নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কখনো নিজের নাম লুকোই না। আকাইমা শব্দ দিয়ে বানানো ছন্ম নাম আমার পছন্দ নয়। মা-বাবা\'র দেয়া নাম দিয়েই প্রোফাইল খুলেছি।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন

আমি কেউ না।একদা পথ শিশু ছিলাম। বড় হয়ে এখন পথ মানব হয়েছি। বাবা এক দিন স্বপ্ন দেখানোর সুরে বলেছিলেনঃ দেখিস, এক দিন আমাদেরও....! আমার দেখা হয়নি কিছুই । এখনো অপেক্ষায় আছি কিছু একটা হবো, কিছু একটা দেখবো।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

উনারা খান ঝাল আর তিনারা খান মিষ্টি!

২০ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬



দেশের বাইরে থাকার অভিজ্ঞতা আমার খুব বেশী দিনের নয় । শ্রীলঙ্কায় ছিলাম প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর। আর মালয়েশিয়াতেও প্রায় নয় । মহাকালের হিসাবে এই সময়টা নগণ্য হলেও আমাদের ক্ষুদ্র মানব জীবনের জন্য এটা বিশাল একটা সময় তো বটেই।

যখন শ্রীলঙ্কায় ছিলাম- দেখতাম সেখানকার মানুষের মরিচের ঝালের ব্যাপারে দারুণ আগ্রহ। প্রচুর মরিচ না হলে তাদের চলেই না।তরিতরকারিতে নারকেল আর বেশী বেশী লঙ্কা ব্যবহার করা শ্রীলঙ্কানদের সহজাত অভ্যাস। প্রতিদিনের তরকারিতে তাদের নারকেল থাকা চাই-ই চাই। আর সেই সাথে প্রচুর লঙ্কা।

অন্যদিকে, মালয়েশিয়ার মানুষ তো ভয়াবহ চিনিপ্রেমী । মালয়েশিয়াতে মরিচ আর নারকেলের প্রতি অত দুর্বলতা না থাকলেও চিনির প্রতি এদের মহব্বত অতি মাত্রায়। এরা বেঁচে আছে মনে হয় চিনি আছে বলেই। এরা এমন কোন খাবার নেই যাতে চিনি ব্যবহার করে না । ভাজি, মুরগীর ঝোল, গরুর রেজালা যাই তারা রাধবে সেখানে প্রচুর পরিমাণ চিনি তারা দেবেই। এই কারণে এই দেশে স্থূলকায় মানুষ আছে অনেক।



এতো বেশী চিনি দেয় যে এদের চা খেলে পাগল হয়ে যাবার যোগাড়। এরা তরকারিতে চিনি দেয়। মাছে চিনি দেয়। মুরগীতে চিনি দেয়। গরুতে চিনি দেয়। চিনি ছাড়া খাবার এরা মনে হয় ভাবতেই পারে না। আফসোস!

ভাগ্যিস এটা বাংলাদেশ নয়। নইলে চিনির দাম হু হু করে বাড়িয়ে দিত ব্যবসায়ীরা । এখানে চিনির দাম সব সময়ই স্থিতিশীল থাকে। আমি যত দিন ছিলাম তখন কোন বছরেই চিনির দাম খুব একটা বাড়েনি। মাঝ মধ্যেদু 'চার সেন্ট বেড়েছে বটে তবে সেটা ধরার মধ্যে পড়ে না।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



মালয়েশিয়ার চীনারাও চিনি খায়?

২০ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



চীনা ও ভারতীয়দের খাদ্যাভ্যাস ভিন্ন।
সংখ্যাগরিষ্ঠ মালয়দের খাদ্য অভ্যাস উল্লেখ করা হয়েছে।

২| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

এম ডি মুসা বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ সব খায় সর্বভুক।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



বাংলাদেশে একটু ভালো-মন্দ খেতে চাইলে এখন আর খাওয়া সম্ভব হয় না।
কেননা সবকিছুই ক্রয় সীমার সাথে বাইরে চলে গেছে ।
মানুষ ইচ্ছা করলে একটু ভালো-মন্দ খেতে পারে না ।
অবশ্য যাদের আর্থিক সঙ্গতি আছে তাদের কথা আলাদা।
তারা প্রচুর পরিমাণে কিনে এবং গিলতে থাকে ।

