নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোরআন মানুষের বাণী নয়

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬



মানুষের ভুল আছে কিন্তু কোরআনে কোন ভুল নেই সে হিসেবে কোরআন মানুষের বাণী নয়।কাজেই কোরআন কোন মানুষ থেকে শুনে লিখা হয়েছে বা অন্য কোন ধর্ম থেকে নকল করা হয়েছে এমন দাবী মিথ্যা।সত্য তথ্য জগতে অনেক থাকতে পারে তার সাথে কোরআনের তথ্য মিলেগেলেই সেটা নকল বলা মোটেও সঠিক নয়। বরং এটা হতেপারে যে সে সত্য তথ্য কোরআনেও গ্রহণ করা হয়েছে।
অন্য কোন গ্রন্থে যদি ভুল থাকে এবং যদি দাবী করা হয় যে সে গ্রন্থ্যে সৃষ্টিকর্তার বাণী ছাড়া মানুষের বাণী নেই তবে সে দাবী সঠিক হবেনা। বরং এটা মানতেই হবে যে সে ভুল কথাগুলো অন্তত মানুষের কথা।কোরআনে যেহেতু কোন ভুল নেই সেহেতু কোরআন পুরোটাই সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর কথা।
কোরআন মানব রচিত না হওয়ার আরো এক কারণ হলো, মানুষের বাণীর সাথে কোরআনের গরমিল। এমনকি যে মোহাম্মদের (সা.) মাধ্যমে কোরআন পাওয়া গেল তাঁর বাণী হাদিসের সাথে বা সেসময়ের অন্য কারো বাণীর সাথে কোরআনের বাণীর কোন মিল নেই। সেজন্যও বলা যায় এটা মানুষের বাণী নয়।
ডঃ মরিচ বুকাইলি তাঁর বাইবেল কোরআন ও বিজ্ঞান গ্রন্থে যথাযথ প্রমাণ সহকারে এটা দেখিয়েছেন যে কোরআনে যে সব তথ্য বিদ্যমাণ তার অনেক তথ্যই সেকালের তথ্যের সাথে মোটেও মিলেনা বরং একালের তথ্যের সাথে মিলে এবং এটা পরিস্কার যে সে কালে মানুষের মাধ্যমে এমন তথ্য উপস্থাপন সম্ভব ছিলনা। কিছু তথ্য আছে যা একালের তথ্যের সাথেও মিলেনা তবে ভবিষ্যতে মিলতে পারে যেমন দাব্বাতুল আরদ নামক প্রাণী থাকা ও ইয়াজুজ মাজুজ নামক জাতি থাকা।
‘কোরআন আল্লাহর বাণী নয়, কোরআন মানুষের বাণী’ এটা চরম মিথ্যা কথা। একথা কেউ কখনো সত্য প্রমাণ করতে পারবেনা।কোরআন কেউ না মানলে সেটা তার ব্যাপার। তবে কোরআন আল্লাহর বাণী নয় এমন কথা বলার কোন সুযোগ নেই।বরং কোরআন আল্লাহর বাণী হওয়ার অসংখ্য অকাট্য প্রমাণ রয়েছে। কেউ কোন কিছু না মানা আর উহা আল্লাহর বাণী না হওয়া এক কথা নয়।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: হুম।আপনি সত্য সাক্ষ দিয়েছেন

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: ইসলাম বিদ্বেষীদের কথার জবাবে কিছু কথা না বলে আর পারলাম না।

২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আপনি সঠিক ও সুন্দর কথার আলোচনা কারি

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু ইসলাম বিদ্বেষীরা যা নয় তাই বলে বেড়ায়। ওরা মানুষের উত্তেজনা বাড়িয়ে পরিস্থিতি ঘোলা করে।

৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: কোরআন হলো আমাদের একমাএ জীবন বিধান ।
নিঃসন্দেহে এখানে বিন্দু মাএ ভূল নেই ।
তারাই সীমা লঙন কারী যারাই ভুল বলে আলোচনা করে।

