নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

পপসিকল স্টিকসে আমার পুতুলের ঘর বাড়ি টেবিল চেয়ার টিভি

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৭


ছোট্টবেলায় পুতুল খেলা খেলেনি এমন মেয়ে মনে হয় বাংলাদেশে তথা সারা বিশ্বেই খুঁজে পাওয়া যাবে না। দেশ বর্ণ জাতি ভেদেও সব মেয়েই ছোট্টবেলায় পুতুল খেলে। আবার কেউ কেউ বড় বেলাতেও খেলে, যেমন আমি। ছোট্টবেলাতে পুতুল খেললে কেউ কিছু বলে না কিন্তু বড় বেলাতে পুতুল খেললেই যত সমস্যা। মানুষ হাসবে, বলবে বুড়ি ধাড়ির ঢং দেখো। :( তাতে অবশ্য আমার কিছুই যায় আসেনা। তাই আমি মনের আনন্দে পুতুল খেলি মানে ইচ্ছে হলেই পুতুল কিনি, সাজাই, এমনকি বানাইও, তাদের জন্য ঘরবাড়িও বানিয়ে দেই। এ আমার আজকের শখ না। অনেক আগে থেকেই এমনটাই চলে আসছে। পুতুল বানাতে মাটি, কাপড় কাগজ চামচ হাড়ি কুড়ি কিছুই বাদ রাখিনি। আসলে যা ইচ্ছে তা দিয়েই যা ইচ্ছে তাই করা যায়, তাই করতে হয়। তাতে মাঝে মাঝে ফেইল করতে পারি বাট ডোন্ট মাইন্ড। একবার না পারিলে দেখো শত বার........ :)


আচ্ছা পুতুল আর আমার ছোট্টবেলার বৌ পুতুলের লাল টুকটুক শাড়ি নিয়ে একটা ঘটনা শেয়ার করি। তখন আমি ৩ কি ৪। ছোট থেকেই দারুন এডভেঞ্চারপ্রিয় ক্রিয়েটিভ বেবি ছিলাম কিনা তাই সব কিছুতে কৌতুহলও ছিলো তেমনই দারুন। তো একদিন মনে হলো বাহ আমেনা কি সুন্দর বটি দিয়ে কচ কচ করে কাঁটে শাক সব্জি মাছ মাংস! আর আমার এলুমিনিয়ামের হাড়ি পাতিলের বটিটা দিয়ে মাছ মাংস তো দূরের কথা একটা কাগজও কাটা যায় না। ধ্যাৎ। তো আমাকে নিজেকেই পরখ করে দেখতে হবে বটি দিয়ে মজাদার কাটাকাটি কচাকচ! কিন্তু মা কি আর দেবে? জীবনেও না। সব কিছুতেই তার বাড়াবাড়ি এটা করবি না সেটা ধরবি না। তো নো প্রবলেমো। মা থাকেন ডালে ডালে আমি পাতায় পাতায়.... আমার মাথায় যত বুদ্ধি আছে কি তার মাথায়!

ভেবেই তক্কে তক্কে থাকলাম রোজ দুপুরে যখন ঘুমায় মা। সেদিন দুপুরে যেই না মা দুপুরবেলা খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়েছেন। সাথে আমেনা বুয়া এবং বাড়ির সকলেই। ঠিক দুক্কুর বেলা আমার মাথার ভূতে মারে ঠেলা। আমি চুপি চুপি কিচেনে গিয়ে সেল্ফের তলা থেকে টেনে বের করলাম আমার পরম আরাধ্য চকচকে ধারালো বটিখানি। তারপর কাঁচা আম নিয়ে সেই বটিতে কচাকচ কাটার ওভার কনফিডেন্সের আশা নিয়ে ধারালো বটিটাতে বসিয়ে দিলাম কাঁচা ম্যাংগো। আর ওমনি ঘ্যাচাং! বটিও তার ওভার কনফিডেন্ট ধারালো দাঁত বসিয়ে দিলো আমার হাতেই। প্রথমে ঘটনার আকস্মিকতায় ব্যাথা ট্যাথা বুঝিনি। রক্ত টপটপ করে মাটিতে পড়তেই বুঝে গেলাম। ওরে বাবারে মারে এটা কি হলো রে!!! কিন্তু নিজের মুখ তো নিজেই চেপে রাখতে হবে। কাজেই মুখে স্পিকটি নট করে তাড়াতাড়ি কিচেনের পাশের স্টোর রুমে ধমাধম চালান করে দিলাম আমগুলো। আর বটিটাকে সেল্ফের নীচে ছুড়ে দিয়ে ভাবতে লাগলাম। তাড়াতাড়ি হাত ব্যান্ডেজ করতে হবে। কোথায় পাবো এখন গজ ব্যান্ডেজ তুলো!

সাথে সাথে মাথায় এলো বৌ পুতুলের লাল টুকটুকে সাধের শাড়িটা! আহা এর আগে এই শাড়ি মায়ের ফেলে দেওয়া শাড়ির টুকরো পাড়ে বানানো শাড়িটা কত বন্ধুরা চেয়েছে, ধরে দেখেছে আহা উহু প্রশংসা করেছে অথচ ওদেরকে ধরতেও দেইনি। আজ বিপদের দিনে তার সৌন্দর্য্য ভুলে এক টানে খুলে নিয়ে কাটা আঙ্গুল বাঁধার চেষ্টা করতে লাগলাম। তারপর কোনো মতে জড়িয়ে ঘড়িয়ে নিয়েই মায়ের পায়ের কাছে দাঁড়িয়ে রইলাম। ঘুমের ফাঁকে হঠাৎ মায়ের চোখ পড়লো কাঁচুমাচু চোখে এই বিশ্ব শয়তান মেয়ে এমন করে দাঁড়িয়ে আছে কেনো! নিশ্চয় কোনো অঘটন! লাফ দিয়ে উঠে বললেন, কি হয়েছে রে! আমার তো স্পিকটি নট।

মা আঙ্গুলে তাকিয়ে টপাটপ রক্ত ঝরা দেখে ইয়া আল্লাহুমা সাল্লেওয়ালা করে এক বিষম চিৎকার দিয়ে অজস্র বাক্যবাণে শাপশাপান্তে তাড়াতাড়ি হাত টাত ধুঁয়ে টুয়ে স্যাভলন ব্যান্ডেজ লাগিয়ে দুনিয়ার লোকজনকে ডেকে ডেকে তার গুণধর কন্যার এডভেঞ্চারের করুন কাহিনী শোনাতে লাগলেন। আর আমি আমার বৌ পুতুলের পরম প্রিয় রক্তের ছোঁপ লাগা শাড়িটার দিকে করুন চোখে তাকিয়ে ভয়ে ভয়ে উঠাতে গিয়েই ধমক খেলাম। খবরদার!!
এই নোংরা কাপড়ে হাত লাগাবি না! :( আহারে আমার বৌ পুতুলের লাল শাড়িটা! আজও মনে পড়ে তাহার দুস্ক! :(

:P
যাইহোক এর আগেও অপ্সরা আইডিতে আমার মাথায়চাপা পুতুল ভূতেদের অনেক গল্প আছে। ভূতগুলো তো কখনই মাথা থেকে নামেইনি আসলে কিন্তু আমি অনেকদিন তাদের নিয়ে কিছু আর লিখিনি এই আর কি। তো আজ মনে হলো তাদের জন্য আমার লেখা উচিৎ আর শুধু তাই না আমাকে দেখে যদি সুরভীভাবী বা নিদের পক্ষে রাজীবভাইয়া তার পরীদের জন্য পুতুল বা পুতুলের বাড়িঘর বাদ্যযন্ত্র বানিয়ে খুশি করে দিতে পারে এই করোনার কালে কিংবা ঢুকিচেপা আপু কিপপুসটামী ছেড়ে তার অনাগত নাতি নাতনীদের জন্য বলতে গেলে নিখরচায় উপহার বানাতে পারে বা মা হাসান ভাইয়া খাটা মিঠা বানানোর পাশাপাশি একটু কার্পেনটারগিরি শিখে নিতে পারে তো ভালোই হয়। সাথে কামরুজ্জামান ভাইয়া ওমেরা আপু পাগলা আপু, তারাও দেখে নিতে পারে কেমনে কেমনে নাই কাজ খই ভাজেদের মত মজাদার কান্ড কারখানা নিয়েও জীবন কাটিয়ে দেওয়া যায়। আর যদি আয়না পুতুল আপু আয়না দিয়েও নিজেকে বানানোর ট্রাই করে........ আর খলিলভাইয়া তো কদিন পরে শ্বশুর হবে। কাজেই আগে থেকেই নাতিপুতিদেরকে খুশি করার জন্য পুতুলের বাড়ি ঘর, টিভি গাড়ি সব বানানো শিখতে পারে যদি। যাই হোক বক বক ছেড়ে দেখাই আমার পুতুলদের পৃথিবীতে পুতুলদের জীবন।

