নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলা না বলা কথা

নীলপরি

গল্পের বই পড়তে , গান শুনতে , ব্লগ লিখতে ও পড়তে ভালবাসি

নীলপরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুঃখ-সাম্রাজ্যের সাম্রাজ্ঞী

০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:০৮




শীতল জ্যোৎস্নার সাগরে দাঁড়িয়ে ছিলেন আপনি! গাঢ় মধ্য নীশিথে!
এক আঁজলা রোদ নিয়ে হাতে!
ক্লিওপেট্রা নিজে কাজল এঁকেছিল আপনার চোখে! ভ্রূ -বিভঙ্গে লুকিয়ে ছিল রহস্যময়ী নেফারতিতি!
আর মুখের আদলে ভরা ছিল রাধিকার বিরহ।
আপনার চোখের জলশিল্পে যখন মুগ্ধ বাতাস বইতে ভুলে যেত ।
ঠিক তখন দ্বিধা -জর্জর আপনি একা, একা, ব্যথার অলঙ্কার গুলো খুলতেন খোলা বাতায়নের পাশে!
আর পালিয়ে যেত আপনার নার্সিসাস প্রেমিকের দল!
কিন্তু, জানেন কি হে মহীয়সী?
আপনার হাতের নিহত রোদের ভেতরেও জীবিত ছিল উষ্ণতা?
যে উষ্ণতাকে কুর্ণিশ জানায় এইসব নার্সিসাসেরা


ইন হি লোগো নে.........

হুম।ইন হি লোগো নে এই সব মানুষরা যারা তাঁকে সাম্রাজ্ঞী বানিয়েছে আর যারা দুঃখ সাম্রাজ্য উপহার দিয়েছে প্রত্যেকেই তাঁকে কুর্ণিশ জানায়। আর আমরা যারা সেই যুগের স্পর্শ থেকে বহুদূরে তারাও শিল্পের আঙিনায় পা দিলেই তাঁর উপস্থিতি টের পাই। তিনি হলেন অসামান্যা অভিনেত্রী এবং নিভৃতচারীনি কবি ' মীনা কুমারী '।
মাত্র কয়েকদিন আগে ১আগস্ট তাঁর জন্মদিন চলে গেলো। তাই আমার স্বল্প জ্ঞানের বৃত্তের মধ্যে থেকে তাঁকে নিয়ে এই লেখাটা লেখার লোভ সামলাতে পারলাম না! ১৯৩২ সালে স্টেজ শিল্পী আলী বক্স, বাবা ও মা ইকবাল বেগম ( যিনি আবার জন্মসূত্রে বাঙালি ছিলেন) এর ঘরে জন্মান, তাঁদের দ্বিতীয়া কন্যা মেহজাবীন। মীনা কুমারী। তবে এই কন্যার প্রবেশে যে কতটা আলো ঢুকেছিল ঘরে তা তাঁর পরিবার ঠিক সে সময়ে ততটা হয়ত বুঝতে পারেনি। কারণ বাবা তাঁর এই মেয়েকে প্রথমে অনাথ আশ্রমে দিতে চেয়েছিলেন কিন্তু মায়ের অনুরোধে সে চিন্তা ত্যাগ করেন। মায়ের হাত ধরেই মীনা বলিউডএর প্রথম সোপানএ পা দেন, মাত্র ৪বছর বয়সে। শিশু শিল্পী হিসাবে তাঁর আত্মপ্রকাশ হয়' লেদার ফেস ' নামক মুভিতে। সেই সাথে সমস্ত পরিবারের সৌভাগ্যর চাকা হয়ে উঠলেন বেবি মীনা! যে চাকা জীবনের শেষ পর্যন্ত ঘুরেই গেছে।



তাঁর জীবনীকার বিনোদ মেহেতা জানাচ্ছে নায়িকা হওয়ার আগে তিনি বহু মিথোলজিকাল চরিত্রে অভিনয় করতেন। অভিনয় এতোটাই নিপুণ ছিল যে এক সুন্নি মুসলীম মেয়েকে সেটেরই অনেকে হিন্দু ভেবে ভুল করত। বৈজু বাওরাতে প্রথম নায়িকার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ১৯৪০সালেই তিনি পারিশ্রমিক নিতেন ১০০০০ টাকা। যেটা তাঁকে ফিল্ম দুনিয়ায় নিজের পছন্দমত চলার স্বাধীনতা দিয়েছিল।
এক সাধারণ মেয়ে থেকে সিন্ডারেলা হয়ে উঠেছিলেন সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায়।


কামাল আমরোহি ও মীনা কুমারী

তিনি ছিলেন সাহিত্য অনুরাগিণী। এই পথেই স্বপ্নের রাজকুমারের সাথে দেখা হোলো তাঁর। কামাল আমরোহি। শিক্ষিত, রুচীবান, লেখক, ফিল্ম ডিরেক্টর এবং বলিষ্ঠ কবি। বাড়ি থেকে পালিয়ে তাঁকে বিয়ে করলেন মীনা! কারণ পরিবারের একমাত্র রোজগেরে মেয়েকে তাঁর বাবা কারো সাথেই বিয়ে দিতে চাননি। তবে , এবারে বলা যেতেই সিন্ডেরেলার জীবন, সুখে সাছন্দে কাটতে লাগলো। কিন্তু নাহ! জীবনকথার গল্প বোধহয় এমনটা হয় না ! কিছু দিনের মধ্যেই সুখের ঘরে জমা হোলো অসুখ।কামাল আমরোহি কবি থেকে প্রায় মেল শভিনিস্টে পরিনিত হলেন। নানারকম বিধিনিষেধ আরোপ করতে থাকলেন তাঁর উপর। অবশেষে এক যুগ যেতে না যেতে ঘর ছাড়লেন মীনা। গুলজার এই প্রসঙ্গে বলেছেন “She was a great admirer of intellectual poets that’s primarily the reason why she fell in love with her husband Kamal Amrohi, who was a proficient poet and filmmaker. But due to marital discord she abandoned Kamal Sahab and lived in solitude.”

