নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আঁচলের ঘ্রাণে বিমোহিত হতে মনে প্রেম থাকা লাগে। চুলের গন্ধ নিতে দুহাত বাড়িয়ে দেয়া লাগে। হাহাকার থাকা লাগে। দুনিয়া ছারখার হওয়া লাগে। সবাই আত্মা স্পর্শ করতে পারে না।আমার সমস্ত হাহাকার ছারখারে তুমি মিশে আছো।

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার

এক জন নিভৃতচারী

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্বর আরবদের প্রচলিত খেলা তাহাররুশ

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

আমাদের জেনে রাখা উচিৎ কথায় কথায় আমরা যাদেরকে ধর্ম বাপ ডাকি তাদের মূল চরিত্র।এমন বর্বর কোন বেদুঈন পৌত্তলিক বা কুরাইশ বা ইহুদিরাও ছিলনা কখনও হবেওনা।ধর্ম এদের কাছে ভোগ বিলাশের বস্তু।ধর্মের ছোয়া এদের তো লাগেই নি হজ্ব বা ওফাত কে তারা পর্যটন শিল্পের মত ব্যাবহার করে।ভোগ বিলাশ মদ শূরায় এরা ডুবে থাকে।একজনের কয় বিবি কয় সন্তান এরা নিজেরাও জনেনা।মানবতার কোন বালাই নাই।সময় থাকতে সচেতন হোন।

গেইমটির নাম Taharrush jama’i , বাংলায় লিখলে ‘তাহাররুশ জামা’ই’। প্রচণ্ড ভিড়ের মধ্যে একদল পুঙ্গব কোনো একটি মেয়েকে টার্গেট করবে, তারপর তাকে ঘিরে ধরে শুরু করবে নানারকম নির্যাতন, প্রথমে হাতে, পরে জামাকাপড় ছিঁড়ে, এরপর শারীরিকভাবে। ভিড়ের মধ্য থেকে দু’একজন অতি উৎসাহী হয়তো এর মধ্যেই মেয়েটিকে ধর্ষণ করবে। আর এই গ্রুপটিকে পাহারা দেবে আরও একটি গ্রুপ, যারা ঘিরে থাকবে তাদের। তাদেরও ঘিরে থাকা আরও একটি গ্রুপ তখন লক্ষ্য রাখবে, বহিরাগত কেউ যাতে এই ভিড়ে ঢুকে তাদের উদ্দেশ্য ভণ্ডুল করতে না পারে।

Taharrush 2ব্যস, বর্ণনার এতোটুকু পরেই গা শির শির করে উঠার কথা যেকোনো মানবিক মানুষের। মিশরের তাহরির স্কয়ারে হোসনি মুবারকবিরোধী আন্দোলনের সময় এরকম ‘গেইম’ এর শিকার হয়েছে অনেক নারী। বিদেশি সাংবাদিকরাও বাদ যায়নি। একে বলা হয়, কালেকটিভ হ্যারেসমেন্ট।

এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রথম ২০০৬ সালে এ ধরনের ‘গেইম’ নজরে আসে। তখন রমজান মাস ছিল। হিজাব পরা এবং হিজাব ছাড়া, কোনো নারীই বাদ পড়েনি এই ‘গেইম’ থেকে।

এতোদিন এই নৃশংস গেইমটি কেবলমাত্র আরব দেশগুলোতেই সীমাবদ্ধ থাকলেও এখন তা ছড়িয়ে পড়েছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। সম্প্রতি নববর্ষের প্রাক্কালে জার্মানির কোলন শহরে নারী নির্যাতনের যে ‘মহোৎসব’ হয়ে গেল, এটা ছিল তারই অংশ। সেখানেও অংশগ্রহণকারীরা ছিল এই আরব বর্বরগুলোই, যাদের প্রতি মানবিকতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। তারা যথাযথ উপায়েই এর প্রতিদান দিল। ধিক, শত ধিক এসব পুরুষকে! বিশেষ করে জীবন বাঁচাতে আশ্রিত হয়ে আশ্রয়দাতাদের ওপরই যারা এ ধরনের হামলা চালাতে পারে, তারা ঘৃণ্য যেকোনো কাজই করতে পারে। ইউরোপের জন্য এই ঘটনা ‘ডোর বেল’ মাত্র, আরও অনেককিছু দেখার এবং সহ্য করার আতংকে থাকতে হবে আমাদের।

