নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনুভূতি গাঁথার সাধনায় মগ্ন।

চঞ্চল হরিণী

এই পৃথিবীর বাইরে কোথাও গিয়ে যদি কিছু লিখা যেতো ; এই অসহ্য মনোবৈকল্য দূর হতো। হে ভাবনা, দয়া করে একটু থামো। আমাকে কিছুটা মুক্তি দাও। আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে তোমার অবিরাম পদচারণায়। বিচ্ছেদে যাও তুমি। ফুলে ওঠো পিঙ্গল বিভ্রম বেশে। আমাকে মৃত্যু দাও নয়তো চিৎকার করে ওঠার অপরিসীম ক্ষমতা দাও। আমি ক্লান্ত এই অমানিশায়। শান্তির খোঁজে মৃত্যুদূতের পরোয়া করিনা, পরোয়ানা জারি করো। গভীর, গভীর, গভীর। বোহেমিয়ান মন অভ্যস্ত জীবনের শিকল ভেঙ্গে ফেলো।

চঞ্চল হরিণী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিশু সাহিত্যে হিটলারের পরিকল্পনা এবং ব্লগে পোস্ট প্রসঙ্গে

০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪২

হিটলার বিংশ শতকের তিরিশের দশকে জার্মানির ক্ষমতায় যাওয়ার পরেই স্কুল পর্যায়ের সমস্ত পাঠ্যবইতে ব্যাপক পরিবর্তন আনেন। আগের যা কিছুকে উচিত/ভালো লেখা থাকতো তার বহু কিছুকেই অনুচিত/খারাপ হিসেবে পাঠ্য করেন। প্রথম শ্রেণী থেকে পাঠ্যবইতে লেখা থাকতো, জার্মানরা নীল রক্তের অধিকারী অর্থাৎ সারা পৃথিবীতে তারা একদম ব্যতিক্রম এবং সবচেয়ে অভিজাত রক্তের অধিকারী। জার্মানদের এই প্রজন্মটা বড় হয়ে উঠতে থাকে নিজেদের অভিজাত ভাবতে ভাবতে এবং বাকি বিশ্বকে নিজেদের চেয়ে কম মর্যাদা সম্পন্ন ভেবে। যেটা পর্যায়ক্রমে এখন সারা বিশ্বের মানুষ ব্লু ব্লাড হিসেবে জানে। এই প্রজন্মটাই বড় হয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জার্মান সৈনিক হয়েছিল। এবং বাকি বিশ্বকে নিজেদের চেয়ে ছোট ভাবা এই মানসিকতাই যুদ্ধ করে পৃথিবী জয়ের জন্য তাদেরকে হিটলারের একান্ত অনুগত বানিয়েছিল। হিটলার তার অসংখ্য ভাষণে ‘আমরা ব্লু ব্লাড’ বলে জার্মান সৈনিকদের এবং দেশের মানুষদের যুদ্ধের পক্ষে উৎসাহ জুগিয়েছেন।
উপরের এই উদাহরণটি দিয়েছি আমার আজকের পোস্টের প্রসঙ্গে। ব্লগ লেখেন বড়রা এবং পড়েনও বড়রা। নানান ধরণের লেখার পাশপাশি এই ব্লগে সাহিত্য চর্চা হয় সবচেয়ে বেশি। এখন শিশুসাহিত্য ছোটদের পড়ার জন্য লেখা হলেও লেখেন বড়রাই। আমারও এমন শিশুদের জন্য, কিশোরদের জন্য অনেক লেখা আছে। কিন্তু আমি ঠিক বুঝতে পারছি না ব্লগে এগুলো পোস্ট করা উচিত হবে কি না ? সম্মানিত ব্লগাররা বিরক্ত হবেন কি-না? শিশু সাহিত্য খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় একটি দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য। শিশুরা কি পড়ছে, তাদের মননে কি ঢোকানো হচ্ছে সেসবের উপর নির্ভর করে তাদের মনোজাগতিক বিকাশ ঘটে। যেহেতু ভালোমন্দ বোঝার ক্ষমতা এবং ন্যায় অন্যায় বিচার করার ক্ষমতা শিশুদের খুব নাজুক থাকে, অর্থাৎ মাত্র তৈরি হতে শুরু করে সেজন্য তাদের যা পড়ানো হয় সেটা খুব শক্তিশালী ভিত্তি হয়ে দাঁড়ায়। উপরের ওই উদাহরণটা দিয়েছি শুধু এটা বোঝানোর জন্যই যে একটি জাতির জন্য শিশু সাহিত্যের গুরুত্ব কতটা ! আর শিশু থেকে বড় হয়ে সৃজনশীল চিন্তা-ভাবনা বিকাশে তো সাহিত্যের অবদান অপরিসীম। তাই শিশুতোষ লেখা পোস্ট করবো কি-না সেটা আজকের পোস্টে আমি সবার কাছে বিনয়ের সাথে জানতে চাই।



সাথে একটি ছড়া :)

খোকার বোয়াল

এমন করে ডাকিস যে তুই
খোকার নামটি ধরে !
জানিসনা তুই খোকা এখন
বোয়াল সভার ঘরে !

