নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাথর সময়

০১ লা জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১



কিবোর্ডে কবিতা লেখা হয়ে ওঠেনা এখন। কবিতা কেমন স্বেচ্ছাচারি হয়ে ওঠেছে! কাগজে লিখে তারপর টাইপ করা। কালি অপচয়। কাগজ অপচয়। সময় অপচয়। তারপর কবিতা লেখা। কবিতা হয় কবিতার ইচ্ছায়। নিজের মর্জিমতো। তাইতো । কবিতার প্রতি বিরক্ত হয়েই এই বাচালতা । কবিতার প্রতি কবির বিদ্রোহ। কবিতা কেন সৃষ্টি হয়না কবির মর্জিমতো। একসময় তো কাগজে কলমে কবিতা হতো না। কীবোর্ডে আসতো কবিতা। তারপর তার সিদ্ধান্ত বদল। কবিতা আসতো বালিশ বুকে চাপা দিয়ে। শত চেষ্টায়ও অন্য ভাবে আসতো না। বেয়াড়া কবিতা। ইঙ্গিতে বুঝিয়ে দিত বালিশের উপর বুক দিয়ে ভর করে তবেই লিখতে হবে কবিতা। অমন না হলে একটি চরণও বেড় হতো না। একান্ত বাধ্য হয়ে ওভাবে লিখা হতো কবিতা। কতদিন আবার কবিতার দেখা মিলতো রাজপথে গাড়ীতে চড়ে অথবা ট্রাফিক জ্যামে। তখন কিভাবে লিখা? স্মার্টফোনে টুকে নিয়ে লেখা হতো ভালোবাসার বার্তা। বুকপকেটে অথবা প্যান্টের ব্যাকপকেটে রাখা ডায়েরিটা ভরে ওঠতো কবিতায়। কত কবিতা হাওয়ায় যায় মিলিয়ে। কতকটা হয় লেখা। বর্ষার জলে ইলিশের ঝাঁকের মত জাল বেয়ে যেন উঠে কবিতা। যেগুলো ধরা পরে না ছুটে যায় কোন অজানায় কেউ জানেনা। কবিতা পাগলা ঘোড়া।

অর্ক চলছে একা।পৃথিবীতে কাউকে তার আর আপন মনে হয়না। আপন বলতে কেবল দূরের আকাশ। তবু সবসময় না। বর্ষার আকাশ যখন সে বৃষ্টি ঝরায় ধরার বুকে। অর্ক নেচে ওঠে মনের সুখে। তখন আকাশ খুব আপন। ভালোবেসে বৃষ্টি মেখে অর্কের তনু মন ছুঁয়ে যায়। অর্ক বুঝতে পারে। অর্কের মন-ময়ূরী নাচে। কতদিন সে তোসোকে বলেছে বৃষ্টির জলে ভিজতে ভিজতে প্রেম করবে দুজনে। তেসো গাইবে কবিগুরুর লেখা কোন গান। কে শুনে কার কথা ? কবিতা কথা শুনেনা। সে যেন শরতের দূর আকাশ থাকে অনেক দূরে সাদা মেঘের ভেলায় চড়ে। কাছে তো আসেনা। বৃষ্টি হয়ে ঝরে না। কেবল দু’চোখে আল্পনা আঁকে। অর্ক জানে আকাশটাই কেবল আপন। বাকীরা সব দূর আকাশের তারা। হোক না ধ্রুবতারা।

অর্কের আজ মন ভালো নেই। কবিতা বোধ হয় দেখা দিবেনা। কবিতা লিখে তেসোকে কাছে ডাকলে কেমন হবে। ভাবতেই মনের ডায়েরিতে কবিতা লিখতে থাকে অর্ক। হয়তো কাগজে লিখা হবেনা। কেউ জানতেও পারবেনা । কেবল তেসো শুনতে পারবে ধরতে পারবে পড়তে পারবে মনের কথা । অর্ক তেসোর নাম দিয়েছে মায়াবতী অথবা আকাশলীনা।