তবে এই সময় তিনি রূপালী পর্দায় তিনি চূড়ান্ত সফলতা অর্জন করেন । ১৯৬০ সালে তিনি সাফল্যের শিখর স্পর্শ করেন । পরিনীতা , দিল আপনা প্রীত পরায়ি , সাহেব বিবি আউর গুলাম একের পর এক সফল হয় ছবিগুলি ।







সাহেব বিবি আউর গুলামে গুরু দত্ত তাঁর সৌন্দর্য্য ও অভিনয় দক্ষতার পরিপূর্ণ সদ্‌ব্যবহার করেছিলেন । এই ছবি সম্পর্কে মীনা তাঁর ডায়েরীতে লিখেছেন যে এই চরিত্রটার সাথে তিনি একাত্ম হয়ে গিয়েছিলেন । এখানে আর একজন নারীর কথা বলতেই হচ্ছে । তিনি হলেন এই ছবির গায়িকা গীতা দত্ত । বড়ই অদ্ভূত সমাপতন এই দুজনের জীবনের । এই ছবিটা তৈরীর সময় দুই নারীরই তাঁদের প্রেমিক তথা স্বামীর সাথে সম্পর্ক তলানীতে গিয়ে ঠেকে । ' না যাও সাঁইয়া ছুড়াকে বাঁইয়া কসম তুমহারে ..............' চিরস্মরণীয় গানটির লিরিক শুনলে মনে হয় যে এই গান বোধহয় তাঁদের ব্যক্তিগত জীবনের কথাই বলছে । তাই কি গায়কী আর অভিনয় এতো সজীব লাগে আজও ?





একাকিনী



ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড হাতে যা তিনি ৪ বার পেয়েছিলেন ।



ধর্মেন্দ্রর সাথে স্পটে
দিল-সা-সাথী যব পায়া , বেচয়নী ভি সাথ মিলি -- মীনা কুমারী


সে সময়ে মীনা কুমারীর সাথে কোনোভাবে যদি একবার নাম জড়ানো যেত তবে তার বলিউডের রূপকথায় প্রবেশ ছিল অবধারিত । একথাটা খুব ভালোভাবে অনুধাবন করেছিলেন ধর্মেন্দ্র । মীনাজী ধর্মেন্দ্রকে ফিল্মের টেকনিক্যাল দিক থেকে অভিনয় পর্যন্ত , অনেক কিছুই শিখিয়েছিলেন । শুধু তাঁকেই নয় আরো অনেককেই শিখিয়েছিলেন তিনি । কিন্তু সুযোগ নেন ধর্মেন্দ্র । কিন্তু প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পর ফিরে তাকাননি তাঁর দিকে । এমনকি তাঁর জীবনীকার বিনোদ মেহেতা যখন ধর্মেন্দ্রর সাক্ষাৎকার চান , তখন এক মিনিটও সময় দেননি তাঁকে । মেহেতা তাই বলেছেন , ' Dharmendra —the man who had callously used and discarded her' ।

এবার দুঃখ তার সহ্যসীমা অতিক্রম করলো। অ্যালকোহলিক হয়ে পড়লেন তিনি! আনন্দ পাওয়ার জন্য নয়। দুঃখ ভোলার জন্য। ক্রমশ অসুস্থ হয়ে পড়তে লাগলেন সেই সাথে । লিভার সিরোসিসএ।



পাকিজা

এসবের মাঝে তাঁর অনবদ্য ফিল্ম ' পাকিজা 'র ঘোষণা করে ফেলেছিলেন তাঁর স্বামী কামাল আমরোহি । যা তৈরী হতে সময় লেগেছিল ১৪ বছর। কারণ এই ছবিটা যখন শুরু হয় তখনই মীনা দূরে সরে গেছেন স্বামী কামালের থেকে! যদিও তিনি বলেছিলেন যে তিনি পেশাদার শিল্পী! ব্যক্তিগত সম্পর্কের ছাপ অভিনয়ে পড়বে না! কামাল আমরোহি আবার কবি মানুষ । তিনি বললেন যে , মীনার জন্য মীনা কে ভেবে তিনি এই ছবির স্ক্রিপ্ট লিখেছেন , সেই মীনাই যখন আর তাঁর জীবনে থাকল না তখন ভাঙা মন নিয়ে কিভাবে প্রেমের ছবি বানাবেন তিনি ? তাই চাপা পড়ে গেলো ছবির কাজ ।



নার্গিস ও মীনা কুমারী

তবে সৃষ্টিশীল মানুষেরা বেশীদিন সৃষ্টির থেকে দূরে থাকতে পারেন না । আমরোহিও পারলেন না ।প্রায় দশ বছর পরে নতুন করে ' পাকিজা ' তৈরীর কথা ভাবতে লাগলেন । তবে এবারে আর মীনা নয় । শুরু হোলো নতুন নায়িকার খোঁজ । কিন্তু কাউকেই আর তাঁর পছন্দ হয় না । বললেন মনজু ( মেহজাবীন - মীনা কুমারী ) ছাড়া এই চরিত্র কেউ করতে পারবেন না । অবশেষে নার্গিসের মধ্যস্থতায়
আমরোহি চিঠি লেখেন মীনাকে ও শুরু হয় পাকিজার কাজ ।



পাকিজার সেটে

ভাগ্য মীনাজীর সাথে বারবারেই নিঠুর খেলা খেলেছে । এতো কান্ডের পর ফিল্মটা রিলিজ হোলো তখন সব বড় সংবাদপত্র গুলো বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাল । উর্দু সংবাদপত্র গুলো প্রশংসা করলেও , বলা হোলো ,সেগুলো পক্ষপাত দোষে দুষ্ট । যদিও এর কিছুদিন বাদে তাঁর মৃত্যুর পর এই ছবিটাই হয়ে ওঠে দর্শকদের কাছে শেষ শ্রদ্ধাঞ্জলী ।







দুই বোনের সাথে ।ডান দিকে



ঐতিহ্যশালী সৌন্দ্যর্যের প্রতিচ্ছবি

এবারে একটু নিভৃতচারীনি কবি । এখন যখন একটু আলো পাওয়ার মানুষ সীমা পেরোতে দ্বিধা বোধ করছে না , তখন কেউ আলোকবৃত্তের মধ্যে থেকেও নিভৃতে কবিতা লেখে , একথা অবিশ্বাস্য শুনতে লাগবে । তবুও একথা সত্যি । তিনি কবিতা লিখতেন নাজ নামের নিকে । তাঁর অভিনেত্রী সত্বাকে কবি সত্বার উপর চাপাতে চাননি । এতোটাই ছিল তাঁর কবিতার উপর প্রেম , নিষ্ঠা । তাঁর কবিতাগুলো তিনি দেখাতেন বিখ্যাত উর্দু কবি কাইফি আজমিকে । যাঁকে তিনি গুরু মানতেন । আর পরম বন্ধু গুলজারকে । জীবনের শেষদিন পর্যন্ত এই বন্ধুত্ব অটুট ছিল । মৃত্যু শয্যায় তাঁর সমস্ত ডায়েরী গুলজারকে দিয়ে যান । পরে গুলজার সেই কবিতা প্রকাশ করেন ।



তাঁর লেখা আমার একটা প্রিয় কবিতা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম --

Zindagi Yeh Hai

Subh se sha’m talak
Doosro’n ke liye kuch karna hai
Jisme’n khud apna koi naksh nahin
Rang us paikare-tasweer hi mein bharna hai
Zindagi kya hai, kabhi sochne lagta hai yeh zehan
Aur phir rooh pe cha jate hain
Dard ke saye, udasi ka dhuan, dukh ki ghata
Dil mein rah-rah ke khayal a’ta hai
Zindagi yeh hai to phir maut kise kahte hain ?
Pyar ik khwab tha, is khwab ki ta’bir na pooch
Kya mili jurme-wafa ki hame’n ta’zir na pooch