Taharrush 1আরবদের এই তাহাররুশ জামা’ই এর সাথে আমাদের গত পহেলা বৈশাখে টিএসসিতে ঘটে যাওয়ার বেশ সাদৃশ্য আছে। আমরা ধর্মের নামে কেবল উগ্র সাম্প্রদায়িকতা, হিজাব, জোব্বার আমদানীই করছি না, সেইসাথে সম্মিলিতভাবে কিভাবে ‘গণধর্ষণ’ করা যায়, তারও পদ্ধতি আমদানী করছি। তেল-স্বর্ণ-পেট্রো ডলারের সাথে সাথে আমাদের সংস্কৃতি পাল্টে যাচ্ছে আমূলভাবে।

হাজার বছর ধরে আমাদের এই ভূমিতে গড়ে উঠা সংস্কৃতি আজ বিপন্ন এসব হিজাব-জোব্বাধারী আর তাহাররুশ জামা’ই এর আমদানীকারকদের হাতে।

নারী অধিকার, মানবাধিকার নিয়ে আমরা যত সোচ্চার হচ্ছি, ততোই ধীরে ধীরে আমাদের গ্রাস করে নিচ্ছে ধর্মের লেবাসধারী এসব ‘পণ্য’। আমি এই ধর্ষণ গেইমকেও পণ্যই বলবো, কারণ এটা আমদানি করা হয়েছে আমাদের সংস্কৃতিতে। তবে হয়তো কেউ বলবে যে, আমাদের এখানে কি গণধর্ষণ ছিল না? ছিলো। অবশ্যই ছিলো। শুধু মেলাতে হবে আমাদের যে, কবে থেকে এই গণধর্ষণের কালচার শুরু হলো এখানে! এর কোনো প্রতিকার আদৌ হয়েছে কীনা! নারীর ইস্যু বলে সবসময়ই এড়িয়ে যাওয়া এই নৃশংস নির্যাতন আজ ইউরোপে ঘটার পর দেখতে পাই, সেখানে এর প্রতিক্রিয়া কতখানি সবল হয়। আর আমরা?

মিশর একসময় ছিল আরব দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সংস্কৃতিমনা, সুরক্ষিত, সমৃদ্ধ সভ্যতার দেশ। ইউরোপের সভ্যতা সেখানে একদা বিস্তৃতি পেয়েছিল। ফলে মিশেল এক সংস্কৃতির দেশ ছিল মিশর। ইসলাম ধর্ম বিকৃত রূপ নিয়ে কিরকম ধ্বংসলীলা ডেকে আনলো দেশটিতে, তার প্রমাণ মেলে এই ‘তাহাররুশ জামা’ই’ এর জনপ্রিয়তায়। খুব সতর্কতা, কিন্তু বর্বরতার সাথে মঞ্চস্থ হয় এই ‘ধর্ষণ গেইম’। কিন্তু সেখানেও এর প্রতিকার হয় না বলে দিকে দিকে এর জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে গেছে। নারীকে আরও দমিয়ে দেবার এর চেয়ে মোক্ষম অস্ত্র তো আর হতে পারে না।

