নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আঁচলের ঘ্রাণে বিমোহিত হতে মনে প্রেম থাকা লাগে। চুলের গন্ধ নিতে দুহাত বাড়িয়ে দেয়া লাগে। হাহাকার থাকা লাগে। দুনিয়া ছারখার হওয়া লাগে। সবাই আত্মা স্পর্শ করতে পারে না।আমার সমস্ত হাহাকার ছারখারে তুমি মিশে আছো।

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার

এক জন নিভৃতচারী

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ম কখনও বিভেদ সৃষ্টি করতে পারে না,প্রকৃত ধর্মিক সব সময়ই উদার হন

১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯

আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ),
বিদায় হজ্জের ভাষনে ইসলামকে পরিপূর্ণতা এনে দিয়ে গেছেন।
কিন্তু বর্তমানে এই ইসলাম কে কিছু ভন্ড ধর্মের লেবাসদারী নাম মাত্র মুসলমান যারা কিনা আজকে ফযরের নামাজটুকু পরেছে কিনা তার কোন হদিস নেই তারা ইসলাম রক্ষার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে।একটা ইসলামিক সংগঠন আরেকটা ইসলামিক সংঘটনকে দেখতে পারে না।এছাড়াও রয়েছে নামে বেনামে অনেক ইসলামী সংঘটন যাদের একজনের সাথে আরেকজনের মতের মিল নেই।আরে ভাই ইসলাম আপনাদের মতের সৃষ্টি করা ধর্ম নয় কেন বুঝেও বুঝেন না।
যাক বক বক না করে আসল কথায় আসি।
আসুন মহানবী (সাঃ) এর বিদায় হজের ভাষন এর ভাষন এর কিছু অংশ দেখে নেই।
যা পড়লে আপনি খুব সহজেই বুঝবেন ধর্মের নামে করা তাদের এই রাজনীতি মানুষ হত্যা ভন্ডামী কিংবা ক্ষমতার লোভ ছাড়া কিছুই না।
নবীজী ধর্ম সম্পর্ক এ বলেছেন
সাবধান! ধর্ম সম্বন্ধে বাড়াবাড়ি করো না। এই বাড়াবাড়ির ফলে তোমাদের পূর্ববর্তী বহু জাতি ধ্বংস হয়ে গেছে।
"কিন্তু কথা হচ্ছে ওখন সেটাই বেশি করে হচ্ছে।ধর্মের ধোহাই দিয়ে নিরীহ মানুষ গুলোকে বলির পাঠা বানানো হচ্ছে।"
তোমরা ধর্মভ্রষ্ট হয়ে পরস্পর পরস্পরের সংগে ঝগড়া ও রক্তপাতেলিপ্ত হয়ো না। তোমরা পরস্পর পরস্পরের ভাই।
কি আমার জামাত-শিবিরের ভাইয়েরা নবীজির বানীগুলা কি চোখে পরে না নাকি মগজ ধোলাই হওয়ার সাথে সাথে এগুলাও গেছে"
নবীজি তার ভাষনে প্রকৃত মুসলমান সম্পর্ক এ বলেছে
মুসলমান ঐ ব্যক্তি। যার মুখ ও হাত থেকে অন্যান্যরা নিরাপদ থাকে। ঈমানদার বিশ্বাসী ঐ ব্যক্তি-যার হাতে সকলমানুষের ধন ও প্রাণ নিরাপদ থাকে। ঐ ব্যক্তি পূর্ণ মুমিন হতে পারেনা যে দুবেলাপেট পূর্ণ করে আহার করে, আর তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে। ঐ ব্যক্তি মুসলমান হতে পারেনা-যখন সে নিজের জন্য যা পছন্দ করে, তা অন্যের জন্যেও পছন্দ করে না।
.
"এখন নিরাপদ তো দূরের কথা মাদ্রাসাগুলাতে কচি কচি ছেলেগুলোকে ধর্ম শিক্ষা দেয়ার আগে শিখানো কিভাবে জিহাদ করতে হবে,চাপাতির সংজ্ঞা কি?"
তোমরা হিংসা- বিদ্বেষ ত্যাগ কর। কেননা আগুন যেমন জ্বালানী কাঠকে ভষ্মীভূত করে। হিংসা তেমনি মানুষের সৎ গুণকে ধ্বংস করে।
