![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কৃত্তিম মাড়ির মধ্যে শুধু চাবাতে চাবাতে
কি রক্তছুবা জমে যায়-
মাঝে মাঝে ট্যাব টিঁউবলের মতো ঝরে;
তবুও কৃত্তিমমুখে মৃদূল পাতা
খেতে খেতে ভীষণ অভ্যাস্ত রই!
কি ভাবানন্দ ঠোঁটদুটি
লালে টগবগ ? চামড়ার শিলপাটায়
সবুজ ধূসর পাতাগুলো
পিশে পিশে...
গ্রীস্ম নেই -বর্ষা নেই- তবু কেনো
গাছের গুড়ালি থুবুর থাবুর নড়ে !
কেমন করে উঠবো গাছের মাথা বয়ে-
মই লাগলে গাছের শুরবুর করে;
ফাল্গুন ডালে বসাইয়া- গান শুনানোর
ছলে গাছ- টিঁয়ার প্রেমে পড়ে !
ময়নার মগডাল...
ভীষণ ভীষণ আনন্দের সংবাদ
আগামী ১৩ থেকে ১৬ জানুয়ারি ‘২০১৭ ইং
ঢাকা শিল্পকলা একাডেমী প্রাঙ্গনে-
বগুড়া মেলা অনুষ্ঠান হতে যাচ্ছে
উক্ত মেলাতে বিভিন্ন ধরণের বই পাওয়া যাবে
কবি সাহিত্যিক লেখক ও বইপ্রেমি বন্ধুরা
সবাই কে জানাই...
ব্যস্তবের মুখোমুখি,হয়তো আবার ফিরে আসবো-
ধানশালিকের সোনালী মাঠে প্রান্তর
কিছু আনন্দ কিছু বেদনার বিষাদচূড়ায়
স্পর্শ অনুভূতি হয়ে-পৃর্ণিমা রাতের ধ্রুবতারা-
যমুনায় ভেসে যাওয়া ডুব দেওয়ার চখা কিংবা শঙ্খচিল !
-ভাবনার কঠিপাথরে থাকো আবার ফিরে আসবো-
শিশির সিক্ত...
- সে দিন সন্ধ্যাবেলা
পূর্বালী জোনালার পাশ দিয়া,
হঠাৎ স্বর্ণদেহের দ্বীপটা-
ঝিলিক মেরে উঠল !
নিভে গেলো আমার জ্বলান্ত নেম্পুটা-
আনন্দে তখন ভিক্কু দার মতো হয়ে গেলাম;
জোনালার কোণে উঁকি মেরে দেখি !
লজ্জায় রাঙা দ্বীপটারও আলো...
রক্তগুলো ধানশীষের মতো সোনালী রূপালী
আর লাল সবুজ- জলতরঙ্গগুলো খেলা করে
যেমন নৌকার মতো-আঁকাবাঁকা গহীন পথ
তবুও রক্তগুলো সুনামীধারায় মতো বহমান!
কখনো ভাবে না রক্ত ডানাহীন শঙ্খচিল
দূরাকাশের নীল সাদা মেঘগুলির মতো-
একটু মসনদি সবুজ অরণ্যের...
বুকের উর্বর মাঠে অবহেলার চাপা ফসল
চোখের পাহাড়ে নৈঃশব্দের ঝর্ণা-
শয়তানের অহংকার স্বর্ণ সেতো মাটির রুপ
ধর্মের রুকু দেওয়া অভিনয়ের কাঁন্না !
শুধু ন্যায়বিচারে স্বার্থের টানো পারাপার-
কি করে ভাবে মাটির ঘরে ঈমানদার !
ভয়ের উল্টোদ্বারে...
সম্পর্কটা হয় জেনো মাথাভরা চুল-
নাড়ে করলে দেখায় ফর্সা গুল!
