নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরিচয় নতুন করে লেখার মত কিছুই এখনও হয়ন....

সাইফুল১৩৪০৫

সবার সাথে শিক্ষণীয় পোস্ট শেয়ার করতে চাই। আমার দ্বারা যদি কেউ উপকৃত না হয়, তো ক্ষতির শিকার হবে কেন?

সাইফুল১৩৪০৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রূহ আফজা যমযম কূপের ডিলারশীপ পেয়েছে!

০৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

রূহ আফজা হচ্ছে রমজানের পবিত্র পানীয়! আবার রমজান মাসে হামদর্দের এই পানীয় পানের পরামর্শ দিয়ে বিজ্ঞাপন দেয়া হয় বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও পত্রিকায়।

কথা হল এই পানীয় পবিত্র হলে আমরা যে সাধারণ পানি/পানীয় পান করি সেটা কী অপবিত্র? নাকি রূহ আফজা তৈরির জন্য যমযম কূপের পানির ডিলারশীপ নিয়ে আসছে?

মনে পরে, অ্যারোমেটিক সাবানে ১০০% হালাল কথাটা লিখে ব্যবসা কতটা জমজমাট করা হয়েছিল? সৈয়দ আলমগীর করেছিলেন ধান্দাবাজীটা। সেই সময়ে বাকি সাবানের কি অবস্থা হয়েছিল খেয়াল করুন। বিশেষভাবে ক্রেতা হারিয়েছিল লাক্স সাবান।

সরলমতি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ধর্মীয় ভালবাসাকে পুঁজি করে ধোঁকা দেয়ার এই অভিনব কৌশলগুলো কিন্তু ভালই কাজে দেয়।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

শেখক বলেছেন: অ্যারোমেটিক সাবানের সাথে রূহ আফজাকে মিলানোর কোনো সুযোগ নেই। কারণ রূহ আফজা একশো বছরেরও বেশি সময় ধরে বাজারে আছে। আর রূহ আফজার মার্কেট বর্তমানের চেয়ে আগে অনেক ভালো ছিলো। এমন নয় যে, তারা নতুন করে মার্কেট দখল করতে চাইছে। সম্ভবত তারা এই অর্থে হালাল বলতে চায় যেহেতু drinks বলতে বহির্বিশ্বে মদকে বুঝানো হয়। তাদের পানীয় সারা বিশ্বেই চলে।

আমার সাথে হামদর্দ বা রূহ আফজার কোনো সম্পর্ক নেই। আমার জানা থেকে আপনাকে বললাম। তবে সম্ভবত তারা তাদের মার্কেট ফিরে পেতে বিজ্ঞাপনে বাড়াবাড়ি করছে। তাদের বিজ্ঞাপন আমি দেখিনি তাই এ সম্পর্কে মন্তব্য করতে পারলাম না।

০৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: গত রমজানে ভারতে ছিলাম। কই ভারতেই এটা চলতে দেখলাম না। ওখানে ন্যাচারাল জুস সহজলভ্য। অথচ হামদর্দ পাকিস্তান ও ভারতীয় কোম্পানি। বর্তমানে বাংলাদেশেও আছে এদের ফ্যাক্টরী।

২| ০৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭

সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: যেকোন কেমিকেল হোক আর হার্বাল প্রোডাক্ট হোক সেটা মাসের পর মাস পান না করাই উত্তম। তাছাড়া শুধু শুধু কোন পণ্য মাসের পর মাস ভাল থাকবে না।

ড্রিংকস বলতে মদ আর হামদর্দ দুইটা সম্পূর্ণ আলাদা তা সবারই জানা। এটার জন্য রমজানের পবিত্র পানীয় বলার উপায় আছে বলে মনে করি না।

আমাদের মিডিয়ার বিজ্ঞাপনগুলা লক্ষ্য করলে অবাক হতে হয়। ইফতারের আগে শেখানো হয় লাইফবয় টাইম। অথচ আমরা জানতাম দোয়া কবুলের টাইম। হাত ধোয়ার পরামর্শ দিক ভাল কথা। তার মানেতো এই নয় সে সময় লাইফবয় টাইম।

