নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এসো---ছোঁও--- সম্পূর্ণ পাথর হয়ে গেছি কিনা দেখো।

স্পর্শিয়া

স্পর্শিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাথরকুঁচির জীবনের দ্বিতীয় অধ্যায়ের আগের অংশটুকু

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭


দ্বিতীয় জীবন -১ম পর্ব
আমি পাথরকুঁচির গল্পটা লিখবো। খুব ধীরে , সময় নিয়ে। তড়িঘড়ি করতে গেলে আমার খুব কষ্ট হবে । প্রথম জীবনের স্মৃতিটা আমাকে কাঁদাবে। চোখে ঝরবে অবিরল ধারায় অশ্রু। আমার এই একটা মাত্র জীবিত চোখ এত ধকল সইতে পারবেনা।

যদি কেউ কখনও আমার এই লেখাটা পড়ে। মানে খুব হেলাফেলায় বা খুব মন দিয়ে। তবে এ জায়গাটিতে এসে সে যত বড় অমনোযোগী বা বিরক্ত পাঠক হোক না কেনো ঠিক ঠিক বুঝে যাবে এ গল্পের নায়িকা এবং লেখিকা একই ব্যাক্তি। আর সেটা আমি। হ্যাঁ এটা আমার গল্প এবং আমিই সেটা লিখতে চাই। যদি কখনও কেউ নাও পড়ে তবুও আমি নিজের জন্য লিখবো। নিজের জন্য আমাকে লিখতে হবে। ডক্টর প্যাট্রেসিয়া আমাকে বলেছেন আমার কাউন্সেলরের কথা শোনা উচিৎ আর আমার এই দ্বিতীয় জীবন নিয়ে সকল হতাশা ঝেড়ে ফেলে সামনে এগিয়ে যাবার জন্য কাউন্সেলর আমাকে সর্বদা যা কিছু উপদেশ দেন তার মধ্যে এই গল্প লেখার আইডিয়াও ছিলো।

কিন্তু তার কথাটা আমার কাছে খুব হাস্যকর লেগেছে। আমি কি গল্পকার নাকি লেখক নাকি কবি বা সাহিত্যিক যে চাইলেই লিখে ফেলতে পারবো? সে কথা উনাকে বলতে উনি এ্যানা ফ্রাঙ্কের কথা বলেছিলেন। এ্যানা ফ্রাঙ্কের ডায়েরি, যা বহু ভাষায় অনূদিত হয়েছে এবং অসংখ্য পাঠকের অশ্রু ঝরিয়েছে। ১৯৪২ এর বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে এই ছোট মেয়েটি তার পরিবারসহ দখলদার বাহিনীর হাত হতে রক্ষা পেতে আত্মগোপন করে। ১৩ বছরের জন্মদিনে পাওয়া ডায়েরীতেই লেখা শুরু করে তার দিনপঞ্জী। দিনের পর দিন তার আবদ্ধ জীবনের দুঃসহ দিনগুলো লিখে গেছে সে তার ডায়েরীর পাতায়। ডায়রীটা পড়লে মনে হয় সেই সব দৃশ্যগুলি চোখের সামনে দেখছি।

উনি আমাকে এ্যানা ফ্রাঙ্কের ডায়েরীটা পড়তে দিয়েছিলেন। ডায়েরীটা পড়বার পর থেকে মাঝে মাঝেই আমার নিজেকে ঐ ডায়েরীর কিশোরী এ্যানা ফ্রাঙ্ক মনে হয়। মনে মনে হিসেব কষি, এ্যানা ফ্রাঙ্কের চাইতে আমি ঠিকঠাক কয় বছরের বড়? বা সে আমার চাইতে ঠিক কয় বছরের ছোট ছিলো? অবাক লাগে আমার থেকে মাত্র তিন বছরের ছোট হয়েও সে কি অসাধারণ করেই না মনের ভাব প্রকাশ করতে পেরেছিলো। সে তার হতাশা,ক্ষোভ, দুঃখ, ভালোবাসা বা চারপাশের অভিজ্ঞতার এক নিঁখুত বর্ণনা একেছে। যা আমি কখনই পারবোনা। আমার অনুভুতিকে আমি ঠিকঠাক ভাষায় আনতে পারিনা।