উড়ন্ত ওই শ্বেত হাতিটা
আকাশ বাতাস বেয়ে,
খোকার সভায় গান গেয়ে যায়
তবলা ডুগি পেয়ে।

বনের যত পঙ্খীরাজ আর
বাঘ, সিংহ, শেয়াল,
সার বেঁধে যায় মস্ত খেলায়
ধরতে বিরাট বোয়াল।

বোয়াল মাছের সভায় তখন
খোকার জমিদারী,
আসলে আসুক দস্যুরা সব
ভীষণ নজরদারি।

খোকন সোনার বোয়াল মামার
ইয়া বড় দাড়ি,
তাইনা দেখে কুমিরছানা
খেলো গড়াগড়ি।

বি.দ্রঃ- ছবিগুলো অন্য একজন ছড়াকারের, গুগোল থেকে পাওয়া।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৫

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: আপনার সৃজনশীল কাজের ভাবনা আমাদের দেশের শিশু সাহিত্যের জন্য খুবই গুরত্ব পূর্ণ।
হিটলার নীল রক্ত হাতিয়ার বানিয়ে যদি যুদ্ধে আশার অনুপ্রেরনা যোগাতে পারে ।
তাহলে আমরাও পারবো শিশু সাহিত্যের মাধ্যমে তাদের আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে ।
আপনার অনুপ্রেরণাই শিশু দের ভাল কিছু শিখতে সাহায্য করবে?

০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৯

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: 'আমার অনুপ্রেরণা' এভাবে বলাটা ঠিক নয় ভাই, এটার ওজন অনেক বেশি। জাতিগতভাবেই আমাদের দায়িত্ব আমাদের শিশুদের প্রতি অনেক মনোযোগী হওয়া। তাদের জন্য সুদূরপ্রসারী চিন্তা-ভাবনা করে পাঠ্যক্রমসহ আরও অনেক কিছুর যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া।
প্রথম মন্তব্যের জন্য এবং আপনার এই অনুপ্রেরণাদায়ী বক্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা :)

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: চঞ্চল হরিণী ,




আমার তো মনে হয় , এতে কোনও সমস্যা হবার কথা নয় । শিশু সাহিত্যও তো সাহিত্য । শিশুতোষ সাহিত্য অবশ্যই একটি জাতির শিশুদের সুকুমার মানসিকতা তৈরী করে দিতে পারে ।
শিশু সাহিত্য যে কেবল শিশুরাই পড়বে, এমন কথা বোধহয় নেই । ব্লগ বড়রা পড়েন সত্য কিন্তু অনেক ব্লগারের ঘরেই তো শিশু - কিশোর রয়েছে , তারা বড়দের কাছ থেকে শুনে নেবে ।


০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩০

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: সমস্যা নেই আমিও জানি। কিন্তু আসলে লেখার পাঠক সংখ্যা যদি খুব কম দেখি তখন অনেকটাই উৎসাহ এবং আগ্রহ হারিয়ে যায়। কবিতা এবং ছড়ার পাঠক ব্লগে খুব কম, লেখক বেশি। আবার এমন সব হাস্যকর লেখা, কবিতা এবং ছড়ায় এত বেশি পাঠক ও মন্তব্যের ফুলঝুরি দেখি যে আরেক দফা বিমর্ষ হই। যাক, সেদিকে না যাই। আপনার মত কিছু লেখক এবং পাঠক আমাকে খুব উৎসাহ দেয়। আমার এই ছড়া যদি একজন ব্লগারও তাঁর সন্তানকে শোনান তাহলেও আমি ভীষণ আনন্দিত হব। অনেক অনেক ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই :)

৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৩

রাকু হাসান বলেছেন: একমত পোষণ করছি হিটলার এমনটি চেয়েছিল এবং সফল ও হয়েছে । জার্মানরা এমনটি ই ভাবতো । বিনয় ও শ্রদ্ধার সাথে একমত হতে পারছি না যে ‘‘এই প্রজন্মটি জার্মান সৈনিক ছিল’’

আমার মনে হয় দেওয়া উচিত,কেননা আমরা পড়লে ,তাদের সাথে কিছুি না ,কিছু শেয়ার করবো ,আর এভাবে লেখক লিখতে থাকলে ,শিশু সাহিত্যিক বের হয়ে আসবে ,যা খুব দরকার আমাদের । আপনার ভাবনা আমার ভাল লেগেছে । শিশু সাহিত্যটা শক্তিশালী হওয়া টা খুব দরকার ।
শুভকামনা থাকলো আপনার জন্য ,আর ছড়া তো দেখি অনেকে দেয় ...