আমি বলছি গরিব মানুষদের কথা ।
কেননা আমি নিজেও একজন গরিব মানুষ।

৩| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

এম ডি মুসা বলেছেন: বাংলাদেশের কোন কিছু দাম বাড়ার জন্য খাদ্য ঘাটতি প্রয়োজন হয় না যে কোন পরিস্থিতিতে হুট করে দাম বেড়ে যায়।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

বাংলাদেশে গিজগিজ করছে মানুষ ।
প্রকৃতপক্ষে এই দেশে এখন অতিরিক্ত জনসংখ্যার তুলনায় জমির পরিমাণ গেছে একেবারেই কমে।
চাষবাস খুব একটা হয় না বললেই চলে।
যাও টুকটাক চাষবাস হয় সেগুলো দেশের চাহিদা মেটাবার জন্য পর্যাপ্ত নয়।

কেননা বেশিরভাগ জিনিসপত্র দেশের বাইরে থেকে আমদানি করতে হয়।
চাল ডাল আলু ডিম পেঁয়াজ মরিচ রসুন হাবিজাবি এমন কোন জিনিস নাই যেটা আমদানি করতে না হয় ।
দেশের মানুষের চাহিদা মেটানোর জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যদি দেশে উৎপাদিত না হয় সে ক্ষেত্রে দাম মানুষের মধ্যে কই ক্ষমতার সীমার মধ্যে রাখাটা কঠিন হয়ে যায়।
কেননা বিদেশ থেকে জিনিসপত্র আনতে চাইলে অনেক খরচের ব্যাপার আছে ।

দেখা যায় বিদেশে দাম ও বাংলাদেশের দামের প্রায় কাছাকাছি কিংবা একটু কম হলেও সেটা আনার জন্য জাহাজ ভাড়া আছে ।সরকারের নানান ট্যাক্স আছে ।
যে দেশ থেকে আনবেন সেই দেশের নানান ধরনের খরচ আছে।

৪| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মালয়েশিয়াতে মালয়, চীনা আর ভারতীয়...........কোন কুইজিনগুলো তুলনামূলকভাবে আপনার বেশী ভালো লেগেছে?

২২ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


তুলনা করতে গেলেই তো বিরাট সমস্যা ।
কেননা আমি যেহেতু এক অর্থে ভারতীয়ই (যেহেতু বাংলাদেশকে কেউ সারা পৃথিবী সেইভাবে চেনে না এবং বাংলাদেশের খাবারের সেরকম কোন স্ট্যান্ডার্ড কোন পরিচিতি নেই) সেই হিসেবে ভারতের খাবারটাই তুলনামূলকভাবে বেশি ভালো লাগে ।
অন্যান্য খাবার আমার কাছে খুব একটা খারাপ লাগে নাই।

৫| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২১

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: চিনির চেয়ে ঝাল ভালো। এজন্য চায়নারাও ঝাল খায়। চিনি কম।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

পৃথিবীতে সব খাবারই ভালো ।
যার যেটা ভালো লাগে খেতে থাকুক।
কোন সমস্যা নাই ।
পৃথিবীতে মানুষ তো এসেছে খাওয়া-দাওয়া মৌজ ফুর্তি করার জন্যই।

৬| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি শুনেছি চাইনিজরা নাকি চিনি ছুয়েও দেখে না।

আমিও প্রচুর পরিমাণে মিষ্টি খাই, তবে আমি বাংলাদেশী।

মিষ্টি খেলে নাকি ব্রেইন ভালো থাকে, বিষয়টা নিয়ে একটু গবেষণা করা দরকার।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



আপনার কথা সঠিক হতে পারে।
আবার সঠিক নাও হতে পারে।
তবে আমার কাছে মনে হয়েছে খাবার বানাতে গেলে চিনি কম-বেশি লাগতেই পারে।
তবে সেটা পরিমাণের মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে তবেই না ক্ষতিকর।
চিনি খেতে হবে পরিমিত মাত্রায়।

