নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ ও তাঁর নবি (সা.) নির্দোষ

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩০



মানুষ বলে আল্লাহ যেভাবে নাচায় তারা সেভাবে নাচে কাজেই তাদের দোষ নেই।আল্লাহ বলেছেন তিনি অপরাধীকে দোষী সাব্যস্ত করেই শাস্তি দিবেন। মানুষ আল্লাহ ও তাঁর নবিকে (সা.) বিভিন্নভাবে দোষারফ করে কিন্তু আল্লাহ বলেছেন তিনি ও তাঁর নবি (সা.) সম্পূর্ণ নির্দোষ।আল্লাহ যখন বলেছেন তখন এর যথাযথ প্রমাণ অবশ্য তাঁর নিকট রয়েছে।হাসরের ময়দানে আল্লাহ সবার সব কথার জবাব দিবেন এবং অপরাধের কঠিন শাস্তি দিবেন।তো সে দিন সত্য জেনে কাজ করার সময় থাকবেনা কাজ করতে হবে এখন। কাজেই সিদ্ধন্ত নিতে হবে আল্লাহর কথায় বিশ্বাস করে এখন তাঁর পথে চলা হবে কি না।নাকি এখন আল্লাহর পথে না চলে হাসরের দিন সত্য জেনে খুশী মনে জাহান্নামে যাওয়া হবে। কোনটা সুবুদ্ধির পরিচয়?
আল্লাহ এবং তাঁর নবি (সা.) কিভাবে নির্দোষ সেটা আমি এখনই জানি। সেজন্য আমি তাঁদেরকে দোষারফ করিনা বরং নিজের দোষের জন্য নিজেকে দোষী স্বীকার করে আল্লাহর দরবারে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।ব্লগে কেউ কেউ আল্লাহ ও তাঁর নবির (সা.) দোষ স্বপ্নে দেখে তাঁদের কূৎসা রটনা করছে যদিও তাদের দাবী সঠিক হওয়ার কোন প্রমাণ নেই।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:২৯

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

যাদের নবীদের উপর সুপ্ত জ্ঞান নাই তারা কুৎসা রটনা অপবাদ করেই যাবে

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৩১

সনেট কবি বলেছেন: তাদের বক্তব্য থেকেই তাদের অজ্ঞনতা উপলব্ধি করা যায়।

২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রত্যকেই তার আপনাপন জ্ঞান দ্বারা চালীত!
যদিও সে নিজে মনে করে সে সর্বজ্ঞানী কিন্তু তা সত্য নয়!
এবং সে নিজেও বোঝেনা!
তার সীমাবদ্ধতা দৃশ্যমান অথচ অসীম সত্য নিয়ে তারা অবলীলায়
নিজেদের ভাবনা বা ধারনা দ্বারা চালিত হয়ে তাকে মিথ্যা বলে!

অজ্ঞতাকে উগনোর করো যখন অজ্ঞ ব্যাক্তি নিজের বিশ্বাসে দৃঢ় ঞয় যে শুধূই সেই ঠিক!
কারণ তার হেদায়েতের পথ রুদ্ধ।
আর যে প্রকৃত জ্ঞানার্জন করতে চায়, সত্য খুঁজতে চায় সে তুলনামুলক সত্য বিচারের ক্ষমতা রাখে
সেখানে কিছূ হলেও হতে পারে। অন্যথায় নয়!


২৫ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

সনেট কবি বলেছেন: এ অজ্ঞলোকগুলো তাদের অহেতুক কথা দ্বারা মানুষকে তাঁতিয়ে দিয়ে অশান্তি সৃষ্টি করে।

৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগে হলো এক ধরনের বাজার। এই বাজারে নানান রকমের মানুষ আছে। আবার তাদের ধর্মও হরেক রকম। কাজেই তাদের নানান রকম মতবাদ থাকবেই। এখন আমাদের বুদ্ধি রুচিবোধ দিয়ে ভালো টা গ্রহন করতে হবে। খারাপ টা বর্জন করতে হবে।
কিন্তু ঝগড়া বিবাদ করা যাবে না।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: ঝগড়া বিবাদ সর্বাবস্থায় পরিত্যাজ্য

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: আল্লাহ কি অপরাধের শাস্তি দেবেন?

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: ন্যায় বিচারের স্বার্থে তিনি সব অপরাধের প্রাপ্য শাস্তি প্রদান করবেন।

৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১০

কানিজ রিনা বলেছেন: উৎকৃষ্ট ও নিকৃষ্ট আল্লাহ্ বিচারক, কোরআন
ও মোহাঃ সাঃ আঃ আল্লাহর প্রেরিত এনিয়ে
অবিশ্বাসীরা নিকৃষ্টতার পরিচয় দিয়েগেছে
১৫০০ বছর ধরে। আর আবর্জনার স্তুপে
জমা হয়েছে তাদের প্রচারনা। কারন কোরআন
ও মোহাঃ সাঃ রক্ষার দায়িত্ব একমাত্র আল্লাহর।
এবং রক্ষা হচ্ছেও এজাবৎ কাল। আমরা
প্রতিবাদ করতে পারি শুধু ইমানি দায়িত্বে
আল্লাহ্ বলেছেন অন্যায় করে যে আর সয়
যে উভয় সমান। ধন্যবাদ

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ তাঁর দায়িত্ব পালন করছেন। আমাদেরকেও আমাদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। আর আপনাকে নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়ে ছিলাম দেখেছেন কিনা জানা হলোনা।

৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮

এ.এস বাশার বলেছেন: যারা কুৎসা রটনা করে তারা মনেহয় জ্ঞনের মহা-সমুদ্রে ভাসছে......

