নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমিতো গিয়েছি জেনে ,প্রণয়ের দারুণ আকালে,নীল নীল বনভূমি ভিতরে জন্মালে,কেউ কেউ এভাবে চলে যায়,চলে যেতে হয়..................... কেউ কেউ এভাবে চলে যায়বুকে নিয়ে ব্যাকুল আগুন।
১) এটি আমাদের বাসস্থান, আমাদের পৃথিবী,আমাদের প্রান
২) আমাদের পৃথিবী যখন সূর্যের সাথে তুলনা করি...
৩) এই হচ্ছে Solar System এ আমাদের অবস্থান
৪) মহাকাশের একটা ধূমকেতুর সাথে যদি Los Angeles, New York এর তুলনা করি।
৫) যদি অন্যান্য গ্রহের সাথে আমাদের পৃথিবী আর সূর্যের তুলনা করি
৬) যদি আমাদের পৃথিবীরও শনি গ্রহের মতো বলয় থাকে,তবে পৃথিবী থেকে তা দেখতে ঠিক এরকম মনে হবে।
৭) যদি নেপচুন গ্রহ থেকে আমাদের পৃথিবীর দিকে তাকায় (৪ বিলিয়ন মাইল দূর থেকে)
৮) মহাকাশে যদি তারার সংখ্যা কল্পনা করি তবে খুব অল্প সংখ্যক তারা-ই আমরা পৃথিবী থেকে দেখতে পায়।
৯) এবার দেখুন মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে আমাদের প্রানের পৃথিবী।
১০) এই ছবিতে আপনারা দেখতে পাবেন হাবল টেলিস্কোপ দিয়ে নেয়া হাজার হাজার গ্যালাক্সির ছবি।
প্রতিটি গ্যালাক্সিতে মিলিয়ন মিলিয়ন তারা আর গ্রহ রয়েছে। এর মধ্যে আমাদের পৃথিবীও একটি নগন্য গ্রহ।
১১) গ্যালাক্সির বিশালতা বুঝতে চান।আমি একটি আইডিয়া দিচ্ছি।
মনে করুন, আমাদের সৌরজগতের দৈত্য হচ্ছে সূর্য।সূর্যকে যদি আপনি রক্তের শ্বেতকণিকা মনে করেন তাহলে গ্যালাক্সি হবে পুরো আমেরিকার সমান। কল্পনা করতে পারেন?
১২) এবার দেখুন পৃথিবী কে চাঁদ থেকে কেমন লাগে?
১৩) আমাদের পৃথিবীর সমান ৬ টা পৃথিবীকে যদি শুধু শনি গ্রহের সাথে তুলনা করি।
১৪) এই ছবিতে আমি দেখাবো পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব। শুধু দেখে হয়ত আপনি কল্পনা করতে পারছেন না।
যদি বলি এদের মধ্যকার যে দূরত্ব তাতে আমাদের সৌর জগতের সব গ্রহ অনায়াসে জায়গা হয়ে যাবে।
১৫) জুপিটার গ্রহের সাথে যদি উত্তর আমেরিকার তুলনা করি।
১৬) বলা হয়ে থাকে যে, মহাকাশে যে পরিমান তারা আছে পৃথিবীর সমস্থ বালুকনা এক করলেও তা অতি নগন্য।
১৭) রাতে আকাশের দিকে তাকালে আমরা যে তারা দেখতে পায় তা মহাকাশের অতি ক্ষুদ্রাংশ মাত্র।
এতো অসীমের মাঝে সসীমতা।
১৮) গ্যালাক্সির বিশালতা আশা করি বুঝতে পেরেছেন।এবার দেখুন আমাদের গ্যালাক্সির সাথে অন্যান্য গ্যালাক্সির তুলনা।
১৯) শনি গ্রহের বলয়ের নিচ হতে আমাদের পৃথিবী।
২০) সবার শেষে সূর্যকে যদি অন্যান্য VY Canis Majoris সাথে তুলনা করি।
পরিশেষে, হয়তো এই পৃথিবীতে আমরা একা নয় , হয়তো একা। কিন্তু এই লক্ষ-লক্ষ আকাশ-মহাকাশ,তারা, গ্রহ , গ্যালাক্সির ভিড়ে যে পৃথিবী ঠিকে আছে আর আমরা বেঁচে আছি তা কি খোঁদার অশেষ দান নয়কি?
