নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখার সর্বসত্ত্ব লেখক দ্বারা সংরক্ষিত।

রাবেয়া রব্বানি

মানুষের ভীড়ে মানুষ হয়ে গেছি বারবার।

রাবেয়া রব্বানি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সেলাই শেষ পর্ব

২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:১৯

(২)
এর মধ্যে তিন দিন চলে গেছে। আমার এখান থেকে চলে যাবার সময় প্রায় এসে গেছে। একা একা শহরে ঘুরে বেড়াই সাধারণ মানুষ দেখি,মাঝে মাঝে শহীদ মিনারের আড্ডায় যাই কিন্তু ইমরান সাহেবকে দেখতে পাইনা। ইচ্ছা করলে ফোন করে তার খবর নেয়া যায়। কিন্তু কি একটা সংকোচ বুকে বাঁধতে থাকে।নিজ থেকে আর কতটুকু যাওয়া যায়।

আজ তেমনি এখানকার একটি স্থানীয় বই বাজারে ঘুরছি। মানুষের ভীড়ে হাটছি, তাদের টুকরো কথোপকথন শুনছি।হঠাৎ আমার পিঠে কারো হাতের স্পর্শে আমি ফিরে তাকালাম। মুখ ফিরিয়ে যাকে দেখলাম তাকে ঘিরে এতক্ষণে আমার ছোটখাট পান্ডুলিপির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।আমি যার পর নাই খুশি হলাম। ভাগ্য ভালো থাকলে বাকিটা আর কল্পনার আশ্রয়ে লিখতে হবে না। আমি হয়ত মূল গল্পটা জানতে পারব। ইমরান সাহেব খুব সুন্দর করে হাসছেন।আমি বললাম,
-আপনার ছেলেটা ভালো হয়েছে আমি আগেই খবর নিয়েছি।এখন কেমন আছে।
-ভালো।এখানে খুব ভীড় চলেন তিনতলায় আমার অফিস এ যাই।

আমি উনাকে অনুসরণ করে তার অফিস এ ঢুকলাম।ছোট একটা ঘর কয়েকটা কম্পিউটার ছড়ানো ছিটানো বই আর কাগজ পত্র।আমার মুখ ফস্কে বেরিয়ে গেল,
-টোটালি মেস।
-হা হা।ঠিক বলেছেন। কিন্তু আড্ডার ব্যাপারটা জানেনতো? ঘুপচি এলোমেলো ঘর,সিগারেটের ধোয়া ছাড়া পুরুষের আড্ডার সুখ নাই। আর কবি হলেতো কথাই নেই। পরিপাটিতে কবিদের অরূচি আছে।
- তা ঠিক বলেছেন।
-ছেলেটার জন্য আপনার সাথে সেদিন হঠাৎ করেই উঠে যেতে হলো।
-আরে নাহ! কি বলেন? ঠিকই তো আছে।

