নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিচয় নতুন করে লেখার মত কিছুই এখনও হয়ন....

সাইফুল১৩৪০৫

সবার সাথে শিক্ষণীয় পোস্ট শেয়ার করতে চাই। আমার দ্বারা যদি কেউ উপকৃত না হয়, তো ক্ষতির শিকার হবে কেন?

সাইফুল১৩৪০৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিকা ভাইরাসজনিত রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭

জিকা ভাইরাস স্ত্রী মশার কামড়ে ছড়ায়। ২০১৫ সালের মে মাসে Pan American Health Organization (PAHO) ব্রাজিলে প্রথম জিকা ভাইরাস সনাক্ত করে সতর্কতা জারি করেন। উগান্ডার বনে ১৯৪৭ সালে এটি প্রথম আবিষ্কৃত হয়। ভাইরাসটি ডেঙ্গু জ্বরের থেকে কম মারাত্মক। গর্ভবতী নারী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে ছোট বা বিকৃত মস্তিষ্ক নিয়ে শিশুর জন্ম হতে পারে। ইতোমধ্যে ক্যারিবিয়ান এবং উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার ২১ টি দেশে এ ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) ভারতেও সতর্কতা জারি করেছে। আর পার্শ্ববর্তী দেশ হিসেবে আমাদেরও প্রয়োজন রয়েছে সতর্ক থাকার।

লক্ষণ: জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর প্রকাশিত রোগীর লক্ষণ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীর মতই।

জ্বর
র‌্যাশ বা চামড়ায় লাল ফুসকুড়ি,
গোঁড়ালিতে ব্যথা,
কনজাঙ্কটিভাইটিস বা চোখ লাল হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
এছাড়াও পেশী ও মাথায় ব্যথা হতে পারে।

রোগ নির্ণয়:

উপরের লক্ষণগুলো পর্যবেক্ষণ করা।
কোন লক্ষণ প্রকাশিত হচ্ছে মনে হলে বা জিকা ভাইরাস সনাক্ত হওয়া এলাকাগুলো ভ্রমণ করলে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা।
রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে ভাইরাসটি সনাক্ত করা যায়।

প্রতিরোধ ও চিকিৎসা: এই রোগের কোন টিকা আবিষ্কার হয়নি। রোগ লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা করাতে হবে। চিকিৎসা ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসার মতই।

প্রচুর বিশ্রাম নিতে হয়।
পানিশূণ্যতা পূরণের জন্য প্রচুর তরল খাবার গ্রহণ করতে হয়।
জ্বর ও ব্যথা সাড়াতে অ্যাসিটামিনোফেন নামক ঔষধ সেবন করতে হয়।
অ্যাসপিরিন এবং নন-স্টেরয়ডাল ঔষধ পরিহার করতে হবে।
ভাইরাসটি ছড়ানো থেকে বাঁচতে হলে মশার কামড় পরিহার করতে যা যা করণীয় তাই করতে হবে।

সূত্র: সিডিসি, বিবিসি, ডিডব্লিউ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.