করোনায় অনলাইন ক্লাসের নিত্য নতুন বাহানায় আমি এখনও করোনাক্রান্ত না হলেও মরোনাক্রান্ত হবার পথে ।তারই মাঝে চোখে পড়লো এক মজাদার পিয়ানো। পুতুলের বাড়ির জন্য বানানো পিয়ানো। তাও আবার আইসক্রিম খেয়ে যে ফেলে দেয় স্টিক তাই দিয়ে। এ তো সে ছোট্ট বেলা থেকেই ফেলে দিয়ে আসছি আর এই নিয়ে কিনা পিয়ানো!!! ও মাই গড! আমার চক্ষু চড়ক গাছ, তাল গাছ বা নারকেল খেঁজুর গাছ সব গাছেই উঠে গেলো। আবার দেখলাম আইসক্রিম স্টিকসকে আজকাল নাকি মানুষ পপসিকল স্টিকস বলে। আরে এটাও তো জানতাম না।

দেখামাত্রই হাক ছাড়লাম - শামীমমমমমমমমমমমমমুলললল যা নিয়ে আয় আমার পপসিকল যেখান থেকে পারিস সেখান থেকেই । সে বলে হায়হায় এই সব কই পামু? আমি বললাম জানিনা!!!!!!!!!!!!!! না পাওয়া পর্যন্ত বাসায় ফেরা নাই। এমনিতে আইস্করিম স্টিকস লাল নিল হলুদ সবুজ নিউমার্কেটে পাওয়া যায় ভুরি ভুরি কিন্তু গুলশানে কই পাই! শেষে নাকি সে সাইকেল নিয়ে ঘুরতে ঘুরতে গিয়ে পেলো গুলশান দুই নাম্বার কাঁচাবাজারে। যাক তাই নিয়ে ৫ প্যাকেট বসে গেলাম আমার সাধের পুতুলদের জন্য সাধের পিয়ানো বানাতে। ওহ পপসিকল স্টিকস পিয়ানো বলতে হয়।

বানাতে গিয়ে তখন রাত ২ টা। আসমা সুফিয়া সব ঘুম। কে আমার পপসিকল শক্ত শয়তানের লাঠিগুলি কেটে দেবে? তাদেরকে কি ঘুম থেকে জাগানো ঠিক হবে? না না ওয়েট করি সকাল পর্যন্ত। নাহ সেটাও পারছিনা। তাই নিজেই কটাং কটাং করে কাটা শুরু করলাম স্টিকসগুলো। তারপর সারারাত্রী জাগরণ শেষে ঠিক ঠিক হয়ে গেলো আমার পুতুলের পিয়ানো। বাহ।বসিয়ে দিলাম আমার বারবি ডলমনিকে তার সামনে পিয়ানো বাজাতে। এর পর টেবিল চেয়ার বাড়ি ঘর এমনকি ছবি আঁকার ইজেল সব হলো। ওমা একি ! এরপর আবার দেখি সত্যিকারের টেলিভিশনও বানিয়ে ফেলা যায় পপসিকল দিয়ে। ব্যাস বানানো হলো আমার সত্যিকারের টেলিভিশন। স্যুইচ দিতেই টিভি চলে। ওয়াও ওয়াও। আমার পুতুলের বাচ্চারা মহা খুশি।

ক্লাসে বিকালে মানুষের বাচ্চাদেরকেও দেখালাম সেই টি টা টেলিভিশন!!! তারাও খুশি!!! এইভাবে খুশিতে খুশিতে কেটে গেলো বেশ কয়েকদিন। এখনও সেই খুশি নিয়েই আছি। আর সবাই যেন আমার মত পুতুলের বাড়ি গাড়ি টিভি পিয়ানো সব নিজের হাতে বানিয়ে আনন্দে থাকতে পারে আর আনন্দে রাখতে পারে বাড়ির বাচ্চাদেরকেও তাই আমার এই পোস্টের আয়োজন।

দেখো দেখো আমার পুতুল সোনামনিদের বাড়ি গাড়ি টিভি চেয়ার টেবিল মফি মাগ খানা পিনা সব সব সব .......

পুতুলসোনামনিদের ঘর বাড়ি টিভি গাড়ি - ভিডিও...... :)


এই যে আমার পুতুলসোনারা.......


সবাইকে আমার পুতুলসোনাদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা। সবাই ভালো থাকো আর আনন্দে থাকো করোনাকে জয় করে... :)

যারা যারা বানাতে চাও তাদের জন্য ইউটিউব লিঙ্ক -
পিয়ানোয় সারাটি দুপুর, কচি কচি দুটি হাত তুলবে যে সূর]

লোকে বলে বলে রে ঘর বাড়ি বালা না আমার

Lets watch Movieeeee


শুভ ঢাকা ভাইয়া, সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়ুমনি, করুণাধারা আপুনি, রামিসা রেজা আপুনি, আনমোনা আপুনি, খায়রুল আহসানভাইয়ামনি, আহমেদ জী এস ভাইয়া সবাই নিশ্চয় তাদের বাসার বাবুদেরকে এই পোস্টটা দেখাবেই দেখাবে প্লিজ.......প্লিজ...... প্লিজ......

মন্তব্য ১০৬ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (১০৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যদি এতে আনন্দ পেয়ে থাকেন, ইহা আপনার জন্য ভালো।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২১

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়ু!!!

তুমিও বানায় দেখো তোমারও আনন্দ লাগিবেক!!! :)

এই ভিডিও দেখো ভাইয়া

২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



কত কি যে জান তুমি আপুমনি!
আমি অবাক হয়ে দেখি আর শুনি।
জানিনা আরো কত কি দেখাবে তুমি।

আমিতো এখনো পুতুল নিয়ে খেলি।
দোয়া করো নাতি পুতির মুখ যেন দেখে
যেতে পারি।
অপুর্ব হয়েছে পপসিকল স্টিকসের কারুপন্য সমুহ।

পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।

শুভেচ্ছা রইল

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৭

শায়মা বলেছেন: তুমিও পুতুল নিয়ে খেলো!!!!!!!!!!

কি বলো ভাইয়া!!!

তাহলে তো আমার কোনো দোষ নাই!!! সব দোষ মাফ!!!

ভাইয়া টিভি বানানোটা দেখো অনেক ইন্টারেস্টিং......

https://www.youtube.com/watch?v=n5RFwQrBv_M

টেবিল ল্যাম্পও বানিয়েছে। কি যে মজা!!! :)

৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সত্যিই মেয়েদের জন্য অনেক পুতুল কিনতে হয় ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩০

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তাহলে পুতুলের ঘর বানিয়ে দাও বাবুদেকে......

https://www.youtube.com/watch?v=RwsRpOGxPBI

দেখো কত সুন্দর!

৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৬

জুন বলেছেন: শিউলী ফুলের বোটা দিয়ে পুতুলের শাড়ি রাংগানোর কথা মনে পরলো শায়মা। অনেক পুতুল খেলতাম। বেশিরভাগই ছিল কাপড়ের তৈরি পুতুল। পুতুলের বিয়ে দেয়া আহা অনেক কথাই মনে পরলো। যদিও আমার নাম নাও নি তারপরও অনেক অনেক ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম #:-S

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩২

শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!! আমিও শিউলী ফুলের মালা গেঁথেছি। রং করেছি। পুতুলের বিয়ে দিয়ে কান্নাকাটি ঝগড়াঝাটি।

জানো আমি আবার একবার পুতুলের জ্বর হলো তাই কাঁচের চিকন টুকরোতে দাগ দাগ কাগজ জুড়ে এত সুন্দর একটা থার্মোমিটার বানিয়েছিলাম।

আহা !!! সেই ছোটবেলার তরে আমার মন যে কেমন করে !!! :(

তোমার নাম তো অনেক নেবো!!!!!! তোমার ফলওয়ালী পুতুল পাবার পরে..... :P

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩০

ঢুকিচেপা বলেছেন: বাহ্ ভালোই তো, গতকাল যাদুর কাঠি দিলাম আর আজকেই বয়স কমিয়ে পুতুল পুতুল খেলা!!!!!!!!!!

ক্রিয়েটিভ পোস্ট ভালো হয়েছে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩৪

শায়মা বলেছেন: হা হা যাদুর কাঁঠির ছোঁয়ায় দেখো তোত্ত ১২ বছর হয়ে গেছি!!!



এখন এই বারবি এনে দাও!!!!!!!

৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪০

ঢুকিচেপা বলেছেন: “ এখন এই বারবি এনে দাও!!!!!!!”
যে যাদুর কাঠি বয়স কমিয়ে ১২ বছরে আনতে পারে, সেটা ঐ বারবিও এনে দিতে পারবে, চাইলে ১২ বছরের বরসহ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৪৫

শায়মা বলেছেন: ১২ব বছরের বর!!!

হায় হায় কই পাওয়া যায়!!!


আনো দেখি ......

৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৩

মিরোরডডল বলেছেন:



সুপার ডুপার কিউট একটা পোষ্ট :)
খোলা বইয়ের সামনে যে পিঙ্কিটা ঘুমাচ্ছে, ওটা অনেকই কিউউউউউউউট গুল্লু গুল্লু ।

অঘটন ঘটন পটিয়সী আপুটা দারুণ একটা কাজ করেছে ।
মা থাকেন ডালে ডালে, আমি পাতায় পাতায়...... হা হা হা
ওয়েল ডান !


২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৭

শায়মা বলেছেন: গুড গুড!!!

আমার পুতুল পুতুল পপসিকল স্টিকস ঘর বাড়ি টিভি দেখে এখন রাগটা কমাও।



টেলিভিশনটা দেখেছো??

আহা আমি ভাবছিলাম আমার ছোট্টবেলায় কেনো ইউটিউব ছিলো না! :(

৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৬

শুভ_ঢাকা বলেছেন: শায়মা আপু,

মাই গড! পপসিকল স্টিকস দিয়ে কি সুন্দর চেয়ার টেবিল টিভি এমনকি পিয়ানোও বানিয়েছেন। চিরদিন যেন আপনার মন এই রকম শিশুদের মত থাকে। এইজ ইজ জাস্ট আ নাম্বার। আমি কখনই পুতুল খেলিনি। কারণ আমার নিজের কোন বোন নেই। আপনি আমার বাবুকে (ভাতিজা) এই পুতুলের সমারোহ দেখাতে বলেছেন। অবশ্যই দেখাবো। জনাব এখন ঘুমাচ্ছে। কালকে দেখাবো।



জনাবের বয়স যখন এক বছর ছিল। এখন স্কুলে নাম লেখিয়েছে। আর পড়া না পারলে আমি দু চারটা দেই। হা হা হা...

বাই দ্যা ওয়ে পিয়ানো আমার প্রিয় বাদ্যযন্ত্র।
view this link

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৮

শায়মা বলেছেন: এইটা কি ছেলে বাবু নাকি মেয়ে বাবু??

খবরদার আর কোনো দু চারটা নহে!!!

একবার না পারিলে দেখো শত বার!! :)


পিয়ানো বাঁজাও নাকি তুমি ভাইয়ু???

ওকে দেখছি এখুনি......

৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২১

মিরোরডডল বলেছেন:

তোমায় দিলাম !








২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৫

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ.........

লাভ ইউ লাভ ইউ ...............

অনেক পুতুল নষ্ট হয়ে গেছে জানো? :(

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২২

শুভ_ঢাকা বলেছেন: ও ছেলে। না আমি মাকাল ফল! আমি পেয়ানো কেন কোন কিছুই বাজাতে পারি না। তবে প্রচুর শুনি।

view this link

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৭

শায়মা বলেছেন: আমিও বুঝতে পারছিলাম এটা ছেলে বাবু। কিন্তু এত ফুটফুটে ভালো বাবুটাকে তুমি কোন আক্কেলে দু চারটা দাও।

:(


যাইহোক তুমি যে গান পাগলা সে তো বুঝতেই পারছি.......

অনেক অনেক থ্যাংকস পিয়ানোর জন্য !!! এখনও একটার পর একটা রোমিও জুলিেয়ট চলছেই.....


১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩১

মিরোরডডল বলেছেন:

শুভ দেখি আবার একটা রসগোল্লা নিয়ে আসছে ।
ইস !!! গালগুলো দেখে কি যে ইচ্ছে করছে, থাক আর না বলি :|

বাবুটা হাসেনা কেনো ???
একটা পপসিকল স্টিকস দিয়ে পেটে খোঁচা দিতে হবে ।


২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩৭

শায়মা বলেছেন: কেমনে হাসবে বলো?

চাচু নাকি তাকে পড়া না পারলে দু চারটা লাগায়!!!!

শুনেই আমি শেষ!!!

আসো চাচুকে আমি আর তুমি মিলে এখন মাইর দেই। বাবুটা হাসবে তখন !!!!

১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩৩

আকন বিডি বলেছেন: ছোট কালে পুতুল বউ খেলেছি, রান্নাবাটি খেলেছি।
রান্নাবাটি খেলায় আমার দায়িত্ব থাকতো বাজার করার, কাজের লোক হিসেবে নয়, জামাই হিসেবে। এই একটু ঘাস, ঢোল কলমির পাতা আর ফুল, বাগানের লাউগাছের পাতা, বিভিন্ন গাছের পাতা, ইটের গুড়ার মসল্লা বাজার করে ঘরে ফিরতাম। তার পর বসে বসে বিবির কোটাকাটি, রান্না করা দেখতাম। খেতে বসে বিভিন্ন কমেন্টস আরো কত কি! আহ্ কি সেই সময়।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৪

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা হা সবচেয়ে মজার পুতুল খেলা তো তুমি খেলেছো তাইলে ভাইয়া।

এই একটু ঘাস, ঢোল কলমির পাতা আর ফুল, বাগানের লাউগাছের পাতা, বিভিন্ন গাছের পাতা, ইটের গুড়ার মসল্লা বাজার করে ঘরে ফিরতাম। তার পর বসে বসে বিবির কোটাকাটি, রান্না করা দেখতাম।

হা হা হা হা

ভাইয়া মনে পড়লো একটা মজার ঘটনা।

আমি নানুবাড়িতে গেছিলাম। মামাতো বোনদের সাথে পুতুল রান্নাবান্না খেলছি। তো আমি আর আমরা মামাতো খালাতো মিলিয়ে ৫/৬ জন। সাথে বাসায় কাজ করতো যারা তারাও খেলছিলো আমাদের সাথে। তারা কিন্তু ছোট ছোট না বড় বড়। একটার নাম রুস্তম আরেকটার নাম ছিলো ফজোর। ফজোর কিন্তু মেয়ে আর রুস্তম ছেলে। তো ওরা বললো আপামনিরা তোমরা রান্না বান্না করে আমাদের দাওয়াৎ দাও আর আমরা তারপর তোমাদের দেবো।

আমরা তো ইট কাঠ পাথর দিয়ে রান্না বান্না করে ওদের জন্য পোলাও কোরমা বিরিয়ানী মিষ্টি কত কিছু খাওয়ালাম।

একটু পর ওদের বাড়ি গেলাম।

বলে এই যে আমাদের শাক, ডাল, শুটকি মুটকি এইসব আজে বাজে খানা......