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯

সনেট কবি বলেছেন: কিছু ব্লগার রয়েছে যারা কোরআন সম্পর্কে অনেক বাজে কথা বলে।

৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

এস এফ ফারুক বলেছেন: কাফিররা সকল নবী-রাসূলগণের সময়ও ছিল এবং তারা সত্য প্রচারে বিঘ্ন ঘটাবে এটাই স্বাভাবিক। তবে নবী-রাসূলগণের মো'জেজা ছিল তাই তারা প্রমাণ দিতে পেরেছেন সামনা-সামনি কিন্তু বিশ্বাসীদের আর প্রমাণের দরকার নেই, যথেষ্ঠ রয়েছে, আর অবিশ্বাসীদের হাজার প্রমানেও বিশ্বাস করবে না, কারণ তাদের অন্তরে মোহরমারা হয়ে গেছে।

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন।

৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: শত যুক্তির পরও তালগাছটা যে আমারই হতেই হবে এমন ভাবনা নিশ্চই সঠিক হতে পারে না। সৃষ্টিকর্তা লুকিয়ে লুকিয়ে কেনইবা একজন মানুষের কাছেই তার সৃষ্টি কোরআন জিব্রাইলের মারফত হাজির করবেন! আর যদিও করলেন তবে সেটা আনকমন বাইন্ডিং ও মলাটে একসাথে একখানা আস্ত বইয়ে নিশ্চয় উল্লেখ করবে বিস্তারিত! এবং সেই মানুষটা সেটা সকল মানুষকে বিশ্বাস করানোর জন্য নিশ্চিন্তে দেখাবেন! মানুষগুলোও পৃথিবীর মানুষের আবিস্কারের সাথে মিল নেই এমন আনকমন বই দেখে অবাক হবেন! তা না হয়ে ধীরে ধীরে কেন একজন মানুষ দিনে দিনে সেসব লিখবেন-বোঝাবেন এবং পরবর্তিতে বিভিন্ন মানুষেরা আরো বুঝে সুঝে কেনইবা হাদিস আকারে লিখবেন!!! এখানে কি একথা স্পষ্ট নয় যে সৃষ্টিকর্তার চেয়ে মানুষই তবে বুদ্ধিমান বেশি হচ্ছে!!! কেননা সৃষ্টিকর্তার লেখা জনে জনে মাুনষেরাই ব্যাখ্যা করছে!!! সেটাও আবার ১১০০/১৪০০ বছর পূর্বের মানুষেরা!!! অথচ বর্তমান বিজ্ঞান সেসবের যুক্তি পাচ্ছেনা এবং নামাজ বেহেস্তের চাবি সেটা খুজে পাচ্ছেনা-ফলে নামাজও পড়ছেনা। তবে বিজ্ঞান যানে যে এই ব্রম্মন্ডলের নিশ্চই মালিক আছে কিন্তু তার বা তাদের সাথে মানুষের যোগাযোগ হচ্ছেনা।

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: বিজ্ঞান অনেক কিছু ভুল বলে। বিজ্ঞানের অনেক তথ্যই পরে ভুল প্রমাণ হয়েছে। এ জন্য মানুষ অপেক্ষায় থাকে, বিজ্ঞান যে তথ্য বলেছে তা’আবার কবে নাগাদ ভুল বলে। আমরা কোরআন কিভাবে এসেছে সেটা দেখিনি কিন্তু আমারা কোরআন যা পেয়েছি সেটা বিবেচনা করছি। তো কোরআন আমরা যা পেয়েছি সেটা সঠিক ও আল্লাহর বাণী হিসেবেই পাচ্ছি। যার লজিকটা পোষ্টে উপস্থাপন করা হয়েছে।

৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

রাজীব নুর বলেছেন: মানূষের ক্ষমতা নেই কোরআনের আয়াত সৃষ্টি করা।
তারা পারবে শুধু সুত্র আবিস্কার করতে।

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহর বাণী মানুষ বানাবে কেমন করে?

৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১

এস এফ ফারুক বলেছেন: বিজ্ঞানকে বলা হয় "কনটেম্পরারী সায়েন্স", কারণ বিজ্ঞানের বেশীরভাগ সত্যই এক সময় এসে ভুল প্রমাণিত হয়েছে এবং নতুন সত্য উদঘাটিত হয়েছে। বর্তমান সময়ের টেকনোলজিকেই দেখুন, তারা যেটা উদ্বাবন করেছে এবং আপনি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করছেন, তার অনেক কিছুই আপনার অজানা, আসলে আপনি যা ব্যবহার করছেন তা কি কাজ করছে ভিতরে ভিতরে তা আমাদের অজানা। আমরা ততটুকুই জানি যা তারা আমাদের নিকট প্রকাশ করেছে। এটা মুধুমাত্র তারাই জানে যারা এটা তৈরী করেছে বা রক্ষণাবেক্ষণ করছে।

