নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমরা মানুষ, আমরা মানুষ, তফাৎ শুধু শিরদাঁড়ায়

যাযাবর চিল

i agree to disagree...

যাযাবর চিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুরবানি এবং অ্যানিম্যাল রাইটসঃ অযোক্তিক প্রশ্নের যোক্তিক উত্তর

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৭



মুসলিমদের দ্বিতীয় প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদ-উল আযহা বা কুরবানির ঈদ। ইদানিং এই কুরবানি নিয়ে এখন কিছু প্রশ্ন উঠছে। সেগুলো কতটা যোক্তিক বা কতটা অযোক্তিক ?! আসুন দেখা যাক।
>আমরা শুধু মাত্র খাবার জন্য এভাবে লক্ষ লক্ষ পশুকে নির্মম ভাবে হত্যা করবো?!
এই যুক্তিটা ৫০ বছর আগে ঠিক ছিল। এখন আধুনিক বিজ্ঞান আমাদের বলে, গাছ এবং লতা, পাতারও জীবন আছে। তারা ব্যাথা পায়। হাসি বা কান্নাও করে। একজন বন কর্মকর্তার কাছে শুনেছিলাম, একবার এক বিদেশি বিশেষজ্ঞ তাদের বাগান করার উপর একটি ক্লাসে বলেছিলেন, “বাগান করার সময় বাগানের পাশ দিয়ে হাঁটবেন, গাছ গুলোর মরা পাতা হাত দিয়ে ফেলবেন, গাঁয়ে হাত রাখবেন কারন গাছেরও অনুভূতি আছে। এমন করলে গাছেরা তারাতারি বাড়ে। তাদের এই ব্যাথা, হাসি, কান্না আমাদের শ্রবন ক্ষমতার বাইরে। এখন আপনি শুনতে পান না এজন্য হত্যা করতে পারবেন এটা- কোনভাবেই যোক্তিকও না মানবিকও না। এটা পুরোপুরি অনৈতিক চিন্তা। অর্থাৎ যে নিরামিষাসিগন প্রচার করেন জীব হত্যা মহাপাপ তারা হয় মূর্খ না হলে প্রতারক। মূর্খ বলার কারন তারা জানে না যে গাছ, শাক-সবজিরও জীবন এবং অনুভূতি আছে। আর যদি জেনেও এটা প্রচার করে তারা নিঃসন্দেহে প্রতারক। তবে একটা মারাত্নক যুক্তি শুনেছিলাম, গাছের ২ টা ইন্দ্রিয় কম। তাই গাছ হত্যা প্রাণি হত্যা থেকে ছোট অপরাধ। এটা একটা কুতর্ক। ধরেন আপনার ছোট ভাই কানে শোনে না, চোখেও দেখে না। কেউ তাকে হত্যা করলে কি তার শাস্তি কম হবে?
আল্লাহ পবিত্র কুরআনের ১৬ নম্বর সূরা, সূরা নাহলের ৫-৮ আয়াতে বলেন,
"তিনি পশু সৃষ্টি করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য পোশাক, খাদ্য এবং অন্যান্য নানাবিধ উপকারিতাও। তাদের মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য সৌন্দর্য যখন সকালে তোমরা তাদেরকে চারণভূমিতে পাঠাও এবং সন্ধ্যায় তাদেরকে ফিরিয়ে আনো। তারা তোমাদের জন্য বোঝা বহন করে এমন সব জায়গায় নিয়ে যায় যেখানে তোমরা কঠোর প্রাণান্ত পরিশ্রম না করে পৌঁছতে পারো না। আসলে তোমার রব বড়ই স্নেহশীল ও করুণাময়। তোমাদের আরোহণের জন্যে এবং শোভার জন্যে তিনি ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা সৃষ্টি করেছেন। আর তিনি এমন জিনিস সৃষ্টি করেছেন [মানুষের উপকারের জন্য] যা তোমরা জান না”।
অর্থাৎ ইসলাম মাংস এবং সবজি উভয়ই খাবারের অনুমতি দেয়। তবে জবেহ যথাসম্ভব মানবিক হতে হবে। এ ব্যাপারে ইসলামে একটি বিস্তারিত অধ্যায় রয়েছে। আর গাছের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেন “তোমরা প্রয়োজনে গাছ কাটো তবে বিনা প্রায়োজনে গাছের একটি পাতাও ছিঁড়বে না”

