নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখানে মৃত্যু দড়িতে নাড়া শাড়ির মতো হালকা হাওয়ায় ওড়ে, এখানে মৃত্যু জানলার কাঁচে কুয়াশার মতো ঝরে
লিখেছেন শেগুফতা শারমিন
"বিয়ের সাজে সাজলে তুমি । আর আমার জীবনে নেমে এলো কালরাত্রি । ...বুঝলাম আমার প্রয়োজন ফুরিয়েছে । এই পরিবার এই স্বজনদের আমি কেউ নই । এমনকি তোমারও কেউ নই ।
...তাই চলে যাচ্ছি । যাবার আগে বলি শুধু তুমি আমায় ভুলো না । আমি তোমার প্রথম প্রেম, প্রথম শোক, প্রথম শ্লোক, প্রথম সর্বনাশ।”
...প্রায় সব বাঙালি মেয়ের প্রথম ও চিরন্তন প্রেম রবীন্দ্রনাথ কে লেখা কাদম্বরী দেবীর একটি কল্পিত চিঠির অংশ বিশেষ ।
ভালবাসা পেয়ে অভস্থ্য মানুষ কি নিজেকে ছাড়া কাওকে ভালবাসে ? ভানু কি সত্যিই ভালোবেসেছিল কাদম্বরী কে ? প্রেম বিরহ শোক যার কাছে শিল্প, হাজার বছর একটি ভাষার জনগোষ্ঠিকে যে আবেগে জড়িয়ে রাখবে, প্রেম শেখাবে জোসনা রাতে ফুলের বনে সে কি কখনো কাওকেই ভালবেসেছিল? কখনো তার সকল নিয়ে কারো জন্য বসে ছিল সর্বনাশের আশায় ?
একশ বছর আগে জন্মালে আমি তাকে এই প্রশ্নটা না করে মরতামই না...
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৭
শেগুফতা শারমিন বলেছেন: লেখক লিখবেন, তার মতো করেই। পাঠক তার মর্মার্থ বোঝার চেষ্টা করবেন তার মতো করে। নিজের মতো করে শানে নুজুল এবং তাতপর্য বুঝে নিবের। পাঠকের ভাবনার খোরাক দিতে পারাটাই লেখকের সার্থকতা। লেখা যত স্যুটেড বুটেড হোক না কেন; হালকা, পাতলা, ছিমছাম ফিটফাট শাল জড়ানোর মতো করে পড়তে পারলেই কিন্তু ভালো লাগা।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৭
জেসন বর্ন বলেছেন: সব উপ্রে দিয়া গেসে। লেখা চালিয়ে যান, নিশ্চই কেউ না কেউ আছে, আপনার লেখার মর্মার্থ পাঠোদ্ধার করতে পারবে। হালকা পাতলা ছিমছাম ফিটফাট স্পাইক করা শাল জড়ানো কিছু লিখেন না! বান্দারা শানে নুজুল এবং তাতপর্য বুঝতে পারতাম।