আর ক্বুরআনের কিছু আয়াত পড়লেই আপনি বুঝতে পারবেন বিজ্ঞান যা আজ প্রমাণ পাওয়ার পর স্বীকার করছে, তা বিজ্ঞানের প্রমাণের অনেক আগেই তার সৃষ্টিকর্তা কিছু্ ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছে কিভাবে ঘটে, কি ঘটবে বা কি ঘটছে।

এজন্যই সৃষ্টিকর্তা একেকটা উদাহরণ দিয়ে একবার করে বলেছেন যে, "তোমরা(মানুষ ও জ্বিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?"

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮

সনেট কবি বলেছেন: মানুষ যদি সঠিক ভাবে ভাবে তবে তারা তাদের প্রভুর কোন নেয়ামত অস্বীকার করতে পারেনা।

৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধরুন আমি যদি আজ ২০১৮ সালে বলি যে সৃষ্টিকর্তা আমার কাছে সর্বশেষ কথা বলেছেন যেঃ- তুমি বলে দাও পৃথিবীর মানুষদেরকে-তাদের যার যে ধর্ম সেগুলো আর পালন করার দরকার নেই-আমার কাছে কিছু চেয়ে ও বলে কোন লাভ নেই-আমি আমার কাজে ব্যস্ত আছি-তোমাদের কাছ থেকে কোন রকম পূজা,প্রার্থনা,উপবাস,হ্বজ্ব ও উপাসনার আশা করিনা আমি-তোমরা ভূলবুঝে অহেতুক এগুলো করছ-তোমরা নিজেরা গোলযোগ,বিস্ফোরন,যুদ্ধ ও ধংশ না করে নিজেরাই কিভাবে সুখী থাকবে সেই পদ্ধতিরই নীতিমালা তোমরাই তৈরী করো-তাতেই আমি খুশি। সর্গ নরক সবই বন্দ করে দিয়েছি-তোমাদের একবারই জ্বন্ম আর একবারই মৃত্যু-পরবর্তিতে আর কোন জীবণ নেই তোমাদের। শুধু এই কথাগুলো মাথায় রাখবে যে,সৎ পথে চলবে,অন্যায় করবেনা,নিজের মঙ্গলের পাশাপাশি অন্যের মঙ্গল করবে ও পৃথিবীর মাটি খুড়ে পদার্থের কোন বিবর্তন ঘটাবেনা এবং তোমরাই মিলেমিশে সুখে থাকলেই মনে করবে আমি সুখী।

সুতরাং এমন কথা যদি আমি বলি তবে মোঃ এর বিরুদ্ধে তার নিজেরই বংশধররা যেমন-বদরের যুদ্ধ,উহুদের যুদ্ধ ও হুদায়বিয়ার যুদ্ধ করেছিল ওসব নতুন ধর্মের কথা বিশ্বাস করেনি বলে-ঠিক তেমনি আমার বিরুদ্ধেও যুদ্ধ ঘোষনা করাটা অস্বাভাবিক কিছু হবেনা নিশ্চই। আবার এই যুদ্ধে আমিও যদি দলবল তৈরী করে যুদ্ধ করে আপনাদের সাথে জিতে যায় তাহলে আমারটাই সঠিক হবে নিশ্চই এবং ৫০০/১০০০ বছর পরেও আমার দলের বংশধররা সংখ্যায় অনেকগুন বেড়ে যাবে!!! তাহলে বিষয়টা কি দাড়ায়!

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: মানুষের চোখকে ফাঁকি দিয়ে অপরাধ করা যায়।কাজেই অপরাধির শাস্তি বিধাতাকেই দিতে হবে। আপনি বিধাতার নিকট থেকে অপরাধের শাস্তি দেওয়ার ভার অযোগ্য মানুষের হাতে প্রদানের কথা বলেছেন। কাজেই আপনি এমন কথা বিধাতার নামে চালাতে পারবেন না। কারণ এতে ভুল আছে। আর আমরা পোষ্টে বলেছি যাতে ভুল আছে তা’মানুষের কথা; তা’ বিধাতার কথা নয়। মিঃ শৈবাল এভাবেই মানুষের কথা বিধাতার নামে চালানো যায়না। কারণ মানুষের কথায় ভুল থাকে আর বিধাতার কথায় ভুল থাকেনা।

৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

জাহিদ মাযহার বলেছেন: শৈবাল আপনার কথার আগামাথা কিছুই ঠিক নাই!