৩| ০৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২২

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: ট্যাং, কোক এইসবের চেয়ে রুহ আফজা ভালো। সবচেয়ে ভালোলাগে লেবুর শরবত। যদিও পিচ্চি তাকতে রুহ আফজা কিছু খাইলেও এখন গন্ধই সহ্য হুনা। মনে হয় ওষুধ পান করতেছি।

রুহ আফজা অবস্য অন্য যেকোনও পানীয়ের থেকে বেশি প্রাকৃতিক। তাই ভালও হবার কথা। ব্যাবসায়িক প্রচারণায় অবশ্য সবই চলে।

০৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫

সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: ঠিক। সবচেয়ে ভাল লেবুর শরবত। ট্যাং/ কোক সর্বদাই পরিত্যাজ্য। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।

৪| ০৮ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: ঠিক বলেছেন, ভ্রাতা!!
সহমত!!

৫| ০৮ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

দ্বীন মুহাম্মদ সুমন বলেছেন: এরোমেটিক কি করেছিল আমি জানি না । তখন আমি অনেক ছোট এত কিছু বুঝার মত বয়স ছিল না । মনে হয় ক্লাস ৩/৪ এ পড়তাম আমি । তবে এই কথা মনে আছে যে তাদের সাবানের গায়ে লেখা থাকত ১০০% হালাল । ভাই, আসলে কি হয়েছিল সেই ঘটনা কি একটু কমেন্টে শেয়ার করবেন ?


আর একটা কথা আমি আপনার সাথে সহমত । আসলে রুহ আফজাতে হয়তো কোন এলকোহলিক উপাদান নেই তাই তারা বলছে হালাল পানীয় । এর পরেও কথা হল সেটা যতই হালাল হোক দিন শেষে সেটা কেমিকেলই । শতভাগ ন্যাচারাল কোন উপাদান নয় । আর কেমিকেল থেকে যত দূরে থাকা যায় ততই মঙ্গল ।

সবচেয়ে হালাল হল পানি, লেবুর শরবত বা কোন ফলের জুস । এতে না আছে কোন কেমিকেল না আছে কোন হারাম উপাদান । রুহ আফজা শরীরের কোন ক্ষতি করে নাকি করে না আমি জানি না । করলে করতেও পারে । কারণ তাতে কিছু না কিছু কেমিকেল তো আছে তাই না ? কিনতু প্রাকৃতিক ফল যেমন লেবু, কমলা, আপেল এতে কোন কেমিকেল নাই তাই এরা শরীরের কোন ক্ষতিই করবে না । ফরমালিন যুক্ত ফল হলে সেটা মানুষের দোষ এখানে ফলের দোষ নাই । এর উপর কোন কথা নাই ।

০৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৫

সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: অ্যারোমেটিক সাবান মার্কেট ধরতে ব্যর্থ হচ্ছিল। তাই তারা এই ট্রিক্স খাটায় যে তাদের সাবান ১০০% হালাল এবং তাতে কোন পশু চর্বি নেই। সে সময় আমিও অনেক ছুটেছি এই সাবান কিনতে। রাতারাতি এই সাবান বিশাল বিজনেজ শেয়ার পেয়ে যায়।

রূহ আফজার থেকে ন্যাচারাল শরবতের দিকে গুরুত্ব দেয়াই ছিল আমার লেখার উদ্দেশ। তবে আপনার মত গুছিয়ে লিখতে পারিনি। ধন্যবাদ আপনাকে গুছিয়ে বলার জন্য।

৬| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:১৪

প্রবাসী একজন বলেছেন: ধর্মের কথা বইলা মানুষ কত কিছু হালাল কইরা ফেলতেছে আর তো মাত্র সামান্য!

৭| ১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: রোজার সময় আমাদের বাড়িতে লাচ্ছি হতো, বাইরের কিছু না। বাড়িতে বানানো জিনিসই বেটার।

ভাল থাকবেন।

১৪ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩

সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।

৮| ১১ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ব্যাবসার জন্য কত্তকিছুই না জায়েজ করে ফেলে, রুহ আফজা কোনকালেই বাসায় আসত না, লেবুর শরবত ই সব সময়ের জন্য।

১৪ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৪২

সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.