ভালোবাসার অনলে মরছি জ্বলে সখি তুমি কোথায়?
অবণীটা লাগছে ভীষণ ফাঁকা তুমি কাছে নেই তাই।
তুমি থাকিলেই বৃষ্টি নামে তুমি থাকিলেই শীতল জল
তুমি ছাড়া জীবনটা যেন ধূধূ মরুভূমি —নিথর নিশ্চল ।
আর কিছু লাগে না ভালো —পূর্ণিমার ঐ চাদের আলো
যেন সে তিমির আঁধার দূর হতাশার কালোয় কালো;
তুমি ছাড়া ধরনীর বুকে আমি একা বড্ডো অসহায়।
হৃদয়ের আকূতি অপ্রগলভ ভালোবাসার অমোঘ শক্তি
মেঘদূত করে পাঠিয়ে দিলাম আকাশের ঠিকানায় ।


তেসো খুব অসুস্থ। তার নাকি সার্জারি হয়েছে। অনলাইনে বার্তা পাঠিয়েছে। অপারেশন সাকসেসফুল। ভাবনার কোন কারণ নাই। তাতে অর্কের মন ভরে না। সংশয় তাকে কুঁড়ে কুঁড়ে খায়। আসলে কি সুস্থ হয়ে গেল তেসো ? নাকি অর্ককে আশ্বস্ত করতে মিথ্যে বার্তার অবতারণা। তেসো জানে অনেক ছলনা। অর্কের প্রতি তার ভালোবাসার নেই তুলনা। প্রয়োজনে মিথ্যে বলতেও ছাড়েনা। প্রাণের তেসো বাঁচবে তো অনেকদিন ধরে, এটাই অর্কে মূল ভাবনা। অর্কের মন রাঙিয়ে দিতে তেসোর খোঁপায় ফুল ওঠে, পাখির বাসার মতো চোখে কাজল ভ্রমরা যেন গেয়ে ওঠে বসন্তের উদাসীগান। দখিনের হাওয়ার উড়ে মনবধূয়ার দীঘল কালো চূল চঞ্চল ঝর্ণার মতন। নিজের মুখে তার কত গুণকীর্তন পাকা রাধুনীর মতো খাবারের বাহারি আয়োজন, কখনো রংতুলি হাতে, কখনো কোকিলের মতো গেয়ে ওঠে গান কতো কাজের কাজি সে সেসব প্রমানে সদাব্যস্ত । কোথায় গেল প্রাণের হিয়া ?

এমনো তো হতে পারে সে আর বেশিদিন বাঁচবে না। সে তথ্য গোপন করলো কী না অর্ককে দূশ্চিন্তা মুক্ত করার জন্য? অর্কের টেনশন বাড়ে বৈ কমেনা। তেসো অর্ক ছাড়া কাউকে মনের মানুষ হিসেবে মেনে নিতে পারবেনা। অর্ক ছাড়া তার জীবন মূল্যহীন। অথৈ সাগরে ভেসে থাকা ভেলার মতো যে তার গন্তব্য জানেনা। অর্কই তার মাথার টিকলি, কানের দুল অর্ক তার ঝুমকো জবা ভালোবাসার বনফুল।

দেশের অবস্থাও ভালো নয়। ক্রান্তিকাল চলছে। স্বৈরাচার সিংহাসন ছাড়ছেনা, অবৈধ ভাবে ক্ষমতার মসনদে জোর করে বসে আছে। গণতন্ত্র জেলে বন্দী। অসুস্থ ।চিকিৎসার সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চায় নিষ্ঠুরের মত। কোটা আন্দোলন চলছে। কোটা আন্দোলনকারীদের উপর চলছে অকথ্য অত্যাচার। তাদের নৈতিক দাবীর সঙ্গে চলছে প্রতারণা। পাকিস্তান পিরিয়ডের মতো কোটায় চাকুরী সংরক্ষিত রেখে দেশকে ইয়াবার নেশায় বুদ রেখে উন্নয়নের নামে চুরির উৎসব চলছে। ব্যাংকের রিজার্ভ চুরী হয়ে যাচ্ছে। দ্রব্য মূল্য আকাশছুঁয়া। শিক্ষাব্যবস্থা প্রশ্নপত্র ফাঁসের নিষ্ঠুর করাঘতে বিপর্যস্ত। ধর্ষণের তান্ডবে নিথর নিস্তব্ধ জনপদ। নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া মানুষকে নিয়ত প্রতারিত করছে। মিথ্যার চর্চা বেড়ে গেছে। দেশ যেন হতাশার আঁধারে পচিশে মার্চের কালোরাত্রিতে নিমজ্জিত। এসব থেকে দুদন্ড শান্তি দিতে পারতো তেসো সে যে অর্কের নাটোরের বনলতা সেন?