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: তাদের নিজেদের সেরকম মনে হয় যদিও আদতে তারা নিত্ন্তই জ্ঞানহীন। আর সেটা তাদের বক্তব্য থেকেই পরিস্কার।

৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন বলেছেন: সবকিছুই আল্লাহর ইচ্ছাধীন। আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত কিছুই ঘটে না। যদি আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত কিছু ঘটতো, তবে যে ঘটাতো সে তার প্রভুর চেয়ে বড় হয়ে যেতো।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: একদম সঠিক কথা বলেছেন।

৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সনেট কবি ভাই,
আমরা সর্বজ্ঞানী নই আমাদের ভুল থাকতে পারে, থাকতে পারে অজ্ঞতাও, তবে না জানা, ভুল, অজ্ঞতা এইসব দোষের কিছু না, কিন্তু নাস্তিকতা আর ধর্মবিদ্বেষ হচ্ছে মানষিক অসুখ - এবনরমাল বিহেভিয়ার । এটি সারবেনা বরং বাড়বে, কারণ পৃথিবীতে এখন শোধরাবার জন্য আর কোনো অবতার আসবেন না, কেয়ামত নিশ্চিত কেয়ামত নজদিক । পরম করুণাময় সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন - আমেন ।

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

সনেট কবি বলেছেন: আমি পূর্বে ফেসবুক ও ব্লগে ওদের যেমন আস্ফালন দেখেছি সেটা এখন অনেক সহনিয় মাত্রায় রয়েছে। সে ক্ষেত্রে ওদের বিপরীত পক্ষের সক্রিয়তা অনেক কাজে লেগেছে। ওদেরকেতো আর ফাঁকা মাঠে গোল দিতে দেওয়া যায়না। সামনে আমি একটা পোষ্ট দিতে চাই ‘ভাগ্যের দায় বিধাতার নয়’ শীরনামে। আমি দেখেছি এতে অনেক কাজ হয়। আগে ওরা আমাদেরকে সর্বদা ধর্মান্ধ বলে গালি দিতো। এখন সেটাও অনেক কমেছে। আমি চাই যে যাই বলুক অযোক্তিক কিছু না বলুক।

৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩০

নতুন বলেছেন: একটা ধমীয় নেতার কাহিনি বলি... দেখি আপনি কোন দোষ খুজে পান কিনা???

অনেক দিন আগের কথা ... কোন এক ধমীয় নেতার সাথে এক গোত্রের লোক প্রতারনা করে... তারা যুদ্ধের আগে ঐ নেতাকে সমথ`নের কথা বলে পরে যুদ্ধের সময় তার বিরুদ্ধে চলে যায়।

পরে ঐ নেতা তাদের এলাকা আক্রমন করে এবং প্রায় ২৫ দিন অবরোধ করে রাখলে পরে তারা আতসম`পন করে।

ধমীয় নেতা আলোচনা করলে তারা দুই পক্ষের মাঝে একজন মধ্যস্তাকারী ঠিক করে..

ঐ ধমীয় নেতা তার তার অনুসারীদের মধ্যে থেকে এক জনকে তাদের বিচারের দায়ীত্ব দেয়...

ঐ মধ্যস্ততাকারী সাজা দিয়েছিলো ঐ গোত্রের মানুষদের<<< সাজা ছিলো.. ৬০০-৯০০ বালেগ পুরুষকে হত্যা করা... এবং ১ জন নারীকে হত্যা করা...বাকি শিশু এবং নারীদের দাস বানানো হয়েছিলো... সবার সম্পত্তি বাজায়পাপ্ত করা হয়েছিলো।

এবং ঐ ধমীয় নেতা বলেছিলো... যে বিচার ঠিক হয়েছে এবং এটাই সৃস্টিকতার মতের সাথেই রায় হয়েছে।

আপনার কি মনে হয় যে একটা গোত্রের ৬০০-৯০০ জন সবাই এতো বড় অপরাধ করেছিলো যাতে একটা গোত্রকে ধংষ করার মতন সাজা দেওয়া যায়?

২৫ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: এ ক্ষেত্রে আপনি একজন রাষ্ট্র নায়ককে খুঁজুন। আমাদের এক হেড স্যার ছিলেন সুপারির ব্যাপারি। তো তাঁর হেড স্যারের আচরণ ও সুপারির বেপারির আচরণ এক রকম ছিলনা। রাষ্ট্র নায়ককে রাষ্ট্র টিকিয়ে রাখার জন্য অনেক কিছুই করতে হয়। এখানে যাদের শাস্তি দেওয়া হয়েছে তারা রাষ্ট্রদ্রোহী ছিল। তাদেরকে দয়া দেখালে হয়ত সে রাষ্ট্রই টিকে থাকতোনা। এমন যদি হয় একলক্ষ লোক বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্য হুমকি। তবে কি তাদেরকে বাঁচিয়ে রাখা হবে না মেরে ফেলা হবে? আমরনা সে সময় ছিলাম না। আমরা সে সময়কার পরিস্থিতির প্রত্যখ্যদর্শী নই। কাজেই আমরা বলতে পারিনা এক্ষেত্রে তিনি দোষ করেছেন। হাসরের মাঠে যখন আপনি আল্লাহকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করবেন তখন তিনি তাঁর নবির (সাঃ) নির্দোষ হওয়ার প্রমাণ উপস্থাপন করবেন এবং তখন আপনি সেটা মেনেও নিবেন যে এ ক্ষেত্রে তিনি নির্দোষ। তবে এখন তাঁকে দোষী মনে করে সত্য বিমুখ থাকলেতো আপনি কাজের কাজটা করে যেতে পারবেন না।
রাজনীতির ক্ষেত্রে ন্যায় নীতির আগে স্থান পায় প্রয়োজন। যে ন্যায়-নীতি করলে আপনার রাষ্ট্রটাই থাকেনা আপনার সে ন্যায়-নীতির দরকার কি? এ ক্ষেত্রে নিষ্ঠুর না হয়ে উপায় নেই।