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩২

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: :) একমত দ্বিমতের কিছু নেই রাকু হাসান। সব দেশের বাহিনীতেই সৈনিকদের একটা বয়স সীমা থাকে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেয়া জার্মান সৈনিকদের বয়সের যে রেঞ্জ ছিল সেখান থেকেই তাদের স্কুল পর্যায়ের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্তির বিষয় আশয় বের করেছেন জার্মান সৈনিকদের নিয়ে অসংখ্য গবেষণা করা গবেষকরা। আর এই প্রজন্ম বলতে তো একটি বছরের প্রজন্ম নয়, প্রথম থেকে উপরের দিকে প্রতিটি ক্লাসেই সেসব ছিল। ওই প্রজন্মের পরের বছরগুলোতেও ছিল । আপনি নিজে একটু অনুসন্ধান করলেও তথ্য পেয়ে যাবেন। অসংখ্য চিঠি, গল্প, উপন্যাস, সিনেমা এবং ডকুমেন্টারি আছে।

আমার ভাবনা আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও খুব ভালো লাগলো। আপনার এই ইতিবাচক মন্তব্য আমাকে প্রেরণা দিলো। শুভকামনা আপনার জন্যও।

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১১

রাকু হাসান বলেছেন: হুম.....চঞ্চল হরিণী আপু দারুণ বলেছেন‘‘সব দেশের বাহিনীতেই সৈনিকদের একটা বয়স সীমা থাকে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেয়া জার্মান সৈনিকদের বয়সের যে রেঞ্জ ছিল সেখান থেকেই তাদের স্কুল পর্যায়ের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্তির বিষয় আশয় বের করেছেন জার্মান সৈনিকদের নিয়ে অসংখ্য গবেষণা করা গবেষকরা। আর এই প্রজন্ম বলতে তো একটি বছরের প্রজন্ম নয়, প্রথম থেকে উপরের দিকে প্রতিটি ক্লাসেই সেসব ছিল। ওই প্রজন্মের পরের বছরগুলোতেও ছিল’’ :-B

আমি যতটুক জানি ‘‘ হিটলারের সময় সৈনিকদের বয়সসীমা ছিল ১৬-১৮ বছর । তবে এর মাঝেও একজনের নাম শুনেছি যার বয়স ছিল ১৫ বছর এবং সে সৈনিক । তাই বললাম আর কি ,হয়ত আমার ভুল ও হতে পারে । তিনি প্রজন্ম টা কে এভাবেই গড়ে তুলতে চেয়েছেন ,যেমন টা বলেছেন । তিনি এসেছিলেন ১৯৩৩,যুদ্ধ শুরু ১৯৩৯ ,তাই আর কি ...। তবে তিনি ছোট শিশুদের সরাসরি সৈনিক হিসাবে ব্যবহার না করলেও বেশ কিছু কাজে ব্যবহার করেছেন । ছোট বা বড় সবার ই ব্রেইনওয়াস করতে সক্ষম হয়েছেন ,একটি পজিটিভ দিক তাদের নিজ দেশের প্রতি স্বদেশপ্রেম দেখে অভিভূত আমি ,যদিও সেটা উগ্য ,কাম্য নয় ।

আমি ভয়ে ছিলাম হরিণীপু :| ...।এত ভাল লেখে তার পোস্টে এমন মন্তব্য করে বসছি ,না জানি কি হয় । প্রতিউত্তর দেখে ভয় কেটে গেছে ;)

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:০৪

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: " তাই আর কি "' দিয়ে কনফিউশন বোঝায়। আপনি নিঃসন্দেহে জেনে নিতে পারেন বিষয়টা, কনফিউশনে থাকার কোন দরকার নেই রাকু হাসান :)। একদম ঠিক যে তিনি ব্রেনওয়াস করতে সক্ষম হয়েছিলেন। ১৫-১৮ বয়সী; উত্তেজনায় টগবগ করে ফুটতে থাকা, আমিই শ্রেষ্ঠ ভাবা জুভেনাইলদের দিয়ে বাহিনী গঠন করেছিলেন। যাক, সে বাদ। ছড়া প্রসঙ্গে শুনতে চাই।