আমরা বলি ঐ আমরা তোমাদেরকে এত পোলাও কোরমা খাওয়ালাম আর তোমরা এই সব শাক মাক লতা পাতা কি খাওয়াচ্ছো দাওয়াৎ করে এনে.......
তারা বলে আপামনিরা আমরা গরীব মানুষ আমরা পোলাও কোরমা বিরিয়ানী পাবো কই????

আমরা কি আর শুনি!!!!!!!!!

ধুমধাম গুড়ুম গাড়ুম কিল টিল দিয়ে শেষ!!!!!!!

ঐ আমাদেরকে এিসব হাবি জাবি খেতে দিলি কেন!!!!!!!!! আমরা কত ভালো ভালো খাওয়ালাম!!!!!!


হা হা হা হা হা হা

১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪১

করুণাধারা বলেছেন: পিয়ানো, চেয়ার, টেবিল, টেবিল ল্যাম্প, টেবিলে মগ- সবকিছুই আশ্চর্য রকম ডিসকোভারি!! তবে আশ্চর্যতম লাগলো টিভি!! এর থেকে গান বেরোলে কীভাবে সেই রহস্য উদঘাটন করতে পারলাম না... গানটা হয়েছে চমৎকার, একটা ধন্যবাদ গ্রহণ করে ফেল এজন্য। :D

তোমার কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে যে বাচ্চাকাচ্চাদের এইসব দেখতে বলছ?? এসব দেখালে নিজেকে যে শামীম হতে হবে!! মনে হয়না আমাদের কেউ এই রিস্ক নেবে বলে। তাছাড়া একটা কথা চেপে গেছ, এই কাঠি জুড়তে আঙ্গুলে লেগে যাওয়া আঠায় কতটা নাকাল হয়েছ সেটা বললে না যে...

হাসিখুশি পোস্টে লাইক। :)

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৬

শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!

এতক্ষনে একজন প্রকৃত সমঝদার পেলাম।

এটাই তো আমাকে আশ্চর্য্য করে দিয়েছিলো।

আপু পপসিকল দিয়ে ঐ ফ্রেম বানিয়ে ভেতরে মোবাইল ঢুকিয়ে গান অন করে দিয়েছি। একদম সত্যিকারের টিভি। কি যে মজা!!!!!

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৭

শায়মা বলেছেন:

এই দেখো....

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৯

শায়মা বলেছেন: তোমার কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে যে বাচ্চাকাচ্চাদের এইসব দেখতে বলছ?? এসব দেখালে নিজেকে যে শামীম হতে হবে!! মনে হয়না আমাদের কেউ এই রিস্ক নেবে বলে। তাছাড়া একটা কথা চেপে গেছ, এই কাঠি জুড়তে আঙ্গুলে লেগে যাওয়া আঠায় কতটা নাকাল হয়েছ সেটা বললে না যে...

হাসিখুশি পোস্টে লাইক। :)

ওহ নাহ! সেটা কোনো নাকালই না। আমি আইকা দিয়ে জুড়েছি। গ্লু গান দিয়ে জুড়লে আর কোনো ঝামেলাই ছিলো না..... :)

১৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫২

মিরোরডডল বলেছেন:



শুভটা অমানবিক X((

দুষ্ট দুষ্ট !

হ্যাঁ আপু এখন একটা পপসিকল স্টিকস দিয়ে শুভকে খোঁচা দিতে হবে ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৭

শায়মা বলেছেন: হা হা শুনেই পালিয়ে গেছে ভাইয়ামনিটা!!!!!!!!!!

থাক থাক আর করবেনা মনে হয় !!!


বাবুটা কিন্তু অনেক লক্ষী দেখেছো। কিন্তু তোমাকে আরেকটা বাবু দেখাই-

দেখো এক রাগী বেবি

:P

১৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৪

শুভ_ঢাকা বলেছেন:

মিরোরডল,

নানা বাড়িতে জনাবের আরও একটা ছবি ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৪

শায়মা বলেছেন: পুরাই একটা পুতুলবেবি।

আচ্ছা সে কি খুব শান্তশিষ্ট নাকি দুষ্টু আছে?

আমার কাছে খুবই শান্ত আর লক্ষী গুল্লু মনে হচ্ছে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৬

শায়মা বলেছেন: This is for the baby

ভাইয়া এটা বাবুটাকে দেখাও....

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১০

শায়মা বলেছেন: This one is also for the baby

:) :) :)

১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি মজা !! আমি মুম্বাই থাকতে মেয়ের স্কুলের সামার ক্যাম্পে শিখেছিলাম এই পপ্সিকল স্টিকস এ ছবি র ফ্রেম বানানো , মাছ বানানো আরও কত কি।

তোমার পুতুল ঘর সাজানো তোমার বাসার মত সুন্দর হইছে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১২

শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!

কি যে মজা লেগেছে!!! স্পেশালী টিভি বানিয়ে আর পিয়ানো বানিয়ে......

অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!!!

১৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১০

মিরোরডডল বলেছেন:

এবার বাবুটার মুখে হাসি নাই
নিশ্চয়ই শুভ সামনে দাড়িয়ে ছিল তাই

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হা সে কি আর বলতে!!!

ভাইয়াই তো তুলেছে ছবিটা.....

এইবার তার শাস্তি একটা হাসি হাসি ছবি এনে দেখানো...... নইলে মাফ নাই........

১৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১১

আকন বিডি বলেছেন: দাওয়াত খাইতে গিয়া মাইরপিট করেছেন? এইটা স্বভাব কি এখনো আছে নাকি?
এর জন্যই বলি আমাকে কেন পাখির বাসার মত সেমাই খাওয়াতে চেয়েছিলেন। না ম্যাডাম আপনার বাসায় দাওয়াত খাওয়ার আর সখ নাই। কখন আবার ধবল ধোলাই শুরু করেন। শেষে পত্রিকায় নিউজ, ব্লগার শায়মার বাসায় ধোলাই খেলেন আকন বিডি।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৭

শায়মা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা


আরে আমরা খাওয়ালাম বিরিয়ানী পোলাও আর ওরা শাক পাতা শুটকি গরুরভুড়ি!!!!!!

কেমন শয়তান চিন্তা করেছো একবার!!!


আর তুমি একটুও ভয় পেয়োনা ভাইয়ামনি!!!! নির্ভয়ে চলে আসো। তোমার জন্য এই নিউজ পত্রিকায় আসলেও আমি সত্যিকারের ধোলাই নামে একটা সেমাই বানাবো পাখির বাসার মত!!! একটু সাহস করে এসেই দেখো। একটুও ভয় পেয়োনা ওকে!!!!

১৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৪

মিরোরডডল বলেছেন:



হা হা হা... রাগী বেবিটার ভিডিও খুবই ফানি =p~

হ্যাঁ টিভি পিয়ানো দুটোই সুন্দর হয়েছে ।
আপু, আকনের কমেন্ট আর তোমার প্রতিমন্তব্য খুবই মজার ।

আচ্ছা, আকন বলছে ছোটবেলায় পুতুল বউ রান্নাবান্না খেলেছে, আবার সেদিন সাচু বলছে মনিপুর পোষ্টে ফুল দিয়ে মালা গাঁথতো ছোটবেলায় । আমি সামান্য চিন্তিত #:-S পোলাপাইন সব ঠিকঠাক আছেতো 8-|

জাস্ট কিডিং :P




২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২২

শায়মা বলেছেন: আমি আজ সারাদিন ঐ রাগী বেবির ভিডিও দেখে হাসতে হাসতে মরেছি। এমন উচিৎ শিক্ষা কেমনে দিলো এই বয়সে এটা ভেবে ভেবেই দিন পার করেছি। আহা লরু যদি আসতো আর আমি তার চুল ধরে আর তুমি কান টেনে ছিড়ে ........ :P


হা হা আগে তো এভাবেই খেলতাম আমরা মিলে মিশে। এখনকার পোলাইনের মত বদের লাঠি ছিলো নাকি আর পোলাপাইনেরা.......