This is Life

From morning to night
We must do things for others,
That living picture must be vivified
In which there is no trace of one’s self.
What is life, the mind sometimes wonders
And then the soul
Is overcast by shadows of grief
The smoke of despondency
( ইংরেজি অনুবাদ Noorul Hasan )




আপনে অন্দর মেহেক রহা থা প্যায়ার
খুদ সে বাহার তালাশ করতে রহে ! -- মীনা কুমারী

অনেকে বলে থাকেন বাস্তবিকই তিনি দুঃখ-সাম্রাজ্যের সাম্রাজ্ঞী ।সত্যিই এই শ্রাবণী কন্যার চোখে শ্রাবণ ধারা বয়েছে । কিন্তু আজকের তারিখে বসে তাঁর জীবনী পড়ে আমার সেকথা একথা মনে হয়নি । উল্টে মনে হয়েছে প্রতিকূলতার মধ্যে থেকেও এক নারী জীবনে পছন্দ মতো বাঁচতে চেয়েছেন এবং বেঁচেছেন, সে সময়ের পুরুষ শাষিত বলিউডে ।তাঁর ডান হাতের কড়ি আঙ্গুলটা কাটা ছিল । কিন্তু সেটাকে ঢেকে তিনি এমনভাবে অভিনয় করেছেন যে দর্শক কখনো তা বুঝতেই পারেনি । চমৎকৃত হয়েছি একথা জেনে । মার্সিডিস প্রেমে আমি সফলতা দেখেছি । কোনো রকম প্রথাগত শিক্ষা না থাকলেও , তাঁর কবিতা , ভাষার উপর তাঁর দখলদারী আমায় মুগ্ধ করেছে । তাঁকে উদ্দেশ্য করে এলেখা শুরু করেছিলাম । পরিশেষে তাঁকে উদ্দেশ্য করেই তাঁর প্রতি আমার মনের অনুভব ব্যক্ত করলাম --



যতটা দৃষ্টি সীমানায় আবদ্ধ হতে পারে
তার চেয়ে ঢের বেশী বিস্তৃত ছিল আপনার সাম্রাজ্য! আপনারই অগোচরে।
আপনি তো নিছক দর্শনীয়া নন! স্বপ্নহীন বিরান উপত্যকার আপনি স্বপ্নিকা!
অমাবস্যার নিগূঢ় অন্ধকার চিরে, মোহিনী আপনি, চন্দ্রকলার মতো প্রতিভাসিত হন!
আর এই স্বপ্নর জাদুকরীকে দেখে বারবার মুগ্ধ হয়েছে, হবে আপনার অদেখা পৃথিবী!
বিরহ যাপন যারা সহেনি কখনো। পায়নি প্রেমের সন্ধান!
তারাও আপনার বিরহ নদীকে স্পর্শ করে প্রেমের ছোঁয়া পেয়েছে!
আর মুগ্ধ বিস্ময়ের পুষ্পাঞ্জলিতে ভরে উঠেছে আপনার আঁচল!
আপনি হয়ত দাঁড়িয়ে ছিলেন, সবুজহীন লোহিত মরুভূমিতে !
কিন্তু হে মহীয়সী, আজ আপনার আঁচল ছাপানো ফুল পড়ে সেই মরুভূমিই হয়েছে মরুদ্যান!




বি.দ্র -- তাঁর কোনো ফিল্ম আমি দেখিনি । তবে ইউ টিউবে গান গুলো শুনেছি বহুবার । তাই ,আশা রাখছি ভুল ত্রুটি আপনার নিজগুনে ক্ষমা করবেন ।

তথ্য ঋণ --
গুগুল , মিড ডে , 'Meena Kumari the Poet: A
Life Beyond Cinema' , Meena Kumari: The
Classic Biography ।

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: ' না যাও সাঁইয়া ছুড়াকে বাঁইয়া কসম তুমহারে ..............' চিরস্মরণীয় গানটির লিরিক শুনলে মনে হয় যে এই গান বোধহয় তাঁদের ব্যক্তিগত জীবনের কথাই বলছে । তাই কি গায়কী আর অভিনয় এতো সজীব লাগে আজও ?

আহাহা কত পুরোনো গান মনে করিয়ে দিলেন !
গীতা দত্তের গাওয়া ' না যাও সাঁইয়া ছুড়াকে বাঁইয়া কসম তুমহারে ..............'

একই সুরে হেমন্তের স্বর্ণ কন্ঠে ......
অলির কথা শুনে বকুল হাসে...
পোস্ট ভালো লেগেছে!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪

নীলপরি বলেছেন: পোস্ট আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারো খুব ভালো ।

হুম ,দুটো গানই খুব ভালো ।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯

অর্ক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

নীলপরি বলেছেন: জেনে খুশি হলাম ।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মীনা কুমারী সম্পর্কে বেশ তথ্যবহুল পোস্ট । অনেক কিছু জানলাম। ড্যাশিং ধর্মেন্দ্র এমন না করলেও পারতেন । মানুষের কৃতজ্ঞতাবোধ না থাকলে তিনি আর কতটুকু মানুষ থাকেন ?

তথ্য বহুল পোস্টে + ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩

নীলপরি বলেছেন: ঠিকই বলেছেন । তবে মানুষই এমন কাজ করে । আবার তথাকথিত সফল মানুষ ।

প্লাসে খুশি হলাম ।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৫১

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
This is Life

From morning to night
We must do things for others,
That living picture must be vivified
In which there is no trace of one’s self.
What is life, the mind sometimes wonders
And then the soul
Is overcast by shadows of grief
The smoke of despondency

এটাই জীবন

সকাল থেকে রাত পর্যন্ত
আমরা অন্যদের জন্য জিনিস করতে হবে,
যে জীবিত ছবি vivified করা আবশ্যক
যার মধ্যে একজনের আত্মা নেই।
জীবন কি, মন কখনও আশ্চর্য হয়?
এবং তারপর আত্মা
দুঃখের ছায়া দ্বারা মেঘাচ্ছন্ন হয়
হতাশার ধোঁয়া......

কবিতা ভালো লেগেছে +
(গুগল ট্রান্সলেট থেকে বাংলা অনুবাদ করা )
vivified শব্দটা অর্থ জানা নেই ! হয়তো, ভুল থাকতে পারে ।


অভিনেত্রী ও কবি মীনা কুমারী সমন্ধে অনেক অজনা তথ্য জানা হল !