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: শৈবালের ভুলটা কি সেটা বললে আরো ভাল হতো।

১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয় নিয়ে পোষ্ট দেয়ার জন্য ।
কোরান বিশ্বের সবচেয়ে বেশী পাঠযোগ্য গ্রন্থ যা মহা পরাক্রমশালী আল্লাহ কতৃক নবী মুহাম্মদ ( সঃ) এর প্রতি সপ্তম শতাব্দীতে নাযিল হয়েছে । এই মহাগ্রন্থটি আল্লাহ কতৃক নাযিলকৃত চূড়ান্ত ঐশী ধর্মগ্রন্থ এবং টেস্টামেন্ট হিসাবে ঘোষিত । এর প্রতিটি শব্দ প্রেমপূর্ণভাবে পাঠ করা হয়েছে, এই বিশাল গ্রন্থটিকে সহজেই মুখস্ত করে রাখা যায় , এর প্রতিটি কথা নবী করিম তাঁর জীবনে অক্ষরে অক্ষরে বাস্তবায়ন করেছেন এবং বিশ্বাসী মুসলমানগনও তাঁদের জীবনে বাস্তবায়ন ও প্রয়োগ করেছেন । যখনই কোরানের বানীতে থাকা বিষয়াবলী বাস্তবায়নে বিচ্যুতি এসেছে তখনি ধরাধামে নেমে এসেছে চরম বিপত্তি ( তা ইসলামের প্রাথমিক যুগ হতে শুরু করে অধ্যাবদি প্রমানিত ) । কোরানের বানী হতে খোদাভীরু বিশ্বস্তগন সবসময়ই হন অনুপ্রাণিত ও সাহসী । এর বানীগুলিতে রয়েছে অতি উচ্চমাত্রার সুরেলা কাব্যিক ছন্দ , এর সুরেলা উচ্চারণ ও সঠিক অনুভবে বিশ্বাসীদের অনুভুতিতে (বানীবদ্ধ বিষয় অনুযায়ী) কভু নেমে আসে অনাবিল আনন্দ ( সুসংবাদ পাঠের ক্ষেত্রে ), আবার কখনো চোখ হয় অশ্রুসজল এর বিচ্যুতিমুলক ভিতিজনক বাণী সকল পাঠকালে । কোরান হচ্ছে একমাত্র ধর্মগ্রন্থ যা কিনা বৈজ্ঞানিকভাবে সকল প্রকার অযৌক্তিকতা থেকে সম্পুর্ণভাবে মুক্ত , এর ঐতিহাসিক সত্যতা সহজেই করা যায় যাচাই , এবং এর প্রতিটি মুল বাণী যত্ন সহকারে হয়েছে সংরক্ষিত এবং এর কেবলমাত্র একটি অনুমোদিত সংস্করণই (আরবি ভাষায়) বিদ্যমান আছে । মুল সংস্করণ অনুসারে প্রনীত কোরানের অনেক স্রিপ্ট বা পান্ডুলিপী এখন বিভিন্ন যাদুঘরে আছে সংরক্ষিত ।