Stop Violenceপ্রথম এই ‘গেইম’ এর খবর পশ্চিমাদের নজরে আসে ২০১১ সালে। সিবিএস রিপোর্টার লারা লোগান তখন তাহরির স্কয়ারে ভিড়ের মাঝে নিপীড়নের শিকার হন, তার কাপড় খুলে নেয়া হয়। শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের শিকারই শুধু হননি, তাকে বেধড়ক পেটানো হয় সেখানে, কয়েক শ লোক সেদিন ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তার ওপর। এমন দৃশ্য আমরা কেবল জিওগ্রাফিক চ্যানেলেই দেখতে পাই, যখন একদল ক্ষুধার্ত বন্যপ্রাণী তাদের শিকারের ওপর হামলে পড়ে।

সভা-সমাবেশ-বিক্ষোভে-আনন্দ উদযাপনে নারীর উপস্থিতি যে কিছু পুরুষকে ‘ক্ষুধার্ত’ করে তুলতে পারে এমন বর্বর উপায়ে, তা আবারও প্রমাণিত হলো কোলনে। ভাগ্য ভালো আমাদের নারীকূলের যে, কোলন শহরটি ইউরোপে, আমাদের দেশ বা উপমহাদেশ বা আরব দেশে নয়, যেখানে প্রতিনিয়ত নারীকে ঘরে ফিরিয়ে নেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা চলছে।

গত বছর পহেলা বৈশাখে আমাদের আমদানী করা ধর্মীয় সংস্কৃতির এক পশলা মহড়া হয়ে গেছে। তার বিচার আমরা পাইনি। কাজেই সামনের দিনগুলোতে যে এরই বড়ধরনের মহড়া বা মূল নাটকই মঞ্চস্থ হবে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

কেবল জার্মানিতেই নয়, একই ধরনের হামলার খবর পাওয়া গেছে সুইডেন, ফিনল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড থেকেও। কাজেই বিশ্বজুড়ে যে ‘কালো অধ্যায়’ নেমে আসছে নারীদের ওপর, তাতে আমরাও বাদ পড়বো কীনা, তা নিয়ে যথেষ্ট শংকিত হওয়ার কারণ থেকেই যাচ্ছে

উইমেন চ্যাপ্টার
গেইমটির নাম Taharrush jama’i , বাংলায় লিখলে ‘তাহাররুশ জামা’ই’। প্রচণ্ড ভিড়ের মধ্যে একদল পুঙ্গব কোনো একটি মেয়েকে টার্গেট করবে, তারপর তাকে ঘিরে ধরে শুরু করবে নানারকম নির্যাতন, প্রথমে হাতে, পরে জামাকাপড় ছিঁড়ে, এরপর শারীরিকভাবে। ভিড়ের মধ্য থেকে দু’একজন অতি উৎসাহী হয়তো এর মধ্যেই মেয়েটিকে ধর্ষণ করবে। আর এই গ্রুপটিকে পাহারা দেবে আরও একটি গ্রুপ, যারা ঘিরে থাকবে তাদের। তাদেরও ঘিরে থাকা আরও একটি গ্রুপ তখন লক্ষ্য রাখবে, বহিরাগত কেউ যাতে এই ভিড়ে ঢুকে তাদের উদ্দেশ্য ভণ্ডুল করতে না পারে।

Taharrush 2ব্যস, বর্ণনার এতোটুকু পরেই গা শির শির করে উঠার কথা যেকোনো মানবিক মানুষের। মিশরের তাহরির স্কয়ারে হোসনি মুবারকবিরোধী আন্দোলনের সময় এরকম ‘গেইম’ এর শিকার হয়েছে অনেক নারী। বিদেশি সাংবাদিকরাও বাদ যায়নি। একে বলা হয়, কালেকটিভ হ্যারেসমেন্ট।

এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, প্রথম ২০০৬ সালে এ ধরনের ‘গেইম’ নজরে আসে। তখন রমজান মাস ছিল। হিজাব পরা এবং হিজাব ছাড়া, কোনো নারীই বাদ পড়েনি এই ‘গেইম’ থেকে।