ইমরান সাহেব ড্রয়ার থেকে সিগারেটের প্যাকেট বের করলেন।আমি বিস্মিত হলাম,
-সিগারেট খান নাকি?
-আরে না ।খুব কম।মাঝে মাঝে।
-অনিয়ম তাহলে এখনো আছে।
-হা হা।অনিয়মের মজায় মজলে মন,নিয়মের খাচায় থাকে কোন জন।হা হা!আসলে আজ আমার মনটা বেশ ভালো।সাথে শরীরও।শরীর ভালো লাগলেই মনে হয় আমি আগের আমি।
-মন ভালোর কারনটা কি ব্যক্তিগত?
-নাহ! একটা এক্সিবিশান এরেঞ্জ হয়ে গেছে।এরেঞ্জ করতেই কাঠ খড় পোড়াতে হয়।হয়ে গেলে চটাপট বিক্রি হয়ে যায়।মানুষ সাজিয়ে রাখার জন্য বুঝে না বুঝে ছবি কেনে।বেশ কিছু টাকা পাওয়া যাবে এবার।
-সব ছবিই বিক্রির জন্য?
-হ্যা। আঁকা ছবির প্রতি আমার ইদানিং মায়া নেই।যেগুলো মনের ভেতর আছে আঁকতে পারিনি বা পারছি না সেগুলার প্রতি মায়া বোধ করি।
তিনি আজ হাফ হাতা হাওয়াই সার্ট আর জিন্স পড়েছেন।কানে আজ ভিন্ন একটা দুল। জুটি করে পেছনে লম্বা চুল।আমার লেখক স্বত্তা চড়াও হলো,
-এই অফিসে কি করেন?
-এটা গ্রাফিক্স অফিস। কিছু ছেলে পেলে আছে। কাজ করে প্রচ্ছদের চারু নামে একটা আর্ট স্কুল আছে সেখান বাচ্চাদের আর্ট শেখাই পাশাপাশি তৈ্রি গেঞ্জিতে ডিজাইন বসাই। এখানে সেই ডিজাইন হয়।তাছাড়া নতুন কবিদের একটা সংঘ ও আছে এখান থেকে তা কন্ট্রোল হয়। আচ্ছা মুল কথায় আসি। এভাবে জানলে আপনি খেই পাবেন না। আমার কর্মকান্ড আর জীবনি জটিল আর ব্যপ্ত। আপনি প্রশ্ন করুন আমি উত্তর দিচ্ছি। আপনি লিখে নিন।
-মানে?
-মানে আপনি আমার ক্যারাকটারে আগ্রহী তাই না।
ইমরান সাহেব মিটিমিটি হাসছেন।আমি ধরা খাওয়া গলায় বললাম।
-হ্যা ।তবে লিখতে হবে না। ঠিক আছে প্রশ্ন করছি। আমি প্রথম থেকে আসছি।
-আপনি পড়াশোনা শেষ করেছিলেন?
-না। তার প্রয়োজন দেখিনি। কারন ঠিক লাস্ট ইয়ারে আসার আগে আমার কিছু ছবি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় আমি কিছুটা হয়ত অহং এ ভুগছিলাম তাই আর শেষ করিনি।বন্ধু বান্ধব ,স্বাধীনতা,হাতে কাঁচা টাকা একা ছন্নছাড়া জীবনের নেশায় দারুন মজে ছিলাম।আমার অনেক বন্ধু জুটে যায়।বেশ কিছু সামাজিক কাজেও আমি জড়িয়ে যাই।
-যেমন।
-আমরা দরিদ্র মানুষের জন্য অনেক ধরনের কাজ করতে শুরু করি।আমার উপার্জনের সিংহভাগ ব্যয় হতো সেই কাজে।আমরা তাদের ঘৃনা করতাম যারা দেশের নেতাদের গালি দিয়ে ঝাল মেটায় আর নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত থাকে। আমি তাদের এই পরিমান ঘৃনা করতাম যে তাদের কাউকে কাউকে মার পর্যন্ত দিয়েছি।
-হা হা।
-হ্যা।
-একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন।আপনি যুদ্ধ করেছিলেন?
-না। তখন বয়স পনেরো। আমার বাবা আমাদের নিয়ে ঘরবন্দি রাখতেন।
-যুদ্ধটা কিভাবে দেখেন।
-অবশ্যই সম্মানের ।অনেকেই প্রাণ দিয়েছেন।তবে সাধারন জনগন যুদ্ধকে ভয় পায়, পেয়েছিল।এবং আমাদের মফস্বলে অনেকে মুক্তিযোদ্ধাই যেমন দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন আবার অনেকেই রাজনৈতিক চাপে যুদ্ধে গিয়েছিলেন। তাদের দেশপ্রেম ছিলনা। যুদ্ধ পরবর্তি সময়ে অনেকদিন এই অসৎ লোকগুলো অস্ত্র নিয়ে চোখ রাঙ্গিয়ে বেড়িয়েছেন। ব্যাক্তিগত কোন্দল মিটিয়েছেন। জোড় পুর্বক বিয়ে করেছেন। রাহাজানী ও করেছেন।
-যুদ্ধের প্রয়োজনীয়তা কেমন ছিল?
-একশো ভাগ। সময়ের প্রয়োজনেই সব হয়।
-তাহলে দেশের এখন যা অবস্থা আপনার কি মনে হয় না এখন পরিবর্তনের সময় ?সময় কি আসে নি বলতে চান?
-হয়ত না। সময়ের দাবিতে দেশ সচল হবেই।
-আপনার জীবনে প্রেম?
-প্রেম তেমন ভাবে আসেনি। ভালো লাগত টুকটাক। তবে আমরা কিছু ব্যাপারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলাম। প্রেমের চেয়েও মানুষ বড়। নারী বিদ্বেসী না হলেও নারীর জন্য ছোক ছোক করতাম না। আসলে প্রচন্ড ঘোরে ছিলাম।
-নারী নুড মডেল কখনো ব্যবহার করেছেন?
-হ্যা বিয়ের আগে দু একবার।
-আপনার বিয়ে তাহলে কিভাবে হলো?
-আমার লেট ম্যারেজ। নিজ থেকে বিয়ের ইচ্ছেটা তেমন ছিল মাঝে কিছু স্থলন যে ঘটে নি তা না।তবে সেই প্রসঙ্গে কিছু বলতে চাচ্ছি না।মা মারা যায়। বয়স বাড়তে থাকে । প্রায় আটত্রিশ এ গিয়ে আমার ছোট খালা জোড় করে শীতলক্ষার ওপাড়ে এক বিশাল বাগান বাড়িতে নিয়ে যান।
-তারপর।
-তারপর প্রথমে আমি পুরোনো ধাচের বাড়ীটি দেখে মুগ্ধ। তার চেয়েও বেশি মুগ্ধ। দরজা যে খুলেছে তাকে দেখে।মনে হয়েছিল পৃথিবীর বাইরে চলে এসেছি। মনে হয়েছিল স্বর্গের দরজা খুলে কোন তরুনী পৃথিবীতে উঁকি দিয়েছে।


