নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অন্য সবার মতোই জীবনে স্বপ্ন ছিল অনেক। তবে আপাতত বাসা টু অফিস টু ক্লাস টু ঘুম। এক সময়ের স্বপ্ন গল্পকার হওয়া আজ গল্পের মতোই লাগে। বাংলার সাহিত্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা ! ;) ;) তারপরও ভাবি...এই বেশ ভালো আছি... সামু বা অন্যান্য ব্লগ সাইটগুলোতে প্রায়ই ঘোরঘুরি হয়। অনেক কিছুর পরও এই বিলাসিতাটুকু বাদ দিতে পারিনি। তবে শৌখিন ব্লগ লেখালেখি আপাতত বন্ধ। তবুও কাজের খাতিরে লেখাগুলো দিয়ে আপলোড চলছে-চলবে (একই সাথে পাঠকের বিরক্তি উৎপাদনও সম্ভবত!)। ছবিসত্ত্ব: গুগল ও ইন্টারনেটের অন্যান্য ইমেজ সাইটস। যোগাযোগ - ফেইসবুক: https://www.facebook.com/sandipan.Munna ইমেইল: sbasu.munna এট্ gmail.com
২০১৫ সাল অন্য বছরগুলোর তুলনায় ১ সেকেন্ড দীর্ঘ হবে। আহ্নিক গতি কমার ফলে পৃথিবীর বার্ষিক গতিতে যোগ হবে অতিরিক্ত এই সেকেন্ডটি।
বিজ্ঞানীরা জানান, বুড়ো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর ঘূর্ণন গতি কমে যাচ্ছে। আর যতই আস্তে ঘুরছে পৃথিবী, ততই দিন মাস বছরের সময় বেড়ে যাচ্ছে।
প্যারিসের ইন্টারন্যাশনাল আর্থ রোটেশন সার্ভিসের বিজ্ঞানীরা টেলিগ্রাফকে জানান, প্রতিদিন প্রতি দুই হাজার সেকেন্ডের এক ভাগ করে সময়ের গড়মিল হচ্ছে। সময়ের এই ঘাটতি পূরণ করে পারমাণবিক সময়ের হিসাব ঠিক রাখতে হলে নিয়মিত বিরতিতে বাড়তি একটি সেকেন্ড যোগ করা হয়।
বিজ্ঞানীরা অতিরিক্ত এই সময়ের নাম দিয়েছেন লিপ সেকেন্ড। চলতি বছরে এই লিপ সেকেন্ড যোগ হবে ৩০ জুন। এটি না করলে ২১০০ সাল নাগাদ সময়ের ঘাটতি হবে প্রায় তিন মিনিট। আর ২৭০০ সাল নাগাদ এ ঘাটতি দাঁড়াবে আধা ঘণ্টায়।
এদিকে এই এক সেকেন্ডের হেরফেরের প্রভাব ইন্টারনেট দুনিয়ায় পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন প্রযুক্তিবিদরা। তাদের ধারণা, পারমাণবিক ঘড়ির সময়ে এক সেকেন্ড যোগ করার ফলে সর্বজনীন সময় হিসাবে (ইউটিএস) গরমিল হবে।
আর ইন্টারনেট সাইটগুলো আচমকা এক সেকেন্ডের তফাৎ না বুঝতে পেরে ক্রাশ করে যেতে পারে। এর আগে ২০১২ সালে লিপ সেকেন্ড যুক্ত হওয়ার সময় মোজিলা, রেডিট, লিঙ্কডইন, ফোরস্কয়ার, ইয়েলপ এবং জাভা স্ক্রিপ্টে লেখা লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম চালিত প্রোগ্রামগুলো ক্রাশ করেছিল।
এ পরিস্থিতি এড়াতে সার্চ ইঞ্জিন গুগল এবার আগেভাগেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। তারা নিয়ে এসেছে লিপ স্মিয়ার পদ্ধতি যা ধীরে ধীরে সিস্টেমের ঘড়ির সঙ্গে মিলিসেকেন্ড যোগ করবে লিপ সেকেন্ডে আসার অনেক আগে থেকেই। ফলে বোঝা যাবে না সময়ের হেরফের।
আর বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, এ বছরও ওই সময় ক্রাশ হতে পারে বিশ্বের সব ইন্টারনেট সাইটগুলো। দ্য মিররে প্রকাশিত এক রিপোর্টে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীর আহ্নিক গতি প্রতিদিন সেকেন্ডে দুই হাজার ভাগ কমে যাচ্ছে। ২০১২ সালে লিপ সেকেন্ড যুক্ত হওয়ার সময় মজিলা, রেডিট, লিঙ্কডিনের মতো সাইটগুলো ক্রাশ করেছিল।
ইউএস নেভাল অবজারভেটরির বিজ্ঞানী নিক স্টামাটাকোস জানিয়েছেন, এই বাড়তি সেকেন্ড অ্যাটমিক ঘড়ির সঙ্গে যোগ হওয়ার ফলে ৩০ জুন ৮৬ হাজার ৪০০ সেকেন্ডের বদলে হবে ৮৬ হাজার ৪০১ সেকেন্ড। এ জন্য গুগল নিয়ে এসেছে লিপ স্মিয়ার সিস্টেম। যা লিপ সেকেন্ডে আসার অনেক আগেই ধীরে ধীরে সিস্টেমের ঘড়ির সঙ্গে মিলিসেকেন্ড যোগ করবে। ফলে সময়ের হেরফের বোঝা যাবে না।
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: হুম ! চিন্তার বিষয় কিন্তু মানুষের কিছু করার নেই !
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৪
নির্বোধ পাঠক বলেছেন: বেশ সুন্দর পোস্ট। লেখককে ধন্যবাদ শুভেচ্ছা।
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৬
মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ্ বলেছেন: কি হবে তাহলে ?
৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৩
বটের ফল বলেছেন: পোষ্টে ++++++++++++++++++++
বিষয়টি জানা ছিলনা। ভালো লাগলো।
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩৭
জাফরুল মবীন বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ তথ্যমূলক পোস্টটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: তথ্যমূলক পোস্টে ভালো লাগা।