১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪২

নতুন বলেছেন: :) যারা ঐ গোত্র প্রধান ছিলেন বা সেনাপতি, নেতা বা পরিকল্পনায় ছিলেন তারা অবশ্যই ৬০০ জন ছিলেন না।

একজন সেনাপতি হুকুম দেয় যুদ্ধের তার সাজা কিন্তু যেই সেনা যুদ্ধ করে তার সমান না।

যেই সেনা হত্যা/ধষ`ন/যখম/লুট করে তার সেই পরিমানে সাজা হয়... হত্যা/ধষ`ন না করলে শুধুই লুটপাটের জন্য অবশ্যই মৃত্যুদন্ড আপনি দেবেন না।

আর যদি আপনি মনে করেন যে এই ১২-১৪ বছরের ছেলে যারা বালেগ হয়েছে তারা আপনার রাস্টের জন্য হুমকি তাদের মৃত্যুদন্ড আপনি দিতেই পারেন......

কিন্তু এটা কি সঠিক বিচার কিনা.... সেটাই এখানে প্রশ্ন..... আমরা হিটলার/ইয়াহিয়ার কথা ভাবছিনা....

হিটলার অবশ্যই ইহুদী নিধনেরই চেস্টা করেছিলেন.... এখানে ইহুদী একটা গোত্রকে পুরো ধংষের কাহিনি দেখছি।

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: ক্ষুদিরামকে ব্রিটিস ফাঁসি দিয়ে ছিল। অনেক সময় কিশোররাও জঘণ্য হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় নেতা না বলে রাষ্ট্র নায়ক বলুন। পরিস্থিতি অনুযায়ী রাষ্ট্র নায়ক প্রয়োজন মনে করেছেন বলে সেটা করেছেন। আর তিনি যা করেছেন রাষ্ট্রের স্বার্থে করেছেন। যেখানে তাঁকে বাইরের শত্রু সামাল দিতে হচ্ছে সেখানে ভিতরে শত্রু থাকলেতো মুশকিল। মনে করুন বাংলাদেশ বাইরের শত্রু দ্বারা আক্রান্ত হলো তখন ঘরের শত্রু তাদের সাথে যোগ দিল তখন রাষ্ট্র টিকিয়ে রাখার স্বার্থে রাষ্ট্র নায়ক হিসেবে আপনি কি করতেন? হজরত ওসমান এমন দয়া দেখাতে গিয়েইতো শহীদ হলেন। তিনি যদি সময় মত বিদ্রোহীদের কচুকাটা করতেন তাহলে হয়ত তাঁকে শহীদ হতে হতো না। কাজেই এসব ক্ষেত্রে রাষ্ট্র নায়ক ও ধর্মীয় প্রধানকে আলাদা অবস্থান থেকে বিবেচনা করতে হবে।

১১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৫২

নিভৃতেনৈঃশব্দে বলেছেন: @নতুন, আপনি মহা পুরোনো প্যাচাল নিয়ে যে আসলেন, তো পুরো ঘটনা জানেনতো বনু কুরাইজার ?Deuteronomy -র নিয়ম নীতিগুলো পড়া আছেতো ? একটু পড়ুন I না পড়ে এগুলো নিয়ে কথা বলতে চাইলেতো মুশকিল !

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: বনু কোরায়জা মদীনা রাষ্ট্রের জন্য সুস্পষ্ট হুমকী ছিল।

১২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:০৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: স্ববিরোধী কথা বলায় আপানাদের জুড়ি নেই। একজন বলছেন সবকিছুই আল্লাহর ইচ্ছাধীন। আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত কিছুই ঘটে না। যদি আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত কিছু ঘটতো, তবে যে ঘটাতো সে তার প্রভুর চেয়ে বড় হয়ে যেতো। কবি বলছেন একদম সঠিক কথা বলেছেন। আবার কবি আমাকে বলছেন ন্যায় বিচারের স্বার্থে তিনি সব অপরাধের প্রাপ্য শাস্তি প্রদান করবেন। আল্লাহর ইচ্ছাতেই
তো সব ঘটে আবার তিনি কেন শাস্তি দেবেন? ইশ্বর যদি সত্যিই থেকে থাকেন তাহলে আপনাদের খবর আছে।