এর প্রতিটি শব্দ মুখস্ত করেও রাখা যায় বিধায় একে পরিবর্তনের কোন সুযোগ কখনো ছিলনা এখনো নেই ( তবে ইচ্ছাকৃত ভাবে অনেক কুমতলবধারীগন বিবিধ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য বিভিন্ন সংস্করনে ( আরবীতে লেখা ও বিভিন্ন ভাষার অনুবাদে অতি চাতুরিকতার সহিত এর মাঝে দুই চারটি কথা কিংবা শব্দ যুক্ত করেছে তাদের কুমতলব হাছিলের জন্য ) । তাদের এহীন প্রয়াসের কারণে কিছু কিছু লোক ভ্রান্ত পথে চালিত হলেও তারা কোনদিনই সফল হতে পারেনি । কত না ভাবেই যুগে যুগে কিছু কিছু মানুষ কোরান ও ইসলামের বিরোধিতা করেছ, কিন্তু তারা সফল হতে পারেনি । উল্লেখ্য অল্লাহর বিধানাবলি ও গুনাবলী নিয়ে রচিত পুর্বের আসমানি কিতাব হতে যখন মানুষ শয়তানের প্ররোচনায় বিচ্যুত হয়েছে তখন আল্লার বিধানাবলি ও সঠিক পালনীয় বিষয় সম্পর্কে প্রকৃত ঐশিবানী বিভিন্ন নবী রাসুলগন কতৃক প্রচারিত হয়েছে যা পরবর্তীতে কিতাব আকারে লিপিবদ্ধ হয়েছে বিভিন্ন জনের হাতে । কিন্তু সে সমস্ত কিতাবের মধ্যে থাকা বিষয়াবলি মেমোরাইজ করার ক্ষমতা কারো ছিলনা, যে জন্য তাতে রদবদলের যথেষ্ট সুযোগ ছিল , ফলে শয়তানী চিন্তার অধিকারীরা সে গুলিকে তাদের অসত উদ্দেশ্য সাধনের জন্য মেনিপুলেট করতে পেরেছে সহজে । এখন পুর্বের কিতাবাসমুহ হতে যে সমস্ত রেফারেন্স অসত উদ্দেশ্য সাধনের জন্য বিভিন্ন মহল হতে দেয়া হয় তা সেই সেই সমস্ত মেনুপুলেটেড রচনা হতেই দেয়া হয় । যার ফলে পবিত্র কোরানের মেনুপুলেশন বা ভ্রান্ত কোন সংস্করন প্রনয়নকে চিরতরে প্রতিহত করার জন্য কোরানের প্রতিটি অক্ষরকে সঠিকভাবে মুখস্ত করে রাখার জন্য আল্লাহ একটি অসাধারণ ক্ষমতা কোরানের মধ্যে নিহীত করে রেখেছেন । যা অন্য কোন গ্রন্থের মধ্যে নেই, এমনকি বলা যায় প্রায় প্রতিটি দেশের মাত্র আট দশ লাইনের একটি জাতীয় সংগীত সে দেশের সিংহভাগ জনতা এমনকি সে দেশের রাজা বাদশারাও বার বার শুনা সত্বেও পুরাপুরি সঠিকভাবে আবৃতি করতে পারেনা , এটা যে কেও নীজে নিজেই চেষ্টা করে দেখতে পারেন । অনেক গুনের মধ্যে কোরানের এই একটি মাত্র অসাধারণ গুনাবলী হতেই এর ইউনিকনেস ও আল্লা প্রদত্ত ঐশীবানী হিসাবে মেনে নিতে কারো অসুবিধা থাকার কথা নয় । অবশ্য যারা বুজতে চায়না তা অন্য কথা ।