কোথাকার কোন এক গ্রহের কোনও এক দেশের কোনও এক জায়গার কোনও এক তুচ্ছ বান্দার ডাকে যে আল্লাহ সাড়া দিচ্ছেন,তার কি দরকার পড়েছে আমাদের প্রার্থনার?
ওরে বোকা, আমাদেরই দরকার তাঁকে।
সব দোষ-পাপত্রুটির জন্য ক্ষমা চেয়ে আসুন তার দিকে ফিরে যায়।উনি সব সময় , সাদরে আমাদের গ্রহন করবেন।
সবশেষে -“ফাবি আয়ি আলা-ই রাব্বিকুমা তুকাদ্দিবান।“
“সৃষ্টিকর্তার কোন কোন অবদান তুমি অস্বীকার করবে?”
১৭ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০
সাাজ্জাাদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নয়া পাঠক।
প্রথমে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি অনেক দেরিতে প্রতিউত্তর দেয়ার জন্য।
নাস্তিকদের সম্পর্কে তো আল্লাহই বলে দিয়েছেন তাদের দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তি এমন প্রতিবন্ধকতা দিয়ে আচ্ছাদিত যা স্বয়ং আল্লাহ না চাইলে তা কেউ কোন যুক্তি দিয়েই তাদের বিশ্বাস করাতে বা দেখাতে সক্ষম হবে না।
ওরা নাস্তিক নয়, ইসলাম বিদ্বেষী।
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৮
রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: অত্যন্ত সুন্দর কিছু ছবি পোস্ট করেছেন তার জন্য অান্তরিক ধন্যবাদ। শুধু ২০ নং ছবিটিতে একটু ভুল লিখেছেন। VY Canis Majoris একটি সুবিশাল লাল নক্ষত্র যার সঙ্গে ছবিতে সূর্যের তুলনা করা হয়েছে, কিন্তু অাপনি লিখেছেন অন্যান্য গ্রহের সাথে তুলনা! অনুগ্রহ করে লেখাটি সংশোধন করুন।
১৭ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯
সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
ঠিক করে দিয়েছি।
মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪
সাহিনুর বলেছেন: খুব সুন্দর একটি ছবির ব্লগ ভাইয়া।
১৭ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:১০
সাাজ্জাাদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সায়েন্টিফিক ছবি ও দরকারী ব্যাখ্যা, ২০ নং'এ 'গ্রহের' যায়গায় 'নক্ষত্র' হবে; ১৪ নং নির্ভুল, কিন্তু কম পরিস্কার।
১৮ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:১৩
সাাজ্জাাদ বলেছেন: এডিট করে দিয়েছি। ধন্যবাদ।
৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
এগুলো সৃষ্টি করতে কি রকম সময়ের দরকার, এবং কি ধরণের যন্ত্রপাতি দরকার? যন্ত্রগুলো কত বড়?
১৮ ই জুন, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৬
সাাজ্জাাদ বলেছেন: আপনার আর আমার চিন্তাই শুধু এই চিন্তা গুলোই ঘুরবে, কি যন্ত্রপাতি আর কি ধরনের যন্ত্রপাতি।
আসলে আমাদের চিন্তা শক্তির লিমিটেসন আছে, আমরা আমাদের জাগতিক বস্তু দিয়েই পুরো দুনিয়া কল্পনা করি।
এতকিছু হওয়ার জন্য শুধু দরকার----
"কুন ফাইয়া কুন"
৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টের শিরোনাম দিয়েছেন- সৃষ্টিকর্তার কোন কোন অবদান তুমি অস্বীকার করবে?
না অস্বীকার করার কোনো কোনো উপায় নেই।
২২ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৯
সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ নুর ভাই।
ভালো থাকবেন।
৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪
নতুন বলেছেন: মহাকাসের এই্ বিশালত্বের সাথে আমাদের ধমের একটা ছবি দিই???
এই মহাবিশ্বের পৃথিবির কয়েক জন মানুষের কাছে সৃস্টিকতা তার ম্যাসেজ দিয়েছিলেন.....