এই ছড়াটিতে রাঘব বোয়ালদের সভায় খোকার মিটিং করার কথা বলা হয়েছে। বাঘ, কুমির, শেয়ালদের মত দস্যুদের হাত থেকে রক্ষা করায় খোকার আত্মবিশ্বাসের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু হিটলারের চাপে ছড়া নিয়ে কেউ কিছু বলছে না :(
আমি খুবই লাজুক হরিণী রাকু হাসান :`> । আমাকে ভয় পাওয়ার কোন কারণই নেই ;)

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিশুদের জন্য বাংলা কোন সাইট আছে কিনা দেখুন।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৪৫

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আপনি বলার পর সাথে সাথেই সার্চ দিলাম। যে কয়টা পেলাম প্রায় সব শিক্ষামূলক সাইট। লেখা পোস্ট করা যায় এমন নয়। তবে আরও খুঁজতে হবে আছে কি-না। আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা নেবেন।


আমার তো মনে হয় শিশু সাহিত্য সামুতে প্রকাশ করলে সামু ব্লগ হিসাবে আরো সমৃদ্ধ হবে। ছোট বাচ্চারাও ব্লগ পড়বে। এতে পড়ার প্রতি তাদের আগ্রহ সৃষ্টি হবে। এছাড়া অনেক বাবা মা শিশুদের পাশে বসিয়ে ব্লগের লেখা পড়েন; নিজেও লেখেন। আর ছোটবেলা থেকে এ শিক্ষা পেলে বড় হওয়ার আগেই শিশুরা লেখার আগ্রহ পাবে; আর লেখার আগ্রহ থাকলে শেখার আগ্রহ আসে।

শুভ রাত্রি ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫২

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: খুব ভালো মন্তব্য করেছেন। শিশুরা ব্লগ পড়লে অথবা বাব-মায়েরা পড়ে শোনালে ওরা লেখার আগ্রহ পাবে এবং লেখায় আগ্রহ পেলে শেখায়ও আগ্রহী হবে। আমারও বিশ্বাস শিশু সাহিত্যে সামু ব্লগ আরও সমৃদ্ধ হবে। আশাব্যাঞ্জক এই মন্তব্যের জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ কাওসার ভাই। শুভরাত্রি।

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৩৩

রাকু হাসান বলেছেন: ঠিকাচ্ছে ভয় পামু না , ;) .সত্যিই আমিও ভুলে গেলাম .....।এক হিটলার মিয়া আকর্ষন নিয়ে নিল X(( । আশা করি ছাড় পাব নিয়মিত,একটু না হয় ছোট সময়ে ফিরে গেলাম ........।ছোটদের সাথে শেয়ার তো করতে পারবো ........।
শুভকামনা থাকলো.......অনেক কথা বলে ফেললাম একাই

ভাল থাকবেন ,শুভরাত্রি

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫৬

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: এতদিন অনিশ্চয়তায় ছিলাম,এখন থেকে চেষ্টা করবো ছোটদের জন্য লেখা ছড়াগুলো শেয়ার করার। :#)
শুভ রাত্রি :)

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছোটদের নিয়ে সামুতে খুব কম লিখা আসে।
বি এম বরকত উল্লাহ ভাই কিছু কিছু লিখছেন, আপনিও লিখুন।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: যাঁর কথা বললেন আমি তাঁকে চিনি না, চিনে নেব। সামুতে ছড়া অনেক দেখলেও ৯৯ ভাগ শিশুতোষ নয় সেগুলো। আর গল্পতো দেখিই না। আপনার এই মন্তব্যে আমি খুব উৎসাহ পেলাম। ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা লিটন ভাই।

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।
ছড়া বেশ ভালো লেগেছে।
আমাদের শিশু সাহিত্য খুব দুর্বল। সুকুমার রায়ের মতো আমাদের দেশে কেউ নাই।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আপনিই একজন যিনি ছড়া নিয়ে কিছু বললেন। আমার মনটা ভরে গেলো :)। একদিকে আমাদের শিশু সাহিত্য দুর্বল, আবার সুকুমার রায়কেও এই প্রজন্মের শিশুরা খুব কমই চেনে। সব মিলিয়ে এই দেশের বুদ্ধিবৃত্তিক জায়গায় ভবিষ্যতে ভালো কিছু দেখতে পাই না আমি। আপনার এবং আপনার সন্তানের জন্য অনেক শুভকামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.