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৩৩

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহর ইচ্ছা ছাড়া কিছু হয়না বিধায় হওয়ার স্বার্থে ভাল বা মন্দ ইচ্ছার সাথে আল্লাহর ইচ্ছা যুক্ত হওয়া ছাড়া উপায় নেই; কাজেই ভাল বা মন্দ ইচ্ছা যার দায়টা পরিস্কার তার। আপনি দান করার ইচ্ছা করলেন তার সাথে আল্লাহর ইচ্ছা যুক্ত হলো আবার আপনি খুন করার ইচ্ছা করলেন তার সাথে আল্লাহর ইচ্ছা যুক্ত হলো। আপনি খুন করার ইচ্ছা না করলে খুনতো হতো না। কাজেই আপনার ইচ্ছার কারণে খুনটা হলো সে জন্য আপনার দায়। মন্দকাজে আল্লাহর ইচ্ছা যুক্ত না হলে আপনার ইচ্ছার স্বাধীণতা থাকলনা। তাতে আপনি যন্ত্র হয়ে গেলেন। কাজেই আল্লাহর ইচ্ছা কার্য ব্যবস্থাগত আর আপননার ইচ্ছা কার্য সম্পাদনে দরকার হয়। আবার অনেক সময় অন্য কারণে আপনার ইচ্ছার সাথে আল্লাহর ইচ্ছা যুক্ত হয়না। সেটা হয়ত তৃতীয় কারো বিপরীত ইচ্ছার কারণে। এসব সহজ জিনিস কেন যে বুঝেন না।

১৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: হেঁয়ালি মার্কা বিশ্লেষন। লেখা আছে সবার বোঝার জন্য সহজ করে দিয়েছি, আবার এরা খুজে পাচ্ছে রূপক।

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:০৩

সনেট কবি বলেছেন: বিষয়টা সহজ কিন্তু মাথা না খাটালে সহজটাও কঠিন হয়ে যায়। সহজ বিষয় বলে এক এ প্লাসের ছেলে ধর্ম আর তেমন পড়েনি। অবশেষে সে ধর্মে ফেল করে বসল।

১৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ক্ষুদিরামকে ব্রিটিস ফাঁসি দিয়ে ছিল। অনেক সময় কিশোররাও জঘণ্য হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় নেতা না বলে রাষ্ট্র নায়ক বলুন। পরিস্থিতি অনুযায়ী রাষ্ট্র নায়ক প্রয়োজন মনে করেছেন বলে সেটা করেছেন। আর তিনি যা করেছেন রাষ্ট্রের স্বার্থে করেছেন। যেখানে তাঁকে বাইরের শত্রু সামাল দিতে হচ্ছে সেখানে ভিতরে শত্রু থাকলেতো মুশকিল। মনে করুন বাংলাদেশ বাইরের শত্রু দ্বারা আক্রান্ত হলো তখন ঘরের শত্রু তাদের সাথে যোগ দিল তখন রাষ্ট্র টিকিয়ে রাখার স্বার্থে রাষ্ট্র নায়ক হিসেবে আপনি কি করতেন? হজরত ওসমান এমন দয়া দেখাতে গিয়েইতো শহীদ হলেন। তিনি যদি সময় মত বিদ্রোহীদের কচুকাটা করতেন তাহলে হয়ত তাঁকে শহীদ হতে হতো না। কাজেই এসব ক্ষেত্রে রাষ্ট্র নায়ক ও ধর্মীয় প্রধানকে আলাদা অবস্থান থেকে বিবেচনা করতে হবে।

রাজনিতিক কারনে রাস্ট এমন কাজ করতেই পারে..... তেমন হাজারো উদাহরন দুনিয়াতে আছে... রাস্ট কচুকাটা করতে পারে...

মহাবিশ্বের সৃস্টিকতার প্রেরিত রাসুল কচুকাটা করতে পারেনা..... তিনি ন্যায় বিচার প্রতিস্টা করতেই এসেছেন। ন্যায় বিচার আর রাস্টের সাথে` ১৩-১৪ বছরের ছেলেকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া ঠিক না।

কিন্তু প্রশ্ন হলো সেটা কি ন্যায় বিচার কি না? একজন বালেগ কিশোর ১৩-১৪ বছর বয়স যে ঐ দলে ছিলো তাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া ন্যায় কিনা?


নিভৃতেনৈঃশব্দে বলেছেন: @নতুন, আপনি মহা পুরোনো প্যাচাল নিয়ে যে আসলেন, তো পুরো ঘটনা জানেনতো বনু কুরাইজার ?Deuteronomy -র নিয়ম নীতিগুলো পড়া আছেতো ? একটু পড়ুন I না পড়ে এগুলো নিয়ে কথা বলতে চাইলেতো মুশকিল !

@নিভৃতেনৈঃশব্দে<< বিভিন্ন বইতে বিভিন্ন নিয়ম অবশ্যই থাকতে পারে..... সেই বইতে যদি ১৩-১৪ বছরের বাচ্চাকে হত্যা সহী বলে আপনি মেনে নেন.... তবে ঐ বইতে যদি মূতিপুজা/শিরিকি কিছু থাকে তবে সেটাও তো সহী হবে তাই না?

আপনি ঐ বইয়ের ১টা নিয়ম সহী বলে মানবেন.... বাকিটা মানবেন না এটা কেমন কথা??