৭| ২০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০১

কামাল১৮ বলেছেন: বগুড়ার লোকেরা বেশি ঝাল খায় আর বরিশালের লোকেরা খায় নারকেল।তারা অনেক তরকারিতেই নারকেল দেয়।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




খাবার দাবারের মধ্যে বেশি নারিকেল খায় শ্রীলংকার লোকজন ।

আমার মনে আছে ২০০৯ অথবা ২০১০ সালে শ্রীলঙ্কাতে একবার নারিকেল সংকট হয়েছিল ।
তখন শ্রীলংকার সংসদে রীতিমতো উত্তপ্ত যুদ্ধ হয়েছিল ।
তখনকার বিরোধী দলীয় নেতা আজকের রাষ্ট্রপতি রানিল বিক্রমা সিংহে সংসদে অত্যন্ত আক্ষেপ করে বলেছিলেন," রাজা বিক্রমাবাহুর রাজত্বকালের পর শ্রীলংকাবাসী এরকম অরাজকতাপূর্ণ নারিকেল সংকট দেখেনি"! আফসোস।

সে বারই প্রথম শ্রীলঙ্কাকে বাধ্য হয়ে ভারতের কেরালা থেকে নারিকেল আমদানি করতে হয়েছিল ।
জনসাধারণকে ঠান্ডা রাখার জন্য সরকারিভাবে ট্রাকে করে এলাকায় এলাকায় গিয়ে নারিকেল বিক্রি করতে হয়েছিল। এটা
অনেকটা বাংলাদেশে যেমন রাস্তায় রাস্তায় ট্রাকে করে টিসিবির চাল ডাল তেল লবণ আটা পেঁয়াজ মরিচ লবণ ইত্যাদি বিক্রি করে অনেকটা সেই রকম ভাবে নারিকেল দেওয়া হয়েছিল।

৮| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১:৪৬

রোকসানা লেইস বলেছেন: শ্রীলঙ্কা দেশটা সম্পর্কে আমার খুব আগ্রহ। একবার যেতে যেতেও যাওয়া হয়নি।
ভাবছি একবার ঘুরতে যাবো। আপনার থাকার অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন আরেকটু।
ওদের খাবার আমি এখানে খাই বেশ পছন্দ আমার। তবে প্রথম যখন ইডলি, দোসা খেয়েছিলাম সে ছিল বিশ্রী অভিজ্ঞতা।
সব দেশের মানুষ খাবারে চিনি ব্যবহার করে অল্প হলেও।
ভালোলাগল আপনার অভিজ্ঞতা জেনে

২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


আমার পরিচিত খুব কাছের একজন মানুষ যিনি সার্কভুক্ত প্রত্যেকটি দেশেই ভ্রমণ করেছিলেন তিনি আমাকে বলেছেন,
আমি দক্ষিণ এশিয়ার কয়টা শহরে গিয়েছি এই অঞ্চলের মধ্যে তাদের মধ্যে কলম্বোকেই আমার মনে হয়েছে যে সত্যি সত্যি আমি বিদেশে এসেছি ।

শ্রীলঙ্কা আসলেই অনেক ভালো একটি দেশ।
অনেকটা আধুনিক দেশ।
হতে পারে সে গরিব রাষ্ট্র ।
কিন্তু তার মধ্যে আধুনিকতার ছাপ আছে।
আপনার সময় ও সুযোগ হলে দেখে আসতে পারেন।
খুবই ভালো লাগবে।

৯| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:৫৪

আলামিন১০৪ বলেছেন: চিনি নাকি white poison। সে হিসেবে চিনি খেকো মালয়েশিয়ানদের মধ্যে ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা কি আনুপাতিক হারে অনেক বেশি? অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়া-আসার সময় সস্তা এয়ার এশিয়ার (৩০০ AUD, রিটার্ন) যুগে আমি প্রায়ই কুয়ালালামপুরে ১/২ দিনের Stopover নিতাম। তখন সেখানকার আমজনতার মধ্যে ভুড়িওয়ালা চোখে পড়ে নি যেমনটা বাঙ্গালীদের মধ্যে দেখা যায়। তবে, তাদের চিনি মিশানো তরকারি আমার কাছে ভালো লাগতো না। তাই একবার ওদের সুপার মার্কেটে সস্তা লাল টুকটুকে স্যামন মাছের ফিলেট দেখে লোভ সামলাতে পারি নাই। কয়েক পিছ কিনে হোটেলে এসে রাইসকুকারে তেল গরম করে ফ্রাই করে খেয়েছি।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আসলে বিষয়টা হচ্ছে যে, চিনি খেলেই যে ডায়াবেটিস হবে তা নয় ।
বরং যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাদের চিনিটা হিসাব করে খেতে হয় ।
কেননা তাদের রক্তে সুগারের লেভেল ঠিক রাখতে হয়।

