নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপর্না হালদার

always want to know

অপর্না হালদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোটরসাইকেলে দু’পাশে পা দিয়ে চড়তে মানা মেয়েদের!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৩















ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের একটি শহরে মোটরসাইকেলের পুরুষ চালকের পিছনে নারী যাত্রীদের দু’পাশে পা দিয়ে বসা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।



ইসলামি শরিয়া আইনের আলোকে লোকসিউমাউয়ি শহরের মেয়র সুয়াইদি ইয়াহিয়া এ আদেশ জারি করেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।



নতুন এ নিয়ম অনুযায়ী, ইসলামি মূল্যবোধ বজায় রাখার জন্য মোটরসাইকেলের নারী যাত্রীদের দুই পা একপাশে রেখে বসতে হবে।



ইন্দোনেশিয়ায় একমাত্র আচেহ প্রদেশেই ইসলামি শরিয়া আইন মেনে চলা হয়।



মেয়র সুয়াইদি বলেন, মানুষের ‘নৈতিকতা ও আচরণগত’ শুদ্ধির জন্য এ আদেশ জারি করা হয়েছে।



তিনি বলেন, “মোটরসাইকেলের দুই পাশে পা দিয়ে বসলে তা পুরুষদের মতো দেখায়। একপাশে পা দিয়ে বসলে তা নারীসুলভ দেখায়।”



একপাশে পা দিয়ে বসা যাত্রীরা সহজে পড়ে যায় না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।



ইতোমধ্যে এ আদেশের কথা প্রচারের জন্য শহরটির অফিস-আদালত ও বাসা-বাড়িগুলোতে লিফলেট বিতরণ শুরু হয়েছে। এক মাসের মধ্যে স্থানীয় সরকার এ আদেশটি পর্যালোচনার পর এটি আইনে পরিণত হতে পারে বলে জানিয়েছেন মেয়র সুয়াইদি।



তবে এরপরেও কোনো নারী এ আদেশ না মানলে তা শাস্তিযোগ্য হবে কি না সে সম্পর্কে তিনি বলেন, আইনে পরিণত হলে সয়ংক্রিয়ভাবেই নিষেধাজ্ঞাটি অনুমোদন পাবে।



তবে ইন্দোনেশিয়ার মুসলিম অধিকারকর্মী ও ইসলাম বিশেষজ্ঞ উলিল আবসার আবদাল্লা এর সমালোচনা করেন।



আবদাল্লা বলেন, শরিয়াহতে কীভাবে মটরসাইকেলে বসতে হবে তা নির্দেশ করা হয়নি। কোরান বা হাদিসেও এ ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি। কোনো গণতান্ত্রিক দেশে যদি শরিয়াহ অনুসরণ করে কোনো আইন করা হয় তবে তা অবশ্যই সাধারণ জনগণের মতামত বিবেচনা করে প্রণয়ন করতে হবে।’

মোটরসাইকেলে দু’পাশে পা দিয়ে চড়তে মানা মেয়েদের!

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

কাক পাখি বলেছেন: পোষ্টের শুরুতে এত গুলা ০ দিয়েছেন কেনো জানতে পরি? পোষ্টের সাথে ০ এর তো কোনো সম্পর্ক পেলাম না।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

অপর্না হালদার বলেছেন: পোষ্টটি পড়ে পোষ্টের বিষয়ে মন্তব্য না করে শুন্য নিয়া মন্তব্য করলেন।

পোষ্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

টোকাই সিকদার বলেছেন: ০






এই শুন্য দেওয়ার অর্থ কি ??

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

অপর্না হালদার বলেছেন: পোষ্টটি পড়ে পোষ্টের বিষয়ে মন্তব্য না করে শুন্য নিয়া মন্তব্য করলেন।

পোষ্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

টোকাই সিকদার বলেছেন: যেহেতু শুন্য দিয়ে পোস্ট শুরু করলেন ,তাই শুন্যও পোস্টের একটা অংশ কিন্তু কেন দিলেন ?

