![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার দ্বারা সৃষ্ট পরিস্থিতিতে যদি আমিই অনিরাপদ বোধ করি তাহলে সেই ঘটনা ঘটানোর জন্য আমি কি শাস্তিযোগ্য অপরাধী ? যদি হ্যা হয় তাহলে খালেদা জিয়া কি?????
আমরা সাধারন জনগণ কি সারাজীবনই বাশ খেয়ে যাবো?????
ঘৃন্য রাজনীতির অবসান চাই ????? বড় একটা বিপ্লব দরকার ????
কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাধবে কে???????????????????????????????????
বিএনপির ডাকা হরতালের দিন নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাজিরা দেননি বিরোধী দলীয় নেতা খালেদা জিয়া।
তার আইনজীবীরা সময়ের আবেদন করায় এ মামলায় অভিযোগপত্রের গ্রহণযোগ্যতার শুনানি পিছিয়ে দেয়া হয়েছে চতুর্দশবারের মতো।
রোববার শুনানির ধার্য দিনে খালেদার আইনজীবী মাহবুবউদ্দিন খোকন ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে এই সময়ের আবেদন করেন।
খালেদার আরেক আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার আদালতে বলেন, বিরোধী দলীয় নেতা আদালতে উপস্থিত হওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু নিরাপত্তাজনিত কারণে তিনি হাজির হতে পারেননি।
অন্যদিকে দুদকের আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজল আদালতকে বলেন, আইন অনুযায়ী আসামির অনুপস্থিতিতেও অভিযোগপত্রের গ্রহণযোগ্যতার শুনানি চলতে পারে।
দুই পক্ষের বক্তব্য শুনে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জহুরুল হক আসামির সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১৫ জানুয়ারি নতুন তারিখ রাখেন।
এর আগে ১ জানুয়ারি গ্রুহণযোগ্যতার শুনানি হওয়ার কথা থাকলেও জরুরি রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যস্ততার কথা বলে সেদিনও অনুপস্থিত থাকেন খালেদা জিয়া।
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে জমি কেনায় আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে ২০১১ সালের ৮ অগাস্ট তেজগাঁও থানায় এ মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসনের পাশাপাশি তার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, রাজনৈতিক সচিবের একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না, ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খানকে আসামি করা হয়।
হারিছ চৌধুরী প্রথম থেকেই পলাতক রয়েছেন। তবে জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও মনিরুল ইসলাম খান রোববার আদালতে হাজির হন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০০৫ সালে কাকরাইলে সুরাইয়া খানমের কাছ থেকে ‘শহীদ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট’-এর নামে ৪২ কাঠা জমি কেনা হয়। কিন্তু জমির দামের চেয়ে অতিরিক্ত ১ কোটি ২৪ লাখ ৯৩ হাজার টাকা জমির মালিককে দেওয়া হয়েছে বলে কাগজপত্রে দেখানো হয়, যার কোনো বৈধ উৎস ট্রাস্ট দেখাতে পারেনি।
দুদদের দেয়া অভিযোগপত্রে আরো বলা হয়, জমির মালিককে দেওয়া ওই অর্থ ছাড়াও ট্রাস্টের নামে মোট ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। এ অর্থ এসেছে অবৈধ উৎস থেকে।
Click Here
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
অপর্না হালদার বলেছেন: ধর্ষক দের ফাঁসি চাই । হায়নাদের উৎপাত বন্ধ হোক , নিপাত যাক ,
বাংলার মাটিতে মেয়েদের নির্যাতন করা
চলবেনা বন্ধ হোক ।
সহমত ।
এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাল লিখেছেন
দৃষ্টিপাত
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
: হে নরাধম পশু ধিক্কার
কেন এ কুলুসিত জীবন ঐ বোন টার
ধিক আজি মানবতায়
সমাজ বিমুখ আজি এ লজ্জায়
কবি নজরুল এর বিদ্রোহী আওয়াজ
আমি মানিনাকো কোন আইন
আমি টর্নেডো আমি ভিম ভাসমান মাইন
মহা বিদ্রোহী রন ক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত যবে
উৎপীড়নের ক্রন্দন রোল
আকাশে বাতাসে ধবনিবেনা ।
বল বীর
বল উন্নত মম শীর
শীর নেহারি নত শির ঐ শিখর হিমাত্রির ।
অর্থ অন্যায়ের নিকট কখনও মাথা নত নয় ।
আজ আইনের লোকের নিকট আইন বিকৃত ও বিচারক আজ ক্ষমতার গেঁড়াকলে আমলাদের হাতের পুতুল ।
এই যে ভারত নিয়ন্ত্রন সরকার না পারছে পার্বত্য মুক্তি বাস্তবায়ন
না পারছে সিমান্তে বিএসেফ কর্তৃক অন্যায় হত্তা বন্ধ । , না পারছে দেশকে জনগণকে সামাল দিতে ,অগ্নিদহন দ্রব্য মুল্যর উদ্ধগতি ,।হাওর বিল টিপাই মুখ খাল সুন্দরবন সহ পর্যটন প্রাকৃতিক স্থান সমুহ আজ ভারতের নিয়ন্ত্রনে । বাড়ছে প্রতিনিয়ত ঘুষ দুর্নীতি ; হত্তা ধর্ষণের অহরহ চিত্র আর হায়নাদের অবৈধ দখলের রাজনীতি ।
সাধারন মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ , দেশ আবারও পরাধীনতার শিখলে
বন্ধি হে বাঙ্গালী জাগ্রত হও সময়ে আরেকবার ।
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
ধর্ষণ , ইজ্জত লুণ্ঠন , যৌন হয়রানি এবং নির্যাতন করে নির্বিশেষে হত্তা প্রভৃতি ভারত ও প্রাশ্চাত্য অন্যান্য ভবগুরে সমাজের মত আমাদের বাঙ্গালী সমাজেও প্রতিনিয়ত দেখছি এর বিস্তার ।
আমাদের রুখে দাড়াতে হবে ।নয়ত এদেশ এ জাতি আবারও বিষাক্ত কাল থাবায় নেমে আসবে অন্ধকার । মেয়েরা হারাবে তাদের পূর্ণ অধিকার । আসুন সচেতন মহল জানাই আজি তিব্র প্রতিবাদ ,
, চাই উপযুক্ত বিচার , চাই হায়েনা মুক্ত বাংলাদেশ / জানাই ধিক্কার ।
গ্রাম বাংলার সব স্থানে তাই তিব্র প্রতিবাদ জানাই
আসুন সবাই মিলে এ কর্মসূচিকে সফল করি
সত্যর আওয়াজে / বাচতে হলে লড়তে হবে সমাজে ।
***আমার আহবান , তিব্র প্রতিবাদে
আমার সাথে সবাই আওয়াজ দিন
ঢাকার বন্ধুরা মিলে প্রতিবাদ সভা এবং সারা বাংলায় যেন সব স্থানে স্কুল ,কলেজ ,বিশ্ববিদ্যালয় ,মাত্রাসা সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রিদের মধ্য সাড়া ও সচেতনতা জাগে সেই বিষয়ে সোচ্চার
হওয়ার জন্য আহবান করা গেল , প্রত্যক সচেতন ব্লগারকে এ
বিষয়ে অন্তত একটা করে পোষ্ট লিখে আওয়াজ দিন
ধর্ষক দের ফাঁসি চাই । হায়নাদের উৎপাত বন্ধ হোক , নিপাত যাক ,
বাংলার মাটিতে মেয়েদের নির্যাতন করা
চলবেনা বন্ধ হোক ।