আসুন শরীরিক দিক থেকে দেখার চেষ্টা করি, মাংসাশি প্রানিদের দাঁত সুচালো, পাকস্থলি ও হজম প্রণালি শুধুমাত্র মাংস জাতীয় খাবারই প্রক্রিয়া করতে পারে। অন্যদিকে তৃণভোজির প্রানির দাঁত সমান, পাকস্থলি ও হজম প্রণালি শুধুমাত্র শাকসবজি জাতীয় খাবারই প্রক্রিয়া করতে পারে। কিছু বছর আগে অ্যামেরিকাতে গরুকে ভেড়ার মাংস খাওয়ানোর চেষ্টা করা হয়, তার ফলাফল ছিল ভয়াবহ। ম্যাটকাউ রোগের প্রাদুর্ভাব হয়। আমাদের মানুষের দাঁত দুই ধরনেরই আছে। সুচালো আবার সমান। আমাদের পাকস্থলি ও হজম প্রণালি শাকসবজি এবং মাংস উভয় খাবারই প্রক্রিয়া করতে পারে। এখন আমাদের সৃষ্টিকর্তা {নাস্তিকরা ভাবুন প্রকৃতি} যদি চাইতেন আমরা শুধু শাকসবজি খাবো তাহলে আমাদের এমন দাঁত বা পাকস্থলি দিবেন কেন?

>প্রতিটা প্রানিরই অনুভূতি আছে। এত নিষ্ঠুর ভাবে জবেহ করছি? আবার আমরা এক প্রাণীর সামনে অন্য একটি প্রাণীকে হত্যা করছি, তারা কেমন অনুভব করে?
ইসলাম অনুযায়ি জবেহ করার সাধারন নিয়মগুলো হচ্ছেঃ
• একটি ধারালো ছুরি একক একটানা পিছনে গতির সাথে প্রাণীর শ্বাসনালী, অন্ননালী এবং গলার পাশের দুটি রক্তনালীসমূহ কেটে ফেলতে হবে।
• স্পাইনাল কড এ কোন রুপ আঘাত করা যাবে না।
• সমস্ত রক্ত প্রবাহিত হতে দিতে হবে। এভাবে জবেহ করলে পশুর স্নায়ুতে আঘাত লাগে না এবং বেশি ব্যাথা পায় না। রক্ত বের হওয়ার সময় পশু ছটফট করে কারন রক্ত শরীর থেকে বের হয়ে যাচ্ছে এজন্য, ব্যাথার জন্য না।
এছাড়া পশুর সামনে ছুরি ধার দেওয়া কিংবা একপশুর সামনে অন্যপশুকে জবেহ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমি জানি এই নিয়মটা বাংলাদেশে সেভাবে অনুসরণ করা হয় না। এটা মুসলমানদের সমস্যা। ইসলামের না।
ইসলাম মাংস খাওয়ার অনুমতি দেওয়ার পাশাপাশি পশুপাখির সাথে মানবিক ব্যবহার নির্দেশও দিয়েছে। প্রাচীন আরবে পশু-পাখিদের প্রতি চরম অমানবিক আচরণ করা হত। জীবিত উটের কুঁজ, মেষের পাছার বাড়তি অংশ কেটে খেয়ে ফেলা হত। কেউ মারা গেলে তার কবরের ওপর জীবিত একটা উট বেঁধে রাখা হত। উটটি সেখানে অনাহারে ধুঁকে ধুঁকে মারা যেত। তাছাড়াও আরবরা কিছু দিন পর পরই উট জবাইয়ের প্রতিযোগিতা দিত। রাসুলুল্লাহ সাঃ এসব অমানবিক কুপ্রথা উচ্ছেদ করেন। জীবনের প্রতি হুমকি না হলে তিনি অকারণে কিট পতঙ্গও হত্যা করতে নিষেধ করেছেন। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেন করেন, ‘দয়া ও অনুগ্রহকারিদের প্রতি দয়াময় রহমান অনুগ্রহ করে থাকেন। অতএব তোমরা জমিনবাসীর ওপর দয়া কর আসমানবাসীরা তোমাদের ওপর দয়া করবেন।’ (আবু দাউদ)
একদিন মদিনা দিয়ে যাওয়ার সময় মহানবি সাঃ দেখেন একটি উটকে ঠিকমত না খেতে না দেওয়ায় জন্য কষ্ট পাচ্ছে। তখন তিনি বলেন, “আল্লাহকে ভয় করো সে সমস্ত প্রানির সাথে আচরণের সময় যারা কথা বলতে পারে না। যদি তুমি তাদের পরিবহনে লাগাতে চাও তাহলে তাকে সেভাবে লালন করো। যদি মাংস খেতে চাও তাহলেও তাকে সেভাবে লালন করো। (আবু দাউদ)
মহানবি সাঃ অন্য এক প্রসঙ্গে বলেন, ‘এক মহিলাকে একটি বিড়ালের কারণে আজাব দেয়া হয়েছিল। কারণ কোনো প্রকার খাবার না দিয়ে মহিলা বিড়ালটিকে বেঁধে রেখেছিল। তাকে সে কোনো খাবার এমনকি পানিও দেয়নি। ছেড়ে দিলে সে জমিনে পোকামাকড় খেয়ে বেঁচে থাকতে পারত। কিন্তু বিড়ালটি মারা গেল।