যাহোক, মুল কথা হলো ইসলামের আদি যুগ হতে শুরু করে ইদানিং কাল পর্যন্ত যুদ্ধ বিগ্রহের মাধ্যমে ইসলাম ও কোরানকে বিনাস করতে চেয়েছে কুমতলবধারীরা । প্রকাশ্য যুদ্ধের মাধ্যমে তারা সফল হতে পারেনি । তারপরে শুরু করে ইনটেলেকচুয়াল যুদ্ধ । মুসলমানের ছদ্যবেশে ইসলামে অনুপ্রবেশ করে বিভিন্ন কুটকৌশলে একে কলুসিত করার প্রয়াস পেয়েছে , জেনারেশনের পর জেনারেশন ধরে , যেন মানুষ মুঝতে পারে তারা মুসলমানের ঘর হতে জন্ম নেয়া সহি মুসলমান হয়েও কোরান ও ইসলামে ভুল দেখতে পাচ্ছে ) সেখানেও তারা সফল হতে পারেনি । কারণ আল্লাহ বলেছেন তোমরা যা কর “আমি তার সকলই আমি জানি , তোমরা কখনই সফলকাম হবেনা তোমাদের অসৎ উদ্দেশ্য সাধনে” । তারা শতাব্দির পর শতাব্দি ধরে ভুল ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত বিষয়াবলি অন্তর্ভুক্ত করে বিভিন্ন কিতাব ও গ্রন্থ ( এর মধ্যে প্রচ্ছন্ন ভুলে ভরা কোরানের আরবী ভারসন, কোরানের ভুল তরজমা ও মিথ্যা তথা জালহাদিস সম্বলিত গ্রস্থ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ) রচনা ও মুদ্রন আকারে প্রকাশ করেছে । এধরনের ভ্রান্ত তথ্য ও বিষ্লেষন সম্বলিত পুস্তকের আধিক্য ও পাঠকের মাঝে তাদের সহজলভ্যতা সম্পর্কে কিছুটা নিষ্চিত হয়ে অসংখ ভ্রান্তিতে পরিপুর্ণ গ্রন্থাদি হতে পরবর্তীকালে রেফারেন্স টেনে টেনে ইসলাম ধর্মের মুখোষধারী তথাকথিত পন্ডিত বাহীনী সহ বিভিন্ন ধর্মীয় পন্ডিতেরা ইসলাম ও কোরানের ভুলগুলি মানুষের চোখে তুলে ধরার জন্য প্রয়াস চালিয়েছে , এমনকি ইসলামী নামধারী কিছু সংগঠন তৈরী করে কিছু কিছু ইসলামের লেববাসধারীদেরকে দিয়ে কিছু কিছু রাজা বাদশাহের পৃষ্ট পোষকতায় অতি সুকৌশলে প্রচার মহিমায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মানুষকে আকৃষ্ট করে তারা কিছু ভ্রান্ত অসুসারী তৈরী করতে পারলেও প্রকৃত অর্থে ইসলাম ও কোরানের বিকাশ ও অগ্রযাত্রাকে দমাতে পারেনি বরং এর বিকাশ ঘটে চলেছে দুর্বার গতিতে । বিশ্বে যেখানে বিশেষ করে খৃষ্ট ধর্মাবলম্বিদের সংখ্যা কমছে , সেখানে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে । তাই এ ক্ষেত্রেও বিফল হয়ে ইদানিং বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় তারা একটি ভিন্ন তরিকা অবলম্বনের প্রয়াস পাচ্ছে , আর তা হলো তারা ইসলামে অনুপ্রবেশকারী সহ অন্যান্য দুর্বল বিশ্বাসী কিছু মুসলমান নামদারীদেরকে দিয়ে অতি ইনটেলেকচুয়ালভাবে বলাচ্ছে যে তারা কোরান ও হাদিছকে সুচারু ভাবে পাঠ করে একে নিয়ে ভালভাবে গবেষনা করে তাদের মনে প্রতিতি জন্মেছে যে তারা কোরানে অনেক কিছুই ভুল ও প্রাচীন প্রচলিত তথ্যের উপস্থিতি দেখতে পেয়েছে, যার ফলে তারা মনে করছে এটা কোন ভাবেই একটি ঐশি বানী নয় বরং মানুষের সৃস্টি , তাই তারা এখন ইসলাম হতে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে ও ইসলাম হতে ফিরে যাওয়ার জন্য প্রকাশ্যে বিভিন্ন মিডিয়ায় আহবান জানাচ্ছে । আল্লাহ প্রদত্ত সঠিক বানী ও বিধান যে সর্বকালে একই ছিল ও থাকবে সে কথাটি ঐ সমস্ত লোকদের অনুভুতিতে আসেনি , কিংবা আসলেও তা চেপে যাচ্ছে । এজন্য আল্লাহ পবিত্র কোরানে বলেছেন তথাথিত কিতাবীদের অসার যুক্তির কাছে হার না মানতে । ইসলামের রক্ষাকর্তা আল্লাহ স্বয়ং , এর হেফাজত তিনি স্বয়ং করবেন , আমরা শুধু সঠিক বিষয়টি অনুধাবনের চেষ্টা করে আল্লাহ প্রদত্ত ঐশী কোরানের বানীর প্রতি অবিচল থাকলে আল্লাহ আমাদেরকে শক্তি যোগাবেন এর প্রতি আস্থাশীল ও অবিচল থাকার জন্য । কোরানে লিপিবদ্ধ প্রথম ঐশীবানী ছিল ‘’ পর তোমার প্রভুর নামে” উদ্দেশ্য যাতে মানুষ জ্যান অর্জন করতে পারে । পরে লিপিবদ্ধ কোরানের ২নং সুরার প্রথম দিকেই বলা হয়েছে এতে রয়েছে বিশ্বাসীদের জন্য পথ নির্দেশিকা , আর কোরানে থাকা শেষ সুরা সুরা নাসে বিসমিল্লাহ হির রাহিমের পরেই বলা হয়েছে ‘ তুমি বল আমি আশ্রয় চাই মানুষের প্রতিপালকের নিকট (১১৪.০১) , যিনি মানুষের অধিপতি ( ১১৪.০২),মানুষের মাবুদ( ১১৪.০৩) গোপন কুমন্ত্রনাকারী পশ্চাদপসরনকারীর অনিষ্ট হতে ( ১১৪.০৪),যে মানুষের অন্তরে কুমন্ত্রনা দেয় ( ১১৪.০৫) , সে জ্বীনের মধ্য হতে হোক কিংবা মানুষের মধ্য হতে ( ১১৪.০৬) । এই শেষোক্ত সুরাটিতে আল্লার তিনটি বিশেষ গুনবাচক নাম উল্লেখ করা হয়েছে যথা, রাব্ব্‌ ( মানুষের প্রতিপালক) , মালিক (মানুষের বাদশা ) এবং ইলাহ ( মানুষের উপাস্য)। আর এই তিনটি নামেই আল্লার সাহায্য প্রার্থনা করতে বলা হয়েছে ।

মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ আমাদেরকে সকল প্রকার কুমন্ত্রনা ও শয়তানের ( বিপথগামীদের) কুপ্ররোচনা হতে রক্ষা করুন এ দোয়াই রইল ।

আল্লাহ সকলের সহায় হোন , সকলকে সুপথে আসার তৌফিক দিন , সকলেই আল্লাহ প্রদত্ত বিধানাবলি মেনে নিয়ে নীজের দ্ধিন ও দুনিয়ার মঙ্গল সাধন করুক এ কামনাই রইল ।

আমীন


২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০৬

সনেট কবি বলেছেন: ধর্মহীনরা ইসলামের বিরুদ্ধে অসার কথা বলেই যাচ্ছে। আর যখন ওদের কথার অসারতা ধরে দেওয়া হচ্ছে তখন ওদের মেজাজ বিগড়ে যাচ্ছে। ভাষাগত দিক থেকে ওরা মোটেও ঠিক নেই। আপনার বক্তব্য ওদের মতের অসারতা প্রমাণে যথেষ্ট। বুঝদার লোকদেরকে ওরা এড়িয়ে চলে। আর দূর্বল লোকদের পেলেই ওরা আক্রমন করে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে। ওদের জহাহান্নামে যাওয়ার প্রচেষ্টা যথেষ্ট হাস্যকর।

১১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪২

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: কিছু মনে করবেন না,উদাহারনের জন্য ধর্মের মধ্যে গান টেনে আনতে হল। যারা ছোটকাল থেকে বাউল,ভাটিয়ালি,মারফতি গান শুনে আসছে বৃদ্ধ হ্ওয়ার পরও তাদের সেই গানই ভাল লাগছে। পরবর্তিতে যুবকদের ভন্নি গান তাদের বড়ই বিরক্তিকর মনে হচ্ছে। এভাবে যারা রবিন্দ্র সংগীত,নজরুল সংগীত শুনে আসছে তাদের সেটাই ভাল লাগছে। যার হেমন্ত,মান্নাদের গান শুনে আসছে তাদের ভবিশ্যতেও সেই গান ছাড়া অন্য গানগুলো অযৌক্তিক মনে হচ্ছে। যারা ছায়া ছবির গান শুনছে তাদের সেটাই বেটার মনে হচ্ছে। যারা ড্রাম,গিটারে তৈরী ব্যান্ড এর গান শুনছে তাদের অন্যগুলো হাস্যকর মনে হচ্ছে। এভাবে একধরনের গান অন্য ধরনের গানের লোকের কাছে হাস্যকর মনে হওয়ার কারণটা ভেবেছেন কখনও?

আসলে শৈশব,কৈশর ও যৌবণে মানুষ যেসব কথাবার্তা,নাটক,গান বাজনা,গজল ও গল্প শুনে আসে সেগুলোই মানুষের মেমোরির মধ্যে একভাবে সেট হয়ে সঠিক হয়ে যায়। ব্যতিক্রম আর সে যেন ভাবতেই পারেনা। তাছাড়া মানুষের মেমোরির ধারণ ক্ষমতার জন্য একাক জনের একাকটা বয়স থাকে। যেগুলো ছোটকাল থেকে সেটআপ হয়ে যায়-তারপর সেগুলো অনেকেই আর নতুন করে মাজাঘষা বা সেটআপ দিতে পারেনা। এগুলোতে আমাদের পুরোপুরি দোষ ও হাত নেই-এগুলো বিভিন্ন ধাতুগত,জ্ঞানগত সমাজ,ধর্ম,কালচার ও আইন এর প্রভাবে হয়ে থাকে।