এই যে কথিত মুসলিম ভাইজানেরা কি বুঝলেন।আপনাদের জিহাদের মূল উদ্দ্যেশ্যটা যে কি এটা আসলে মানুষ পূর্বে থেকেই জানে তবুও আজকে আবার প্রমানসহ একটু মনে করে দিয়ে গেলাম।
আপনি কি জানেন ইসলাম কোন সম্প্রদায়ের জন্য নয়? সমগ্র মানবজাতির জন্য ইসলাম । যে এটা মেনে চলে তাকে মুসলিম বলা হয়। ইসলাম একটি অসাম্প্রদায়িক সুন্দর সমাজ গঠনের এসেছে যেখানে সব মানুষ একমাত্র স্রষ্টা আল্লাহকে মেনে চলবে। আর যদি কেউ না মানে তাকে জোর করে মানানোর প্রয়োজন নেই। আল্লাহ বলেন: হে নবী আপনাকে আমি দারোগা করে পাঠাইনি যে মানুষকে জোর করে ইসালামের পথে আনবেন।বরং আপনি তাদেরকে বুঝাতে থাকুন। আপনাকে আমি পৃথিবীবাসীর জন্য রহমতস্বরুপ প্রেরন করেছি। আল্লাহ আরও বলেন: যদি তারা শান্তি চায় তাহলে তাদেরকে(অমুসলিম হলেও) নিরাপদ আশ্রয়ে পৌঁছে দাউ।
নবী(সঃ) বলেন: অমুসলিম প্রতিবেশীরও মুসলিমদের উপর অধিকার রয়েছে। একবার এক মুসলিম আর এক অমুসলিম নবী(সঃ) এর কাছে বিচার চাইতে গেলে নবীজী অমুসলিম এর পক্ষে রায় দিয়েছিলেন। ইচ্ছে করলে তিনি অন্যায়ভাবে মুসলিম লোকটির পক্ষে রায় দিতেপারতেন। কিন্তু ইসলাম কোন সাম্প্রদায়িক জীবনব্যাবস্থা নয় যে সম্প্রদায়ের লোক বলে ছাড় দেওয়া হবে। এরকম অনেক ঘটনা আছে যার দ্বারা প্রমান হয় ইসলাম একটি অসম্প্রদায়িক, মানবিকতায় পরিপূর্ণ জীবনব্যাবস্থা সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য।বরং কিছু ক্ষেত্রে যারা অসাম্প্রদায়িকতার বুলি আওড়ান তারা হিন্দু,বৌদ্ধ, খ্রীষ্টান আর মুসলিমদের(যারা পরিপূর্ণভাবে তাদের ধর্ম মেনে চলতে চান) বিভিন্নভাবে অপমানিত, পর্যুদস্ত করে চলেছেন আর সুকৌশলে অসাম্প্রদায়িক নামে আরেকটি নতুন সম্প্রদায় তৈরি করেছেন যেখানে অন্যান্য মতাবলম্বিদের অত্যাচার করা হয়।যারা ইসলামকে সাম্প্রদায়িক কুশক্তি হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের ক্ষেত্রে এটুকুই বোঝা যায় যে, তারা ইসলামের ব্যাপারে কতটুকু অজ্ঞ অন্যথায় কতবড় শত্রু।
মানুষকে ইসলামে মুল্য দেওয়া হয়েছে বলেই তাকে কঠিন শাস্তি থেকে বাঁচাতে সত্যের পথে ডাকা হয়। যদি কেউ এ পথে না আসে তাকেও মুল্য দেওয়া হয়। কিন্তু যে স্রষ্টার কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে সে মানুষের চেয়ে ভালমানুষ নয় কি???আল্লাহ আমাদের সকলের অন্তরে সত্যের আলো দান করুন। আমিন।
ধর্মকে বর্ম হিসেবে ব্যবহার করে কিছু মানুষ । কিছু মানুষ ধর্ম-কর্ম করে ঠিকই, অন্য ধর্মালম্বির প্রতি নির্যাতন-নিপীড়নকেও জাস্টিফাই করতে চায় নানাভাবে । নিজস্ব বলয়ে নিজের মনোভাব লুকাতে পারেনা, প্রকাশও করে ফেলে । এরকম মানুষগুলো বিপদজনক । আরেকশ্রেণী আছে, দুর্বলের প্রতি অত্যাচারের প্রতিকারের দিকে না গিয়ে ইস্যু জিইয়ে রাখতে চাই । রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করতে চাই । পৃথিবীর কোন ধর্মমতে এমনকি কোন সংবিধান মতেও এরা আসলে মানুষের তালিকায় পড়েনা, এরকম সব ইস্যু তৈরি করে যারা রাজনীতি করতে চাই তারা অমানুষ ।