* মুসা আ:, মোহাম্মদ সা: << মাত্র দুইজনের সাথে সৃস্টিকতা` ইন্টারেক্ট করেছিলেন এবং তারা কিন্তু কেউই সৃস্টিকতাকে দেখেন নাই,
* তারা যে সৃস্টিকতার সাথে ইন্টারেক্ট করছেন সেটারও প্রমান পক্ত কিছু না।
* আজ থেকে ১৪০০+ বছর আগে শেষ বার সৃস্টিকতা মানুষের সাথে ইন্টারেক্ট করেছেন।
এতো বড় মহাবিশ্বের সৃস্টিকতা মাত্র দুইচার জন মানুষ তারা আবার মধ্যপ্রচ্যেই বসবাস করে.... যেখানে আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিন আমেরিকা, চীন, ভারতের এতো মানুষের কথা না ভেবে মাত্র আরবের মাঝেই ২ জনের সাথে কথা বলা....
এই রকমের ধমের কাহিনি কি বেমানান মনে হয় না মহাবিশ্বের বিশালতার সাথে?????????????????
২৪ শে জুন, ২০১৯ সকাল ১০:২২
সাাজ্জাাদ বলেছেন: মহাকাশের বিশালতার সাথে মানানসই একটা কাহিনী বলেন তো দেখি।
আমি শুনে দেখি আপনার কি মতামত?
মধ্য প্রাচ্য থেকেই ধর্মের শুরু। কোন এক জায়গা থেকে তো শুরু করতে হবে।
তখন কি আর ইন্ডিয়া, আমেরিকা, আরবি দেশ এতকিছু ছিল? থাকলে হয়ত ওখানেই ইসলাম প্রচার শুরু হতো আর যদি আল্লাহ চাইতো কারো না কারো সাথে উনার যোগাযোগ হতো ।
অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৮| ০৯ ই জুন, ২০১৯ সকাল ৯:৫৬
নজসু বলেছেন:
চমৎকার পোষ্ট।
২৪ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩
সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকবেন।
৯| ২৪ শে জুন, ২০১৯ রাত ১১:৪৯
নতুন বলেছেন: এতো বড় মহাবিশ্বের তুলনায় পৃথিবি একটা ধুলোকনার মতনও না...
তাই শুধুই মানুষ কি করে সেটা দেখার জন্য পৃথিবি সৃস্টি করে তাতে কয়েক বিলিওন মানুষ পাঠিয়ে তাদের কাজ দেখে তাদের কিছু মানুষ বেহেস্তে আর দোজেখে পাঠানোর জন্য এই বড় মহাবিশ্ব সৃস্টি করতে হলো???
যেখানে মানুষের পক্ষে তাছের তারা কাছে যাওয়াই প্রায় অসম্ভব....
তার এই মহাবিশ্বের সৃস্টিকতা এই পযন্ত কারুর সাথে দেখা দেয় নাই.... মুসা আ: আর মুহাম্মদ সা: এর সাথে ইন্টারেক্ট করেছেন.... মাত্র....
১৪৭ বিলিওন মানুষ পৃথিবিতে এসেছে এখন পযন্ত ধারন কারা হয়... তাদের মাঝে দুইজনের হেলুসিনেসনও তো হতে পারে?
তারপরে মুহাম্মদ সা: এর পরে আর সৃস্টিকতা মানুষের সাথে ইন্টাএক্ট করবেনা.....
এখন আঙ্গুলের ইসারায় চাদের টুকরো হওয়া নিয়ে জাকির নায়ক আলোচনা করতে ইচ্ছুক না... এভুলেসন অনেক মুসলমান বিজ্ঞানীরাই মানে...
মানুষ মৃত্যুকে এখন আগের মতন ভয় পায়না... তাই ধম`কেউ আগের মতন ভয় পায় না...
মানুষ যখন মঙ্গলে পা ফেলবে, আবার চাদে যাবে... অন্য গ্রেহের দিকে যাবে তখন কি আঙ্গুলের ইসারায় চাদ দুই টুকরা হয় সেটা কি মানুষকে বিশ্বাস করাতে পারবেন?
২৫ শে জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯
সাাজ্জাাদ বলেছেন: এতো বড় মহাবিশ্বের তুলনায় পৃথিবি একটা ধুলোকনার মতনও না...
