নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শাকরানের রাফখাতা

ছবিকর

Doctor, Photo-enthusiast, Movie-buff, Music-addict, Pluviophile, Poetry-lover, Cat-Person, Nyctophile, Traveloholic

ছবিকর › বিস্তারিত পোস্টঃ

২০১৪ বিশ্বকাপের প্রথম দিনের চর্বিত চর্বণ...

১৩ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:০০

* 'বুলডগ' থুক্কু 'পিটবুল' সাহেব কোন সময়ে ঢাকাতে এসে ঘুরে গেসেন জানলামও না। কোন ফাঁকে গুলিস্তান থেকে ব্রাজিলের ডুপ্লিকেট জার্সি ওরফে গেঞ্জি কিনে নিয়ে গেসেন। আর উনার টাকনু'র উপরে তোলা 'তিনকাটা হাফ প্যান্ট'টা মনে হয় বঙ্গবাজারের ফুটপাত থেকে ট্রায়াল না দিয়ে কিনসিলেন। এরকম তো হবেই। উল্লেখ্য, ছোটবেলার 'তিনকাটা হাফ প্যান্ট' এর গল্পটা মনে পড়ল। মনে আছে গল্পটা??

* ব্রাজিলের কট্টর সাপোর্টার হওয়া সত্ত্বেও বলব, আমি ওদের খেলা দেখে হতাশ। কনফেডারেশন্সকাপের দলটির সাথে এই ১১জনের পুরো মিল থাকলেও তাদের মধ্যে বোঝাপড়ার মারাত্মক অভাব ছিল।

* ব্রাজিলে খেলসে মাত্র ৪ জন। অস্কার, নেইমার, লুইজ আর স্বয়ং রেফারি। হাল্ক এর থেকে বদলিতে নামা বার্নার্ড অনেক ভালো খেলসে। আর ফ্রেড এর কথা নাই বা বললাম। একটা ফাউ পেনাল্টি আদায় করে নেয়া ছাড়া ওর কোন ভূমিকাই ছিল না। এই দুইটারে দলে নিয়ে কাকা কে কেন দলে নেয়া হল না বুঝলাম না।

* ব্রাজিল হেটাররা বিতর্কিত পেনাল্টি টা কে নিয়ে ইনাইয়া বিনাইয়া বলতেছে। কেউ কেউ বলল, ক্রোয়েশিয়া নাকি জেতা ডিসার্ভ করে। ভাই রে, যে গোল নিজেরা খাইসি, সেই গোলই আদায় করে নিসি। কাটাকাটি করে নেন। ফুটবলের নিয়মানুসারে, আত্মঘাতী গোল এর নিয়ম যেমন বিরক্তিকর, নির্মম এবং হতাশাজনক, কিন্তু মেনে নিতে হয়। তেমনি রেফারির ডিসিশনও শিরোধার্য। আগে আপনার সমর্থিত ক্লাবের খেলোয়াড়রাও এরকম করেনাই বলতে পারেন? আর, দুইদিন পর আপনাদের দলের খেলোয়াড়রাও এরকম অভিনয় করেই পেনাল্টি আদায় করবে না বলতে পারবেন ভাইসাহেব? নিয়ম নিয়মই। ফুটবল একেবারে ফ্ললেস হবে না। কিছু করার নাই।

* সর্বোপরি, এক ফেমাস ব্লগারের সাথে গলা মিলিয়ে বেটাই বলব,

কাল গোল দিল কে? ব্রাজিল। কাল গোল খেল কে? ব্রাজিল। কাল খেলল কে? ব্রাজিল। কাল হারল কে? ব্রাজিল। কাল জিতল কে? নতুন ফেয়ার অ্যান্ড ব্রাজিল...



পুনশ্চঃ আজ তো লাইলাতুল বরাত।

আবু দাউদ এর হাদিস এটি। " উছমান ইবন আফফান (রা•) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ যে ব্যক্তি এশার নামায জামায়াতের সাথে আদায় করল সে যেন অর্ধরাত দাঁড়িয়ে ইবাদত করল। আর যে ব্যক্তি ফজর ও এশার নামায জামায়াতে আদায় করল সে যেন সারা রাতব্যাপী ইবাদতে মশগুল থাকল।" (হাদীস নং-৫৫৫



হাদিসে আছে, যে ব্যক্তি কোন রাতে এশার নামায আর ফজরের নামায ইমামের পিছনে জামাতের সাথে পড়বে, তাঁর জন্য সারারাতব্যাপী নফল ইবাদতের সওয়াব লেখা হবে।



ব্যাপারটা একটু মনে করাইয়া দিলাম আর কি!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.