>আমরা শিশুদের সামনে প্রাণীদের জবেহ করছি। সেটা কতটা উচিত?
শিশুদের জবেহের সামনে রাখতে হবে এমন কোন বিধান ইসলামে নেই।

>আমরা কুরবানির সময় খোলা জায়গা কুরবানি করছি, রক্ত বা পাকস্থলী পরিস্কারের জন্য যথেষ্ট ব্যবস্থা করছি না। এতে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। এই ব্যাপারটি কিভাবে দেখেন?!
ইসলামে একটি খুবই প্রচলিত কথা হল, পরিস্কার পরিচ্ছনতা ঈমানের অর্ধেক। পরিস্কার পরিচ্ছনতা ব্যতীত বেশির ভাগ ইবাদতই কবুল হয় না। সুতরাং যারা কুরবানি দেবে এটা তাদের একটা গুরুত্বপূর্ণ দ্বায়িত্ব পরিবেশ পরিস্কার পরিচ্ছনতা রাখা।
এবার আসুন কুরবানির সামাজিক গুরুত্ব দেখি...
এ বছর ট্যানারি ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো কোরবানির ঈদে প্রায় ৭০-৮০ হাজার কোটি টাকার পশুর চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছেন। চামড়ার পুরো টাকাটাই বাধ্যতামূলক ভাবে গরীবদের মাঝে দান করা হয়। বাংলাদেশ এ আর কোন দিন সন্মিলিত ভাবে এত্ত টাকা দান করা হয় না। এছাড়া ধর্মীয় নিয়ম অনুযায়ি যারা কুরবানি দেয় তারা বাধ্যতামূলক ভাবে মোট মাংসের তিন ভাগের একভাগ গরীবদের দান করেন। বাজার মূল্যের হিসাব করলে এর দাম হবে কয়েক শত হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়াও এ দিন কিছুটা অবস্থা সম্পন্ন সবার বাড়ির দরজা গরিবদের জন্য খোলা থাকে। মাংস এবং মিষ্টান্ন দিয়ে আপ্যায়ন করতে সবাই চেষ্টা করে। আল জাজিরার একটি রিপোর্ট অনুযায়ি দেশের শতকরা ১৬.৩ ভাগ মানুষ ৩ বেলা খাবার পায় না অর্থাৎ দেড় কোটিরও বেশি মানুষ চরম দারিদ্র সীমায় বাস করে। যদি সরকার বা ইসলামি ফাউন্ডেশন এই চামড়ার সব টাকা সংগ্রহ করে গঠনমূলকভাবে এই দেড় কোটি মানুষের মাঝে বিতরণ করে তাহলে খুব বেশি দিন লাগবে না এদের পরিমাণ সহনীয় মাত্রায় কমাতে। এইদিন মানুষ কুরবানির মাংসের একটা অংশ আত্নীয় স্বজনদেরকে এবং প্রতিবেশিকে দেয়। এতে সামাজিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়। যে সব পরিবারে সবাই ব্যস্ত থাকে তারাও কোরবানির পশু নিয়ে আলোচনা করে। পারিবারিক সম্পর্ক মজবুত হয়। ঈদ-উল আযহা ধর্মীয় অনুষ্ঠান তবে আমার মনে হয় এর সামাজিক গুরুত্ব এতটাই বেশি যে আর যত ধর্মীয় বা সামাজিক উৎসব আছে সব গুলোকে এক করলেও তারা সামাজিক গুরুত্বের ক্ষেত্রে ঈদ-উল আযহার ধারের কাছেও আসবে না।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট।