ভিন্ন ধর্মালম্বির নিরাপত্তার বিধান ইসলামে খুব গুরুত্বের সঙ্গে জোরালোভাবে বলা হয়েছে, যা নিচের কিছু উদ্ধৃতিতে স্পষ্ট হবে । যারা নিজেদের মুসলমান হিসেবে দাবি করেন, আর দুর্বল গোষ্ঠির প্রতি অন্যায়-অবিচার-নির্যাতন-নিপীড়নকে মনে মনে সমর্থন করেন, তারা নিজেদের মুসলমানিত্ব ঝালাই করে নেন । আপনার ভেতর প্রবলভাবেই সমস্যা আছে ।
.....
রসূল (সাঃ) বলেছেনঃ যদি কোন ব্যক্তি মুসলিম রাষ্ট্রের মধ্যে বসবাসকারী অমুসলিম নাগরিক বা মুসলিম দেশে অবস্থানকারী অমুসলিম দেশের কোনো অমুসলিম নাগরিককে হত্যা করে তবে সে জান্নাতের সুগন্ধও লাভ করতে পারবে না, যদিও জান্নাতের সুগন্ধ ৪০ বৎসরের দুরত্ব থেকে লাভ করা যায়।
সহীহ আল-বুখারী, হাদীস ৬/২৫৩৩
৮) যারা দীনের ব্যাপারে তোমাদের সাথে লড়াই করেনি এবং বাড়ীঘর থেকে তোমাদের তাড়িয়ে দেয়নি তাদের সাথে সদ্ব্যবহার ও ন্যায় বিচার করতে আল্লাহ তোমাদের নিষেধ করেন না৷ আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন৷ (সুরা আল মুমাইন)
৯) আল্লাহ তোমাদেরকে শুধু তাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে নিষেধ করছেন যারা দীনের ব্যাপারে তোমাদের সাথে লড়াই করেছে, বাড়ীঘর থেকে তোমাদের তাড়িয়ে দিয়েছে এবং তোমাদেরকে তাড়িয়ে দেয়ার ব্যাপারে পরস্পরকে সাহায্য করেছে৷ যারা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে তারাই জালেম৷ (সুরা আল মুমাইন)
“যে কাউকে হত্যা করলো, সে যেন সমগ্র মানবজাতিকে হত্যা করলো। এবং যে কাউকে বাঁচালো, সে যেন সমগ্র মানবজাতিকে বাঁচালো।” (কোরান ৫:৩২)
......
প্রিয় মুসলিম, এই আয়াত গুলো কি আল কোরআন আর বইয়ের পাতায় শুধুই লেখা থাকবে ? এই আয়াত আর হাদিস এর কথা গুলো অনুধাবন আর পালন কি আপনারা আমরা করব না ?
পৃথিবীর প্রথম লিখিত সংবিধান 'মদীনা সনদে' রাসুল (সঃ) মদীনায় বসবাসরত অমুসলিমদের নিরাপত্তার ব্যাপারটি সুনিশ্চিত করেছিলেন । মদীনার অমুসলিমরা তাঁদের মত করে ধর্ম পালন করতেন, বাঁধাপ্রাপ্ত হন নাই । মদীনা সনদের এ সম্পর্কিত ধারাগুলো-
৪. মুসলিম, খ্রীস্টান, ইহুদী, পৌত্তলিক ও অন্যান্য সম্প্রদায় ধর্মীয় ব্যাপারে পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করবে। কেউ কারো ধর্মীয় কাজে কোন রকম হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।
৭. অসহায় ও দুর্বলকে সর্বাবস্থায় সাহায্য ও রক্ষা করতে হবে।
১০. মুসলমান, ইহুদী ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের লোকেরা পরষ্পর বন্ধুসুলভ আচরণ করবে।
১৭. কোন ইহুদীকেই ইহুদী হওয়ার জন্য কোন প্রকার বৈষম্য করা হবেনা

