নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফয়জুল মহী I মোহাম্মদপুর । ঢাকা ।

নেওয়াজ আলি

হে পরমেশ্বর,এই নশ্বর নিখিল সৃষ্টিতে রেখো না ওই মানুষ যার ভিতর নরত্বের অভিনিবেশ নাই ।

নেওয়াজ আলি › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনায় একজন প্রবাসী ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:২৮




অনেক লম্বা সামনাসামনি দুইটা দালান । মাঝখানে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ফাঁকা গলি । একটা দালান গুদাম ঘরের মত আরেকটা শ্রমিক শ্রেণী লোকদের আবাস স্থল । একটু দুরে রাস্তার উপর সোড়িয়াম বাতির ঝলমল আলো। তবে গলিটা আবছা আবছা অন্ধকার । আবাসস্থলের দরজার বাহিরে বাতিগুলি নষ্ট হওয়ার পর আর লাগানো হয়নি। শীতকালে যখন বৃষ্টি হয় দুই দালানের পানি এই গলিতে হাটু সমান হয়। বৃষ্টির পানি এবং বার্থরুমের পানি মিলেমিশে একাকার হয়ে থাকার ঘরে ঢুকে হাটু ডুবে। যেমন বাংলাদেশে বর্ষার সময় পিছ করা কালো রাস্তায় নৌকা চলে। আবুল কালাম তখন বিছানাপত্র ভাজ করে পা তুলে বসে থাকে । আর ভাবে কেমন আছে পরিবার ।

কয়েক মাসের প্রবাস জীবন আমি আবুল কালামের। নিজ গ্রামের মোস্তাক মিয়া ভিসার কারবারী । তার হতে ভিসা নিয়ে পাঁচ লাখ টাকা খরচ করে সৌদি প্রবাসী আমি । দেশে আগে ঢাকায় বাদামতলিতে সবজির আড়তে চাকরী করতাম । মোস্তাক মিয়া আগে কাতার থেকে গিয়েছে , আরবী ভাষায় যেমন পারদর্শী তেমন মিথ্যা বলার শিল্পী । সৌদি আরব মোস্তাক মিয়ার ছেলে থাকে । সে ভিসা পাঠায় আর মোস্তাক মিয়া কথার রংয়ে সাজিয়ে তা বিক্রি করে। তবে মোস্তাক মিয়ার ছেলে ভিসার কারবারে ক্ষুদ্র কণা। এমপি পাপুলের মত শত শত দালাল আছে সৌদি আরবে ভিসার ব্যবসা সাইনবোর্ড লাগিয়ে মানব পাচারকারী। যাদের এক হাত আছে বাংলাদেশ দুতাবাসে আরেক হাত আছে এরাবিক দুর্নীতিগ্রস্ত বড় বড় লোকদের সাথে। আবুল কালাম দুই বছরে আরবী শিখেছে দশ / বার টা। কথায় কথায় এরাবিয়ানদের সাথে বাংলা বলে । তারা কিছু না বুঝে হাসে আর তখন আবুল কালাম বলে “দুর শালার ঘরের শালারা”। বাংলা শিখো, বাংলা ।

রিয়াদ বিমানবন্দরে আলোর ঝলকানিতে আবুল কালাম ভাবে ফরমালিনযুক্ত পচা সবজির গন্ধ আজ অনেক দুরে। ইস ! এত সুন্দর দেশের খেজুরে আমরা তেল মবিল ফরমালিন ঢেলেও মাছি মারি। আপেল বাগান নাই বলে আইনস্টন জন্ম হয়নি ঠিকই প্রচুর সরিষা-গাছ হয় বলে তেলবাজের জন্ম ঠিকই আমার দেশের গলিতে গলিতে । এত বাতি জ্বলে যেন দিনের মত আলো। আবুল কালাম ভাবে এই আলোতে জীবন জীবিকা সফে দিতে হবে। প্রথম মাসেই কিছু টাকা পাঠিয়ে চাচা হতে বসতবাড়ির দলিল নিতে হবে । না হয় চাচা আমার মা বাপকে গালি দিবে , বলবে টাকা দাও নাহয় জায়গা ছেড়ে দাও। তারপর কুমোদ বাবুর সুদের টাকা তারপর আঁশা হতে নেওয়া কিস্তি । মা বাপ আর বউ বাচ্চা , তাদের জন্য কিছু কিছু দিবো খরচের টাকা । এতে জমা হবে টাকা আর তাতে ঘরটা দালান করা যাবে।