আমি মনে মনে অবাক হচ্ছি তার স্ত্রীকে তো দেখে এত রুপবতী মনে হলো না।কিন্তু প্রশ্নটা করেও করলাম না।ইমরান সাহেব বললেন,
-মাঝারী গরনের শ্যামলা একটি মেয়ে।কিন্তু চোখ ধাধানো রূপ।কোমর পর্যন্ত লম্বা চুল।চেহারাটা মনে হয় খোদাই করে বানানো হয়েছে।চোখের মনি হাল্কা বাদামি।একজন চিত্রশিল্পী এমন একটা মডেলের জন্য মাটি খেতেও রাজী হবে।আমি এক মূহুর্ত ও তার দিক থেকে চোখ সরালাম না।কিছু বোঝার আগেই আমাদের বিয়ে ঠিক হয়ে গেল। তাকে প্রথম দেখার মুহুর্তটা আমি একেছিলাম। আমার বেস্ট পেইন্টিং এর একটা সেটা।
-আচ্ছা।তারপর?
-তারপর দু বছরের মাথায় আমার সন্তান,এল।আমি কবির না।একটা ছোট কিউপিড। আমার মনে হলো পৃথিবীর সব রূপ আমার ঘরে। আমার বেপরোয়া ভাব বহাল থাকল। বিয়ের পর জীবিকার জন্য সেটেল কিছু করার দরকার ছিল পেয়েও গেলাম একটা এন জি ও তে চাকরী। মোটা স্যালারী। ছুটিতে আর কাজ শেষে আমি আমার কাজ আর আড্ডায় কমবেশি ব্যস্ত থাকলাম।
মনে হত আমার পারিপার্শ্বিক সবি যেন আমার ইচ্ছাশক্তির কাছে নত।ভাবতাম ঈশ্বর কোথায়? আর প্রকৃতিই বা কি?আর যদি সব চলে নিয়মেই তবে মানুষ হয়ে সেই নিয়ম ভাঙ্গায় অপরাধ বা সাহস করার ক্ষমতা আমার আছে।আমি প্রায়ই নিয়মের দাশদের আঙ্গুল তুড়ি দিয়ে দেখাতাম যে দেখ,! বেচে থাকা মানেই ইচ্ছের বাইরে গড়াগড়ি খাওয়া নয়।দেখ !আমি কিভাবে বেচে থাকি!
ইমরান সাহেব একটু দম নিলেন যেন।তারপর বললেন,
-এরপর ই মোড় নিল আমার জীবন।
-যেমন।

-আমার খাবার দাবার আর বেপরোয়া চলাফেরার মাশুল গুনতে হলো আমাকে। আমার হার্ট এটাক হল। তখন আমার আর এক পুত্র সন্তান জন্ম নিল। সে যাত্রায় বেচে গেলাম।কিন্তু স্ত্রী পুত্রের চিন্তায় একেবারে কাৎ।অনেক দিন বিছানায় পড়ে ছিলাম।এন জিওর চাকরীটা থাকল না। আমি নানান উপায়ে টাকা রোজগারে নামলাম।ভুলে গেলাম সব।জীবনের সব হিসেব ভুল মনে হলো। মনে হলো এত দেরীতে কেন বিয়েটা করতে গিয়েছিলাম।আমি মারা গেলে এদের কি হবে?