একদম ঠিক কথা। এখন কথা হচ্ছে আপনি কেন বিশ্বাস করছেন যে এই গ্রহ-নক্ষত্র , গ্যালাক্সি বুধ, শুক্র, শনি সমস্ত কিছু বিরাজমান। এগুলো তো মানুষের কল্পনা বা গল্প বা কিছু গোষ্ঠীর বানানো থিম হতে পারে। আমরা তো এগুলো দেখিনি বা দেখার সম্ভাবনাও নাই। তাহলে কেন এদেরকে বিশ্বাস করে আমরা আমাদের পৃথিবীর সেট আপ মেনে নিয়েছি যেখানে অনেক কিছুই এখনও বিজ্ঞানীদের অজানা আর অনেক কিছুর-ই কোনও প্রমান নেই।
ঠিক তেমনি আপনি ইসলামে সব কিছুর প্রমান পাবেন না। যে সব ব্যাপার প্রমানিত তার সাথে লিঙ্কড আপ করলে আপনি হয়তো টোটাল ব্যাপারটা ধারণা করতে পারবেন। কিছু জিনিস প্রমানিত আর কিছু ব্যাপার আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে।যে সব ব্যাপার বিশ্বাস রাখবেন টা হয়তো পরবর্তীতে প্রমান হতেও পারে।
এতো হাজার হাজার গ্যালাক্সি আর এর লক্ষ লক্ষ প্রহের মধ্যে আপনার কেন ধারণা হচ্ছে যে শুধু পৃথিবীতেই কিছু প্রানির বসবাস?আমাদের অবস্থা আর অস্তিত্ব দিয়েই শুধু আমরা আল্লাহ কে জাস্টিফাই করতে পারি না। যদি বিশ্বাস করি যে এই গ্যালাক্সি, নক্ষত্র সব বিদ্যমান তাহলে যার কর্মযজ্ঞও বিশাল।
আমাদের নিজের সীমাবদ্ধতাকে বুঝতে হবে। আমাদের চিন্তাশক্তির সীমাবদ্ধতা পাশ কাটিয়ে আমদের বুঝতে হবে, খুজতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৫
নতুন বলেছেন: এখন কথা হচ্ছে আপনি কেন বিশ্বাস করছেন যে এই গ্রহ-নক্ষত্র , গ্যালাক্সি বুধ, শুক্র, শনি সমস্ত কিছু বিরাজমান। এগুলো তো মানুষের কল্পনা বা গল্প বা কিছু গোষ্ঠীর বানানো থিম হতে পারে। আমরা তো এগুলো দেখিনি বা দেখার সম্ভাবনাও নাই। তাহলে কেন এদেরকে বিশ্বাস করে আমরা আমাদের পৃথিবীর সেট আপ মেনে নিয়েছি যেখানে অনেক কিছুই এখনও বিজ্ঞানীদের অজানা আর অনেক কিছুর-ই কোনও প্রমান নেই।
ঠিক তেমনি আপনি ইসলামে সব কিছুর প্রমান পাবেন না।
টেলিস্কোপ নামের একটা যন্ত্র আছে যা দিয়ে এই বুধ, শুক্র, শনি, আপনিও দেখতে পারবেন.... বিশ্বাস করতে হবেনা....
বিজ্ঞানের সবকিছুই প্রমান করতে পারবেন.... কিন্তু ধমের কিছুই আপনি প্রমান করতে পারবেন না....
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৪৩
সাাজ্জাাদ বলেছেন: বুধ, শুক্র, শনি এগুলোর ধারণা আমাদের বিজ্ঞানীদের কাছ থেকে পাওয়া।আপনি যদি না জানেন তবে আমি আপনাকে দূরবীন দিয়েও বুধ , শুক্র দেখাতে পারব। টেলিস্কোপ লাগবে না।
"বিজ্ঞানের সবকিছুই প্রমান করতে পারবেন.... কিন্তু ধমের কিছুই আপনি প্রমান করতে পারবেন না...."