চার / পাঁচ জনের থাকার ঘরে আমরা পনর জন গাদাগাদি করে ঢালাও বিছানায় ঘুমাই। কয়েকজন আছে ছয় মাস ধরে এখানে পড়ে আছে । থাকার কষ্টে , খাওয়ার কষ্টে নেই কোন চাকরীর খবর। এমনি কি নিদিষ্ট তিন মাস পার হওয়ার পরও দেয়নি ইকামা (পরিচয় পত্র )। আমাকে মোস্তাক মিয়া তাহলে কি মিথ্যা বলেছে। বলেছে তার ছেলে কাজ নিয়ে দিবে, এক সপ্তাহ এর ভিতর সৌদি মালিক ইকামা বানিয়ে দিবে। তবে তার জন্য সরকারী ফ্রী বাবত সব টাকা পয়সা মোস্তাক মিয়ার ছেলে বহন করবে। আর সেই টাকা মোস্তাক মিয়া দেশে আমার হতে নিয়ে নিয়েছে। এবং আমি যে কোন কাজ করতে পারবো । যেটাকে আমরা বলি ফ্রী ভিসা। তবে সৌদিতে এসে বুঝলাম এই ফ্রী ভিসার আইনগত কোন বৈধতা নাই। যে এরাবিয়ানের নামে যে এলাকায় এবং যে কাজের জন্য ভিসা ইস্যু হয়েছে ঠিক সেই এরাবিয়ানের সেই এলাকায় যথাযথভাবে সেই কাজই করতে হবে । এইটাই আইন এখানের । এর ব্যতিক্রম হলে জেল জরিমানা এবং দেশে ফেরত পাঠায়। মোস্তাক মিয়ারা ভিসা বিক্রির জন্য এবং লাভ বেশী করার জন্য ফ্রী নামক শব্দের ব্যবহার করে। তবে সবচেয়ে প্রতারক হলো সৌদি নাগরিক। সে ভুয়া লাইসেন্স দিয়ে ঘুষ দিয়ে প্রয়োজনের অধিক ভিসার জন্য আবেদন করে। আর এতে টাকা পয়সা ও বুদ্ধি পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করে এমপি পাপুলের মত শত শত ভিসার দালাল। যাদের ক্ষমতা এবং টাকা পাথরের পাহাড় এর মত। একটা ভিসা বাবত সরকারি ফিস মাত্র দুই হাজার রিয়েল ( প্রায় ৪৫ হাজার টাকা ) । তাহলে বাংলাদেশী একজন শ্রমিক সৌদি যেতে পাঁচ হতে সাত লাখ টাকা কেন খরচ লাগে । একটা ভিসায় এরাবিয়ান লাভ করে , এরপর সৌদিস্ত বাংলাদশী দালাল লাভ করে , রিকুটিং এজেন্ট এবং তাদের গ্রাম্য দালাল লাভ করে। এমনও হয় একটা ভিসা সৌদিতেই ছয় সাত বার বিক্রি হওয়ার পর বাংলাদেশ আসে। এই বিক্রির প্রক্রিয়া এমনও হয় সৌদি মালিকই জানে না তার ভিসা কতবার বিক্রি হলো। কয়েক মাস পরে বাংলাদেশের সৌদি দুতাবাস যোগাযোগ করলে মালিক জানতে পারে তার ভিসা প্রসেস হচ্ছে । এরাবিয়ানদের কাজ না থাকলেও লোভে পড়ে ভিসা বাহির করে তাই খরিদদারের সাথে মুখের একটা চুক্তি করে যে লোক আসলে টাকা দিলে ইকামা বানিয়ে দিবো এবং সে অন্যের কাজ করবে তবে মাসিক একটা লভ্যাংশ আমাকে দিতে হবে। এই হলো ফ্রী ভিসা যার কোন সরকারি বৈধতা নেই। এবং সরকার অন্যত্র কাজ করা লোকের ব্যাপারে খুবই কঠোর । আরো ভয়ংকর হলো এক রাজ্যের ভিসা অন্য রাজ্যে বিক্রি করে দেশীয় দালালেরা। অনেক সময় সমস্যা হলে মালিক কোন সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসে না। কারণ তারা অবৈধ পন্থায় ভিসা বাহির করে লোক অন্যত্র ছেড়ে দিয়েছে বলে জেল জরিমানার ভয়ে থাকে। এবং যারা ভিসা বাহির করে তারা সরকারি সুবিধা পায় না। তাই অনেক সময় এই সুবিধার জন্যও শ্রমিক যাওয়ার কিছুদিন পর শ্রমিককে এক্সজিটও করে দেয়।