০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২০

নীলপরি বলেছেন: vivify মানে পুনরুজ্জীবন দেওয়া বা যাকে বলে রিএনার্জি পাওয়া । যেমন - আ কাপ অফ হট টি উইল ভিভিফাই মি ।

Subh se sha’m talak
Doosro’n ke liye kuch karna hai
Jisme’n khud apna koi naksh nahin
Rang us paikare-tasweer hi mein bharna hai --

সকাল থেকে রাত পর্যন্ত
পরের জন্য কিছু করে যাওয়া
তাতে নিজের প্রতিবিম্ব খুঁজে না পাওয়া
তবু সেসব ছবিতেই রঙ ভরে যাওয়া

এটা অরিজিনাল থেকে বাংলা অনুবাদের আমার এক নিকৃষ্ট প্রয়াস । :)

ইংলিশে অরিজিনালের ৪নং লাইনটা আগে বলা হয়েছে ৩নং লাইনটা পরে ।

নিরন্তর উৎসাহ দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট, উনার ছবি গুলো সে সময় এ সময়েও সেরা ছবি। উনার অভিনয় ছিলো দারুন। পাকিজা ছবিটা বহুদিন আগে দেখেছিলাম। তারপর মুঘলে আজম অনেকদিন আগে কয়েকবার দেখেছিলাম। এখন অবশ্য সময়ের অভাবে দেখা হয় যা।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

নীলপরি বলেছেন: আপনার সুন্দর লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত হলাম ।

আমার এখনো ওনার ছবি দেখা হয়নি । তবে আশাকরি পাকিজাটা অন্তত তাড়াতাড়ি দেখতে পারবো ।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

এই মেঘ এই রোদ্দুর বলেছেন: দারুন একটা পোস্ট

ধন্যবাদ আপি

০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫

নীলপরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


এত ভালোবাসার বিয়ে না টিকলে জীবনটা কাস্টকর হয়ে যায়।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

নীলপরি বলেছেন: ঠিকই বলেছেন । সফল হলেও ওনারাও তো মানুষ ।তারপরে মীনাজী ছিলেন প্যাশনেট । তাই দুঃখও পেয়েছিলেন বেশী ।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:২৫

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: অসাধারণ! প্রচুর তথ্যবহুল আপনার প্রয়াসটুকু প্রিয়তে নিলাম বারবার দেখার সুযোগের জন্য। মীনা কুমারীর কিছু ফিল্ম আমি দেখেছি-যেমন, ফুল আওর পাথর, বেহেন, প্রতিজ্ঞা ইত্যাদি। বৈজু বাওরা সামান্য দেখেছিলাম। অনেক আগে দেখেছি তবে মীনা কুমারীর অনেক ফিল্মি গান শুনেছি যা রিমার্কেবল ক্রিয়েশন বলা যাবে সঙ্গীতের ক্ষেত্রে। অসামান্য সেসব গান। আপনার তথ্য সমৃদ্ধ এ লেখাটি উইকিপিডিয়ার চেয়ে অনেক বেশী তথ্য দিয়ে অনেক আবেগ দিয়ে লিখেছেন। ধন্যবাদ। অসামান্য এই অভিনেত্রীকে জানাই শ্রদ্ধা। ভালো থাকুন।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

নীলপরি বলেছেন: আপনার প্রশংসায় আপ্লুত হলাম । উৎসাহ পেলাম ।
আমার লেখার একমাত্র সম্বল আবেগ । আর জীবন ছাপানো যে নারীর জীবনী , তাঁকে তথ্যের বেড়াজালে বাঁধতে চেষ্টাই করিনি । তাঁর প্রতি আমার মুগ্ধতার আবেগটুকু আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি মাত্র ।

প্রিয়তে নেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন । পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক আপনাকেও ধন্যবাদ ।

শুভকামনা ।
আপনিও ভালো থাকুন।

৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: লেখা, ছবি, উপস্থাপন সবই ভাল লেগেছে।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৮

নীলপরি বলেছেন: জেনে খুব খুশি হলাম ।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

১০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলপরি ,




শুরু আর শেষের বোল্ডকৃত অনবদ্য অংশ দু'টো দিয়ে মীনাকুমারীকে যে ভাবে আটোসাটো করে বাঁধলেন তা মীনাকুমারীর রূপের মতোই ঝলমল ।
খুব সুন্দর লিখেছেন । মেহজাবীনের অলংকারের মতোই কারুকাজময় লেখা ।

০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৪০

নীলপরি বলেছেন: আপনার চিঠিটা কয়েক বার পড়লাম । পড়ে আপ্লুত হলাম ।

ওনার সম্পর্কে আমার উপলব্ধি শুরু আর শেষের বোল্ডকৃত অংশ দুটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি ।

অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: মীনা কুমারী সম্পর্কে জেনে ভাল লাগলো । তাকে নিয়ে আপনার অনুভূতি সুন্দর । তা ফুটিয়ে তুলেছেন কবিতায় ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০২

নীলপরি বলেছেন: আমারো ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পড়ে ।

অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

১২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: মীনা কুমারী পছন্দের। ভালো পোস্ট পরি। দারুণ লিখেছ

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০৩

নীলপরি বলেছেন: জেনে বেশ খুশি হলাম । :)

শুভকামনা ।

১৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:২৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট। অনেক পরিশ্রমীও। ভালো লাগলো আপু।
প্রিয়তে থাকুন

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০৬

নীলপরি বলেছেন: অনেক উৎসাহ পেলাম ।

প্রিয়তে নেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন । পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

শুভকামনা ।
ভালো থাকুন।

১৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:২৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন আপু। মুগ্ধতা, অনেক মুগ্ধকর কথামালায় সাজানো।
কবিতা দুটি আসলেই খুব সুন্দর, ভালো লাগলো।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:২৫

নীলপরি বলেছেন: কবিতা দুটোর কথা আলাদাভাবে বললেন দেখে অনুপ্রেরণা পেলাম ।

আবারো আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানবেন ।

শুভকামনা ।
ভালো থাকুন।

১৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩০

সুমন কর বলেছেন: পুরো পোস্ট পড়িনি। হালকা চোখ বুলিয়ে গেলাম।

অতো প্রিয় বিষয় নয় !! ;)

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩২

নীলপরি বলেছেন: তাও যে আপনি পড়েছেন , তাতেই আমি উৎসাহ পেলাম ।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

১৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: পরীর পোষ্ট বলে কথা, সুন্দর না হয়ে উপায় কি?

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬

নীলপরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

শুভকামনা ।

১৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
প্রতিউত্তরে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ !!

উপরে থেকে কপি করে গুগল ট্রান্সলেট থেকে বাংলা অনুবাদ করা ! এখন গুগল মামু যা দিয়ে তাই কপি করে দিয়েছিলাম .... :P আর আমার হিন্দী একটা শব্দও জানা নেই !! তবে আপনার অনুবাদ ভালো লেগেছে !!