তবুও সৃস্টিকর্তার প্রতি আমি এতকিছুর পরেও কৃতজ্ঞ যে উনি আমাকে আমার এই দ্বিতীয় জীবনটা বহন করে যাবার জন্য একটা চোখ এখনও অক্ষত রেখেছেন। আর এক চোখের আলো কখনও ফিরবেনা আমার । সব কিছু যেন মেপে মেপে দুভাগ করে দিয়েছেন তিনি। অর্ধেক জীবন, অর্ধেক দৃষ্টি। তবে অর্ধেক সৌন্দর্য্য বলে আসলে মানুষের কিছু নেই তা শুধু একটাবারই আমার বিভৎস্য কদাকার অর্ধেক চেহারার দিকে তাকিয়ে আমি বুঝে গিয়েছি তাই আমি আর কোনোদিন আয়না দেখিনা।

আয়না ছাড়াও মানুষ চলতে পারে। চুল আঁচড়াতে পারে, খেতে পারে।চুপচাপ বসে অতীতের কথা ভাবতে পারে। আসলে মানুষ পারেনা এমন কিছু নেই। জীবন এক আশ্চর্য্য অধ্যায়। এক সেকেন্ডের পর কোথা থেকে সে কোথায় নিয়ে যেতে পারে তা কেউই কখনও আঁচ করতে পারেনা।

আমিও বুঝিনি সেদিন যে আমার আজন্ম পরিচিত বাড়ির সরু গলিটিতেই ওৎ পেতে বসে আছে কোনো দানব। মানবরূপী দানব। এক সেকেন্ডেই যে আমাকে টেনে নামালো আমার জীবনের দ্বিতীয় অধ্যায়ে...দূর্বিসহ দ্বিতীয় অধ্যায়। অথচ তার মিনিট কয়েক আগেও আনন্দ উচ্ছল প্রজাপতির মত প্রিয় বান্ধবী রুনুর বিয়ের আসরে উড়ে উড়ে কেটেছিলো কিছু অভূতপূর্ব মুহুর্ত। অনেক ভেবে ভেবে দেখেছি আমি আমার আঠেরো বছরের জীবনে সেই সময়টুকুই ছিলো সবচাইতে আনন্দের এবং ঠিক তার পরবর্তী মুহুর্তটুকুই ছিলো সবচেয়ে বেদনাময়।

মায়ের বিয়ের লাল টুকটুকে শাড়িটা পরেই রুনুর বিয়েতে গিয়েছিলাম সেদিন। মা অনেক নিষেধ করেছিলো। কুমারী মেয়েদের নাকি বিয়ের শাড়ি পরতে নেই। আমি কিছুতেই সে নিষেধ শুনছিলাম না। সারাজীবন আমার অন্যায় আবদার মেনে নেবার প্রধান জায়গাটা, সে আমার দাদী। শেষে দাদীর কথায় মাকে রাজী হতে হলো। আমি মায়ের লাল টুকটুকে বিয়ের শাড়িটা পরে চুলে লম্বা বেনী করে বেলী ফুলের মালা জড়িয়ে সেজেছিলাম সেদিন। নিজেকে আয়নায় দেখে নিজেই লজ্জা পাচ্ছিলাম। আমার জীবনের এক সোনালী অতীত সেই স্বল্প সময়ের আনন্দঘন মুহুর্তটুকু।

ঐটুকু আনন্দঘন মুহুর্তের বদলে জানিনা কত দিন এই চির বেদনাময় দীর্ঘ জীবনটা বয়ে নিতে যেতে হবে আমাকে। কবে হবে এ বেদনার অবসান। কিছুই জানিনা আমি। আমি এখনও পুরোপুরি সুস্থ্য হতে পারিনি। কখনও পারবো কিনা জানিনা। আমার কাউন্সেলর বলেছেন, শাররিক সমস্যার চাইতেও নাকি আমি মানষিকভাবে বেশি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছি। আমাকে এসব কাটিয়ে উঠতেই হবে। জীবন হেরে যাবার জন্য নয়। জীবন মানে যুদ্ধ। আমি তার কথা মন দিয়ে শুনি আর মনে মনে হাসি পায় আমার । অট্টহাসি.....

কিন্তু আমি হাসতে পারিনা.....

২য় পর্ব

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আধারে আমি৪২০ বলেছেন: এটা কি আপনার জীবনের গল্প?

