নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সামান্য একজন মানুষ। বোধহয় বিবেকের চেয়ে আবেগ বেশি। তেমন বেশি কিছু করতে চাইনা, শুধু অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়তে চাই। এই প্রতিজ্ঞা-ই রইল।।

সাঈদ জামিল

সাঈদ জামিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পের নায়ক প্রিন্স মুহাম্মাদ বিন সালমান এবং আরব সম্পর্কে কিছু তথ্য

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪

"প্রিন্স মুহাম্মাদ বিন সালমান "
সময়ের আলোচিত একটি নাম ।
তিনি সৌদি আরবের যুবরাজ ।
ছোট বেলায় তার পিতা
[ যিনি বর্তমান সৌদি বাদশাহ ] অনেক আবেগ আর ভালবাসা নিয়ে পুত্রের নাম নবীজী সা. এর নামের সাথে মিল রেখে মুহাম্মাদ রেখেছেন ।
বাদশাহ সালমান নিজেও একজন হাফেজে কোরআন ।নিজের সন্তানকেও দ্বীনী পড়া লেখা করিয়েছেন ।
.
প্রিন্স মুহাম্মাদের পাশ্চত্য কোন সার্টিফিকেট নেই, তিনি কাবা শরীফের ইমাম সাহেবদের নিকট পড়া লেখা করেছেন ।
.
ছোট বেলা থেকেই তিনি দেশ জাতী ও বিশ্ব মুসলীম উম্মাহ নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতেন ।
তিনিই সৌদি আরবের প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বে আছেন ।
.
তিনি বাদশাহ সালমানের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবেও নিয়োজিত আছেন ।
তিনি প্রতিরক্ষা মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই সৌদি আরবের ঐতিহ্য ও স্বকীয়তা পূণরুদ্ধারে অবিরাম প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ।
.
এরই ধারাবাহিকতায় ইখওয়ানুল মুসলিমীন, ফিলিস্তিন মুক্তি সংগঠন হামাস, তুরস্কের আশাজাগানিয়া নেতা ও মুসলীম উম্মাহর গর্ব প্রেসিডেন্ট এরদোগান সহ বিশ্ব মুসলিম নেতৃবৃন্দের সাথে সম্পর্ক জোরদার করা হয়েছে ।
এবং হামাস প্রধান খালেদ মাশআল সহ সংগ্রামী ব্যক্তিদের সাথে গুরুত্বপুর্ণ বৈঠক করা হয় ।
.
আর এ সকল মতবিনিময় ও বৈঠকে নেতৃত্ব দিয়েছেন প্রিন্স মুহাম্মাদ । তিনি আরবীয় খান্দানে এক ভীন্ন চিন্তার মানব হিসাবে খ্যাত ।
তার সর্বদা একটাই চিন্তা, তা হল বিশ্ব মুসলীমের হারানো গৌরব ফের আদায় করা ।
.
বর্তমান বাদশাহর আমলে সৌদী নীতিতে আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে । আর এ সব কিছুই সাধিত হয়েছে যুবরাজ মুহাম্মাদের পরামর্শে ।
-কারন, তার চেতনা একেবারেই স্বচ্ছ ।
হারাম শরীফের ইমাম সাহেবগন ছোটবেলা থেকে তাকে আপোষহীনতার শিক্ষাই দিয়েছেন ।
তিনিই সৌদির শত্রু মিত্র নির্ধারন করে দিয়েছেন । বর্তমান সৌদি জনগন আশার প্রহর গুনছেন, ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যত নেতৃত্ব হিসেবে সৌদীর বুকে আশার প্রদীপ জ্বালাবেন যুবরাজ 'মু হা ম্মা দ '।
.