ঠিক অনুভূতির জানালার ফাঁকে-
চাঁদের সাথে নক্ষত্রের সম্পর্ক;
জলের সাথে মাটির বাতাসের সনে মেঘ,
কথা আর স্বাথের জালে শেষ।
এক ক্লান্তিজগৎ শুধু বিনম্র শ্রদ্ধাটা
মাঝে প্রশ্ন আমার...
দুই দেহে শূন্যে মিশে
বাষ্প হাওয়ার কুল-
কুলবাগান জুড়ে ফুটে পূণ্যধূল;
শুধু ফুল ফলের ঘ্রাণে
চাইয়া থাকে মাটিরো মূতি-
দেহ মন আরাধনায়
মগ্ন করিয়া ঈশ্বরও সন্তুষ্টি;
কি বানাইছো রঙিনা ফানুশ
মন অসুরদলনীর নাই হুশ-
হুশ ডুবাইয়া জলের মাঝে
ভাসাইছো ঈশ্বরও...
আমি যখন কলাগাছের মতো
দাঁড়িয়ে ছিলাম -ঐ সারি সারি বাঁধের পাশে-
তুমি তখন চাঁদনী রাতে কিরণ দিতে
সোনাধূলির চিরণ চিরণ কলাপাতার আশে!
একমোঠো দুর্বলা কেল্লা ঘাসেরা এখনো আছে-
কলাগাছের সবুজমুড়ানো পাতা নেই
সারিবদ্ধ বাঁধ,জলেরঘাট,সবিআছে আনন্দচিত্তে উল্লাস
শুধু...
মাথামণ্ডু ডুবাইলো রে ডুবাইলো
-মনপরান খায়রার তরে খাইয়া গেলো-
ছলনার প্রেমে হইল রে চরডাঙ্গা দেহ রে
চরডাঙ্গা দেহ ! তাহার লালচোখে জ্বইলা
পুড়াইলো রে জ্বইলা পুড়াইলো ।
বৈচিত্র্য চরডাঙ্গার প্রেমের ধুলো
শূন্য উড়ে যায় রে শূন্য...
শুধু সাড়েতিন হাতের বৈচিত্ররুপ,মাটিরকালিতে আঁকা
চিত্রকর্মগুলোর তৃষ্ণার্ত হয়ে পরেছে মন
এতোটুকু তৃপ্তির নালিতে দাবনল জ্বলছে,ঐশ্বর্য বন !
আর স্মৃতির বালিভুমিতে ঝড় তুফান বয়ছে শুধু,
শেষ হয়েও হয় না শেষ কাজের কৃষাণ-
আঁধার গায়ে বুঝি খেলবে...
আজও ঘুমপারিনির দেশে– স্বপ্নঘোরের অভিমান, টুইটোন বর-
ময়মশলার একটা শুধু একটা বর্ণমালার মাংস জ্বলছে !
চারিধার ছিন্নমূল; ভীষণ মায়াবি মাটির পাতিলে- পাতিলে-
কি মজার ঢেউ ? ঐখানে যমুনায় বয়ছে আর ডুবছে।
টিয়া, টুনটুনির আদুল...
প্রাণপ্রিয় পশু আত্মত্যাগের মহিমায়
-করেছি ভাই লালন পালন !
শুধু তোমার আরাধনায় করব বলে কোরবান
কবুল করো ওগো দয়বান।
ঐ অম্বের বুকের কোণে বাঁকা ইন্দু উঠেছে-
ইন্দু পরশে আজ ঈদ এলো-
ঈদের আনন্দ খুশির উম্মাদনায় মুছে...
পিরিতির দেহ সামনে যখন আসে
পাহাড়সম জিহ্বা আমার হয়ে যায় ভারি-
বলতে পারি না -না ভালোবাসি!
কৃষ্ণচূড়ায় রাঙিয়ে যায় মন কুঠরি।
চোখের তারায় তারায় পড়েছে লাজুক
খুব কাছে পেয়েও চক্ষদর্শণ পারি না-
নিরবে তখন একলা একা...
©somewhere in net ltd.