আদি কালে ধর্মই ছিল বিজ্ঞান। মানুষ তার বাচার তাগিদে যখন যা প্রয়োজন তার যোগাড়-যন্ত্র করে নেয়া, আশেপাশের পরিবেশ সম্পর্কে জানার নামই বিজ্ঞান।
ধর্ম আর বিজ্ঞানকে আলাদা করার বা ভাবার কোনও যুক্তি দেখি না।
আচ্ছা ভাই, আমাকে একটা প্রশ্নের উত্তর দেন তো। গতকাল আমার এক আত্মীয় মারা গিয়েছেন।আমি খুব আপসেট হয়ে আছি। উনি এখন কোথায় ? একটু ডিটেইলস বলবেন প্লীজ।
১১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৫২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। ছবি গুলো দারুন।জোতির্বিদ্যা স্রষ্টা স্বীকৃত জ্ঞান। আর আপনার প্রচেষ্টায় অনেক ভালো লাগা। পোস্ট প্রিয়তে।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৫
সাাজ্জাাদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকবেন ।
১২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫
নতুন বলেছেন: আশেপাশের পরিবেশ সম্পর্কে জানার নামই বিজ্ঞান।
ধর্ম আর বিজ্ঞানকে আলাদা করার বা ভাবার কোনও যুক্তি দেখি না।
ধম` আর বিজ্ঞান পুরাই আলোদা কারন এরা আলাদা ভাবে কাজ করে। ধম` পুরাই বিশ্বাসের জিনিস এতো যুক্তির দরকার নাই। ধম` পরিবত`ন হবেনা। বিজ্ঞানের আইডিয়া প্রমান সাপেক্ষে পরিবত`ন হবে।
আচ্ছা ভাই, আমাকে একটা প্রশ্নের উত্তর দেন তো। গতকাল আমার এক আত্মীয় মারা গিয়েছেন।আমি খুব আপসেট হয়ে আছি। উনি এখন কোথায় ? একটু ডিটেইলস বলবেন প্লীজ।
আমি সরি, কাছের মানুষ মারা গেলে মেনে নেওয়া কস্ট। বিদায় বলা অনেক কস্ট।
মানুষকে দুইটা অংশে ভাগ করা যায় এই ক্ষেত্র<<< শরির এবং আত্না<<<
মানুষের শরীর মাটি দিলে বা পুড়িয়ে ফেললে শরীরের উপাদান আবার পৃথিবির সাথে মিশে যায় যেই পৃথিবি থেকে আস্তে আস্তে সে এতো বড় হয়েছিলো।
আত্না কি জিনিস এখনো এই বিষয়ে কোন প্রমানিত কোন তথ্য নাই।
একটা কম্পিউটারের সাথে যদি তুলনা করি, মানুষ আর আত্নার বিষয়টা কিছুটা ভাবতে পারেন।
কম্পিউটারের শরীর কি? কিছু হাডওয়ার এক সাথে লাগিয়ে দিয়ে তাতে বিদ্যুত দিলে কাজ হয়। আবার বিদ্যুতের কানেকসন বিচ্ছিন্ন করলে হাডওয়ার গুলি্ আমাদের মৃত দেহের মতনই।
তাই এখানে কম্পিউটারের আত্না কি? কেন কম্পিউটার আপনার হিসাব করে, ছবি দেখায়,ভিডিও দেখায়, গান শোনাইয়?
জানিনা আমাদের আত্নাও সেই রকমের কিছু হতে পারে? হয়তো নাও হতে পারে....
১৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: @নতুন
ধম` আর বিজ্ঞান পুরাই আলোদা কারন এরা আলাদা ভাবে কাজ করে। ধম` পুরাই বিশ্বাসের জিনিস এতো যুক্তির দরকার নাই। ধম` পরিবত`ন হবেনা। বিজ্ঞানের আইডিয়া প্রমান সাপেক্ষে পরিবত`ন হবে।
মুসলিমদের পবিত্র কোরআন হলো ধর্মীয় কিতাব;এই কিতাবকে মানুষ বিশ্বাস করে;এখন এমন কোন তথ্য দেন যে এই কিতাবের কথাগুলো প্রমানিত বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে যায়।কোন ধারনাগত বিজ্ঞান প্রযোজ্য নয়।
কম্পিউটারের শরীর কি? কিছু হাডওয়ার এক সাথে লাগিয়ে দিয়ে তাতে বিদ্যুত দিলে কাজ হয়। আবার বিদ্যুতের কানেকসন বিচ্ছিন্ন করলে হাডওয়ার গুলি্ আমাদের মৃত দেহের মতনই।
কম্পিউটারের আত্না হলো বিদ্যুৎ।
কম্পিউটারে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করলে ঘুমিয়ে যায় আবার বিদ্যুৎ দিলে কম্পিউটার আবার জেগে ওঠে কিন্তু মানুষের ক্ষেত্রে দ্বিতীয়বার সুযোগ নেই জেগে ওঠার।সমস্যা কোথায়?
১৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:০১
নতুন বলেছেন: @ মাহমুদুর রহমান
মূখ বেয়াদবেরা মানুষের কথা বোঝে না, মানুষকে সম্মান করতে জানেনা। তাই মূখের সাথে আলোচনা করতে আমার রুচীতে বাধে...
১৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: নতুন বলেছেন: @ মাহমুদুর রহমান
মূখ বেয়াদবেরা মানুষের কথা বোঝে না, মানুষকে সম্মান করতে জানেনা। তাই মূখের সাথে আলোচনা করতে আমার রুচীতে বাধে...
আপনার কোন কথাই বোঝার বাকী নেই আমার। আপনি পশ্চিমা এডিক্টেড মানুষ এই ব্লগে আমার থেকে ভালো কে চিনে আপনাকে?আপনার মন মানসিকতা আমার ভালোভাবেই জানা।আপনি উলঙ্গপনার সমর্থনকারী।যে ব্যক্তি উলঙ্গপনাকে সম্মান করে আপনি তাকে সম্মান করবেন এটাই নিয়ম।আমি উলঙ্গপনাকে সমর্থন করি না সুতরাং আপনার কাছে আমি অনেক কিছুই হতে পারি।এটা স্বাভাবিক।
আর আপনার সাথে আমার তর্ক করতে রুচিতে বাধে না কেন জানেন? আপনি সেই ব্যক্তি যিনি অর্থহীন প্রশ্ন করে মানুষকে মূর্খতায় ডুবাতে চায়।আর এই ধরনের ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আমি সদা তৎপর।
১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮
নতুন বলেছেন: নতুন বলেছেন: @ মাহমুদুর রহমান
মূখ বেয়াদবেরা মানুষের কথা বোঝে না, মানুষকে সম্মান করতে জানেনা। তাই মূখের সাথে আলোচনা করতে আমার রুচীতে বাধে...
১৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: নতুন বলেছেন: নতুন বলেছেন: @ মাহমুদুর রহমান
মূখ বেয়াদবেরা মানুষের কথা বোঝে না, মানুষকে সম্মান করতে জানেনা। তাই মূখের সাথে আলোচনা করতে আমার রুচীতে বাধে...
গোবর মারি আপনার রুচীতে। অশ্লীল রুচিধারী লোক!
১৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩
IDEALISTIC বলেছেন: খুবই ভালো লাগল। পোস্ট প্রিয়তে। আমি ব্লগে নতুন মাত্র একদিন হলো রেজিস্ট্রেশন করেছি। এবং এর মধ্যে ই আমার কাছে ব্লগ উপভোগ্য মনে হচ্ছে।
০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০
সাাজ্জাাদ বলেছেন: আমি আন্তরিক দুঃখিত যথাসময়ে প্রতিউত্তর না দেয়ার কারনে।
ব্লগ উপভোগ করুন। সময়টা অনেক ভালো কাটবে।
ভালো থাকবেন।
১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। প্রিয়তে নিলাম।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২
সাাজ্জাাদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমার সার্থকতা।
ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২২
নয়া পাঠক বলেছেন: দারুণ একটি ছবিব্লগ দিয়েছেন ভাইয়া। কিন্তু এর পরেও যে আরও ছিল তাও যোগ করা উচিত ছিল। কিন্তু যারা নাস্তিক তারা তবুও বলবে সব তো এমনি এমনি প্রাকৃতিক নিয়মে চলে, আর আমরাও জন্মেছি প্রাকৃতিক নিয়মেই মরেও যাবো প্রাকৃতিক নিয়মেই, এতে আমাদের কোন দায়বদ্ধতা নেই।
আরে ভাই নাস্তিকদের সম্পর্কে তো আল্লাহই বলে দিয়েছেন তাদের দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তি এমন প্রতিবন্ধকতা দিয়ে আচ্ছাদিত যা স্বয়ং আল্লাহ না চাইলে তা কেউ কোন যুক্তি দিয়েই তাদের বিশ্বাস করাতে বা দেখাতে সক্ষম হবে না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি শিক্ষনীয় পোষ্ট দেওয়ার জন্য।