রাসুল সা: এসেছেন সহী জিনিস প্রতিস্ঠা করতে.... ১৩-১৪ বছরের ছেলেদের হত্যা করা কোন নিয়মেই নৈতিক হতে পারেনা।

এটা প্রতিহিংসা মুলক... ততকালিন সময়ে বাকিদের মনে ভয় সৃস্টির জন্যই এমন হত্যা করা হয়েছিলো যাতে বাকি কেউ এই রকমের কাজ না করে.... ক্ষমতা প্রদশ`নই ছিলো উদ্দেশ্য....

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

সনেট কবি বলেছেন: তারা যদি ঐ বয়সেই বয়ঃপ্রাপ্ত হয় তবে আর কি করা। তা’ছাড়া ইহুদী জাতি উন্নত মগজের অধিকারী। তাদের শত্রুতা সামাল দেওয়া তিনি কঠিন মনে করেছেন। সে জন্য অপরাধ অনুযায়ী তাদের প্রাপ্য মৃত্যু দন্ড আর মউকুফ করা হয়নি। আর তাদের কারো বয়স ১৩-১৪ ছিল এমন কথা আমি প্রথম শুনলাম। আমি জানি তারা বয়প্রাপ্ত ছিল।

১৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯

নিভৃতেনৈঃশব্দে বলেছেন: @ নতুন, নিয়ম নীতিগুলো যা বনু কুরাইজার ঘটনার সাথে সম্পর্কিত সেগুলোর কথাই কিন্তু বলেছিলাম
ওআচ্ছা আরেকটা কথা তখন বলতে ভুলে গেছি, "প্রেজেন্টিজম" বলতে একটা ব্যাপার আছে কন্টেম্পরারি সোশ্যাল এনালাইসিসে | সেটা নিয়ে আপনি একটু পড়াশোনা করতে পারেন মনে হচ্ছে I তাহলে আপনার এই কথা বার্তা বলার আগে হয়তো আরেকটু চিন্তা করতে ইচ্চে হতেও পারে I

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

সনেট কবি বলেছেন: এখানে বিবেচনাগত পার্থক্য বিদ্যমান। একজনের দৃষ্টিতে একটা কাজ সঠিক আর আরেক জনের দৃষ্টিতে সে কাজ বেঠিক। এটাকে মতভেদ বলে।

১৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১১

এভো বলেছেন: পরিস্থিতি অনুযায়ী রাষ্ট্র নায়ক প্রয়োজন মনে করেছেন বলে সেটা করেছেন। আর তিনি যা করেছেন রাষ্ট্রের স্বার্থে করেছেন

মদিনা সেই সময় তো রাষ্ট্র ছিল না , ঐ সময়ে ১০% এর কম মানুষ মুসলমান ছিল । মুসলমানদের ঐ কমোনিটিটা একটা গোত্র ছিল
তবে স্বায়ত্ব শাশিত মদিনা সনদ স্বাক্ষর হওয়ার পরে ।
বঙ্গবন্ধুর হত্যার মিশনে সাধারন সৈন্য সহ ২/৩ শত জন জরিত ছিল , কিন্তু বিচার করা হয়েছে মাত্র ১৫ জনের , হুকুমের আসামি , পরিকল্পনা কারি , ষড়যন্ত্রকারি হিসাবে এবং বাকি সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
১৯৭১ সালে প্রায় নববই হাজার পাকিস্থানি সৈন্য বন্ধি হয়েছিল , তার মধ্যে ১৯৩ জনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ অপরাধের অভিযোগ আনা হয় ।
১৯৭১ সালে ৩০ থেকে ৪০ হাজার রাজাকার ছিল কিন্তু সবার বিরুদ্ধে যুদ্ধ অপরাধের মামলা হয় নি শুধু অপরাধি হুকুমের আসামিরা ছাড়া ।
২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় কয়েক লক্ষ জার্মান সৈন্য হত্যাকান্ড করেছিল কিন্তু বিচারের আওতায় এসেছে মাত্র ২/৩ শত জন ।

বনু কুরাইজা গোত্রের নেতৃত্ব স্থানিয় কয়েক জন বিশ্বাষ ঘাতকতার সাথে যুক্ত ছিল , তারা ছিল পরিকল্পনা কারি এবং হুকুমের আসামি । গুটি কয়েক জনের কার্জ কলাপের কারনে গোটা কমোনিটিকে কেন হত্যা করা হোল এর কোন সদ উত্তর আমি পাইনি এবং আমাকে যখন কেহ এই প্রশ্ন করেছে , তখন তার কোন উত্তর দিতে পারিনি ।

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: একই অপরাধ সবাই করলে শাস্তিতো একই হবে। এতকাল পরে এসে অমুক অপরাধ করেনি, তমুক অপরাধ করেনি, শাস্তি দেওয়া অহেতুক হয়েছে সেটা কেমন করে বলা যায়? আর নিরপরাধ লোকদেরকে কেনইবা শাস্তি দেওয়া হবে? আর সেটা লোকে কেনইবা মেনে নিবে? আর যিনি এমন করবেন তাকেইবা লোকে কেন মানবে। যা করা হয়েছে তা সঠিক করা হয়েছিল বলেই এর বিরুপ প্রতিক্রিয়া সরূপ সে শাসককে নাগরিকগণ প্রত্যাখ্যান করেননি। আর মদীনা রাষ্ট্র ছিলনা এ নতুন কথা আপনি কোথায় পেলেন?

১৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

নতুন বলেছেন: নিভৃতেনৈঃশব্দে বলেছেন: @ নতুন, নিয়ম নীতিগুলো যা বনু কুরাইজার ঘটনার সাথে সম্পর্কিত সেগুলোর কথাই কিন্তু বলেছিলাম
ওআচ্ছা আরেকটা কথা তখন বলতে ভুলে গেছি, "প্রেজেন্টিজম" বলতে একটা ব্যাপার আছে কন্টেম্পরারি সোশ্যাল এনালাইসিসে | সেটা নিয়ে আপনি একটু পড়াশোনা করতে পারেন মনে হচ্ছে I তাহলে আপনার এই কথা বার্তা বলার আগে হয়তো আরেকটু চিন্তা করতে ইচ্চে হতেও পারে I


যদি আপনি ইসলামকের সমালোচনা প্রেজেন্টিজম এর দোহাই দিয়ে বন্ধ করতে চান তবে আরেকটা প্রশ্ন আসবে সেটা হলো ইসলামকি তাহলে ঐ সময়ের জন্যই প্রযোজ্য ছিলো? যদি থাকে তবে সেই সময়ের নিয়মে সেই সময়ে করা কাজ ঠিকই আছে।

তাহলে আপনি হয়তো বাল্য বিবাহকে মেনে নিতে পারবেন...কারন তখন সেটা কেউ খারাপ ভাবতো না...আমাদের নানী/দাদীরাও অনেকেই ১২-১৪ বছরে বা আগে বিয়ে হয়েছিলো। ..... কিন্তু এখন বত`মানে ভাবে বাল্যবিবাহ সেবাই নেগেটিভ ভাবেই দেখে...

কিন্তু ১৩-১৪ বছরের বালকে হত্যা এটা সব সময়েই হত্যা... ন্যায় বিচার মনে হয় কখনো ছিলো না।

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১০

সনেট কবি বলেছেন: তালাকের বিধানে মাসিকের কথা আছে। বিবাহের সামান্য পরেও তালাক হতে পারে। কাজেই বিয়ে হবে তার যার মাসিক হয়। মাসিকের আগে বিয়ে হবে তবে দৈহিক সম্পর্ক হবে মাসিকের পর। বাল্য বিবাহ ফরজ নয়, শুধুই জায়েজ। ভাল মনে না করলে করবেনা। আর জায়েজ থাকা এখনো সঙ্গত। বেশী পছন্দ হলে ধর্ষণ করে মেরে ফেলার চেয়ে বিয়ে করে বউ করে রাখা ভাল। আর বিয়ে করার পর মাসিক হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। তিনি প্রভাবশালী ছিলেন। মেয়ের বাবা না করতে পারেননি। বিয়ে করেছেন কিন্তু যাকে বিয়ে করেছেন তিনি তাঁর ইপর খুশী ছিলেন। কাজেই এ ক্ষেত্রে তিনি মডেল হয়েছেন। আর তা’ হলো প্রভাবের জোরে এমন করলেও সেই মেয়েটির শারিরিক ও মানসিক ক্ষতি যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

১৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

নতুন বলেছেন: আমি বাল্য বিবাহের ব্যপারে কিছু বলিনাই। ওটা ঐ সময়ে সামাজিক ভাবে প্রচলিত ছিল...

এমনকি আমাদের দাদী/নানীরাও বাল্যবিবাহ করেছিলেন....

আপনি উপরের ১৩-১৪ বছরের বালেগ ছেলেদের হত্যা করার বিষয়টা জায়েজ বলুন....

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭

সনেট কবি বলেছেন: ওখানে কারো বয়স ১৩-১৪ ছিল সেটা আপনার কাছ থেকে প্রথম শুনলাম। আমরা জানি অপ্রাপ্ত বয়স্কদের হত্যা করা হয়নি।

১৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

নতুন বলেছেন: বনু কুরাইজা খন্দকের যুদ্ধে অবশ্যই বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলো.....

কিন্তু তারা কি কোন মুসলমানকে হত্যা করেছিলো?

তারা কি মুসলমানদের সাথে যুদ্ধ করেছিলো?

তারা চুক্তি ভঙ্গ করে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যাবার যড়যন্ত করেছিলো....তারা অবশ্যই বিপদজনক হতে পারতো...আরো বিরাট ক্ষতি হতে পারতো....

কিন্তু তাই বলে... একটা পুরো গোত্রের সকল পুরুষ... যারা বালেগ ছিলো.. তাদের হত্যা করা অবশ্যই আপনাকে বিচারের ভার দিলেও আপনি মনে হয় না করবেন।

এটা ছিলো পুরাই প্রতিহিংসামুলক... দৃস্টান্তমুলক....এবং ভবিশ্যতে যেন এরা কোন ঝামেলা করতে না পারে তাই পুরো গোত্রকে মুছে দেওর জন্য করেছে।

এটা যদি ঐ গোত্রের নেতাদের মৃত্যুদন্ড দিতো তবে কেউই প্রশ্ন তুলতো না....কিন্তু যেই ১৩-১৪ বছরের ছেলেরা যারা মুসলমানদের উপরে অস্র ধরেনাই....কোন মুসলমানকে হত্যা করেনাই.... শুধুই ঐ গোত্রের হবার জন্য হত্যাকারা হয়েছে সেটা আপনি কিভাবে সহী বলবেন?