এইটুকু বলে তিনি আবার চুপ করলেন।আমার ভেতরের প্রশ্নকর্তা এবার চুপশে আছে।একটূ সময় নিয়ে তিনি যেন খুব দূর থেকে বললেন,
-আমি আগে নাস্তিক ই ছিলাম।এখন আস্তিক।এখন আমার মনে হয় মানুষের রিজিক নির্দিষ্ট। এই যে আগে যা ভোগ করেছি স্বাধীনতা,খাবার,উদ্বেগহীনতা এগুলো আমার পুরো জীবনের রিজিক ছিল।এখন হাতে টাকা কম হোক আর বেশি হোক ভোগ করতে পারিনা। সাংসারিক চিন্তাহীন ভাবে দুই-তৃতীয়াংশ কাটিয়েছি তাই শেষ ভাগে বকেয়া চিন্তারা সব মাথায় জড়ো হয়েছে। আসলে মানুষের জীবনটা প্লাস আর মাইনাস ইকুয়াল জিড়ো ক্যালকুলেশানের। কোথাও যদিও ডাবল প্লাস হয়ে যায় ডাবল মাইনাস আপনাকে অবশ্যই গুনতে হবে।
-হুম।
-এখন মাঝে মাঝে স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে দেখি সেই একি নাক চোখ মুখ তবু কি যেন নেই।বয়স বাড়লে সৌন্দর্য্য ও আলাদা একটা আদল পায়।কিন্তু তা নয় যেন কি একটা ধুসর প্রলেপ তার রূপ ঢেকে দিয়েছে। কাছ থেকে না দেখলে আমার ছেলের পনেরো বছর বয়সী ছেলের সবুজ চোখ আর বোঝা যায় না।তার গায়ের ধবধবে সাদা রঙ্গটা এখন বেশ মলিন। এখন আমরা বেশ অভাবী নই যে ওটা অভাবের ছায়া। খেয়ে পড়ে ভালোই আছি। আমার সন্তানকে কোন কষ্ট করতে দেই না। তবে এটা কিসের ছায়া আমি প্রায়ই ভাবি।

আমার বুক থেকে খুব বড় একটা দীর্ঘস্বাস বেড়িয়ে এলসেলাই ১সেলাই ২ । ইমরান সাহেব আবার চুপ করে আছেন ।তিনি আর একটা সিগারেট হাতে নিয়ে বসে আছেন কিন্তু ধরাচ্ছেন না।কি বলব ভেবে পাচ্ছি না।তাকে দেখে মনে হচ্ছে না আর তার মনটা ভালো আছে।হঠাৎ তার অফিস ঘরে কিছু যুবক এসে ঢুকে প্রায় সীপাহির মত তাকে সালাম দিল। ইমরান সাহেব তাদের সাথে কাজ নিয়ে কথায় ব্যস্ত হয়ে গেলেন।আমি বিদায়ের জন্য দু একবার ক্ষীণ স্বরে তাকে ডাকলাম। তিনি হয়ত শুনতে পেলেন না বা শুনতে পেয়েও উত্তর দিলেন না।আমি আর একটু অপেক্ষা করে আর কিছু না বলেই তার অফিস থেকে বেরিয়ে এলাম।
কেমন যেন এলোমেলো লাগছে নিজেকে এখন। রাস্তায় নেমে রিকশা নিলাম না। ফুটপাত ধরে হাটতে লাগলাম। পুরোনো শহর, মানুষ আর মানুষ!আমি তাদের চেহারার দিকে তাকিয়ে দেখছি। আজ মনে হচ্ছে এভাবে ঠিক মানুষ দেখা হয়নি আগে। মনে হচ্ছে এখানে হয়ত অনেকেরই বুক বরাবর শক্ত শেকল আর সেলাই। অনেকের মুখই হয়ত একটা দূর্বোধ্য ছায়ায় ঢাকা।


সেলাই ২

সেলাই ১


যতদুর মনে আ্ছে ২০১১ সালের লেখা এটা ।হারিয়ে যাবে হয়ত তাই এখানে জমা রাখলাম।


মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালোই তো লাগলো।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন হাসান ভাই

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:২৪

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: নিয়ম মানা নয় বরং নিয়ম তৈরি করাই ছিল আমাদের স্বপ্ন জীবনের প্রয়োজনে ভাঙ্গাগড়ার সময়বোধ ৷ কথক আর চরিত্রকে মুখোমুখি দাড় করিয়ে ফেলে আসা জীবন দেখার প্রয়াস ৷ লিখেছেন আয়েস করে বুঝা যায় ৷

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: হ্যা তখন লিখতাম বড় করে । হাহা

৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনিয়মের মজায় মজলে মন,নিয়মের খাচায় থাকে কোন জন
সুন্দর তো !
শিরোনাম আকর্ষণীয় না হওয়ায় ,চমৎকার লিখাটি পাঠকের নজর কাড়তে সক্ষম হয়নি ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৫

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: কি করব লিটন।
শুভেচচা জানবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.