
ধর্মে সব আছে, তবে বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করার পর। তবে মজার ব্যাপার হলো বিজ্ঞানীরা কেহ ধর্মগ্রন্থ পড়ে বিজ্ঞানী হয়নি।
আরো মজার ব্যাপার হলো যারা সব আবিস্কারকে একটি বিশেষ ধর্মের আলোকে চালিয়ে দেয় সেই ধর্ম হতে কোন বিজ্ঞানী কোনকিছু আবিস্কার করতে পারে নি।

তখন ওরা বলবে......... সবই তার ইচ্ছা........... তার হুকুম ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না।

১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫১

যাযাবরমন বলেছেন: “ধর্মে সব আছে, তবে বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করার পর। তবে মজার ব্যাপার হলো বিজ্ঞানীরা কেহ ধর্মগ্রন্থ পড়ে বিজ্ঞানী হয়নি।“
ঠিক, ধর্মগ্রন্থের উদ্দেশ্য মানুষকে সমষ্টিগত ভাবে সুখি রাখার নিয়ম বর্ণনা করা, মানুষকে বিজ্ঞান শেখানো নয়।

“আরো মজার ব্যাপার হলো যারা সব আবিস্কারকে একটি বিশেষ ধর্মের আলোকে চালিয়ে দেয় সেই ধর্ম হতে কোন বিজ্ঞানী কোনকিছু আবিস্কার করতে পারে নি।“
বোঝাই যাচ্ছে আপনি বিজ্ঞানের ইতিহাস সম্পর্কে কিছুই জানেন না।

“তখন ওরা বলবে......... সবই তার ইচ্ছা........... তার হুকুম ছাড়া একটি পাতাও নড়ে না।“
একদম ঠিক বলেছেন, কন্তু বুঝেছেন ভুল। জড় জগতের সবকিছুই আল্লাহ আগেই প্ল্যান করে রেখেছেন, সবকিছু সেভাবেই ঘটছে। আর জীব জগতে যেসব বিষয়ের সাথে ইচ্চা/চিন্তা জড়িত সেগুলো ঘটতে স্রষ্টার অনুমোদন লাগে। যেমন বাঘ হরিণকে আক্রমণ করতে পারে, কন্তু খেতে পারবে কি না তা অনুমোদন সাপেক্ষ।
একইভাবে মানুষ ভাল-খারাপ যেকোন কিছু করার চেষ্টা করতে পারে, কন্তু ফলাফলের মালিক আল্লাহ। তাই মানুষের বিচার হবে তার নিয়তের উপর ফলাফলের উপর নয়। যেমন ডাক্তার ও সন্ত্রাসী উভয়েই মানুষের পেতে ছুরি বসায়, কিন্তু ২ জনের উদ্দেশ্য যেমন ভিন্ন, তেমনি প্রতিদানও ভিন্ন পাবে।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০০

নতুন বলেছেন: আর-২
চাদ ২ ভাগ হওয়ার ব্যখ্যা আমার জানা নাই, তবে এইটা জানি যে এই ঘটনা টা শুধু আরবে নয় ভারত থাকাও দেখার ঐতিহাসিক প্রমান পাওয়া যায়। সারা পৃথিবীর মানুয নিশ্চই একসাথে চোখে ভুল দেখে নাই। সময়ে নিশ্চই বিজ্ঞান এই ঘটনারও ব্যখ্যা দেবে।


ভারতেও এই টা দেখার বিষয়টা নিয়ে একটু লিখবেন কি?

১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩০

যাযাবরমন বলেছেন: নিখিল ভারত হিন্দু মহাসভার সভাপতি এবং ডিএভি কলেজের প্রিন্সিপাল লালা হিন্সিরাজ এমএ ছিলেন বিখ্যাত আর্য নেতা। মওলানা নজির হাশেমী লালা সম্পর্কে বলেন :
তিনি এক হিন্দু মন্দিরে মালাবারের প্রাচীন রাজা লিখিত সংস্কৃত ভাষায় একটি ইতিহাস দেখতে পান। তাতে রাজা তার মুসলমান হওয়ার ঘটনাটি এইভাবে বর্ণনা করেছেন : “এক রজনিতে আমি চাঁদ দুই টুকরা হতে দেখেছিলাম। আমার মধ্যে ভীতি সঞ্চারিত হয়ে যায়। আমি আমার প-িতবর্গ এবং জ্যোতিষ্কদের ডেকে জিজ্ঞাসা করিÑ এ কি ব্যাপার? তারা বললেন, আরবে একজন মহাপুরুষের জন্ম হয়েছে। তার ধর্ম দ্বীন দুনিয়ার মুক্তি দান করবে।” যেহেতু আরবের লোকেরা মালাবার তীরে আসা-যাওয়া করত এবং মূল্যবান দ্রব্য সামগ্রির ব্যবসা করত। তাই রাজা আরবদের ডেকে আরবের পয়গম্বরের গুণাবলী এবং লক্ষণসমূহ জিজ্ঞাসা করেন। অবশেষে তিনি দরবার অনুষ্ঠান করেন এবং তার নেতৃবর্গ ও প্রজা প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে বলেন : আমি একটি প্রতিনিধি দল আরবে প্রেরণ করছি। তারা যদি সেখান থেকে আরব পয়গম্বরের সত্যতা ও স্বীকৃতি প্রদান করেন তা হলে আমি মুসলমান হয়ে যাব এবং তোমরাও অঙ্গীকার কর যে তখন তোমরাও মুসলমান হয়ে যাবে। http://pchelplinebd.com/Islam/archives/3302
http://jamunanews24.com/2014/07/16/24297.php
চেরামন পেরুমলকে নিয়ে প্রচলিত গল্পসমূহ: Click This Link

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৯

নতুন বলেছেন: :) সত্যতা কতুটুকু?

২০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

যাযাবরমন বলেছেন: আমি জানি না।
আমি যেটা জানি তা হলো- আমার প্রভু চাদকে ২ টুকরা কেন, গুরা গুরা করার পরও তা আবার আস্ত করতে পারেন। আর মুহাম্মদ সা: আমার প্রভুর বার্তাবাহক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.