এতোদিন এই নৃশংস গেইমটি কেবলমাত্র আরব দেশগুলোতেই সীমাবদ্ধ থাকলেও এখন তা ছড়িয়ে পড়েছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। সম্প্রতি নববর্ষের প্রাক্কালে জার্মানির কোলন শহরে নারী নির্যাতনের যে ‘মহোৎসব’ হয়ে গেল, এটা ছিল তারই অংশ। সেখানেও অংশগ্রহণকারীরা ছিল এই আরব বর্বরগুলোই, যাদের প্রতি মানবিকতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ। তারা যথাযথ উপায়েই এর প্রতিদান দিল। ধিক, শত ধিক এসব পুরুষকে! বিশেষ করে জীবন বাঁচাতে আশ্রিত হয়ে আশ্রয়দাতাদের ওপরই যারা এ ধরনের হামলা চালাতে পারে, তারা ঘৃণ্য যেকোনো কাজই করতে পারে। ইউরোপের জন্য এই ঘটনা ‘ডোর বেল’ মাত্র, আরও অনেককিছু দেখার এবং সহ্য করার আতংকে থাকতে হবে আমাদের।

Taharrush 1আরবদের এই তাহাররুশ জামা’ই এর সাথে আমাদের গত পহেলা বৈশাখে টিএসসিতে ঘটে যাওয়ার বেশ সাদৃশ্য আছে। আমরা ধর্মের নামে কেবল উগ্র সাম্প্রদায়িকতা, হিজাব, জোব্বার আমদানীই করছি না, সেইসাথে সম্মিলিতভাবে কিভাবে ‘গণধর্ষণ’ করা যায়, তারও পদ্ধতি আমদানী করছি। তেল-স্বর্ণ-পেট্রো ডলারের সাথে সাথে আমাদের সংস্কৃতি পাল্টে যাচ্ছে আমূলভাবে।

হাজার বছর ধরে আমাদের এই ভূমিতে গড়ে উঠা সংস্কৃতি আজ বিপন্ন এসব হিজাব-জোব্বাধারী আর তাহাররুশ জামা’ই এর আমদানীকারকদের হাতে।

নারী অধিকার, মানবাধিকার নিয়ে আমরা যত সোচ্চার হচ্ছি, ততোই ধীরে ধীরে আমাদের গ্রাস করে নিচ্ছে ধর্মের লেবাসধারী এসব ‘পণ্য’। আমি এই ধর্ষণ গেইমকেও পণ্যই বলবো, কারণ এটা আমদানি করা হয়েছে আমাদের সংস্কৃতিতে। তবে হয়তো কেউ বলবে যে, আমাদের এখানে কি গণধর্ষণ ছিল না? ছিলো। অবশ্যই ছিলো। শুধু মেলাতে হবে আমাদের যে, কবে থেকে এই গণধর্ষণের কালচার শুরু হলো এখানে! এর কোনো প্রতিকার আদৌ হয়েছে কীনা! নারীর ইস্যু বলে সবসময়ই এড়িয়ে যাওয়া এই নৃশংস নির্যাতন আজ ইউরোপে ঘটার পর দেখতে পাই, সেখানে এর প্রতিক্রিয়া কতখানি সবল হয়। আর আমরা?

মিশর একসময় ছিল আরব দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সংস্কৃতিমনা, সুরক্ষিত, সমৃদ্ধ সভ্যতার দেশ। ইউরোপের সভ্যতা সেখানে একদা বিস্তৃতি পেয়েছিল। ফলে মিশেল এক সংস্কৃতির দেশ ছিল মিশর। ইসলাম ধর্ম বিকৃত রূপ নিয়ে কিরকম ধ্বংসলীলা ডেকে আনলো দেশটিতে, তার প্রমাণ মেলে এই ‘তাহাররুশ জামা’ই’ এর জনপ্রিয়তায়। খুব সতর্কতা, কিন্তু বর্বরতার সাথে মঞ্চস্থ হয় এই ‘ধর্ষণ গেইম’। কিন্তু সেখানেও এর প্রতিকার হয় না বলে দিকে দিকে এর জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে গেছে। নারীকে আরও দমিয়ে দেবার এর চেয়ে মোক্ষম অস্ত্র তো আর হতে পারে না।