অনেকে বলে থাকেন বাস্তবিকই তিনি দুঃখ-সাম্রাজ্যের সাম্রাজ্ঞী ।সত্যিই এই শ্রাবণী কন্যার চোখে শ্রাবণ ধারা বয়েছে । কিন্তু আজকের তারিখে বসে তাঁর জীবনী পড়ে আমার সেকথা একথা মনে হয়নি । উল্টে মনে হয়েছে প্রতিকূলতার মধ্যে থেকেও এক নারী জীবনে পছন্দ মতো বাঁচতে চেয়েছেন এবং বেঁচেছেন, সে সময়ের পুরুষ শাষিত বলিউডে ।তাঁর ডান হাতের কড়ি আঙ্গুলটা কাটা ছিল । কিন্তু সেটাকে ঢেকে তিনি এমনভাবে অভিনয় করেছেন যে দর্শক কখনো তা বুঝতেই পারেনি । চমৎকৃত হয়েছি একথা জেনে । মার্সিডিস প্রেমে আমি সফলতা দেখেছি । কোনো রকম প্রথাগত শিক্ষা না থাকলেও , তাঁর কবিতা , ভাষার উপর তাঁর দখলদারী আমায় মুগ্ধ করেছে । তাঁকে উদ্দেশ্য করে এলেখা শুরু করেছিলাম


মানুষের ইচ্ছা শক্তি হল বড় শক্তি ! যতই প্রতিকূলতা থাকুক না কেন! কখনো, কখনো মানুষকে আটকাতে পারেনা। তার ভাগ্য এক সময় তাকে সাফলতার সীমানা পার করে দেয়। মিনা কুমীর নাম খ্যতি কম ছিল না,সে একজন কবি ও অভিনেত্রী ছিল । মানুষের ইচ্ছা শাক্তি দিয়ে অনেক কিছু জয় করা সম্ভব! দুঃখের বিষয় হল,মিনা কুমারীর হাতে একটা আঙ্গুল ছিল না! তারপরেও তার শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তাকে কখনো আটকাতে পারেনি। আর এই মিনা কুমারী সম্পর্কে তেমন একটা আগে আমার জানা ছিলনা। আপনার পোষ্ট ও উইকিপিডিয়া পড়ে তার সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানলাম। মিনা কুমারীর জন্ম নাম ছিল মেহজাবিন বানু। আর তার কামাল আমরোহী সাথে ১৯৫২ সালে বিয়ে হয় এবং তার তৃতীয় স্ত্রী ছিলেন, এই মিনা কুমারী !

হুমম, প্রতিটি মুভির শেষ দৃশ্যগুলো হয়, আনন্দের হয়, নয়তো বা বেদনার ! ঠিক তেমনি, ১৯৬৪ সালে মিনা কুমারীর জীবনে ঘটে বিবাহ বিচ্ছেদটা। তার জীবনে একটা কষ্টের।। আর তার বাকি আট বছর ছিল, বড় যন্ত্রণময় বললে ভুল হবে না এবং মিনা কুমারী ৩১শে মার্চ ১৯৭২ সালে মারা যান ।।

ধন্যবাদ ।

০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬

নীলপরি বলেছেন: আপনি আমার লেখার বিষয় নিয়ে এতোটা আগ্রহ দেখিয়েছেন জেনে ভীষণ ভালো লাগলো । কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

তাই আমিও আরেকটু শেয়ার করি । জন্মগত হাতে একটা আঙ্গুল না থাকাটা , তাঁর জন্মগত নয় । মাহবেলশ্বর থেকে শুটিং সেরে দিল্লী যাচ্ছিলেন । পথে গাড়ী অ্যাকসিডেন্টে গুরুতর আহত হন তিনি । ডাক্তার বলেছিলেন পুরো হাতই বাদ যাবে যদিও শেষে হাতের একটা আঙ্গুল বাদ যায় । একারণে অনেক ফিল্ম থেকে বাদ যান । যদিও অসাধারণ কামব্যক করেন । আর দর্শক তাঁর কাটা আঙ্গুলের কথা চেষ্টা করেও বুঝতে পারত না ।

তিনি আমরোহির দ্বিতীয় স্ত্রী । ১৯৬৪ সালে তাঁর বিবাহ বিচ্ছেদ হয়নি । কারন আমরোহি ১৯৬৮ সালে ২৫ আগস্ট তাঁকে যে চিঠিটা লেখেন সেটার কিছুটা ' ................You have made a condition that unless I give you a divorce you will not complete Pakeezah. Even this knot can be untied … I will free you from your marital ties. After this if you wish to help complete ' your Pakeezah' , I would be most happy to do so. This is my request, that Pakeezah on which the fortune of many people depends, and which has the good wishes of so many people should not be left uncompleted if possible.' একই কারণে তিনি ধর্মেন্দ্রকে এই ফিল্মের জন্য সিলেক্ট করেও ।এনিয়ে তিনি বলেন যে , তাঁর স্ত্রীর সাথে পাবলিকলি নাম জড়ানো কাউকে তিনি নেবেন না ।

তাঁরা আলাদা থাকলেও তিনি ঈদের সময় মীনাজীকে নিজে ঈদি দিতে যেতেন । এমনই সম্পর্ক ছিল তাঁদের । আর লিগাল বিচ্ছেদ তাঁদের হয়নি শেষ পর্যন্ত ।

আসলে উইকিপিডিয়ায় যেহেতু যে কেউদিতে পারে তাই অনেক সময় তথ্য এদিক-ওদিক হয়ে যায় । আমি চেষ্টা করি না দেখার ।

ঠিকাছে । হতেই পারে । আপনি যে আমার লেখার জন্য এতোটা সময় দিয়েছেন ধন্যবাদ জানবেন ।

শুভকামনা ।
ভালো থাকুন।

১৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:০৭

প্রামানিক বলেছেন: এক টানেই পড়ে ফেললাম। এত কিছু জানা ছিল না। ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দেয়ার জন্য।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

নীলপরি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

১৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:৪৫

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি আনন্দিত এই ভবেে যে , মীণা কুমারীর জন্য এখনও লেখা হয়।
যেদিন আমার মন দু:খভারাক্রান্ত থাকে সেদিন সারারাত তার গান শুনি ।
ধন্যবাদ অনেক না জানা তথ্য প্রদানের জন্য।..............................