মোস্তাক মিয়ার ছেলে এই ধরনের ভিসা কিনেই দেশে পাঠায় । আর এইটা অমুক কোম্পানির ,ভালো বেতন , থাকা খাওয়া কোম্পানির এইসব বলে মোস্তাক মিয়া ভিসা বিক্রি করে । আসলে সবই এক বিশাল মিথ্যার জমিন। চাষ করবেন আপনি ফল খাবে মোস্তাক মিয়ারা। মানুষও মিথ্যার কাননে মালি হয় পরিবারের সুখের জন্য। এই রকম ভিসায় আমি আবুল কালাম সৌদি প্রবাসী । কয়েক মাস ধরে যারা পড়ে আছে তাদের দেশে টাকা পয়সা বাকি বকেয়া আছে । এবং কিছু লোককে কাজ না দিয়ে শাস্তিমূলকও ফেলে রেখেছে কারণ দেশে মোস্তাক মিয়াকে গালি দিয়ে ছিল। এবং এখনো তাদের পরিবার হতে চাপ অব্যাহত রেখেছে কাজের জন্য । অথচ মোস্তাক মিয়ার ছেলে এইসব কেয়ার করে না। এক সপ্তাহ পরে আমরা পাঁচ জনকে বিক্রি করে দেয় মদিনায় যা রিয়াদ হতে হাজার মাইল দুরে। এক খাওয়ার হোটেলের পরিচ্ছন্ন কর্মী হিসাবে । বলে রাখা দরকার , নতুন অবস্থায় তিন মাসের ভিতর কাজ ফেলে মালিক পরিবর্তন করার সরকারি আইন আছে। সেই কাজের মালিক সরকারি ফিস এবং সমস্ত অফিসিয়াল আনুষ্ঠানিকা বজায় রেখে মালিক পরিবর্তন করে এবং ইকামা বানায় । যার ভিসায় আসা হয় তা পরিবর্তন হয়ে নতুন মালিকের অধিনে ইকামা হয় আর নতুন মালিক ক্ষেত্র বিশেষ সমস্ত খরচও বহন করে। এতে দালাল যে দেশে ইকামার টাকা বাড়তি নেয় সেটাও তার লাভ থাকে। এই জন্য লোক আসে জমা হয় এবং কাজ খুজতে থাকে।


মসজিদে নবীর নিকটে আমার হোটেল । বার ঘন্টা ডিউটি দুঃখ নাই , কাজ পেয়েছি । থাকা খাওয়া ফ্রী , এবার যা বেতন দেয়। সৌদি আরবের অর্থনৈতিক যে হাহাকার চলছে তাতে আমার স্বপ্ন মরুদ্বীপের সুর্য কিরণে ভেসে উঠা জলপ্রপাত । এই জল পান করতে গেলে অতিদুরে আবার সেই রকম জল দেখা যায়। তবুও মন্দের ভালো কাজ করতে পারি। মা বাপ এবং বউ বাচ্চার সাথে ফোন করে সান্তনা দিতে পারছি । সকাল সাতটা হতে কাজ শুরু হয় চলে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত । থালা -বাসন, পাতিল ধৌতকরণে দিন যায় আসে রাত। মাঝারি সাইজের পাতিল ধুয়ে ঝকঝক করতে হয় । কারণ এইসব পাতিলে ভাত রান্না করে । হোটেলটাও চব্বিশ ঘন্টা কাস্টোমারে ভরপুর থাকে। হোটেল মালিক ভালো লোক । মদিনা ছাড়াও মক্কা , তায়েব এবং আল কাছিম আরো হোটেল আছে । কখনো কখনো মালিক আসে শ্রমিকদের সাথে কৌশল বিনিময় করে। খাওয়া থাকায় কোন সমস্যা আছে কিনা জানতে চায়। এতে সবাই খুশি মনে কাজ করে। বিশ বাইশ দিন কাজে হয়ে যায়। পুরাতন বাঙ্গালী শ্রমিকদের কেউ কেউ সহযোগীতা করে কেউ কেউ নিজের কাজ করাতে চায়। ভাষা না জানার দুর্বলতার সুযোগে ফোর ম্যানের কাছে নালিশ করে।