এখনকারগুলা তো পেট থেকে পড়েই ফোন টেপাটেপি....... ফুল ফল চেনারই সময় নেই কারো.......

২০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২২

আকন বিডি বলেছেন: আকন পুতুল বউ রান্নাবান্না খেলেছে জামাই হিসাবে, নট এজ কনে হিসাবে। সো নো চিন্তা।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া........নো চিন্তা......... ধোলাই খেয়ে যেও...... ওপস স্যরি মানে আমার বাসার দাওয়াৎ খেয়ে ধোলাই নামে পাখির বাসার মত আরেকটা মজাদার ফুড বানাবো। প্রমিজ!!!!!!


একটুও ভয় পেও না কিন্তু।
না আসলে কিন্তু রাগ করে আমি মিরর আপুকে দেওয়া ভিডিওর রাগী বেবিটা হয়ে যাবো! :(

২১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৫

শুভ_ঢাকা বলেছেন: শায়মা আপু,

সে ভারি মিষ্টি স্বভাবের ছেলে। স্বাভাবিক দুষ্টু। লেখাপড়ায় খুব ভাল। সে অনেক পুরানো এতিহ্যবাহী একটা স্কুলে পড়ে। যেখানে অমর্ত্য সেন ক্লাস ফোর পর্যন্ত পড়ে ছিলেন। গানের ভীষণ অনুরাগী। সে এখন জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি বানান শিখছে। সে তার মাতৃভাষাও চমৎকার জানে। একটু বেশী বলে ফেললাম বোধ হয়। স্নেহ নিম্নগামী। :)

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৯

শায়মা বলেছেন: সেন্ট গ্রেগরীতে পড়ে?

হাতের লেখাতেই বুঝা যায় একটা লক্ষী সোনা বেবি।

এখন তার বয়স কত?

২২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৭

রামিসা রোজা বলেছেন:
এক কথায় অসাধারণণণণণণণণণণ পুতুল কে নিয়ে এত
সুন্দরভাবে নান্দনিকতার ছোঁয়ায় আমি মুগ্ধ।
ছোটবেলায় অনেক পুতুল খেলেছি এবং বান্ধবীর পুতুলের
সাথে বিয়ে দিয়ে খেলতাম ।
শায়মাপু একটা ভুল হয়েছে তো নামে রোজা হবে।
আপনার গানও অসাধারণ হয়েছে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩১

শায়মা বলেছেন: স্যরি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

রোজাকে রেজা বানিয়ে দিয়েছি!!! :(

আর অনেক অনেক থ্যাংকস তুমি পোস্টটা দেখলে বলে। রামিসা আপু আমার ভিডিওটা দেখো। টিভিটা কেমন চালিয়ে দিয়েছি!!!!!!!!!১

২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩০

আকন বিডি বলেছেন: হ্যা সেই ধোলাইয়ের রেসিপির জন্য না আবার আমাকে কেকা আপা কিডন্যাপ করে। উভয় বিপদ। আসা যাবে না।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৩

শায়মা বলেছেন: আরে যাবে!!!!!!!!!!

একটু সাহস করে এসেই দেখো না।

এত ভীতু হলে চলে!!!


এই ধোলাই তো সেই ধোলাই না । এমনকি ওয়াশিং ম্যাশিন ধোলাইও না এটা শুধু শায়মা রেসিপি ধোলাই পলাই সেমাই। :)

খেলেই বুঝবে কত্ত মজা !!!!!!! হা হা হা

২৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩১

মিরোরডডল বলেছেন:



আহা লরু যদি আসতো আর আমি তার চুল ধরে আর তুমি কান টেনে ছিড়ে ........

হা হা হা...... তুমি লরুকে খুবই মিস করো :)


আমার পুতুল পুতুল পপসিকল স্টিকস ঘর বাড়ি টিভি দেখে এখন রাগটা কমাও।

ইউ আর রাইট । রাগ চলে গেছে কিন্তু কোনও বিশেষ কারনে মনটা খারাপ আপু ।
ব্লগে আমার সবচেয়ে কাছের প্রিয়জনদের একজন এমন এক কথা বলেছে যে আমি স্পিচলেস !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

বেশ কিছুদিন হয়ে গেলেও মাইন্ড এখনও সেটা প্রসেস করতে পারছে না ।
নেভার থট হি কুড সে দিজ টু মি । আমার হৃদয় আহত হয়েছে :(

ওকে আপুটা হ্যাভ ফান উইদ ইউর পোষ্ট ।
সকাল হতে চললো । ঘুমাতে গেলাম ।
গুড নাইট !


২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৬

শায়মা বলেছেন: কে সেই কে সেই???

আমাকে নাম বলো বা চিনিয়ে দাও....

লরুর বাড়ি পাঠিয়ে দেই চলো....... :)

আচ্ছা আজকের মত গুড নাইট...... যাও ঘুমাও আপুনি......

২৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৫

শুভ_ঢাকা বলেছেন: ঠিক বলেছে। ছয় বছর। ওর বাপ চাচা জ্যাঠা সবাই একই স্কুল থেকে পড়েছে। :)

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৭

শায়মা বলেছেন: সে তো এক ঐতিহ্যবাহী স্কুল।


ভেরী গুড ভাইয়া।

অনেক অনেক দোয়া আর ভালোবাসা বাবুটার জন্য।

২৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৬

শুভ_ঢাকা বলেছেন: শায়মা আপু,

আপনাদের দোয়া আর্শিবাদপ্রার্থী। আমার মার ধারণা আমি ভাল ছেলেটাকে বিগড়াচ্ছি। তার একটা প্রিয় গান দিলাম। হা হা হা..
view this link

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫৩

শায়মা বলেছেন: না না তুমিও ভালো ছেলে ভাইয়ু......

যাই গান শুনে আসি...... :)

২৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: ইদানিং আমি ছবি আঁকায় মন দিয়েছি।

১। কাজ


২য় কাজ


৩য় কাজ। এটা গতকাল রাতে এঁকেছি।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪৩

শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড ভাইয়া!!!

ছবি আঁকার মত মজা আর কিছুতেই নেই। :)

যে আঁকে সেই জানে....... :)

২৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:২৯

রাজীব নুর বলেছেন:


এটা আপনার জন্য।

২৩ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:৪৭

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!
এইবার ঠিকানাটা বলো।

কাল গিয়ে নিয়ে আসবো। :)

২৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:০৫

শুভ_ঢাকা বলেছেন: শায়মা আপু,

আমি তখন আপনার বা মিরোরডলের কমেন্ট ভাল করে পড়িনি। এখন পড়লাম। সরি শায়মা আপু ওর হাসির ছবিগুলো আমার নতুন কেনা মোবাইলে আছে। এগুলো এখনকার। প্রাইভেসির কারণে আমি এগুলো দিতে চাচ্ছি না। আর ওর হ্যান্ডরাইটিং যেটা দিয়েছিলাম সেটাও অনেক আগের। দেখলাম অনেক বানান ভুল। এখন অনেকটা এগিয়ে গেছে। দেখলাম সাবজেক্ট প্রেডিকেট পড়ছে। তারপর মনে হয় পার্টস অফ ইসপিচ পড়াবে।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:০৯

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ঠিকই আছে। অনলাইনে এত প্রকাশিত হয়ে পড়বার কোনো দরকার নেই। বাচ্চাদের ছবি তো একেবারেই না। আর অনেক অনেক দোয়া আর ভালোবাসা বাবুটার জন্য।

৩০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:১০

শুভ_ঢাকা বলেছেন: আচ্ছা শায়মা আপু আপনার যে ছোটবেলায় পুতুলের বিয়ে দিতেন। তাতে তো মেয়ে পুতুল ছেলে পুতুলের বাড়িতে চলে যেতে। পরে কি করে ফেরত আনতেন। এই নিয়ে ঝগড়াঝাঁটি হতো না। আর হলে সেটা কেমন ছিল।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:১৭

শায়মা বলেছেন: ঝগড়াঝাটির থেকে মারামারিতেও কি আর কম যেতাম নাকি?
তবে নিয়ম ছিলো ১৫ দিন বা এক সপ্তাহ ছেলেপুতুল মেয়ে পতুল দুজনই পালাক্রমে থাকতো মায়ের বাড়ি আর শ্বশুরবাড়ি।