তার পরামর্শেই ইরানী হিংসুক শিয়াদের হাত থেকে ইয়ামানকে বাঁচানোর জন্য বাধ্য হয়ে ইয়ামানে বিমান হামলা করে সৌদী ।
.
সৌদীতে এরকম সাহসী ও সংগ্রামী ব্যাক্তির অস্তিত্বের জন্যই শীয়াগোষ্ঠী ও ইহুদীরা সবচে আতঙ্কে আছে প্রিন্স মুহাম্মাদকে নিয়ে ।
তাই তাকে ফাসানোর জন্য ষড়যন্ত্র করে মিনা ট্রাজেডী ঘটানো হয় । এবং যুবরাজের ইমেজ ধ্বংসের অপচেষ্টা করা হয় ।
.
আজ সৌদী মিডিয়া এঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে । এবং ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রকারী ইরানীদের হুশিয়ার জানানো হয়েছে ।
এবং আরো জানা গেছে, সৌদি সরকার ঘটনার তদন্ত করতে বজ্রকঠিন শপথ নিয়েছেন ।
এবং শত শত সিসি ক্যামেরার চূলচেরা বিশ্লেষণ চলছে ।অপরাধীদের কড়া শিক্ষা দেয়া হবে ।
.
শীর্ষ নিউজ জানিয়েছে, হাজীদের মৃত্যুর ঘটনাটি একটি ষড়যন্ত্র ।
মুসলীম উম্মাহর হৃদস্পন্দন মক্কাকে কলুষিত করতেই এই অপচেষ্টা করা হয়েছে ।
এবং ভবিষ্যত সৌদীর শক্তীশালী নেতৃত্বের অবসান ঘটানোর জন্যই একাজ করেছে শত্রুরা ।
-জানা গেছে, সৌদী আরব শুধু মাত্র হাজীদের সম্মানে হজের সময় যে নিরাপত্তা বেষ্টনী ও ব্যবস্হাপনা করে থাকে,
তা দিয়ে ৫০ টি ফুটবল বিশ্বকাপ একবারেই আয়োজন করা যাবে অনায়াসেই । এত নিরাপত্তার পর ও এই অনাকাঙ্খি ত ঘটনা রহস্যময় ইতিহাস হয়েই থাকবে । বিশ্ব জনমত সে কথাই বলে ।
.
-এরপর ও সৌদী আরবকে কলঙ্কিত করতে ও মুসলীম বিশ্বের দৃষ্টি অন্যদিকে ঘুরাতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে । আর এতে নাটের গুরু হিসেবে কাজ করছে ইহুদী, খৃষ্টানদের সাথে হাত মিলানো শীয়াগোষ্ঠী ।
.
-আমরা আশাবাদী, সৌদীর আগামী তরুন প্রজন্ম ও নব্য তুর্কীরা ইসলাম বিদ্বেষীদের সকল ষড়যন্ত্রকে ধুলিৎসাত করে দিবে ইনশাআল্লাহ ।
.
-বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ আপডেট ও গোয়েন্দা রিপোর্টে আশা করা যায়, নতুন আরেকটি ইসলামী বিপ্লবের অপেক্ষায় দুনিয়া ।
আর সেটা হয়তো আসবে আরবের ভূমি থেকেই । যার সহযোগী থাকবে নব্য তরুন তুর্কীরা ।
যার সমর্থনে থাকবে হাজার মাইল দূরে, বিশ্বের প্রান্তে প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা আমাদের মত নবী প্রেমিক ঈমানদ্বীপ্ত তৌহিদী ছাত্র জনতা ।
.
আর সেই আন্দোলনে ইসলামী দুনিয়ার নেতৃত্ব চলে যেতে পারে আজকের যুবরাজ মুহাম্মাদ এর হাতে । তার চেহারার গভীর ছাপ সে কথারই প্রতিনিধিত্ব করে ।
তার চেহারার মাঝে লুকিয়ে আছে বিজয়ের অভিপ্রায় ।
.
-বিজয় মুসলমানদের পদচুম্বন করবে ।
যুবরাজ মুহাম্মাদের নেতৃত্বেই আসতে পারে মধ্যপ্রাচ্যে অন্যধরনের এক পরিবর্তন । যা হয়তো পাশ্চত্য দুনিয়াকে নাড়িয়ে দিবে ।
বিভিন্ন ঐতিহাসিক পরিসংখান সে ইঙ্গিতই দিচ্ছে আমাদের ।
সেই আশার আলোর সোনালী প্রভাতের অপেক্ষায়....