§7: “Whoever kills a person [unjustly]…it is as though he has killed all mankind. And whoever saves a life, it is as though he had saved all mankind.” (Qur’an, 5:32)

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

সনেট কবি বলেছেন: সে যুদ্ধে শত্রু পক্ষ জিতলে তারা অনেক কিছুই করতো। ৭১ এর যুদ্ধে মুক্তি যোদ্ধারা হারলে তারা হতো বিচ্ছ্ন্নিতা বাদী ও রাষ্ট্র দোহী। আল্লাহ তাদের সবার মনের খবর জানতেন। তিনি যখন তাদের দন্ড অনুমোদন করেছেন। কাজেই এতে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই।

২০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৩

নতুন বলেছেন: ঠিক আছে ১২ বছরের নিচে হরে বালেগ ধরা হয় না।

কিন্তু ১৫ হলে সে অবশ্যই বালেগ...

তাই আমি ১৩-১৪ বলেছি... ধরেন ঐ ৬০০-৯০০ এর মাঝে ১৫ বছরের বালেগও ছিলো।

আপনি কিন্তু যেই ১৫ বছরের ছেলেরা যারা মুসলমানদের উপরে অস্র ধরেনাই....কোন মুসলমানকে হত্যা করেনাই.... শুধুই ঐ গোত্রের হবার জন্য হত্যাকারা হয়েছে সেটা আপনি কিভাবে সহী বলবেন?

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:১৩

সনেট কবি বলেছেন: তারা যে গুলো করেনাই বলে আপনি বলেছেন তারা আসলেই সে গুলো করেনাই সেটা এখন বলা যাচ্ছেনা। সবচেয়ে বড় কথা আল্টলাহর জ্ঞানের বাইরে কোন কিছু হবার নয়। যেহেতু দন্ড কার্যকরে আল্লাহর অনুমোদন ছিল সেহেতু এটা পরিস্কার ছিল যে তাদের উপর দন্ড প্রদান সঠিক ছিল।
মহানবি (সঃ) যতটা সময়ে একটা সম্রাজ্য স্থাপনে সক্ষম হয়েছেন ততটা সময়ে এমন সাফল্য বিরল ঘটনা। আমার মনে হয় বনু কোরায়জার উপর কঠোর না হলে হয়ত তাঁর রাজনৈতিক সাফল্য ব্যহত হতো। রাজনীতির ক্ষেত্রে তাঁর সিদ্ধান্ত সকল ক্ষেত্রে সঠিক ছিল বলেই আমার মনে হয়েছে। যদিও তাতে কূচক্রিরা ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়েছে।
ক্ষমতার জন্য ইয়াজিদ, আবুল আব্বাস আস সাফফা কি করেছে সেটা আমরা জানি। তারাতো মুসলমানদের উপরই নির্মম হয়েছে। কাজেই যারাই ক্ষমতার পথের কাঁটা হয়েছে কোন কালে কোথাও তাদের রেহাই মিলেনি। সেজন্যই বলেছি রাজনৈতিক নেতা হিসেবে মহানবি (সঃ) কি করেছেন সেটা তাঁর ধর্মীয় নেতার হিসেবের সাথে বরং না মিলানোই ভাল। তাঁর রাষ্ট্র নায়ক হওয়া তাঁর আদর্শ প্রচারে বেশ কাজে লেগেছে। ক্ষমতার জন্য আওরঙ্গজেব কি করেছে সেটাও আমরা জানি। আর সেটা না করলে সে সম্রাট হতোনা সেটাও আমরা বুঝি। আওরঙ্গজেব যা করেছে তা’ তার নিজ ভাইদের সাথে করেছে। আর আপনি পড়েছেন সামান্য বানু কোরায়জার বালকদের নিয়ে। আমার মা আমাদেরকে এসব ইতিহাস শুনিয়েছেন আমাদের বাল্য কালে তখনও এসব আমাদের নিকট দোষের মনে হয়নি আর এখনও দোষের মনে হয়না। কারণ রাজনীতিতে বেশী ভাল হতে হয়না। বরং যখন যেটা করা লাগে সেটাই করতে হয়।

২১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: তারা যে গুলো করেনাই বলে আপনি বলেছেন তারা আসলেই সে গুলো করেনাই সেটা এখন বলা যাচ্ছেনা। সবচেয়ে বড় কথা আল্টলাহর জ্ঞানের বাইরে কোন কিছু হবার নয়। যেহেতু দন্ড কার্যকরে আল্লাহর অনুমোদন ছিল সেহেতু এটা পরিস্কার ছিল যে তাদের উপর দন্ড প্রদান সঠিক ছিল।

অবশ্যই একটা ধারনা পেতে পারেন<<<

খন্দকের যুদ্ধে কতজন মুসলমান নিহত হয়েছিলো? <বানু কোরায়জারা মুসলমানের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিলো কিনা এটা আপনি খুজে পাবেন না??? :)

এখন শুধু বিশ্বাস ঘাতকতার জন্য ৬০০-৯০০ মানুষ হত্যাকে আপনি মেনে নেবেন ???