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

খন্দকার আঃ মোমিন বলেছেন: ধন্নবাধ সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার আপনার লিখাটির জন্য ,তবে আপনি আপনার লিখায় একটা অসত্য কে সংযযন করেছেন (এখন নিরাপদ তো দূরের কথা মাদ্রাসাগুলাতে কচি কচি ছেলেগুলোকে ধর্ম শিক্ষা দেয়ার আগে শিখানো কিভাবে জিহাদ করতে হবে,চাপাতির সংজ্ঞা কি?";)

আমার প্রশ্ন হল উপরের এই " চাপাতির সংজ্ঞা কি? " এটা কন মাদ্রাসায় শিখানো হয়েছে তা কি একটু বলবেন ? এই মাদ্রাসার কি নাম কে তার পরিচালক ? কোন এলাকায় এ মাদ্রাসার অবস্থান ? আমাকে ঠিকানা টা বলুন ।

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

আহলান বলেছেন: হুমম ..আল্লাহ তায়ালা সিমা লংঘনকারীকে পছন্দ করেন না ...

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: " চাপাতির সংজ্ঞা কি? " - এটি বোধকরি লেখক আক্ষরিক অর্থে বোঝাতে চান নি। আর চাইলেও "সংজ্ঞা শেখানোর" গুরুত্বের চেয়ে মাদ্রাসা শিক্ষার আরও বড় সমস্যা উন্মোচিত হয় যখন হাতেনাতে ধরাপড়া চাপাতিবাজ খুনিদের(ওয়াশিকুর হত্যাকারীদের) মাদ্রাসা সংযোগ প্রকাশিত হয়। তেমনি হেফাজতী আন্দোলনের একটি স্লোগান ছিল "মুসলমানের বাংলায়, নাস্তিকের ঠাঁই নাই।" তারপর যখন দেখি তাদের মাদ্রাসার বড় হুজুরেরা বলেন "নাস্তিকদের কতল করা ওয়াজেব হয়ে গেছে।" এবং "নাস্তিকেরা" চাপাতির কোপে নিহত হতে থাকে তখন মাদ্রাসায় কিসের সংজ্ঞা শেখানো হয়, সে বিষয়ে বিতর্কের কোনো দরকার থাকে কি?

"চাপাতিধারী কতলকারী মুমিনগণ" শুনছেন? আপনাদের উত্তরটা জানানোর এখনই উপযুক্ত সময়। নাকি ভাবছেন, হাতে চাপাতি যখন "আল্লাহ তায়ালা তুলে দিয়েছেন" তখন উত্তরটা চাপাতি দিয়েই দেবেন?

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: " চাপাতির সংজ্ঞা কি? " - এটি বোধকরি লেখক আক্ষরিক অর্থে বোঝাতে চান নি। আর চাইলেও "সংজ্ঞা শেখানোর" গুরুত্বের চেয়ে মাদ্রাসা শিক্ষার আরও বড় সমস্যা উন্মোচিত হয় যখন হাতেনাতে ধরাপড়া চাপাতিবাজ খুনিদের(ওয়াশিকুর হত্যাকারীদের) মাদ্রাসা সংযোগ প্রকাশিত হয়। তেমনি হেফাজতী আন্দোলনের একটি স্লোগান ছিল "মুসলমানের বাংলায়, নাস্তিকের ঠাঁই নাই।" তারপর যখন দেখি তাদের মাদ্রাসার বড় হুজুরেরা বলেন "নাস্তিকদের কতল করা ওয়াজেব হয়ে গেছে।" এবং "নাস্তিকেরা" চাপাতির কোপে নিহত হতে থাকে তখন মাদ্রাসায় কিসের সংজ্ঞা শেখানো হয়, সে বিষয়ে বিতর্কের কোনো দরকার থাকে কি?

"চাপাতিধারী কতলকারী মুমিনগণ" শুনছেন? আপনাদের উত্তরটা জানানোর এখনই উপযুক্ত সময়। নাকি ভাবছেন, হাতে চাপাতি যখন "আল্লাহ তায়ালা তুলে দিয়েছেন" তখন উত্তরটা চাপাতি দিয়েই দেবেন?

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

প্রণব দেবনাথ বলেছেন: ধর্মীয় উগ্রপন্থীরা ভাবে ওরা সব জেনে গেছে তাদের থেকে বেশী আপনি বা আমি বুঝিনা। এরকম যারা অন্তর থেকে বিশ্বাস করে তারা তাদের উদ্দেশ্য প্রচার করার জন্য যে কোন কিছু করতে প্রস্তুত।যত ভাল কথাই বলুন এদের মাথায় ঢুকবে না কারন এদের বুদ্ধি আর জ্ঞানের জায়গা হাওয়া ঢুকে মোটা হয়ে আছে।মোদ্দা কথা এরা মাথা মোটা।

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

কালনী নদী বলেছেন: সবইতো বোঝলাম ভাই কিন্তু এখন যে মুসলমানি মুসলমানের শত্রু! সেটার বিষয়ে বলেন, যারা সত্যের পথে লড়ে গেলেন, আমার রিসেন্ট ব্লগ ড. আফিয়া সিদ্দিকার কথাই দরুণ, তাদেরকে মনে রাখাত দূরের কথা, তাদের হয়ে কথা বলাই দুরুহ হয়ে আছে।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৭

ভোরের স্বপ্ন বলেছেন: সীমাটা আপনি নিজেই লঙ্গন করেছেন বলে মনে হচ্ছে। বিশ্ববিল্যালয় বা কলেজের মত কোন মাদ্রাসাগুলোতে মারামারি হয় বলতে পারেন? চাপাতির ব্যাবহার কারা বেশি করে মাদ্রাসার ছাত্ররা নাকি কলেজ বা বিশ্ববিল্যালয় পড়ুয়া ছাত্ররা? নিশ্চয় মাদ্রাসার ছাত্ররা না। এই কথাটা ছাড়া বাকি কথাগুলো ভালই হয়ছে।
সত্যকে উপস্থাপন করুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.