মাঝে মাঝে মায়েদেরকেও আবার ঝগড়াঝাটির মধ্যস্থতা করতে হত।

আমার মাও পুতুল বানাতে পারতেন। একদম সেরা পুতুল। তো একবার মা বানিয়ে দিলেন কাগজ দিয়ে মেম পুতুল। সে এক পায়ের উপর আরেক পা তুলে সারাক্ষন মোড়ায় বসে থাকতো। বিছানায় শোয়া হাঁটা চলা কিছুই পারতোনা। তো সেই পুতুল আবার আনকমন বলে বিশেষ সমাদৃত ছিলো। তাকে বিয়ে করে নিয়ে গেলো কেলে ভুত টাইপ ছেলে পুতুল যার মা আমার বন্ধু সীমা ছিলো।

তো মেয়ে যখন ফিরে এলো দেখি ঘাড় মটকে ভেঙ্গে এসেছে।

বিয়ে দিয়ে মেয়ের ঘাড় মটকানো শ্বশুরবাড়ির উপর আমার এমনই রাগ হলো..... সাথে সাথে সীমা মানে শ্বাশুড়ির ঘাড়ই মটকে দিতে উদ্যত হলাম......... যাইহোক অন্যরা ছিলো বলে সীমা সে যাত্রা বেঁচেছিলো.......

৩১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:২৬

রোকসানা লেইস বলেছেন: বেশ মজার কাজ। বাচ্চা বুড়ো বলে কোন কথা নেই। যেমন ভালোলাগে তেমনটা করো
আম কাটতে গিয়ে হাত কাটার কথা আমারও মনে পড়ে গেল। খুঁজে পেয়ে গেলাম দাগটি এখনো আছে।
আমাদের দেশের মতন কাপড় দিয়ে পুতুল আর কোন দেশে বানায় না মনে হয়।
আর ফেলে দেয়া আইসক্রিমের কাঠি না ,কিনতেই পাওয়া যায় এমন কাঠির প্যাকেট খুব অল্প দামে।
স্কুল গুলোতে বাচ্চাদের সাথে টিচারদের খেলতে হয় যে এখানে সারাদিন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:২৩

শায়মা বলেছেন: আপুনি তাই তো করি। যা মনে চায় তাই.......

হা হা তোমারও হাত কেটেছিলো আমার মত।

হ্যাঁ আইসক্রিম স্টিকস কিনতে পাওয়া যায় এখানেও। সেসব দিয়েই বানিয়েছি আপু। এক এক প্যাক ১৫০ করে। নিউমার্কেটে ভুরি ভুরি আছে। গুলশানে পাওয়া যায় কাঁচাবাজারে।

এখানেও আমাদের স্কুলগুলোতে খেলতে হয়। পপসিকল স্টিকস দিয়ে কাউন্টিং, সেইপস নানা কিছু করা হয় এমনিতেও স্কুলে।

অনেক অনেক ভালোবাসা আপুনিমনি..........

৩২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৮:২১

সাবিনা বলেছেন: টিভি, পিয়ানো, টেবিল, চেয়ার-পুতুলের সংসার ভাল লাগলো। ভাল লাগলো লেখাও। শুভেচ্ছা!

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:২১

শায়মা বলেছেন: আপুনি!!! থ্যাংক ইউ সো মাচ!!!!!!!!!!! :)

৩৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৩৪

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: তোমার এতসব কান্ড দেখে মাথা ঘুরছে। কেমন করে পারো? তা ৩/৪ বছর বয়সের কথা সব ঠিকঠাক মনেও রেখেছ!!! ধন্যি তুমি মেয়ে!!!!

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৪৭

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ আমার সব কিছুই মনে থাকে। যেমন মনে থাকে কঙ্কাবতী বেলার কথা। তুমি ছিলে সম্রাট....... আরও কত লোক লস্কর ছিলো। সবাই হারিয়ে গেলো।:(

৩৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:১১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সেইরকম ক্রিয়েটিভিটি আপুনি। তুমি মানেই তুমি।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:১৬

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া !!!!!!!!!!!!

কেমন আছো???

সামু থেকে সবাই হারিয়ে যাচ্ছে..........
অবশ্য গুটিকয় যারা আছে তারাই মনি মুক্তো হীরা জহরৎ........

৩৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:১৯

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ্যাঁ আমার সব কিছুই মনে থাকে। যেমন মনে থাকে কঙ্কাবতী বেলার কথা। তুমি ছিলে সম্রাট....... আরও কত লোক লস্কর ছিলো। সবাই হারিয়ে গেলো।:(

সত্যি, একদম সত্যি বলেছ। ব্লগে আসার পর বুঝতে পেরেছিলাম এখানেও মান-অভিমানের খেলা চলে। এখানেও মানুষের মন পরিবর্তিত হয়। এখানেও হিংসা, ঈর্ষা, দ্বেষ সমানভাবেই তাদের ভূমিকা রাখে। কত পরিচিতজন চলে গেছে ব্লগ ছেড়ে! তাদের কথা মনে হলে আমারও কি মন ভারাক্রান্ত হয়ে অজান্তেই দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসে না!! কী আর করা যাবে বলো? যারা চলে যায় তাদেরকে ভুলে গিয়েই চলতে হবে। এটাই তো পৃথিবীর নিয়ম।
তারপরও তো তোমরা পুরনোরা অনেকেই আছো। তোমাদেরকে পেয়ে তবুও তো মনটা খুশি হয়। যুগ যুগ জিয়ো!!!

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২২

শায়মা বলেছেন: তুমিও তো গিয়েছিলে!!!!!!!!!!

অজ্ঞাত অভিমানে...........

কত দিন ছিলে না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

আর সেই আপুটা ......... এলোই না আর ফিরে........

দাঁড়াও আজ সবাইকে ডাকাডাকি করে আসবো ! :)

৩৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!
এইবার ঠিকানাটা বলো।
কাল গিয়ে নিয়ে আসবো।

অপেক্ষা করুন বোন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:২৪

শায়মা বলেছেন: আরে অপেক্ষা কেনো???

দেবে বললে না!!!!!!!!!! :(

৩৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,



সুন্দর হয়েছে আপনার "মরোনাক্রান্ত" কথন।

পুতুল খেলা ?
কানে কানে বলি, ছেলে হলেও আমিও পুতুল খেলেছি ঘরের ও পাড়ার মেয়েদের সাথে। সেই "নুরু-পুষি-আয়শা-শফি সবাই মিলেছে" অবস্থা! :P পুতুলের কাপড়ের জন্যে টেইলর্সে গিয়ে ছিটকাপড় খুঁজে আনা, পুতুলের বিয়েতে রান্নাবান্নার জন্যে লতাপাতা জোগাড় করা, পোলাও বানাতে ইট গুড়ো করে আনা, কোরমার দুধের জন্যে মায়ের পানের বাটা থেকে চুন চুরি করে আনা এইসব । তো একবার চুলোর লাকড়ি বানাচ্ছিলুম দা' দিয়ে ছোট কঞ্চি কেটে কেটে। তখন দা'য়ের এক কোপে বা হাতের বুড়ো আঙুলের নখের আধেকটা গায়েব। কি রক্ত !!!!! কাঁদতেও পারছিনে লজ্জায়। আর বাসায় মারের ভয় তো আছেই। ঠিক আপনার মতো অবস্থা।
এবারেও বলি - হায়রে! সেই যে আমার নানা রঙের দিনগুলো...............। :((

হা ....হা...হা....আমার বাসায় কোনও বাবু নেই এখন। আমি নিজেই বাবু :-P ( আমার ডাক নাম) :`>

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৬

শায়মা বলেছেন: হা হা বাবুভাইয়া...

যাক তাইলে ঠিকই তোমাকে দেখানো হলো। নিজেকেই বাবুকে......