ক্ষমতার জন্য ইয়াজিদ, আবুল আব্বাস আস সাফফা কি করেছে সেটা আমরা জানি। তারাতো মুসলমানদের উপরই নির্মম হয়েছে। কাজেই যারাই ক্ষমতার পথের কাঁটা হয়েছে কোন কালে কোথাও তাদের রেহাই মিলেনি। সেজন্যই বলেছি রাজনৈতিক নেতা হিসেবে মহানবি (সঃ) কি করেছেন সেটা তাঁর ধর্মীয় নেতার হিসেবের সাথে বরং না মিলানোই ভাল।

আপনি এখন রাজনিতিক কাজ হিসেবে এই বিচারকে মানবেন.... তার মানে ধমীয় নেতা রাসুল সা: এর বিচার এই বিচারের সাথে যায় না সেটা আপনি মেনে নিচ্ছেন :)

আওরঙ্গজেব যা করেছে তা’ তার নিজ ভাইদেরসাথে করেছে। আর আপনি পড়েছেন সামান্য বানু কোরায়জার বালকদের নিয়ে।


অন্যায় অবশ্যই অন্যায়.... সেটা ভাই এর সাথে হোক বা অন্য কারুর সাথে হউক।

কারণ রাজনীতিতে বেশী ভাল হতে হয়না। বরং যখন যেটা করা লাগে সেটাই করতে হয়।

তার মানে রাজনিতিতে ন্যায় বিচার না করলেও চলে?

২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫২

সনেট কবি বলেছেন: কথায় বলে সত্য তিক্ত হলে বলতে নেই। নীতি নৈতিকতা সবই মানুষের মঙ্গলের জন্য। আর সে জন্য যদি মহা অমঙ্গল হয় তবে সেটা অবশ্য পরিত্যাজ্য। বনু কোরায়জাকে ছাড় দিলে মদীনা রাষ্ট্রের মহা ক্ষতি হতো বলেই আমার বিশ্বাস। বিশেষ করে ইহুদীরা একবার সেখানকার রাজনীতি নিয়ন্ত্রনের সুযোগ পেলে আমরা হয়ত ইহুদী মার্কা একটা ইসলামই পেতাম। এখন তো দেখছেন ওরা কিভাবে সারা বিশ্ব চালাচ্ছে। সুযোগ পেলে ওরা ওদের মতই করে নেয়। তখনও ওরা সুযোগ পেলে ইসলাম নয় বরং ইসলামের নামে আমরা একটা আপগ্রেড ইহুদী ধর্ম পেতাম কিন্তু সেটা আল্লাহর ইচ্ছা ছিলনা। আর আপনি যা বলছেন রাজনীতিতে এসব ডালভাত। রাজনীতি সব সময় প্রয়োজনকে বেশী গুরুত্ব প্রদান করে। প্রয়োজনের বাইরে অন্য কিছু রাজনীতিতে গৌণ।

২২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:২২

নতুন বলেছেন: এই তো আসল কথা বলছেন....

সেই সময় ক্ষমতা দেখানোর জন্য এই ভাবে ৬০০-৯০০ মানুষকে হত্যা করা হয়েছিলো....

ন্যায় বিচার... ভুয়া কথা... আগে ক্ষমতা তারপরে ন্যায় বিচার... :)

আপনি কিন্তু মেনে নিচ্ছেন যে এই হত্যা দরকার ছিলো.... তাই এটা ঠিক... ন্যায় বিচার করাার ভাবনা মাথায় রেখে ঐ বিচার করা হয়নি... :)

ভালো থাকবেন.... এই রকমের অনেক কিছুই ইসলামে আছে...

২৭ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৭:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: অপরাধীকে শাস্তি দেওয়া অবশ্যই ন্যায় বিচার। যারা দন্ড পেয়েছে তাদের কেউ কেউ অপরাধী নয় সেটা আপনার ধারনা। কিন্তু বাস্তবে আপনার কথা সঠিক হওয়ার কোন প্রমাণ নেই।

২৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

এ আর ১৫ বলেছেন: কোরানের একটা আয়াতের রেফারেন্সটা ভুলে গেছি --- টেক্সটা এমন --- নিষিদ্ধ মাস পার হলে , কাফেরদের যেখানে পাও খতম কর , ইত্যাদি । জানিনা এই আয়াতটা বনু কুরাইজাদের অবরোধ করে রাখার সময় নাজিল হয়েছিল কিনা , যদি হয় , বনু কুরাইজাদের উপর নির্যাতন আল্লাহর হুকুম অনুযায়ি হয়েছে , এখানে নবি রসুল (সা: )কে কোন দোষারপ করা যাবে না । যদি বলা হয় আল্লাহ কেন এমন কঠোর হলেন , তাহোলে এই ধরনের আল্লাহর গজব আমরা পাই হুদ জাতীর উপর , যেখানে পাপি হুদ জাতীর সবাইকে ধবংস করা হয়েছিল ।
কুরাইশদের সাথে রসুল (সা: ) এত গুলো যুদ্ধ হোল এবং যখন চুরান্ত ভাবে মক্কা বিজয় হোল , তখন তো রসুল (সা: ) তাদের কচুকাটা করে ফেলতে পারতেন , যেমন টি করেছিলেন বনু কুরাইজাদের সাথে কিন্তু তিনি তো সেটা করেন নি বা আল্লাহর কাছে থেকে সে ধরনের কোন নির্দেশ আসেনি । ধন্যবাদ

২৭ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: মক্কার ক্ষেত্রে সেটা ঘটেনি যেটা বনু কোরায়জার ক্ষেত্রে ঘটেছে। আমারো মনে হয়েছে তাদেরকে আলগা দিলে মুসলিম ক্ষমতায়নে বিশেষ অসুবিধা হতো। কাজেই তাদের বিষয়ে যা করা হয়েছে সেটা শৃঙ্খলার স্বার্থে করা হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.