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

স্পর্শিয়া বলেছেন: গল্পটা পাথরকুঁচির জীবনের গল্প। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আধারে আমি৪২০।

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: জীবন হেরে যাবার জন্য নয়। জীবন মানে যুদ্ধ।

চরম বাস্তবিক সত্য। অপেক্ষায় থাকলাম পরের পর্বের জন্য।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার।

৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

ডাঃ মারজান বলেছেন: হৃদয় স্পর্শ করে গেলো। ভালো থাকুন।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০১

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ডাঃ মারজান।

৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

জেন রসি বলেছেন: গল্প চমৎকার হচ্ছে। চালিয়ে যান। পরের পর্বের অপেক্ষায় আছি।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৪

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্য।

৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০০

সাহসী সন্তান বলেছেন: সুন্দর গল্প, অনেক ভাল লেগেছে! পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৬

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ সাহসী সন্তান। উৎসাহ দেবার জন্য এবং আমার লেখা পড়বার জন্য।

৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৯

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ১ম পর্বের মতো ২য় পর্বও মুগ্ধাবেশে পাঠ করলুম।গল্প ভালো হচ্ছে।পড়তে পড়তে কিছু প্রশ্নেরও উদয় ঘটছে।
পরের পর্বের প্রতীক্ষায় থাকলাম

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯

স্পর্শিয়া বলেছেন: আমার ভেতরেও অনেক প্রশ্নের সৃষ্টি হয়। বিধাতার কাছে, প্রকৃতির কাছে, আমার আশে পাশের মানুষদের কাছে। সব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া হয়না। পাওয়া যায়না।

৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বেশতো হাত খুলেই লিখছেন! কাউন্সিলর নিশ্ছয়ই খূশি হবেন এই লেখা পড়ে ;)

=p~ =p~ =p~

সাবলীল লেখনি।

---তারপর কি হল????????

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৮

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু। তারপর বলছি, একটু সময় দিন।

৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্পর্শিয়া ,



বেশ বলিষ্ঠ হাতে লেখা গল্পটি স্পর্শ করে গেলো ।
এমনটা লিখেছি প্রথম পর্বের মন্তব্যে ।
অনুমান মিথ্যে হয় নি ।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩৯

স্পর্শিয়া বলেছেন: উৎসাহব্যঞ্জক মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। তবে আমি বলিষ্ঠ লেখক নই। যেভাবে যা অনুভব করি তা লিখতে পারিনা।

৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

সোহাগ বাবু বলেছেন: ভালো লাগল। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১২

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য।

১০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: প্রথম পর্ব সহ পড়লাম। লেখার ভঙ্গী, প্রকাশ সবই খুব পরিনত। আশা করি একজন খুব ভালো সহ ব্লগার পেতে যাচ্ছি।

শুভকামনা রইলো। :)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২২

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ এমন সুন্দর মন্তব্যের জন্য। এই অপটু লেখা লিখে এতখানি প্রশংসা আশা করিনি। আসলে লেখাটা নিজের জন্যই লেখা। শুভকামনা সর্বদা।

১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১২

মহান অতন্দ্র বলেছেন: হতাশা কাটিয়ে উঠুন। শুভ কামনা থাকল।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

স্পর্শিয়া বলেছেন: শুভকামনা মহান অতন্দ্র। আপনার জীবন সুন্দর হোক।

১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৫১

রিকি বলেছেন: লেখার মধ্যে কেমন যেন একটা চাপা কষ্টের আভাস আছে এবং যা অব্যক্ত। লেখনীতে উন্মুক্ত হোক অব্যক্ত অংশটুকু। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম । :) :)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৬

স্পর্শিয়া বলেছেন: অব্যাক্ত কষ্টটুকু হয়তো অব্যাক্তই থেকে যাবে। এটা পাথরকুঁচির অব্যাক্ত কষ্ঠের লেখা। ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

আবু শাকিল বলেছেন: বাঁচব বলেই মনে হয় পৃথিবীতে বেঁচে আছি।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪১

স্পর্শিয়া বলেছেন: বেঁচে থাকাটা কারো কাছে কষ্ট। কারো কাছে আনন্দ আবার কারো কাছে যুদ্ধ। তবুও বেঁচে আছি।

১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

সুমন কর বলেছেন: জীবন হেরে যাবার জন্য নয়। জীবন মানে যুদ্ধ। আমি তার কথা মন দিয়ে শুনি আর মনে মনে হাসি পায় আমার । অট্টহাসি..... চমৎকার হচ্ছে। +।