কিছু কিছু ব্যক্তির হাউকাউ থাকবেই।

সত্যি কথা বলতে তাদের জ্ঞানও সীমিত। তারা ধর্মের দৃষ্টিকোণ থেকেও ভাবে না, আবার বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকেও না। তারা কোন দৃষ্টিকোণ থেকে ভাবে সেটা আমি আদৌ বুঝিনি।

আমি মাংস খাই না তেমন একটা - আবার, কোরবানীর পশু জবাইও দেখলে সহ্য করতে পারিনা (ইমোশনাল দিক দিয়ে অবশ্যই)। এটা আমার সমস্যা।
এখন আমার এই সমস্যাকে ইসলামের খুঁত বানিয়ে ফেললে কীভাবে কী?

ওদের ক্ষেত্রেও একই ফ্যাক্ট। কিন্তু, তারা দোষ ফেলে ধর্মের উপর।

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:২২

বাউলা সন্ন্যাসী বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। যৌক্তিক ভাবে উত্তর দিয়েছেন।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৯

যাযাবর চিল বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫৬

আজিব দুনিয়ার মানুষ। বলেছেন: এসব বিষয় নিয়ে কথা বলা শুধুই বাহুল্য।

নেপালি'দের একটা প্রথা আছে যেখানে নেপালি গরুর দেহে ফুটো করে গ্লাসে করে রক্ত নিয়ে খাওয়া হয়। এটা এক ধরনের অসুস্থ প্রথা। এরকম বিভিন্ন সম্প্রদায়ের কিছু প্রথা আছে যেগুলো পশুর প্রতি অহেতুক নির্যাতন ছাড়া কিছুই না। খোদ আমেরিকায় kfc তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলবে না। মুসলমান'রা কিছু করলেই এদের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে।

৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

নীলাকাশ ২০১৬ বলেছেন: * নিরীহ পশু হত্যা করাটা ত্যাগ নয়, আল্লাহর আদেশে কোরবানী করাটা ত্যাগ।
* মেকানিজমটা না বোঝার কিছু নেই। হযরত ইব্রাহীম (আ) আল্লাহর হুকুম পালনে কুরবানীর যে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন, তার প্রতি সম্মান জানাতে আল্লাহর দেয়া জীবজন্তু আল্লাহর নামে উৎসর্গ করি। এটাই কোরবানী। মনের পশু বলে কোন কনসেপ্ট নেই।
* আমিষের চাহিদা পূরণ না হতে পারে, কিন্তু আনন্দ ভাগাভাগি করায় গরীব ধনী কাছে আসার সুযোগ ঘটে।
* মানুষের চাহিদার কোন শেষ নেই। আপনি ৫০হাজার কেন, ৫০ কোটি টাকা বিলালেও কারো কোন উপকারে আসবেনা যদি মানসিকতার পরিবর্তন না ঘটে। আল্লাহ সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য যে নির্দেশনা দিয়েছেন, তা মেনে চললে কোন গরীব মানুষই থাকেনা।

৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: উত্তর অনেক সুন্দর ও যুক্তিযুক্ত হয়েছে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

যাযাবর চিল বলেছেন: ধন্যবাদ

৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ম্যাড কাউ রোগটা আমেরিকায় নয় ইংল্যান্ডে হয়েছিল নব্বইয়ের দশকে!