Stop Violenceপ্রথম এই ‘গেইম’ এর খবর পশ্চিমাদের নজরে আসে ২০১১ সালে। সিবিএস রিপোর্টার লারা লোগান তখন তাহরির স্কয়ারে ভিড়ের মাঝে নিপীড়নের শিকার হন, তার কাপড় খুলে নেয়া হয়। শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের শিকারই শুধু হননি, তাকে বেধড়ক পেটানো হয় সেখানে, কয়েক শ লোক সেদিন ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তার ওপর। এমন দৃশ্য আমরা কেবল জিওগ্রাফিক চ্যানেলেই দেখতে পাই, যখন একদল ক্ষুধার্ত বন্যপ্রাণী তাদের শিকারের ওপর হামলে পড়ে।

সভা-সমাবেশ-বিক্ষোভে-আনন্দ উদযাপনে নারীর উপস্থিতি যে কিছু পুরুষকে ‘ক্ষুধার্ত’ করে তুলতে পারে এমন বর্বর উপায়ে, তা আবারও প্রমাণিত হলো কোলনে। ভাগ্য ভালো আমাদের নারীকূলের যে, কোলন শহরটি ইউরোপে, আমাদের দেশ বা উপমহাদেশ বা আরব দেশে নয়, যেখানে প্রতিনিয়ত নারীকে ঘরে ফিরিয়ে নেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা চলছে।

গত বছর পহেলা বৈশাখে আমাদের আমদানী করা ধর্মীয় সংস্কৃতির এক পশলা মহড়া হয়ে গেছে। তার বিচার আমরা পাইনি। কাজেই সামনের দিনগুলোতে যে এরই বড়ধরনের মহড়া বা মূল নাটকই মঞ্চস্থ হবে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

কেবল জার্মানিতেই নয়, একই ধরনের হামলার খবর পাওয়া গেছে সুইডেন, ফিনল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড থেকেও। কাজেই বিশ্বজুড়ে যে ‘কালো অধ্যায়’ নেমে আসছে নারীদের ওপর, তাতে আমরাও বাদ পড়বো কীনা, তা নিয়ে যথেষ্ট শংকিত হওয়ার কারণ থেকেই যাচ্ছে
তথ্যসূত্র- উইমেন চ্যাপ্টার

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৬

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ জানাই এমন একটি ভয়ঙ্কর সত্য তুলে ধরার জন্য। তবে, সূত্র নির্দেশ আশ্যক ছিল।

আর একটি বিষয়ে আপনাকে নিন্দা করব, সেটি হলে আপনি ঝট করে ব্যাপারটাকে "আমদানী করা ধর্মীয় সংস্কৃতি" বলে বসেছেন। এটি মোটেই যুক্তিসঙ্গত হয় নি। ধর্মবিদ্বেষ প্রকাশ পেয়েছে।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৫৯

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার বলেছেন: সূত্রদেয়া হয়েছে আপনি হয়ত লক্ষ্য করেন নি,আমি ধর্ম কর্ম ঠিক মত পালন করি এবং তাই বলতে পারি ইসলামে বর্বরতার সুযোগ নাই।এখানে আরব থেকে বর্বরতা আমদানী করা হয়েছে ধর্মের না এটা বুঝিয়েছি।যারা ধর্মের নামে বোমাবাজি করে,মানুষ হত্যা করে দোশটা নিশ্চই তাদের কোন ধর্মের নয়

২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:১৮

ভোরের স্বপ্ন বলেছেন: ইসলাম ধর্ম বিকৃত রূপ কথাটার মানে কি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.