অর্ক ডুবে থাকে কবিতায়।অর্ক ডুবে থাকে বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১৮ তে। চোখ রাখে মস্কোর বিশ্বকাপে। সেখানেও একের পর এক দূর্ঘটনা। একের পর এক বড়ো দলের বিদায়। একরাতে বিদায় হয় মেসি-রোনাল্ডোর আর্জেন্টিনা- পর্তুগালের। জার্মানি আগেই ঝরে গেছে আঁধার আকাশে তারাখসার মতে। শুধু টিকে থাকে ব্রাজিল আর নেইমার। সঙ্গে তার কুটিনহো, পাউলিনহো, মার্সেলো, দানিলো, কাসেমিরু, জেসুস। বিশ্বকাপ জয়ের জন্য মুখিয়ে থাকে তিতের সেলেসাওরা। বড়দলগুলির বিদায় হয়েছে। নেইমারের পায়ে, কোমরে ও গোড়ালিতে ইনজুরি। তারপরও সুন্দরের আশা টিকিয়ে রাখে। এত ইনজুরি নিয়ে কেউ এত ভালো খেলে কী করে? শুধু দেশ প্রেম তাকে অনুপ্রেরণা জোগায়। অনুপ্রেণা জোগায় অগণিত মানুষ আর সতীর্থ খেলোয়াড়। তেসো অর্কের অনুপ্রেরণা। তার অনুপস্থিতি অর্কের জন্য মৃত্যুসম। অর্কের কবিতার মৃত্যু। অর্কের সৃজনশীলতার ইতি।

অর্ক মনস্থির করে। যেভাবেই হোক তেসোর সঙ্গে দেখা করতে হবে। তেসোকে সঙ্গে নিয়ে বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলা দেখতে হবে। উৎসব হবে। উৎসবমুখর ক্ষণে তাদের ভালোবাসা পরণতি লাভ করবে। অর্ক উদ্বেলিত হয় মনের অগোচরে হেসে ওঠে তেসোর চেহারা ভেসে ওঠে অর্কের দুচোখে। জীবনটা অর্থপূর্ণ মনে হয়। এটাই বোধহয় প্রেম। তেসোকে জিজ্ঞাসা করতে হবে। তারও এমন হয় কিনা? এমন সময় অর্কের কলমে কবিতার আগমন ।সাদা কাগজ ভরে ওঠে কালো অক্ষরে

কি অপরূপ রূপ সুন্দর অদ্ভুত
মুগ্ধ হয়ে চেয়ে দেখি যেন সে দেবদূত।
সুখের মণিহার পড়েছে সে গলে
পণ করেছে সে কাছে আসবে বলে।
বুকের কাছে এসো প্রিয়া শুনাবো হৃদস্পন্দন
যেখানে তুমি রেখেছো পেতে ময়ূরসিংহাসন।
কথা দাও যাবেনা ছেড়ে দূরে
বাসিবে ভালো সখি শুধুই আমারে.......


অর্ক বার্তা পাঠায় মেসেন্জারে। তেসো কেমন আছো? কোথায় আছো? আশা করি খুব ভালো আছো। সুস্থ আছো। একবুক অভিমান নিয়ে হয়তো চুপটি করে বসে আছো। তুমি ভেবেছো তোমার ভালোবাসায় অন্য কেউ ভাগ বসালো কিনা? জানি এক্ষত্রে তুমি এক ফোটাও ছাড় দেবেনা। আমিও তেমন। ভালোবাসার ভাগ দেয়া যায় না। তুমি কেবল আমার তেসো। বকুলতলায় আসছো কবে? আথবা আমার বাসায়। দ্রুত জবাব দিও। আমি আগের ঠিকানায় আছি। তোমার চিনে নিতে ভুল হবেনা। মনে তো আছে আমার মুঠোফোনের নম্বর। ডায়াল করতে ভুলনা।

তুমিহীনা এ জীবন যেন— পাথর সময়.
কাছে এসে ওগো ভালোবেসে তারে
করো হে বাঙময় !