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

বুলস আই বলেছেন: তেল দাও আমি ভাতখাব বেচে

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তেলতো চুইয়ে পড়ছে!!!!!!!!!!!!!!!

সৌদি খনির তেল নাকি ভাইজান!

আপনি কি মুসলমান? আপনি রাজতন্ত্রের তেল মারেন তবে কি প্রকারে?
ইসলামে কি রাজতন্ত্র অনুমোদিত? সউদদের ইতিহাস জানেন? তাদের ফতোয়াবাজির নমুনা কি ধারনায় আছে?

থাকলে এমন তেল চুপচুপ লেখা আসতে না। আগে ভাল করে জানুন। মুসলমান হোন। তারপর বলুন বিম্ব মুসলিমের ভাগ্য আল্লাহ কিভাবে বদলাবেন।

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

সাঈদ জামিল বলেছেন: ভাই তেলের দাম নাকি বেশি? ঠিক জানিনা। আমি আবার বাজার সম্পর্কে একটু কম মাথা ঘামায় তো তাই!!

৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬

সাঈদ জামিল বলেছেন: ভাই যাই হোক, ইসলাম আবার আরবেই কায়েম হবে। তবে বর্তমান পরিস্থিতি ধরতে গেলে এখন আইয়ামে জাহেলিয়ার চেয়ে খারাপ দিন যাচ্ছে সৌদিতে। কথাগুলো ভাল দৃষ্টিতে নিলে ভাল হয়।।

৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৪

চলন বিল বলেছেন: সৌদি প্রিন্স আল ওয়ালিদ বিন তালালে লাক্সারি ইয়াট এর দাম ১০০ মিলিয়ন ডলার। এতই বড় আর লাক্সারিয়াস যে এটা জেমস বন্ড মুভি করার জন্য ভাড়া নেয়া হয়েছিলো। প্রতি বছর ৩০ মিলিয়ন ডলার খরচ হয় এটার দেখভালের জন্য।
সৌদি পরিবার অবকাশ যাপনের জন্য মালদ্বীপের তিনটা নিজস্ব রিসোর্টে গিয়ে খরচ করে ৫০ মিলিয়ন ডলার। এগুলা হোটেল টাইপ রিসোর্ট না, আস্ত একেকটা দ্বীপ।
এমিলেয়ে লারসন, পার্ট টাইম শোফার সৌদি পরিবারের জন্য বরাদ্দ হয়েছিলো। লারসনের ভাষ্যমতে সেখানে ৪০টি পোরশে এবং বেন্টলি ছিলো, শুধু মাত্র একজন প্রিন্সেসের জন্য।
সৌদি রাজপরিবারের এসেটের হিসেব কারো জানা নেই। রাফলি একটা আইডিয়া হলো- ১.৪ ট্রিলিয়ন ডলার।
সৌদি যুবরাজরা অবকাশ যাপনেই নূন্যতম একশো সশস্ত্র বডিগার্ড, ইউ ক্যান সে 'আর্মি' নিয়ে যায়। আর কর্মরত অবস্থায় থাকলে এর দ্বিগুন।
সৌদি প্রিন্সেস বাসমাহ্ এর ইললিগ্যাল রিলেশন আমিরাতের এক শেখের সাথে, প্রকাশ্যে ধূমপান সহ নানাবিধ কর্মকান্ড ইউটিউবেই পাওয়া যায়।
প্রিন্স নায়েফ বিন ফায়াজ তার ৭২৭ বোয়িং জেটে সাড়ে চার হাজার পাউন্ড কোকেইন পাচার করতে গিয়ে ধরাও খেয়েছে। কোর্টে তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, “The world is already doomed. [I’ve been] authorized by God to sell drugs.”
সৌদি পরিবারের নৃশংসতার প্রমান পাওয়া যায় প্রিন্সেস মিশাল বিনতে ফাহাদ এর কাহিনীতে। পরিবারের অমতে তারই এক সহপাঠিকে বিয়ে করতে যায়। প্রিন্সেসকে তার প্রেমিকের সামনে গুলি করে মারা হয়। তারপর ঐ সহপাঠির মাথা কেটে ফেলা হয়। তখন প্রিন্সেস এর বয়স ছিলো মাত্র ১৯ বছর। বিবিসির রিপোর্ট ছিলো এটা নিয়ে, দ্য ডেথ অফ এ প্রিন্সেস।
হ্যালোউইন সৌদিতে ব্যানড। সৌদির রিলিজিয়াস পুলিশ এই দিন সবদিকে নজর রাখে, কেউ কস্টিউম বিক্রি করছে বা পড়ছে কিনা। কিন্তু নট ফর দ্য রয়াল ফ্যামিলি। উইকিলিকস এর নথিতে পাওয়া যায় ২০০৯ সালে প্রিন্স ফায়সাল আন্ডারগ্রাউন্ড হ্যালোউইন পার্টি করে দেড়শো মানুষ নিয়ে তার প্যালেসে।
মদ নিষিদ্ধ হলেও তা প্রিন্সদের জন্য প্রযোজ্য নয়। ফিলিপিনো বারটেন্ডাররা আসেন, ককটেল বানান তাদের জন্য। স্পেশাল ককটেল যেটা প্রিন্স ফায়সালে প্রিয়, তার নাম 'সাদেকি'। তাদের ইভেন্ট স্পন্সর করে ইউএস এনার্জি ড্রিংক কিজ-মি। সাথে ডিজে আর কস্টিউম।
প্রিন্স সৌদ বিন আবদুল আজিজ ২০১০ সালে গ্রেফতার হন খুনের দায়। ভিডিও ক্যামে ধরা পরে যে তিনি তার মেইল সারভেন্ট বনদর আজিজকে পিটিয়ে মেরে ফেলার দায়ে। শ্যাম্পেইন আর 'সেক্স অন দ্য বিচ' ককটেইলে ফুয়েলড হয়ে ৩৭ বার আঘাতের পর সারভেন্টের মৃত্যু ঘটে। তার বিরুদ্ধে সমকামিতার অভিযোগ পাওয়া যায় ভিকটিমের সাথে। তার শাস্তি হলেও সৌদি পরিবার বন্দি বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে তাকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
নিউ ইয়র্ক প্লাজা হোটেলে প্রিন্সের সাথের লোক এক বারমেইড কে ধর্ষন করে। মদ্যপ প্রিন্স তখন কিছু না করলেও পরে তার সাথে ঐ লোকের সম্পর্ক অস্বীকার করে।
সৌদি আরবে বেকারের সংখ্যা প্রতি তিনজনে একজন। আর দেশে আছে সাড়ে সাত হাজার প্রিন্স আর তিন হাজার প্রিন্সেস।
উপরের সবকিছু একটা ধারনা মাত্র। তো এরকম এক প্রিন্সের জন্য হাজার খানেক হজ্বযাত্রী পদদলিত হয়ে মারা যাওয়া খুবই সাধারন ব্যাপার। তারপর সেই লাশ বুলডোজার দিয়ে ময়লার মত সরিয়ে নেয়াও স্বাভাবিক জিনিষ। তারপর দায় এড়াতে সৌদি স্বাস্থ্য মন্ত্রীর বলা, 'সব দোষ হজ্বযাত্রীদের' এটাও স্বাভাবিক। যারা পুরো দেশের নাম বদলে নিজেদের নামে দেয়, তাদের ঔদ্ধত্য দেখলে অবাক হবার কারন নেই। কারন স্তুপ করা সেই মৃতদেহ গুলোর দাম তেলের দামের কাছে হার মানে তাদের কাছে।
আপডেট : সৌদি আরবের মিনায় গত ২৪ সেপ্টেম্বর পদদলিত হয়ে হতাহতের ঘটনার পর থেকে ৯৮ জন বাংলাদেশি হাজি নিখোঁজ আছেন। হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজা হলেও এখন পর্যন্ত এদের কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি
সিডাটিভ হিপনটিক্স

৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৭

আব্দুল্যাহ বলেছেন:

ভাই মনে হয় ব্লগে নতুন তাই ছবিটি দিলাম। অনুসরণ করে আপনি প্রতিউত্তর দিতে পারবেন।

৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৮

বিজন শররমা বলেছেন: WOULD HE GAIN ANYTHING
BY SUCH TYPE OF OILING?

৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২০

আব্দুল্যাহ বলেছেন:

৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪১

নতুন বলেছেন: [ যিনি বর্তমান সৌদি বাদশাহ ] অনেক আবেগ আর ভালবাসা নিয়ে পুত্রের নাম নবীজী সা. এর নামের সাথে মিল রেখে মুহাম্মাদ রেখেছেন ।

ভাই মোহাম্মদ দুনিয়ার সবচেয়ে কমন নাম। আমাদের দেশেরও অনেক মানুষ তার ছেলেদের নাম অনেক আবেগ আর ভালবাসা নিয়ে নবীজির সা: এর নামের সাথে মিল রেখে মুহাম্মদ রাখে।

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তেলতো চুইয়ে পড়ছে!!!!!!!!!!!!!!!

সৌদি খনির তেল নাকি ভাইজান!

আপনি কি মুসলমান? আপনি রাজতন্ত্রের তেল মারেন তবে কি প্রকারে?
ইসলামে কি রাজতন্ত্র অনুমোদিত? সউদদের ইতিহাস জানেন? তাদের ফতোয়াবাজির নমুনা কি ধারনায় আছে?

থাকলে এমন তেল চুপচুপ লেখা আসতে না। আগে ভাল করে জানুন। মুসলমান হোন। তারপর বলুন বিম্ব মুসলিমের ভাগ্য আল্লাহ কিভাবে বদলাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.