একমাস পরেই আমাকে নিয়ে যায় আল কাছিম। আমার কোন আপত্তি ছিল না কারণ কাজ চাই ,টাকা চাই। এখানে আমাদের দেশের মত বাসি পচা খাবার নেই । প্রত্যেকটি কর্মী পোষাক আষাকে পরিপাটি । হাতের নখ ছোট থাকে মাথায় টুপি পরতে হয় যেন চুল না পড়ে খাবারে। সরকারি কঠোর তদারকি নিত্য দিনের কাজ। মাছি তেলাপোকা দেখিনি কখনো। সাদা ধবধবে টাইলস সাবানের পানি দিয়ে জীবাণু মুক্ত করতে হয় সবসময়। আমি খুশি মনে নেচে গেয়ে কাজ করি মন প্রাণ উজাড় করে। মালিক এসে মাঝে মাঝে বলে আবুল কালাম মিয়া মিয়া ( একশতে একশত) । আমি মাথা নেড়ে বলি কোয়েছ (ভালো)।এইভাবে চলতে চলতে একদিন দুপুরে মালিক এসে বলে আবুল কালাম মুশকিল । আমি বুঝলাম কোন সমস্যা হয়েছে। একজন ভাষা জানা লোক জিজ্ঞাসা করলো কি সমস্যা হয়ছে। মালিক বললো আমি সরকারি অফিস গিয়েছি আবুল কালামকে রিলিজ করে ইকামা করার জন্য পরামর্শ করতে । তখন জানতে পারি তার কপিল (মালিক) তাকে হুরুপ (প্রাথমিক এক্সজিট ) দিয়ে রাখছে । এখন তাকে রিলিজ করা এবং তার ইকামা করা যাবে না । তাকে দেশে ফেরত যেতে হবে। সে এখন সৌদিতে অবৈধ । তাকে সৌদি থাকা কঠিন হবে। যে তাকে ভিসা দিয়েছে সে হয়তো আবুল কালামের কপিলের সাথে কোন যোগাযোগই করেনি। ইকামা করতে না পারলে , রিলিজ করতে না পারলে তাকে কাজে রাখা সম্ভব না । অবৈধ লোক রাখলে হোটেলের সমস্যা হবে। দোভাষি বাঙ্গালী আমাকে সব বুঝিয়ে বলার পর আমি হাউমাউ করতে থাকি। ফোন করি মোস্তাক মিয়ার ছেলেকে । নাম্বার বন্ধ পাই , অর্থাৎ পুরাতন নাম্বার ফেলে দিয়েছে। সেই দিনই সুস্থ স্বাভাবিক আবুল কালামের মরণ হয়। তারপরই জিন্দা লাশ আবুল কালাম দেহ নিয়ে ছুটে কাজ পেতে।

হোটেল মালিক আমার অসহায়ত্বের কথা শুনে তার বন্ধুর খামারে পাঠায় কাজে। সুনশান নিরব মরুভূমিতে ভেড়া পালকের রাখাল হিসাবে।

( ছবিঃ ফেসবুক হতে সংগ্রহ) !

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪৭

বিজন রয় বলেছেন: .

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: Dafa

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮

বিজন রয় বলেছেন: লোক পাচার করা আজকাল বিরাট ব্যবসা।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রামের দালাল গুলিও অনেক টাকার মালিক হয়

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩

জোবাইর বলেছেন: লেখাটিতে সৌদি আরবসহ মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোতে বাংলাদেশিদের করুণ অবস্থা সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। মরুভূমিতে আজকের ভেড়া পালকের রাখাল আবুল কালাম জীবন সংগ্রামে জয়ী হয়ে সুস্থভাবে দেশে ফিরে আসুক–কামনা করি।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমিন। আসলে মানুষের ভিতর লোভ বেশি

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:০৭

কৃষিজীবী বলেছেন: গল্পের আকারে বাস্তবতা +

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আদম বেপারি আসলে মানুষ না ।

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩৮

ইসিয়াক বলেছেন: বাস্তব চিত্র

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক মানুষ কষ্টে আছে মধ্যপাচ্যে

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: বেশির ভাগ মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীরা ভালো নেই। সরকার তাদের খোজ নেয় না। প্রবাসী কল্যান মন্ত্রনালয় কি কাজে লাগছে?

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক মানুষ কষ্টে আছে মধ্যপাচ্যে । শুনছি অনেক মানুষের চাকরী চলে যাবে। দুতাবাসও দালালি করে

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এক পাপুল ধরা পড়ছে। এবং তার সংড় দানে বিদেশীদের গ্রেফতার এবং বিচার প্রক্রিয়া চলছে!