........
ছবি নেট

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সিগন্যাস বলেছেন: গরম সিঙ্গারা দেন দেখি :)

০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কেন? গরম সিংগারা কেন শুনি । এটাতো শুধু গল্প । গল্প আর কবিতা । কল্পনার আশ্রয়ে ভালোবাসার আহবান।

২| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


রুষ্ট সরস্বতী।
শুনেছি, উত্তরের দেশগুলতে আছে বল্গা হরিণ; বল্গা ঘোড়া কোথায় থাকে, শুননিনি কোনদিন!

০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলেই তো। পুরোটা পড়েছেন তো চাদগাজী?

আমিও শুনিনি বল্গা ঘোড়া।

৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর।

০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে এবং পাঠে অশেষ কৃতজ্ঞতা। নিরন্তর শুভকামনা আপনার জন্য ।

৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

নীল মনি বলেছেন: অর্কের মনে হচ্ছে তোসোর জন্য খুব মন খারাপ। লেখাটা পরিপক্ক লেখকের ছাপ :)

০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খুব স্বাভাবিক।

কমেন্টে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

নাজিম সৌরভ বলেছেন: বেশ ভালো লেগেছে । +++

০২ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে এবং পাঠে অশেষ কৃতজ্ঞতা ও নিরন্তর শুভকামনা ।

৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১২

সকাল রয় বলেছেন: দারুন হয়েছে :)

০২ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে এবং পাঠে অশেষ কৃতজ্ঞতা । নিরন্তর শুভকামনা ।

৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমি আজকে শুধু পদ্য পড়েনি সাথে গদ্যও পড়েছি। সুন্দর লেখা। উপস্হাপনা যথাযথ।

০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গল্প কবিতার মিশেলে দারুন করার চেষ্টা করছি। এটা আমার অনেক দিনের পরিকল্পনা । আগে কবিতা লিখে হাত পাকিয়ে নিলাম । দশটা জীবন ঘনিষ্ঠ লিখলে মানুষ অনেক কিছু শিখতে পারবে। জানতে পারবে। সাহিত্য পাঠ করে আনন্দ লাভ করবে ।

৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: গত একশত বৎসরে ট্রাম দুর্ঘটনায় কোলকাতায় মৃত্যুর সংখ্যা মাত্র একটি। তিনি আর কেউ নন, কবি জীবনানন্দ দাশ।
মৃত্যুচিন্তা কবির মাথায় দানা বেঁধেছিল। তিনি প্রায়ই ট্রাম দুর্ঘটনায় মৃত্যুর কথা ভাবতেন।

০২ রা জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবি জীবনান্দ দাশ আমার প্রিয় কবিদের একজন। কেন যে ট্রাম দূর্ঘটনায় মারা পড়লেন। আরও চমৎকার কিছু লিখতে পারতেন ।
কবিগণ বাস করতেন স্বপ্নের মধ্যে । এখনো করেন।কবিদের মধ্যে জীবনান্দ দাশ বোধ হয় সবচেয়ে বেশি স্বপ্নে বাস করতেন ।

৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা !! গদ্য কবিতা ভালো লাগলো। আমারতো মনে হল, এখানে অর্ক গদ্য আর তেসো পদ্যের ন্যায় কবির সৃষ্টি প্রেমের আখ্যান। তবে বকুলতলায় তাদের মধুর মিলনে আমরাও সাক্ষী হয়েগেলাম।

অনেক শুভকামনা প্রিয় কবিকে।

১০| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১:০৬

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বাহ!! গদ্য পদ্যের সংমিশ্রণে চমৎকার পরিপক্ব একটি লেখা। পড়তে পড়তে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অর্ক চরিত্রটি চমৎকার লেগেছে।

১১| ০২ রা জুলাই, ২০১৮ রাত ১:১১

অক্পটে বলেছেন: নূরের মুখের উপরে মারা ওই লাথিটা মন থেকে সরাতে পারছিনা মোটেও। আচ্ছা কুকুরদের লেখাপড়া শিখিয়ে কি লাভ? বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার কিছু কুকুর পালছে। ওরা কামড়ে ধরেছে বাংলাদেশের এই সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠকে।

সংসদে দাঁড়িয়ে কোটা সংস্কার না করে বাতিল করার ঘোষণা দিতেই বুঝেছিলাম এই রাক্ষুসির অন্য মতলব আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.