সবার সকল কষ্ট দূর হয়ে যাক।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:০৫

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: স্পর্শিয়া আপনার নামের মতই আমাকে স্পর্শ করে গেলো আপনার লেখাটি। জানিনা এটি কার গল্প । যারই হোক আপনার কাউন্সেলর মতই বলতে হবে জীবন হেরে যাবার জন্য নয়। যুদ্ধ করে টিকে থাকতে হবে। আসুক না যত ঝড় ঝঞ্জা। মোকাবেলা করুন দৃঢ় চিত্তে। ভালো থাকবেন। শুভকামনা।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৯

স্পর্শিয়া বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ময়ুরাক্ষী।

১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩

♥কবি♥ বলেছেন: লেখার প্রকাশভঙ্গী খুবই পরিনত মনে হল। চমৎকার একজন সহ ব্লগার পেতে যাচ্ছি আমরা। হ্যাপি ব্লগিং। সুন্দর হোক সামনের পথচলা।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২২

স্পর্শিয়া বলেছেন: খুব অবাক হচ্ছি এত প্রশংসা পেয়ে। তারপরও ধন্যবাদ কবি। ভালো থাকবেন।

১৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

উধাও ভাবুক বলেছেন: উপদেশ দেয়া খুব সহজ, একমাত্র যে সাফার করে সেই বুঝতে পারে আসল কষ্টটা। গল্পটা পড়ছি, ভেতরের কষ্টটা অনুধাবন করার চেষ্টা করছি, সাথে আছি। ভালথাকুন সর্বদা, সেই প্রত্যাশাই রইল।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৭

স্পর্শিয়া বলেছেন: আজকাল আদেশ, উপদেশ, শুভকামনা সবকিছুই অর্থহীন মনে হয়। তারপরও ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: লিখে যান।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৮

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মনে হচ্ছে আপনার জীবন থেকে নেয়া একটি গল্প, তাই কি? ধন্যবাদ।







ভালো থাকবেন নিরন্তর।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

স্পর্শিয়া বলেছেন: এটা জীবনের গল্প। পাথরকুঁচি জীবনের গল্প। শুভকামনা।

২০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪

আলোরিকা বলেছেন: আপনার নিক , থিম , পাথরকুঁচি - র গল্প সব মিলিয়ে একটি বিষাদময় আবহ তৈরি হয়েছে আপনার ব্লগে , তাই হয়তো পাঠকের এত ব্যকুলতা , অব্যক্ত কথাটুকু জানবার - এখনও তাহলে সব হৃদয় পাথর হয়ে যায়নি !

যা অব্যক্ত তাকে তার মতই থাকতে দিন , ব্যক্তটুকু তো পাথরকুঁচি বলছেই :)

লেখা অসাধারণ হচ্ছে আপু ! পাথরকুঁচি যেই হোকনা কেন তার জন্য সমবেদনা এবং তার সাহসী লড়াইয়ের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা ও শ্রদ্ধা :)

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৯

স্পর্শিয়া বলেছেন: আলোরিকা এমন মন্তব্যে ধন্যবাদের ভাষা জানা নেই।

২১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

দর্পণ বলেছেন: জীবন হেরে যাবার জন্য নয়। জীবন মানে যুদ্ধ।


খুব ভালো হচ্ছে স্পর্শিয়া। শুভকামনা আপনার জন্য।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ দর্পন।

২২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গল্পের অসাধারণ এগিয়ে চলা...

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ আবারও।

২৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অমনোযোগী পাঠক মনোযোগ দিতে বাধ্য হবে, চমৎকার এগিয়েছে এই পর্ব।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৪

স্পর্শিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ বোকামানুষ বলতে চায়।

২৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: তাই আমি আর কোনোদিন আয়না দেখিনা। -- স্পর্শ করে গেলো!
পাথরকুচির কথা পড়তে পড়তে বাকরুদ্ধ হয়ে যাচ্ছি যে! মনে প্রাণে চাচ্ছি, পাথরকুচি আর স্পর্শিয়া ভিন্ন হোক।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৬

স্পর্শিয়া বলেছেন: পাথরকুঁচি বা স্পর্শিয়া ভিন্ন হলেও যার কথা লেখা হলো তার জীবন থেকে তো এই দুর্বিসহ স্মৃতি মুছে ফেলা যাবেনা খায়রুলভাই।

অসংখ্য ধন্যবাদ আমার লেখা পড়বার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.