নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমরা মানুষ, আমরা মানুষ, তফাৎ শুধু শিরদাঁড়ায়

যাযাবর চিল

i agree to disagree...

যাযাবর চিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

রবীন্দ্রনাথ এবং ৪৭

০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩২



আজ ২২ শ্রাবণ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু বার্ষিকী। ১৯৪১ সালের এইদিনে তিনি মারা যান। লোকটা অসম্ভব ভাগ্যবান। ভাগ্যবলে জন্মেছেন জমিদার পরিবারে আবার মরেছেনও একদম সঠিক সময়ে। এই সময়ে মরে বড় বাচা বেচেঁ গেছেন তিনি। ১৯০৫ সালে যখন বঙ্গভঙ্গ হয়; তখন কলকাতার কিছু দাদারা এতে খুউব কষ্ট পান। তাদের বাংলা মা ভেঙ্গে যাচ্ছে....!!!
কলকাতার ব্রাহ্মণ্যবাদীরা বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন শুরু করে প্রচণ্ডভাবে।

[যদিও দুর্মুখরা বলে বঙ্গভঙ্গ হলে পূর্ব বঙ্গের মানুষ পড়াশোনা এবং অর্থনীতি ক্ষেত্রে এগিয়ে যেতো। যার কারনে কমে যেত কলকাতা কেন্দ্রিক ব্যবসায়ী এবং বুদ্ধিজীবিদের প্রভাব। এটা ঠেকাতেই ছিল তাদের এই আন্দোলন।]

রবীন্দ্রনাথ এই আন্দোলনে একদম প্রথম সারির নেতা ছিলেন। তিনিও বাংলাকে মা বলে আমাদের বর্তমান জাতীয় সংগীত সহ অনেক গান, কবিতা লেখেন। শুরু করেন রাখী বন্ধন।

১৯৪৭ সালে এসে দেশ ভাগের সময় এই লোকগুলোই এবং রবীন্দ্রনাথের সব চ্যালারা উল্টে যান। তারাই আবার আন্দোলন করে তাদের এত ভালবাসার মা "বাংলা" ভেঙ্গে ভারতের সাথে গিয়ে যোগ দেয়। যার কারনে আমাদেরও পাকিস্তানের অংশ হতে হয়।
আচ্ছা বলুন তো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাবু ১৯৪৭ সালে বেঁচে থাকলে কি করতেন?
আসলেই... বড় ভাগ্যবান লোক ছিলেন!

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: তিনিতো আর তাঁর স্বজাতির বাইরের কেউ নন।

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৪

নিতাই পাল বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাবু ১৯৪৭ সালে বেঁচে থাকলে কি করতেন?
যদি বেঁচে থাকতেন, তাহলে তখনই লোকে দেখতে পাড়তো কবি গুরুর ভূমিকা।
ভালো লিখেছেন, ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২৫

স্বল্প বাঁধন বলেছেন: বেক্কল লোক বলে কথা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.