ভাল লিখেছেন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫

যাযাবর চিল বলেছেন: অ্যামেরিকায় যে হয় ২০১০ এর দিকে সেটার কারন ছিলো গরুকে ভেড়ার মাংস খাওয়ানোর চেষ্টা। । ।

৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৩

তোমার কবি বলেছেন: আজকের নায়ক এই আর্টিকেলআজকের নায়ক এই আর্টিকেল এর শেষ কলাম টা ভালোভাবে পড়ুন। A French philosoper gave an ethic for sacrifice. এর শেষ কলাম টা ভালোভাবে পড়ুন। A French philosoper gave an ethic for sacrifice.

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

যাযাবর চিল বলেছেন: ভাই লিংক দেন

৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৮

তোমার কবি বলেছেন: Every religion's people celebrate sacrificing programme.If aninal is killed for sacrifice to god without any revenge to it, It will be OK.Not my speech.French philosopher said.

৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৮

মাহিরাহি বলেছেন: আজকের নায়করে লাথি মেরে বের করে দিন (মানে কমেন্ট মুছে দিন এবং ব্যান করুন)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮

যাযাবর চিল বলেছেন: ঈদ করতে গ্রামে গেছিলাম ব্লগে আসা হয়নি, তাই নায়ক সাহেবের কমেন্ট দেখতে পাইনি। আজ আসলাম। তিনি নিজেই ডিলেট দিছেন কমেন্ট

১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৯

অনুকথা বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট।

১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩০

নতুন বলেছেন: যদি পুরাই ভেজিটেরিয়ান হতে চায় তবে সে কুরবানীর বিপক্ষ বলুক... সমস্যা নাই।

কিন্তু নিজে মাংস খাইয়া, কেএফসি চিবাইয়া, আরং এর দুধে চুমুক দিয়ে ডিমের অমলেট খেতে খেতে শুধুই কুরবানীর সমালোচনা করে সেতো বিরাট ভন্ড।

পেটা এর কিছু ভিডিও দেখলে বোঝা যায় এনিমেল ক্রুয়ালটি কি জিনিস...

আমরা ওমনিভরাস... সবজী এবং মাংস দুটাই খাইতে হবে... কিন্তু একটু ব্যালেন্ছ করতে হবে এই আর কি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২১

যাযাবর চিল বলেছেন: আমার কাছে ভেজিটেরিয়ানদের দুনিয়ার সবচেয়ে উদ্ভট এবং অনৈতিক প্রাণী মনে হয়। এরা প্রাণী হত্যা করে না কারন তাদের কষ্ট দেখতে পায়, কিন্তু গাছ হত্যা করে কারন তাদের দুঃখ তারা দেখে না।

১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:২০

জিল্লুর রহমান রিফাত বলেছেন: আজকের নায়ক

ওই শুয়ার বলেই ওই ছবি গুলি দিয়েছে।
মানিকে মানিক চিনে শুয়ারে চিনে কচু আর এক শুয়ারে চিনে আরেক শুয়ার।

১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪১

সম্রাট৯০ বলেছেন: এখানে উপরে দেখলাম তিন নং মন্তব্যের জবাব দিয়েছিলেন সেটা মডুরা মুছে ফেলেছে, নিশ্চয় খুব খারাপ কিছু বলেছেন,ধর্ম নিয়ে বলতে গেলে ধর্য্য রাখতে হয়। উত্তেজিত হলে আপনার উদ্দেশ্য বিফলে যাবে।

কিছু মানুষ আছে এবং ব্লগার আছেন তারা ভাবেন যে ধর্ম বা সৃষ্টি কর্তা বিপক্ষে গেলে নিজেকে জ্ঞানী গুনি প্রকাশ করা হয়, তাই তারা এমন করে থাকেন, এটা আজকালকার একটা ফ্যশনে দাড়িয়েছে। একটা সময় ওরা সোজা হয়ে গর্তে ঢুকবেই,