আমি যতদূর জানি মানুষের ভুড়ি হয় অতিরিক্ত মাত্রায় চর্বি জাতীয় খাবার খেলে। তবে মালয়েশিয়াতে স্থূলকায় মানুষ অনেক আছে। এটা শুধু চিনি খাওয়ার জন্য নয় অতিরিক্ত মাত্রায় খাবার-দাবারের কারণে।
মালয়েশিয়াতে অনেক মানুষ আছে যারা প্রচুর পরিমাণে খেতেই থাকে।

স্যামন একটি অসাধারণ মাছ ।
এটা ইউরোপে ভালো হয় ।
নরওয়েতে উন্নত মানের স্যামন ফিস পাওয়া যায় ।
যেটার দামও খুব বেশি ।
এটাও মালয়েশিয়ার বাজারে পাওয়া যায়।
খেতে খুবই ভালো ।
অবশ্য রেসিপি জানতে হবে সবার আগে

১০| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:০০

শ্রাবণধারা বলেছেন: শ্রীলঙ্কার খাবারের সাথে আমাদের খাবারের বোধহয় বেশ মিল আছে। তারাও আমাদের মত কারি খায়!

মালয়েশিয়ানরা খাবারে যে অনেক চিনি দেয় এটা জানা ছিলো না। তবে শুনেছি ওরা খাবারে প্রচুর হলুদ, বিশেষ করে কাঁচা হলুদ দেয়। আমাদের আচারের বয়ামের মত তাদের থাকে কাঁচা হলুদের বয়াম!

২২ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


খুব বেশি মিল নাই।

১১| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৪১

ঢাবিয়ান বলেছেন: প্রথম যখন মালয়েশিয়ান খাবার মুখে দিয়েছিলেম মনে আছে যে ওয়াক থু মেরে ফেলে দিয়েছিলাম। তাদের নুডলস আইটেমগুলোতো অখাদ্য । চিনির সাথে তারা আরেকটা আইটেম ব্যবহার করে তরকারীতে যা নাম ব্লাচান ( চিংরির শুটকি ) । তবে তাদের কিছু আইটেম বেশ ভাল লাগে যেমন নাসি লেমাক, বীফ বা চিকেন রেন্ডাং । ইউটিউব রেসিপিতে দেখেছি যে এই খাবারগুলোতে ডাইরেক্ট চিনি ব্যবহার করে না, নাড়কেলের দুধ বা ক্রিম ব্যবহার করে যে কারনে হাল্কা মিষ্টি থাকে।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



সিঙ্গাপুর আর মালয়েশিয়া বলতে গেলে একই দেশ।
সিঙ্গাপুরে আপনি তাহলে কি খান?

১২| ২১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: পাচ আর নয়। ১৪ বছর প্রবাসী!!!
আমি ভাই নিজের দেশ ছেড়ে এত দীর্ঘসময় বাইরে থাকতে পারবো না।

২২ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:




আপনার নিজের দেশকে, আপনার জন্মভূমিকে সত্যিকার অর্থে চিনতে চাইলে, জানতে চাইলে এবং অনুভব করতে চাইলে আপনাকে বিদেশ যেতেই হবে।
তা না হলে আপনি আপনার নিজের দেশকে চিনতে জানতে এবং বুঝতে পারবেন না ।
আপনি অবশ্য কিছু দিন সৌদি আরবে ছিলেন। যদিও সৌদি আরব একটা অসভ্য মানুষদের দেশ।
আপনার মধ্যে সেই সামান্য অনুভূতিটা হয়তো জেগেছিল ।
এটা জাগাই স্বাভাবিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.