পৃথিবীতে প্রায় ৭০০ কোটি মানুষ-তারমধ্যে প্রায় ১৫০ কোটি মুসলিম-সেটাও আবার বংশগতভাবে মুসলিম। কিন্তু যদি এম সি কিউ এর মাধমে মুসলিম বাছায় করা হয় তাহলে হাতে গোনা কয়জনও থাকবে কিনা সন্ধেয়। কেননা কোন মুসলিমরা ইসলামকে সঠিকভাবে পালনতো করছেই না বরং চরমভাবে তারা ইসলামকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে ও পচাচ্ছে-তবু তারা বলছে আমরা মুসলিম। প্রত্যেক ধর্ম মোটেও ক্ষতিকর নয়। কিন্তু সেগুলোর অর্থ যে শান্তি ও সুখ সেটা আমরা পরিবর্তশীল যুগে পরিবর্তন করে বুঝে নিতে পারিনা-শুধু ভূলবুঝে কেউ জোরে আমিন কেউ আস্তে,কেউ হাত উচু কেউ নিচু,কেউ ৫/৩০ মিনিট আগে আযান কেউ পরে ইত্যাদী!

আসলে প্রত্যেক ধর্ম এমনই পথের সন্ধান দেয় এবং বোঝাতে চায় যেঃ-হালহীন পালহীন কুলকিনারাহীন একটি নৌকায় যাতে পৃথিবীর মানুষ গোলযোগ না করে শান্তিপুর্ণ মিটিং,আলোচনা ও আপোষের মাধমে যাহাতে নিজেরা কারোর ক্ষতি না করে যতটুকু ভাল থাকা যায়-মিলেমিসে প্রত্যেকেই আপন ভাবা যায়-সে জন্যই ঈশ্বরের,ভগবানের ও আল্লার ভয়,ভরসার ও পরকালের কথা বলা হয়েছে ধর্মগুলোতে। সঠিক,সত্য ও সমাধানের জন্য এখানে কোন অলৌকিক শক্তি কখনও মিমাংসা করতে আসছেনা-এজন্য আমাদের মিমাংসা আমাদেরই করতে হবে এটাই স্পষ্ট ও লৌকিক। কিন্তু কোন যুদ্ধ ধংশ ছাড়াই পৃথিবীর মানুষ আলোচনার পর আলোচনায় সেটা যতটুকু সম্ভব করতে পারবে।

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

সনেট কবি বলেছেন: আপনি অনেক কথাই বলেছেন। কিন্তু আমাদের দাবী হলো কোরআন আল্লাহর বাণী এবং কোরআন যে আল্লাহর বাণী সে বিষয়ে আমরা অনেক প্রমাণ উপস্থাপন করেছি। আপনি যদি আমাদের দাবীর সাথে একমত না হন তাহলে আপনার দাবীর যথাযথ প্রমাণ উপস্থাপন করুন। এখানে হয়ত অনেকেই আপনার এমন প্রমাণের অপেক্ষায় রয়েছে। আমরা সবার মতকে সম্মান করি এবং আমরা চাই পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সত্য বেরিয়ে আসুক।

১২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫১

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: প্রত্যেক ধর্মাবলম্বীর কাছেই তাঁর ধর্মগ্রন্থ ঐশীবানী। মহাপবিত্র বিষয়।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:১২

সনেট কবি বলেছেন: তবে কারো দাবীর স্বপক্ষে যথাযথ প্রমাণ থাকলে সে দাবী মেনেনিতে সুবিধা হয়।

১৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৪৪

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: কোরআন নিয়ে অনেক সময় অনেক নেগেটিভ লেখা পাই। একবার একটা লেখায় প্রায় ১২টা পয়েন্ট তুলে ধরেছিল একজন। সাথে সাথে আমি ৪টার উত্তর দিয়েছিলাম জাস্ট উনার উদৃতি থেকেই। পরবর্তীতে বাকি পয়েন্টগুলো নিয়ে আর কখনো ভেবে দেখা হয়নাই। মাঝে মাঝে আমাদের উচিত তাদের কথার জবাব দেওয়া। আমি মনে করি একজন মুসলিম হিসেবে এটা আমাদের দায়িত্বও।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:১২

সনেট কবি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.