নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখাটা আমার প্যাশন। তবুও লিখি খুব কম। তখনই লিখি যখন আর না লিখে কোন উপায় থাকে না। মাথাটা যখন ভার হয়ে যায়, চিন্তাগুলো প্রসববেদনার মত কষ্ট দেয়, তখন লিখতে বসি। লিখে কিছু পরিবর্তন করার আশা করি না। নিজের ভাবনাগুলো নিজের কাছে আর একটু ভাল করে প্রকাশ করার জন্য লিখি। আমারর চরিত্রগুলোর আনন্দ-বেদনা আর বদলের সঙ্গী হবার জন্য লিখি।\nআমার সবচাইতে বড় পরিচয়- আমি সিরিয়াস পাঠক। আপাতদৃষ্টিতে অসামাজিক। নিজেকে মাঝে মাঝে ভীষণ বিরক্তিকর বলে মনে হয়; ঠিক তখনই মনে পড়ে, ঈশ্বর/আল্লাহ/সৃষ্টিকর্তা বড় ভালবেসে আমায় তৈরি করেছেন। তিনি আমার হাজার খামতি সত্ত্বেও আমাকে সঙ্গ দিয়ে চলেছেন। একথাটা ভাবলে নিজেকে বা অন্যকে ভালবাসতে বা ক্ষমা করতে আর অসুবিধা হয় না। \nআমার ফেসবুক ঠিকানা: https://www.facebook.com/shusmitashyamaofficial
নিজের সম্পর্কে লেখা কাগজটা খুলতেই একরাশ লজ্জা ছড়িয়ে পড়ল ওর সারা মুখে। মনে হল একটা রক্তিম বিদ্যুত যেন মুখের এপাশ থেকে ওপাশ পর্যন্ত খেলা করে গেল। ফর্সা মুখে...
থাইল্যাণ্ডে এসে প্রথম ধাক্কাটা খেয়েছি সুইচে। আমাদের দেশে সুইচের নিচের অংশে চাপ দিয়ে অন করতে হয়। এদের দেশে উল্টো। আজ একমাস হয়ে গেল। হাত ক্রমশই অভ্যস্ত হয়ে উঠলেও চোখ এখনো...
ওই যে বলে না--- দাগ থেকে যদি ভাল কিছু হয়, তবে দাগ ভাল। ঠিক সেই রকম, আমার আহাম্মকি থেকে যদি কৌতুকের জন্ম হয়, তবে আহাম্মকিই ভাল।
হেঁয়ালী না করে ব্যাপারটা...
থাইল্যাণ্ডে এসেছি গত মাসের শেষের দিকে। সারাদিন ট্রেনিংয়ের শেষে সন্ধ্যা বেলায় আমরা মাঝে মাঝে ঘুরতে বের হই। গত দুই দিন ধরে চেংমাই ঘুরে দেখলাম।
আমরা মোট দশজন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি হয়েছি...
©somewhere in net ltd.