কিন্তু আমাদের দেশে
এই দেশে পাপুলদের কাউন্টার পার্টরা নির্ভয়ে ঘুরছে!
দুদকতো খালাদের জিয়ার ব্যাংকে থেকে ডাবল হওয়া টাকায় খালি দূর্ণীতি পায়, তাতেই ব্যাস্ত!
পাপুলদের, তার দোসরদের গ্রেফতার করবে কে?

অভিশাপ লাগুক তাদের।
ঝারে বংশে নির্বংশ হোক আদম পাচারকারী শয়তান গং

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: দেখলেন মানব পাচারকারি স্বামী স্ত্রী মহান সংসদের সদস্য। কে করবে বিচার পয়সাওলার। আল্লাহ আছে তাই ধরা পড়েছে কুয়েতে

৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই তো জীবন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আল্লাহ আছে তাই ধরা পড়েছে কুয়েতে

৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর নান্দনিক উপস্থাপনা।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর নান্দনিক উপস্থাপনা। - পদাতিক চৌধুরি ভাই আপনি নেওয়াজ আলী ভাইয়ের মন্তব্য কপি করেছেন আপনি কপিরাইট মামলার আওতায় আছেন।

নেওয়াজ আলী ভাই, আপনার মন্তব্য কপি করতে চাচ্ছি, এখন থেকে ব্লগে যাদের পোস্টে মন্তব্য করবো আপনার মন্তব্য যাস্ট কপিপেস্ট করে দিবো। ঝামেলাবিহীন মন্তব্য

বাই দ্য ওয়ে গল্প খুবই খুবই ভালো হয়েছে। আপনি সোনালী যুগের ব্লগারদেরে চেয়ে লক্ষ লক্ষ গুন ভালো লিখেন। সাবাস।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে । এক ঢিলে দুই পাখি মারা । আপনি ওস্তাদ আমার বড় ভাই ।

১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পৃথিবীতে মানব পাচার চক্রদের বিরাট বিশাল নেটওয়ার্ক রয়েছে। তাদের কার্যক্রম সারা বিশ্বে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ঠিক বলেছেন । লোক অনেক কষ্ট করে ।

১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এত বড় প্রতারণা! মানুষ এত নিচে কি করে নামে, কল্পনা করতে পারছিনা। পোস্টটি পাঠ করে বিষন্নতায় ভরে গেল।
জানিনা এই অসহায়ত্বের​অবসান ঘটবে কিভাবে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সহজে অবসান হবে না । ওরা অনেক ক্ষমতাশীল লোক

১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪২

আহমেদ জী এস বলেছেন: নেওয়াজ আলি,





চরম বাস্তবের একটি ছবি। এসব দেখেশুনে বুঝেও আবুলেরা প্রবাসী হতে চায়!

এই কথাটি এপিক হয়েছে যে, আপেল গাছ নেই বলে আইনষ্টাইন এখানে জন্মায়নি কিন্তু সরিয়া গাছের প্রাচুর্য্যের কারনে অলিতে গলিতে তেলবাজ জন্ম হয়েছে ঠিকই। ......................দারুন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৩৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বড় ভাই কৃতজ্ঞ আমি I এইসব আবুল ভিটেমাটি বেঁচে বিদেশ যায়। আর তেলবাজ মাথায় তেল দেয়

১৫| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ ভোর ৬:৩৫

আমি সাজিদ বলেছেন: দশ নাম্বার ইম্ম্যাচিউর কমেন্টটা বাদে লেখা ও সবার কমেন্টে প্লাস।

এইটা আসলে বাস্তবতাই। গল্প না।

০৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আসলে জীবনের গল্পতো সাহিত্য ।

১৬| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: করোনা বিশ্বসংসার তছনছ করে দিয়েছে।

০৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ঢাকা থাকা আমার জন্য কঠিন হয়ে পড়ছে রাজীব ভাই

১৭| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:৪৮

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: প্রবাসে না গিয়ে উপায় নেই, প্রবাসে গিয়েও উপায় নেই!

০৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৩২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গরিব দেশে জন্ম আমাদের তাও আবার রাজনীতি খারপ।

১৮| ০৫ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ২:৫১

তারেক ফাহিম বলেছেন: বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে গল্পে।

০৫ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চরম বাস্তবতা

১৯| ০৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১২:০৮

সোহানাজোহা বলেছেন: সুন্দর নান্দনিক উপস্থাপনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.