ভালো থাকবেন

১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: অনেক কিছু বুঝলাম পোস্ট প্রিয়তে ।

১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪

আলগা কপাল বলেছেন: আপনাদের সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে উদ্ভিদের প্রাণ থাকলেও অনুভূতি নেই। আমাদের অনুভূতি আছে কারণ আমাদের স্নায়ুতন্ত্র আছে। গাছের ক্ষেত্রে সেরকম কিছু নেই। তাই গাছ ব্যথা পায় হেনতেন ফালতু যুক্তি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫

যাযাবর চিল বলেছেন: আপনার এই জ্ঞানটা ১৯৮০ এর দশকের। ২০০০ সালে আসুন :)

১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮

আলিয়া হাসান বলেছেন: অসুস্হ মানসিকতার আজকের নায়কের চিকিৎসার সুবিধা প্রদান করা হোক।
কাউকে ছোট করে কথা বললে ছোট হয়ে যায়, বিখযাত ব্লগার হওয়া যায় না।

১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯

সিস্টেম অ্যাডমিন বলেছেন: "আলগা কপাল বলেছেন: আপনাদের সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে উদ্ভিদের প্রাণ থাকলেও অনুভূতি নেই।"

একমত। সময় থাকলে পড়ে দেখতে পারেন।

No. Without a nervous system, plants have neither a mechanism for feeling pain, nor a brain to have emotions like suffering.

Can plants detect when they are damaged? Certain plants emit chemicals when their leaves are fed upon by insects that actually attract wasps that feed on those insects, or which signal other trees to boost production of anti-feeding chemicals. That's impressive, but it is not pain. No nerves are involved. It's just chemistry, similar to how your skin increases melanin production when exposed to sunlight. Case in point: if you damage the leaves of these plants using mechanical tools, no chemicals are released.

As for stories that plants make sounds or "scream" when cut, or can "sense" when leaves are burned, they are 100% garbage. Lots of really bad research exists trying to "prove" that plants can feel or think or communicate with humans or extraterrestrials. Such tales are pseudoscience, or even science fiction or urban legends. Lots of research on Plant perception (paranormal) has been done, including ideas that plants can sense when other creatures feel pain using ESP, but nothing in any peer reviewed journals. Plant ESP was disproven by authors of a Science paper (and by the Mythbusters for what it's worth). These are all moot points since, without nerves, nothing can feel pain. Plants are cool enough as they are: anthropomorphizing them is not necessary.

EDIT: I see a lot of people believe plants feel pain "just like every other living thing." Since when is pain a requirement of life? Why not photosynthesis, or thermoregulation, or sight, or olfaction? What makes nociception (sense of pain) special? The fact is not all living things need to feel pain! It is not essential to life or survival, and it would be useless for plants that cannot move to escape pain. Worse: it would be torture.
Besides, certain rare humans cannot feel pain either! See: CIPA. If living people exist physically incapable of pain, it is hardly a stretch to say other life forms exist that cannot feel pain either. Those who insist plants feel pain like humans are blinded to the beauty of botany and diversity of life, falsly assuming human experiences and senses are the blueprint all life must share. That is arrogant at worst, a pity at best. Life without pain, emotion, or even consciousness is possible. Open your mind to the possibility that life can differ from your own, and you will be astounded by how much stranger the truth is to fiction.

Matan Shelomi, Ph.D. - Biologist

There is currently no reason to believe that plants experience pain, devoid as they are of central nervous systems, nerve endings, and brains. It is theorized that the main reason animals have the ability to experience pain is that it serves as a form of self-protection. If you touch something that hurts and could possibly injure you, you will learn from the pain it produces to leave it alone in the future. Since plants cannot locomote and do not have the need to learn to avoid certain things, this sensation would be superfluous. If one is concerned about the impact of vegetable agriculture on the environment, a vegetarian diet is still preferable to a meat-based one, since the vast majority of grains and legumes raised today are used as feed for cattle. By eating vegetables directly, rather than eating animals such as cows, who must consume up to 13 pounds of vegetation in order to convert them into 1 pound of flesh, one is saving many more plants’ lives (and destroying less land)।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.