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

নীলপরি বলেছেন: ভীষণ ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য ।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন । আর ফুলের জন্য আলাদা করে আরেকটা ধন্যবাদ ।

শুভকামনা ।

২০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৩:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বেশ পরিশ্রমী পোষ্ট । পাঠে অনেক অজানা কথা জানা গেল ।
পৃথিবীতে রূপের সঙ্গে অনেকেরই অনেকখানি দুঃখ জড়ানো থাকে। অতুলনীয় রূপ নিয়েও এক প্রেমহীন হাহাকারময় জীবন যাপন করে সে কথাটাই হয়তো প্রমাণ করে গিয়েছিলেন হিন্দি সিনেমার অন্যতম সেরা অভিনেত্রী ও কবি মীনা কুমারী। তার জীবনে সুযোগ সন্ধানী পুরুষের অভাব ছিল না। কিন্তু তিনি যেমন প্রেম চেয়েছিলেন তেমন হৃদয় উজাড় করা ভালোবাসা তাকে কেউ উপহার দিতে পারেনি । তাই প্রেমতৃষ্ণা নিয়ে মাত্র ৩৯ বছর বয়সে জীবনের কাছ থেকে বিদায় নিতে হয়েছিল তাকে। বেজু বাওয়া ‘দায়রা, এক হি রাস্তা , সারদা, ‘দিল আপনা অউর প্রীত পারায়া, আজাদ, কোহিনূর সহ তাঁর অনেক হিট ছবি দেখেছিলাম পিলখানার বিডিআর সিনেমা হলে । এর জন্য লা্ইন ধরে ব্ল্যাকে মারা মারি করে ভিরের মধ্যে টিকেট কাটতে হত ভীষন কষ্ট করে , ঘটনাগুলি এখনো মনে পড়ে । তারঁ বিষয়ে একটি কথাই মনে পড়ে তাহল চলচ্চিত্রের পর্দায় যেমন বিয়োগান্তক চরিত্রেই বেশি খ্যাতি পেয়েছিলেন এবং উপাধি পেয়েছিলেন ট্র্যাজেডি কুইন, তেমনি জীবনেও তিনি ছিলেন বিষাদের মহানায়িকা। তাঁর প্রতি রইল শ্রদ্ধা । তাঁর বিষয়ে এই সুন্দর পোষ্ট দিয়ে স্মৃতিকে অনেক পিছনে নিয়ে গিয়ে অনেক স্মরনীয় ঘটনা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১২

নীলপরি বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে অভিভূত হয়ে গেছি । আমার লেখা পড়ে যে আপনার পুরানো স্মৃতি মনে পড়েছে , এটা জেনে আমি আপ্লূত ।

নিরন্তর অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

২১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:১৫

বজ্রকুমার বলেছেন: সত্যি বলতে মানুষের আলোকময় দিকটা যতটা আলোকিত হয় অন্যদিকটা ততই অন্ধকারে ঢাকা পড়ে যায়।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭

নীলপরি বলেছেন: ঠিকই বলেছেন । প্রদীপের তলাতেই অন্ধকার থাকে ।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

২২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৪০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আচ্ছা আমি মনে একটা ভুল করেছি। মুঘলে আজম, তো মিনা কুমারী করেনি, চেহারা মিল থাকায় গুলিয়ে ফেলেছি।

ইহার জন্য দুঃখিত :D

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

নীলপরি বলেছেন: আরে , এরকম হতেই পারে । :) মুঘলে আজম- মধুবালা করেছিলেন । দুটো নামই এম বলে হয়ত এমন হয়েছে ।

অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

২৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সকাল থেকে সাঝ পর্যন্ত
অন্যের জন্য কিছু করতে হয়
যাতে নিজের কোন স্বার্থ নেই
ঐ ধূসর ছবিকেই রাঙিয়ে চলেছি
জীবন কি কখনো ভাবতে গেলে এমন
কান্নায় সব ভেসে যায়
ব্যাথার ছায়ায়, উদাসীনতার ধৌঁয়ায় দু:খের কালবোশেখির
হৃদেয় স্থায়ী বসত দেখে মেন হয়
এই-ই যদি জীবন হয় তো মৃত্যু কাকে বলে?
প্রেম এক স্বপ্ন ছিল সে স্বপ্নের মানে জানতে চেওনা
কি পেয়েছি সে ব্যাথার সাগরে দেখতে এসোনা।।

ভাবার্থ ধরে অনুকাব্যে চেষ্টা।

মুগ্ধতা, কষ্ট, আনন্দ, সব মিলে এক অদ্ভুত অনুভবে থির দিয়ে আছি।
স্বপ্নিল জীবনের পেছনের অকল্পনীয় যাতনাময় যাপনের ছায়াচিত্র এঁকেছেন পোষ্টে!

অনেক অজানা জানা হল। ধন্যবাদ অনেক অনেক

শুভেচ্ছা অন্তহীন।



১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩

নীলপরি বলেছেন: অনেকবার পড়লাম আপনার অনুবাদ কবিতাটা । অসাধারণ । এটাকে আপনার পেজ থেকে পোষ্ট দিলে আরো অনেকে পড়তে পারত । আমার তেমন মনে হচ্ছে ।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।
শুভেচ্ছা নিলাম সযত্নে আর আপনাকেও শুভেচ্ছা ।

২৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০০

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: নিঃসন্দেহে চমৎকার পোস্ট!

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

নীলপরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।
শুভকামনা ।

২৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০

নীলপরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।
শুভকামনা ।

২৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভদ্র মহিলার কোন ছবিই এখনো দেখা হয় নি! মনে হয় মিস করে ফেলেছি অনেককিছু!

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

নীলপরি বলেছেন: সেটা আমারো দেখা হয়নি । ইউ টিউবে গান গুলো দেখতে পারেন । আমি তো কিছু ডাউনলোডই করে রেখেছি । :)

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।
শুভকামনা ।

২৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মিনা কুমারীকে নিয়ে একটি তথ্যমূলক পোস্ট।তাঁর কয়েকটা ছবি দেখেছি, গান দেখেছি প্রচুর। তিনি যে মুসলিম তা জানতাম না।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪

নীলপরি বলেছেন: মীনাজীর দিদিমা ছিলেন বাঙালী হিন্দু । তাঁর দ্বিতীয় স্বামী ছিলেন লক্ষ্ণৌের খ্রীষ্টান । তাঁদের মেয়ে প্রভাবতী ধর্মান্তরীত হয়ে ইকবাল বানু হন ও বিয়ে করেন শিল্পী আলী বক্সকে । তাঁদেরই মেয়ে মীনা কুমারী ।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।
শুভকামনা ।

২৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

বিজন রয় বলেছেন: দুঃখ-সাম্রাজ্যের সাম্রাজ্ঞী............সাম্রাজ্ঞী লিখলেন কেন বুঝতে পারিনি।

আমি তো ভেবেছিলাম এটা কবিতা, এস দেখি অন্য লেখা।

১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

নীলপরি বলেছেন: ওনাকে বিশেষিত করার জন্য আমার এই বিশেষণটাই জানা ছিল ।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।
শুভকামনা ।

২৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: বিষাদ সম্রাজ্ঞী মীনা কুমারীকে নিয়ে লেখা আপনার এ পোস্টটা পড়ে এক কথায় অভিভূত! প্লাসে এবং 'প্রিয়'তে নিলাম।
পোস্টের শুরু ও শেষের কথাগুলো চমৎকার হয়েছে। বেশ কিছু মন্তব্য এবং প্রতিমন্তব্য ভাল লেগেছে।
তারপরে মীনাজী ছিলেন প্যাশনেট। তাই দুঃখও পেয়েছিলেন বেশী। -- সঠিক পর্যবেক্ষণ! প্যাশনেট ব্যক্তিরাই জীবনে বেশী দুঃখ পেয়ে থাকে।
আমার লেখার একমাত্র সম্বল আবেগ - এই সম্বলটুকু একেবারে উজাড় করে ঢেলে দিয়েছেন পোস্টের শুরু আর শেষের কথাগুলোতে, তা বেশ স্পষ্ট। যেমনঃ
আপনার চোখের জলশিল্পে যখন মুগ্ধ বাতাস বইতে ভুলে যেত ।
ঠিক তখন দ্বিধা -জর্জর আপনি একা, একা, ব্যথার অলঙ্কার গুলো খুলতেন খোলা বাতায়নের পাশে!
-- অসামান্য কথাশিলপ!
শেষের বোল্ড করা অংশটুকু পুরোটাই উদ্ধৃতব্য
ছবির কিছু ক্যাপশনও চমৎকার হয়েছে। যেমনঃ একাকিনী এবং ঐতিহ্যশালী সৌন্দ্যর্যের প্রতিচ্ছবি
আপনে অন্দর মেহেক রহা থা প্যায়ার
খুদ সে বাহার তালাশ করতে রহে!
-- এ কথাগুলোর অর্থ কী?
চমৎকার একটা মন্তব্যের জন্য এবং তার সাথে ততোধিক চমৎকার একটা ছবি জুড়ে দেবার জন্য (১৯ নং) স্বপ্নের শঙ্খচিলকে এখানে আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম।

১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

নীলপরি বলেছেন: বরাবরের মতোই খুব যত্ন করে মন্তব্য করেছেন ।দেখে অনেক অনুপ্রেরণা পেলাম ।

আপনে অন্দর মেহেক রহা থা প্যায়ার
খুদ সে বাহার তালাশ করতে রহে!


নিজের ভিতরেই ছিল প্রেম-সুগন্ধী মিতা
নিজের বাইরে তারে খুঁজেছি বৃথা । -- এটা আমার একটা চেষ্টা ।

আর সহজ গদ্যে - নিজের ভিতরেই ছিল প্রেমের সুগন্ধ । নিজের বাইরে খুঁজে ফিরেছি ।

আমারো ভালো লেগেছে ১৯ নং মন্তব্য নিরন্তর উৎসাহ দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।

শুভকামনা ।

৩০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

জেন রসি বলেছেন: তিনি কবিতা লিখতেন জানতাম না। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।

From morning to night
We must do things for others,
That living picture must be vivified
In which there is no trace of one’s self.
What is life, the mind sometimes wonders
And then the soul
Is overcast by shadows of grief
The smoke of despondency

কবিতাটা ভালো লেগেছে।

১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নীলপরি বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।
শুভকামনা ।

৩১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: নীলপরি ,




প্রতিমন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ ।

তবে একটি কথা শুধাই আপনাকে --- খেয়াল করেছি, আপনার পোস্টে করা আমার প্রায় অধিকাংশ মন্তব্যকেই আপনি " চিঠি" বলে উল্লেখ করেন ।
কেন করেন জানিনে তবে শুনতে ভালো লাগে । এজন্যে কৃতজ্ঞ ।
আসলে আমি সহজ করে মন্তব্য করতে পারিনে খুব একটা । তাই বিশেষ কিছু কি থেকে যায় আমার মন্তব্যে ?

আর চিঠি লেখা আমার একটি প্যাশন । এতে ব্রীড়াময় সাহিত্যের দেখা মেলে ।

শুভেচ্ছান্তে ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫০

নীলপরি বলেছেন: এতে ব্রীড়াময় সাহিত্যের দেখা মেলে ।

চিঠি সম্পর্কে আমারো তাই মত । আমরা তো শর্ট মেসেজে অভ্যস্ত । অনেকসময় শুধু ইমোজিতেই কাজ সারি ।

সেখানে আপনার মন্তব্যের প্রথম আর শেষটা চিঠির প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তোলে ।সেটা ভালো লাগে । তাই বলি ।

শুভকামনা ।:)

৩২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১

জুন বলেছেন: অনেক বছর আগে মীনা কুমারী সম্পর্কে একটি কথা পড়েছিলাম যা আমি নিজেও বিশ্বাস করি ।
উনি বলেছিলেন কাউকে ভালোবেসে তোমার টাকা-পয়সা, গাড়ি বাড়ি, ধন- রত্ন, নামডাক, দেহ-মন সহরত সব দিও, কিন্ত তোমার জীবন দিও না। কারন এটা দিলে তুমি আর ফেরত পাবে না । মনে হয় অত্যন্ত তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকেই তিনি রোগ শয্যায় শুয়ে একথা বলেছিলেন। কামাল আমরোহী তার স্বাধীনতা ছিনিয়ে নিয়েছিল আর ধর্মেন্দ্র তাকে উপরে ওঠার সিড়ি হিসেবে ব্যাবহার করেছিল নির্লজ্জের মত, যা অত্যন্ত মর্মান্তিক।
মীনা কুমারী, গীতা দত্ত ছাড়াও মধুবালাও ছিল সে সময়ের অসামান্য সুন্দরী নায়িকা যাদের জীবন ছিল নানা কারনে ট্রাজিক।
খুব ভালোলাগলো লেখাটি যদিও তার কোন ম্যুভি আমার কখনো দেখা হয়ে উঠেনি গানের ক্লিপগুলো ছাড়া।
+

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

নীলপরি বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ।

আমিও তাঁর মুভি দেখেনি । তবে গানগুলো দেখে থাকি ।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।
শুভকামনা ।

৩৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: প্রতিউত্তরে জন্য ধন্যবাদ !

বিষয়টা কেমন হয়ে গেল না ! ভুল তথ্য দিয়েছিলাম ! আসলে আমি উইকিপিডিয়া থেকে তথ্যগুলো সংগ্রহ করে ছিলাম ।এখন সে যাইহোক, আপনার মাধ্যমে আরো অজানা সঠিক তথ্যগুলো জানা হল।


ভালো থাকুন সবসময়......

