নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাগলে কিনা বলে !!!

পাগলের চিকিৎসা হয় না , পাগলামির ওষুধ নাই ।

মহাজাগতিক পাগল

আমি ছোট লোকের মাঝে আরও ছোট লোক , আমি পশ্চাদপদদের মাঝে আরও পশ্চাদপদ।

মহাজাগতিক পাগল › বিস্তারিত পোস্টঃ

small p(ee) , CAPITAL P(EE)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৬

আমার আজকের এই পোস্ট টি অ্যামোনিয়ার তীব্র গন্ধে ভরা । যারা জানেন না অ্যামোনিয়া কি তাদের বলি - অ্যামনিয়ার জন্য ই আমাদের ইউরিন ( অভদ্রের মত বললে প্রস্রাব) থেকে অমন বোটকা গন্ধ আসে । যাদের অভদ্র জিনিশে অরুচি তারা এই পোস্ট পড়বেন না কিন্তু লেখার শিরোনাম টা তো একবার দেখে জান grin emoticon - " মুত্রের ৬ টি আশ্চর্য রকম ব্যবহার " । ফেলে দেওয়া জিনিশ ও কিন্তু কম কাজের না । এরপর থেকে মূত্রবিসর্জন এর আগে ভেবে দেখবেন কি মাইনাস করছেন ।

মূত্রফ্যাক্ট # ১

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মিত্র বাহিনী , জার্মানদের ছোড়া ক্লোরিন গ্যাস অ্যাটাক থেকে বাঁচতে নিজেদের মুত্রে ভেজানো গন্ধ মোজা নাকে নিয়ে শুকতো । কারণ ইউরিনে থাকা ইউরিয়া , ক্লোরিন গ্যাস এর সাথে বিক্রিয়া করে প্রশমিত হয়ে যেত । ক্লোরিন গ্যাস ক্রিস্টাল আকারে মোজার গায়ে জমা হত ।

মূত্রফ্যাক্ট # ২

প্রাচীন রোমে মানুষের দাত ঝকঝকে তকতকে করে পরিষ্কার করার কাজে মূত্র ব্যবহার করা হত । প্রস্রাবে থাকা অ্যামোনিয়া আর ইউরিয়া অনেক পাওয়ারফুল ব্লিচিং এজেন্ট । তবে মাউথ ফ্রেশনার হিসেবে ইউরিন ব্যবহার করা যাবে ।

মূত্রফ্যাক্ট # ৩

সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে , গাছের গোঁড়ায় মূত্রবিসর্জন করলে অনেক বেশি ভাল ও বড় ফলাফল পাওয়া যায় । মফঃস্বলে থাকতে লাউ গাছে কত মাইনাস করেছি ।

মূত্রফ্যাক্ট # ৪

সিংগাপুরের একদল বিজ্ঞানী ইউরিন পাওয়ারড ব্যাটারি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন । কপার ক্লোরাইড এর সাথে ম্যাগ্নেসিয়াম দিয়ে তৈরি বার এবং কপার বার ইউরিন সলিউশন (ইউরিন এর দ্রবন ) এ দিলে বিদ্যুৎ প্রবাহ শুরু হয় । প্রবাহিত বিদ্যুৎ এর পরিমাণ ১.৫ ভোল্ট এবং প্রায় ৯০ মিনিট পর্যন্ত চলে । আমাদের প্রতিদিনের পেন্সিল ব্যাটারির মত । বাহ !

মূত্রফ্যাক্ট # ৫

জরুরী অবস্থায় , সার্ভাইভাল সিচুয়েশনে চাইলে মূত্রকে চোখ পরিষ্কার সলিউশন হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন । বিপদে পড়লে সব জায়েজ , জেনে রাখতে সমস্যা কই ?

মূত্রফ্যাক্ট # 6

৬ নাম্বার এবং সর্বশেষ এই ফ্যাক্ট কে "টিপস & ট্রিক্স" বা সায়েন্টিফিক এক্সপেরিমেন্ট ও বলতে পারেন । একটি পরিষ্কার সাদা পলিথিনে প্রস্রাব ভরে মুখটা শক্ত করে বেধে আপনি আতশি কাচের কাজ করতে পারবেন । সূর্যের আলোকে পলিথিনে থাকা মুত্রের ভিতর দিয়ে কালো কাগজে ফোকাস করলে ধোয়া ওঠা শুরু হবে এবং একটু পরে আগুন জ্বলা উঠবে । ওয়াও !!! সুযোগ পেলে আমি অবশ্যই ট্রাই করবো ।

ত্যাগেই সুখ , বিসর্জনেই শান্তি । small p(ee) , Capital PEE , আজ এত টুকু ই ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৭

আজমান আন্দালিব বলেছেন: ভালো ইনফো...

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০১

মহাজাগতিক পাগল বলেছেন: অনেকের কাছে অভদ্র পোস্ট মনে হতে পারে কিন্তু আমার কাছে জানার মত বিষয় ই মনে হয়েছে ।

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৯

সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: small p(ee) , Capital PEE , =p~ =p~ =p~ প্রিয়তে !! +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.