ভাইয়া .... দা দিয়ে তুমিও হাত কেটেছিলে!!! আমি আগুনও ধরিয়ে দিয়েছিলাম নিজের গায়ে ঐ ৩/৪ বছর বয়সেই। এক্সপেরিন্টের
জ্বালায় বাসার সবাই তটস্থ্য থাকতো তো।

একবার কুড়িয়ে পেলাম কিছু চূনাপাথর মনে হয়। রোদে পুড়ে গনগনে গরম ছিলো সেটা হাড়িতে রেখে পানি ঢালতেই হুস করে ধোয়া উঠে গেলো!! কি মজা যেন সত্যিকারের আগুন!!!!!!!

কত স্মৃতি কত কথা সব লিখে রাখতে ইচ্ছা করে...............

৩৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৭

তারেক ফাহিম বলেছেন: ক্রিয়েটিভিটি দেখে মুগ্ধ।

হাত কাটার ফসল এত্ত ভালো হয় :D

২৪ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমাকে খুঁজতে গেছিলাম তোমার বাড়িতে।

যাক ভালো আছো জেনে ভালো লাগলো.......

৩৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:১০

মা.হাসান বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম।
আকন বিডি কইসে সালাম না দিলে আপনি নাকি নিল ডাউন করাইয়া রাখেন। বয়স হইছে, হাটুতে ব্যথা, নিল ডাউন হইতে পারুম না, জঙ্গি বলুক আর যাই বলুক সালাম দিয়া গেলাম না।

গুলশান দুই থেকে কাঠি কিনছেন এইটা বিশ্বাস করলাম না। আপনি আইসক্রিম খাইয়া খাইয়া এই কাঠি জমাইছেন। আবার নজর দিয়া গেলাম।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:১৬

শায়মা বলেছেন: ওয়ালাইকুম সালাম। আমাদের স্কুল ধর্ম নিরপেক্ষ। এই স্কুলে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ খ্রীস্টান কোনো ভেদাভেদ নাই। ছোট থেকেই বাচ্চারা শিখে সবাই তারা শুধুই মানুষ। কে হিন্দু কে মুসলিম এই সব শিখে বড় হয়না তারা। সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই। কে গরীব কে বড়লোক এটা হয়ত জানে কিন্তু হিন্দু মুসলিম হয়ে জন্ম নেওয়া কারো হাতে নেই তা কেবলি সৃষ্টিকর্তার হাতে।
তবে ধনী সন্তান হয়ে চাইলে অনেক কিছুই করা যায় গরীবের জন্য সেটাই শেখানো হয় ছেলেবেলা থেকেই। নানা রকম নিজের কাজে চ্যারিটি ক্রিয়েটিভ রাইটিং স্পেলিং টেস্ট এ যে যত নাম্বার পাবে তত টাকা প্যারেন্টসকে দিতে হবে ডাবল বা ট্রিপল করে সেই টাকা অন্ধ তহবিল, দুস্থ্য শিশুদের মাঝে বিতরণ করা হয়। এছাতাও ক্রিয়েটিভ রাইটিং বা হাতের কাজ মেলাতে বিক্রি করে সেসব টাকা দান করা এসবও শিখিয়ে বড় করা হয়।

বাচ্চারা নিজেদের পুরান জামা থেকে শুরু করে পুরান কম্পিউটার পর্যন্ত দান করে ....... যাইহোক অনেক লেকচার দিয়ে ফেল্লাম ভাইয়া।

হা হা না না তোমাকে নীল ডাউন করাবোই না...... হাঁটুর ব্যাথা বাড়াবো না ভাইয়ু.....

আমি এত আইস্ক্রিম যদি খেতে পারতাম আহা!!!

কিন্তু একে করোনার ভয় দুই গলা বসে যায় যদি ভয়.......

তাহলে গান গাবো কেমনে ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

৪০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৫৪

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: "ছোটট বেলার গাছ তলাতে ,পুতুল খেলার ছলনাতে" - বর -বধু খেলেনি বা সমবয়সী ছেলে-মেয়ে এক অন্যের বর-বধু হয়নি তা খুবই কম ঘটে এবং সেই অবুঝ বয়সেও অবচেতন ভাবে ছেলে-মেয়েরা তাদের পছন্দ-অপছন্দের সাথে হাতে খড়ি হয়ে যায় এই পুতুল খেলার মাঝেই।
আর মেয়েদের পুতুল খেলাই প্রিয় হয় যদিও গোললাছুট,বউচি,দাড়িয়াবানদা সহ আরও অনেক দেশী খেলাই মেয়েরাও আগে খেলত (এখন আমার মনে সেগুলি আর খেলা হয়না ছেলে-মেয়ে নির্বিশেষে।এখন সবাই মুবাইলে জিং জিং (চাঁদগাজী দাদুর ভাষায়) খেলে । তবে সেই দিন গুলি আসলেই কতটা মজার ও আনন্দের ছিল তা শুধুমাত্র যারা এগুলির ভিতর দিয়ে তাদের শৈশব অতিবাহিত করেছে তারাই জানে।

আর এই পুতুল খেলার ছলেই অনেক বিখ্যাত প্রেম গড়ে উঠেছে বা তাদের ভবিষ্যতে সাথী-সহযোগী খুজে পেয়েছে (তখনকার সময় যে আবেগ-অনুভুতি ছিল তা ছিল নিষ্পাপ এবং ছোটদের এ ভাল লাগার সম্পর্ক অনেক সময় দুই পরিবারের মাঝেও সৌহার্দ ও প্রীতির সম্পর্ক গড়ে তুলতে সহায়তা করত)।

আর শুধু মেয়েদের মাঝে আরেক টা সম্পর্ক পাতানো হত সইয়ের।এই সইয়ের সম্পর্ক থাকত জীবনভর।আসলে বড়ই মধুর ছিল সেই সময়ের শৈশবকাল।

আর বয়সে বড় হলে বা সময়ের বিবর্তনে মানুষের মন পরিবর্তন হয়ে যায় স্বার্থের দ্বন্দ্বে।আর দুনিয়ার তাবত জটিলতার মাঝেও স্রষ্টা কিছু কিছু মানুষকে জটিলতার বাইরে রাখেন যাদের স্রষ্টা প্রকৃত পক্ষে ভালবাসেন ও যারা প্রকৃতই ভাল মানুষ। আর জীবনের এতটা সময় পাড়ি দিয়ে যে এখনো পুতুল খেলার মাঝে আনন্দ খুজে পায় সে প্রকৃতই ভাল মানুষ।আর আমাদের সায়মা বনি যে একজন ভাল মানুষ তা নিঃসন্দেহে।

ছোট বেলার অনেক মজার মজার কাজের মাঝে আম কুড়ানো,চড়ুইবাতি খেলা,লুকোচুড়ি এসব কিছুই একসময় এসে জীবনের
শ্রেষ্ঠ স্মৃতি হয়ে দাড়ায়।আর অবচেতন ভাবে মানুষ ভাবে আর দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাবে " আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম"।

আর এসব কিছু বা কিছু ভাল মুহূর্ত ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সায়মা বনি'র প্রতি কৃতজ্ঞ।

বিঃদ্রঃ -
১।ধান বানতে গিয়ে শিবের গীত গাওয়ার জন্য দুঃখিত বনি (আসলে আপনার লেখা পড়ে চলে গিয়েছিলাম সেই :(( ন্যাংটা কালে)।
২। আপনি কোন স্কুলে শিক্ষকতা করেন (যদিও পাবলি কলি বলা হয়ত উচিত নয় তারপরেও অথবা - [email protected]) ।বললে প্রীত হব।





২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২২

শায়মা বলেছেন: হা হা বাপরে!! ভাইয়া

একটা লেখা লিখেই ফেলো........ ছোট্টবেলার পুতুলখেলা..... বা দাড়িয়াবান্ধা গোল্লাছুট.......

সব কিছুই খুব সুন্দর ভাবেই লিখে ফেলেছো ভাইয়ামনি........

আচ্ছা স্কুলের নাম বলবো........ :)


৪১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: চমৎকার আইডিয়া। বাচ্চাদের শিখিয়েছেন?

২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৮

শায়মা বলেছেন: না শিখায়নি ভাইয়া। শুধু রিসোর্সেস হিসাবে দেখিয়েছি.......