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০১

নীলপরি বলেছেন: আরে আপনি কোনো ভুল তথ্য দেননি । উইকিপিডিয়ায় তথ্য একটু এদিক-ওদিক থাকলে কি করবেন ? আর উইকিপিডিয়া তো আমরা সবাই দেখি । এখানে যে সবই ভুল থাকে তাও নয় । কিন্তু যে কেউ উইকিপিডিয়ায় তথ্য এডিট করতে পারে , তাই অনেক সময় ত্রুটি থেকে যায় । তাই যে কোনো বিষয়েই ক্রস চেক করে নিলে মনে হয় ভালো হয় ।

শুভকামনা ।

আপনি ভালো থাকুন ।

৩৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

শায়মা বলেছেন: অনেকে বলে থাকেন বাস্তবিকই তিনি দুঃখ-সাম্রাজ্যের সাম্রাজ্ঞী ।সত্যিই এই শ্রাবণী কন্যার চোখে শ্রাবণ ধারা বয়েছে । কিন্তু আজকের তারিখে বসে তাঁর জীবনী পড়ে আমার সেকথা একথা মনে হয়নি । উল্টে মনে হয়েছে প্রতিকূলতার মধ্যে থেকেও এক নারী জীবনে পছন্দ মতো বাঁচতে চেয়েছেন এবং বেঁচেছেন, সে সময়ের পুরুষ শাষিত বলিউডে ।তাঁর ডান হাতের কড়ি আঙ্গুলটা কাটা ছিল । কিন্তু সেটাকে ঢেকে তিনি এমনভাবে অভিনয় করেছেন যে দর্শক কখনো তা বুঝতেই পারেনি । চমৎকৃত হয়েছি একথা জেনে । মার্সিডিস প্রেমে আমি সফলতা দেখেছি । কোনো রকম প্রথাগত শিক্ষা না থাকলেও , তাঁর কবিতা , ভাষার উপর তাঁর দখলদারী আমায় মুগ্ধ করেছে ।


বাহ সব কিছু জেনে আমিও মুগ্ধ হলাম!!!!!! আপু!!! :)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৩

নীলপরি বলেছেন: জেনে খুব ভালো লাগলো দিদি । অনুপ্রাণিত হলাম ।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।
শুভকামনা ।

৩৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: প্রতিউত্তরের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ !

শুভ জন্মাষ্টমীর শুভেচ্ছা রইলো !




আচ্ছা ঠিক আছে ! ভুল থেকে শিক্ষা হয়ে ! সঠিক তথ্য পাওয়া গেল !

ধন্যবাদ
ভালো থাকুন সবসময়.....





১৪ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯

নীলপরি বলেছেন: শুভেচ্ছা পেয়ে খুশি হলাম । ধন্যবাদ ।

আপনাকেও শুভ জন্মাষ্টমীর অনেক শুভেচ্ছা ।

আপনিও ভালো থাকুন ।

৩৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: "না যাও সাঁইয়া ছুড়াকে বাঁইয়া কসম তুমহারে ...." চিরস্মরণীয় এই গানটির লিরিকের অনুবাদ বাংলায় কিংবা ইংরেজীতে কি একটু কষ্ট করে আমাকে করে দিতে পারবেন?
এটা আপনার অন্যতম একটা শ্রেষ্ঠ পোস্ট, নিঃসন্দেহে।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪১

নীলপরি বলেছেন: Click This Link

Na Jao Saiyaan Chhuda Ke Baiyan
Na jaao saiyyaa, chhudaa ke baiyyaa
Kasam tumhaaree main ro padoongee
Machal rahaa hain suhaag meraa
Jo tum naa honge, to kyaa karungee

Ye bikharee julfe, ye khilataa gajaraa
Ye mahakee chunaree, ye man kee madeeraa
Ye sab tumhaare liye hain pareetam
Mai aaj tum ko naa jaane doongee, jaane naa doongee

Mai tumharee daasee, janam kee pyaasee
Tum hee ho meraa singaar pareetam
Tumhaare rasate kee dhool le kar
Mai maang apanee sadaa bharungee, sadaa bharungee

Jo muz se aakhiyaan churaa rahe ho
To meree itanee arja bhee sun lo
Tumhaare charanon mein aa gayee hoo
Yahee jioongee, yahee marungee, yahee marungee

স্যর লিরিকটা এইটা । আর অনুবাদ করার চেষ্টা আমি অবশ্যই করবো ।আর কষ্টের কিছু নেই । করতে পারলে আমার ভালো লাগবে । তবে একটু সময় লাগবে ।
আমাকে যে বলেছেন তার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।

৩৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: লিরীক্সের জন্য ধন্যবাদ।
আমি হিন্দী মোটামুটি বুঝতে পারলেও কিছু কিছু শব্দের সূক্ষ্ম অর্থ ধরতে পারিনা। গানটি খুবই আবেদনময়। এ গান থেকে কোন কিছুই আমি হারাতে চাইনা। বাংলা বা ইংরেজী, যে ভাষাতেই আপনি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন, সেটাতেই প্রয়াস নেবেন।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২৬

নীলপরি বলেছেন: Na Jao Saiyaan Chhuda Ke Baiyan
Na jaao saiyyaa, chhudaa ke baiyyaa
Kasam tumhaaree main ro padoongee

Don’t go dear
Don’t leave my hand
Don’t go dear , please Don’t go dear
I swear
I will cry , I will cry

Machal rahaa hain suhaag meraa
Jo tum naa honge, to kyaa karungee

My heart is longing for you
What will I do if you aren’t around ?

Ye bikharee julfe, ye khilataa gajaraa
Ye mahakee chunaree, ye man kee madeeraa

This dishevelled tresses ,This beamy collyrium
This fragrant attire ( chunaree ) , this wine of heart

Ye sab tumhaare liye hain preetam
Mai aaj tum ko naa jaane doongee, jaane naa doongee

All of these for you dear
Today , I will n’t let you go , will n’t let you go


Mai tumharee daasee, janam kee pyaasee
Tum hee ho meraa singaar pareetam

I proud to serve you
Longing for you since many lives
You are my only ornament, Beloved

Tumhaare rasate kee dhool le kar
Mai maang apanee sadaa bharungee, sadaa bharungee

Taking the earth of your feet
I will wear it on my forehead always
As a mark of my nuptials

Jo mujh se aakhiyaan churaa rahe ho
To meree itanee araj bhee sun lo

If you flying away from me
Then listen to my request please

Tumhaare charanon mein aa gayee hoo
Yahee jioongee, yahee marungee, yahee marungee

I am at your feet now
My life is here & so is the death , so is the death

চেষ্টা করলাম স্যর ।অর্থ কিছু বোঝাতে পারলাম কিনা জানিন! তবে অনুবাদ আবেগ হীন হয়েছে সেটা নিজে বুঝতে পারছি ।

৩৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: খুবই চমৎকার অনুবাদ করেছেন। অনুবাদ ছাড়া এত সুন্দর গানটার আমি সঠিক মর্মোদ্ধার করতে পারতাম না। অনেক, অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬

নীলপরি বলেছেন: শুনে খুব ভালো লাগলো ।
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.