নিজের আনন্দেই বানিয়েছিলাম ভাইয়ামনি। :)

৪২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: বহুমুখি প্রতিভার অধিকারী আপনি। যে কাজটাই করেন, সেখানেই মেধা, প্রতিভা আর আন্তরিকতা আত্মপ্রকাশ করে। অন্যান্য আরো অনেক এ ধরণের পোস্টের মত এ পোস্ট পড়েও মুগ্ধ হ'লাম।
আমার নাতিনিটা আসছে শীঘ্রই। ওকে আপনার এ পোস্টটা দেখাবো। ও নিশ্চয়ই খুব মজা পাবে।
ব্যতিক্রমধর্মী এ পোস্টে অনেক ভাল লাগা + + ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০১

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।

নাতনীকে অবশ্যই আমার পুতুলের ঘরবাড়ি দেখাবে।

আরও নতুন এক ইজি কাঁজে বিজি হয়ে ছিলাম এ ছুটির ৪ টা দিন.......

পরে এক সময় পোস্ট দেবো......

৪৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৬

সামিয়া বলেছেন: তুমি তো প্রচুর টাকা পয়সা খরচ করেছো দেখছি এগুলো করতে,

২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৪৭

শায়মা বলেছেন: হা হা প্রচুর ঠিক না .......

১৫০ করে মাত্র ৫ টা বক্স.......

আর আইকা দিয়ে জুড়েছি......

অন্য পুতুল টুতুল তো আগেই ছিলো........

৪৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ সায়মা বনি,
দেরী দেখে আমি একটু ভয়েই ছিলাম যে ,সায়মা বনি কি ভাবতেছে আমার মন্তব্যের জন্য।
যাক দেরীতে হলেও প্রতিমন্তব্যের জন্য শুকরিয়া ।

আর একনি :P মামুবাড়িতে যাবার এবং মামুর বেটিগ সাথে বসে খাইবার অনুমতি পাইছি নানার বেটার কাছ থেকে ( প্রিয় ব্লগার,
অভিনন্দন! প্রথম পাতায় লেখা প্রকাশের জন্য আপনাকে অনুমুতি প্রদান করা হয়েছে। ;)


আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ যে, আপনি অনেক উৎসাহ,ভরসা এবং সাহস দিয়েছেন প্রথম পাতায় যাতে আসতে পারি ।অবশেষে পাইলাম! ইহাকে পাইলাম!!
আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে !!!

আর বনি একটা অনুরোধ রইল আপনার নিকট , ৪৪ নং মন্তব্যেটা ডিলেট করে দেওয়ার জন্য।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ২:২২

শায়মা বলেছেন: হা হা আচ্ছা দিচ্ছি ডিলিট করে। আর এখন থেকে আনন্দে লেখো ভাইয়ু.....

২০ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২৮

শায়মা বলেছেন: কামরুজ্জামান ভাইয়ু....... একটু উঁকি দিলাম আর কি .....

৪৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪২

পদ্মপুকুর বলেছেন: কি ঘটনা, আমার ব্লগবাড়িতে গিয়েছিলেন যে....। আমি সপরিবারে কোভিড পজেটিভ হওয়ায় অস্থিরতার জন্য ব্লগে আসলেও কিছু লেখা বা মন্তব্য করার ধৈয্য ছিলো না। এখন সুস্থ্য হয়েছি, আলহামদুল্লিাহ।

২০ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫১

শায়মা বলেছেন: হায় হায় কোভিড হয়েছিলো!!!

একটার পর একটা দেখছি লেগেই আছে ভাইয়া???

ভাইয়া তোমার পোস্টে মেহবুবা আপুর কমেন্ট দেখে মনে পড়েছিলো দেখি তো ভাইয়া তো সেই গেলো তো গেলো মনের দুঃখে বনে গেলো নাকি????

যাইহোক এখন তো দেখছি আরও খারাপ অবস্থা!

যাইহোক ভালো আছো এখন সুস্থ্য আছো জেনে ভালো লাগলো ভাইয়ামনি।

অনেক ভালো থাকো.....

৪৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৩

মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন: ছোট বেলায় পুতুল খেলায় যে আনন্দ পাওয়া যায়, বড় বেলায় খেললে কিন্তু সেই আনন্দ আর খুঁজে পাওয়া যায়না। তবে, আপনে পান জেনে খুবই ভালো লাগছে। এই আনন্দ থাকুক সারাটি ক্ষণ, শুভকামনা রইলো অবিরত।

২০ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৯

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ পাই এখনও কেউ যদি পুতুল দিত।:(

এখন আর কেউ অবশ্য পুতুল দেয় না।

তবে নিজেই কিনে ফেলি।:)

৪৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০০

শুভ_ঢাকা বলেছেন: ওটাকে গুদামখানায় পাঠিয়ে দিয়ে হালকা লাগছে শায়মা আপু। হা হা হা......খুব ভাল করেছেন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৫

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া

বুঝতে পারছি পাঠকের কাঁঠগড়াটা সহ্য হবেনা পাঠকদের। তার থেকে এই ভালো। অসফল হলেও সব প্রেমই আসলে খুব সফল। তেতো হয়ে যাওয়া ঘটনাটুকু এড়িয়ে গেলেই স্বর্গত সুন্দর!!! হা হা

এখন ওই জগৎ থেকে মন ফিরিয়ে নতুন জগতে ঢুকে পড়ো। রুপকথার দেশে। রাজকন্যা আর রাজপুত্রের গল্পে......

৪৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৫

শুভ_ঢাকা বলেছেন: বুঝতে পারছি পাঠকের কাঁঠগড়াটা সহ্য হবেনা পাঠকদের।

একদম ঠিক।

শায়মা আপু,

দ্যাট চাপটার ইজ ওভার। ওয়াট নেক্সট। পরবর্তীতে আবার কি লেখার চিন্তা ভাবনা আছে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২২

শায়মা বলেছেন: আছে।

গল্পের নাম আজ সকালে পেয়েছি-

বারতা পেয়েছি মনে মনে ------

নামটা হলো ব্রীজের ধারে বেণীমাধব লুকিয়ে দেখা হলো- এই লেখার বারতা পেলাম কেমনে বলি-

হঠাৎ একটা ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট দেখে চমকে উঠলাম। নামটা দেখেই চমকেছিলাম! তবে প্রফাইল পিকচারে গিয়ে খুব অবাক হলাম! মনে মনে হিসেব করলাম। মাঝের কত কত বছর মাস আর দিন গড়িয়েছে। মিলাতেই পারছিলাম না। এককালের সেই ৬ ফুটি লম্বা মাথা ভর্তি কুঁচকুচে কোকড়া চুলের সেই ছেলেটির সাথে এই কপালের উপর পাতলা চুল হয়ে আসা একটু যেন কুঁজো মতন ঢ্যঁঙ্গা লোকটার পাশে .......

৪৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩১

শুভ_ঢাকা বলেছেন: ঠিক আছে চালিয়ে যান। ওকে শায়মা আপু। আমি তাহলে শুরু করি আমার নতুন এসাইনমেন্ট। খুব ভাল থাকুন।

২৭ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৩৪

শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া। আমাকেও লিখতে হবে পেডাগোজিকাল ট্রানজিশন নিয়ে। সকাল থেকে লিখবো লিখবো করে মাঝে হাজার কাজ করে ফেললাম। পেডাগোজির বাচ্চা ছাড়া। :(

এখন লিখে ঘুমাবো। শনিবার টক শো হা হা হা

ফ্রাইডে সারাদিন তার রিহিয়ারসেল চলিবেক .....

বাই বাই গুড নাইট.......

৫০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:০৬

আমি সাজিদ বলেছেন: করোনা কালে তোমার স্কুলের বাচ্চাদের মেন্টাল সাপোর্ট এর জন্য কি কি করা হয়েছে আপি?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৩:০২

শায়মা বলেছেন: অনেককক কিছু............
মোটিভেশ্যনাল স্পীচ, সঙ, ভিডিও, পাপেট শো্ স্টোরী টেলিং ....... আরও কত কি .......

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.