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

অপর্না হালদার বলেছেন: উত্তরটা নিশ্চুপ শরিফ দিয়েছেন । খুব মজা পাইলাম । হা হা হা ।

ধন্যবাদ ।

৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: এত গুলো শূন্য মানে উনার মাথার ভিতর ব্রেজ ০০০০০০।তার আইকিউ ০০০০। মিয়ারা এই সোজা বুঝেন না।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

অপর্না হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ আমার উত্তর আপনি দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য ।

৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

হ য ব র ল ৩২৭ বলেছেন: ইসলামের নামে মেয়েদের উপর যে আর কত কি চলবে তার কোন হিসেব নেই।

মেয়র সুয়াইদি বলেন, “মোটরসাইকেলের দুই পাশে পা দিয়ে বসলে তা পুরুষদের মতো দেখায়। একপাশে পা দিয়ে বসলে তা নারীসুলভ দেখায়।”
একপাশে পা দিয়ে বসা যাত্রীরা সহজে পড়ে যায় না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সম্পূর্ণ বাজে যুক্তি।
দুপাশে পা দিয়ে বসাটাই বরং মেয়েদের জন্য বেশী নিরাপদ এবং এতে করে যেমন ভারসাম্য বজায় রাখতে সুবিধা তেমনি পড়ে যাওয়ার আশংকাও কম থাকে। একপাশে পা দিয়ে যে বসে তাতে বেশী পড়ে যেতে দেখেছি মেয়েদের। দুপাশে পা দিলে ওভাবে পড়ত না।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

অপর্না হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ বিষয়টির সঠিক উপলব্ধি করার জন্য ।

শুভ কামনা রইল ।

৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: যথার্থ নিষেধাজ্ঞা। মেয়েরা দুই পাশে পা দিয়ে বসলে মোটরসাইকেল উত্তেজিত হৈ পড়ে, ফলাফল স্বরূপ অনেক ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। আমাদের দেশেও এই আইন দ্রুত করা উচিত।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

অপর্না হালদার বলেছেন: হ য ব র ল ৩২৭ এর মন্তব্যটা পড়ে আপনার মন্তব্য বুঝে নিবেন ।


উপলব্ধি বোধই আসল । যার দৌড় যতদুর তার চিন্তা ততদুর ।


পোষ্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।

৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

মোমের মানুষ বলেছেন: ০





০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

অপর্না হালদার বলেছেন: Thanks for comments.

৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

কাক পাখি বলেছেন: মুেমরমানুষ বলেছেন: ০





০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

অপর্না হালদার বলেছেন: Thanks for comments.

৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

পাগলাগরু বলেছেন: ইন্দোনেশিয়ার কোন চিপায় কে মোটর সাইকেলে দুই পা ঝুলায় বসতে না করছে এইডা বাঙ্গালীর চিন্তার শেষ নাই।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

অপর্না হালদার বলেছেন: আচ্ছা পাগলাগরু মানুষ হয়েও পাগলা গরু নামকরন করেছেন কেন । আপনার পিতামাতা আপনাকে মানুষ মনে করে (হয়ত ভুল করে) একটা নাম দিয়েছিলো আর আপনি সেই নামটা বাদদিয়ে পশুর কাতারে নিজেকে আশ্রয় দিয়েছেন । আপনার সাথে কথা বলা কি ঠিক ?????

১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: এখন আমি কি কিছু দিমু নাকি?বিপ্লব দাদা আবার কস্ট পাইবেন না তো

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

অপর্না হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: শ্রীমদ্ভগবত গীতায় নারীঃ

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গীতাতে নারীকে পাপযোনী ও শুদ্রের স্তরের সম স্তর বিবেচনা করত গীতার নবম অধ্যায়ের ৩২ নং শ্লোকে বললেনঃ

মাং হি পার্থ ব্যপাশ্রিত্য যেহপি সু্যঃ পাপযোনয়ঃ ।
স্ত্রিয়ো বৈশ্যাস্তথা শুদ্রাস্তেহপি যান্তি পরাং গতিম্ ৩২
অর্থঃ হে পার্থ, স্ত্রীলোক, বৈশ্য ও শুদ্র অথবা যাঁহারা পাপযোনিসম্ভূত অন্ত্যজ জাতি, তাঁহারাও আমার আশ্রয় লইলে নিশ্চয়ই পরমগতি প্রাপ্ত হন।” সূত্রঃ শ্রীমদদ্ভগবদগীতা, লেখক- শ্রীজগদীশচন্দ্র ঘোষ, অধ্যায়-৯, শ্লোক-৩২, পৃষ্ঠা- ২০৭

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

অপর্না হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: মহাভরতে নারীঃ

মহাভরতের অশ্বমেধ পর্ব্ব, অনুচ্ছেদ-XXXVIII (৩৮) যুধিষ্টি বললেনঃ”

“নারী হল সকল পাপের মূল।”
আরো বলা আছেঃ “হে নারদ, (জগতে) নারীর মত পাপী (পাপিষ্ঠ) কিছুই নাই। বস্তুত, সকল দোষের (পাপের) মূল নারী।” সূত্রঃ মহাভরতের অশ্বমেধ পর্ব্ব, লেখক- কিশরী মহোন গাঙ্গুলী, অনুচ্ছেদ-XXXVIII (৩৮)
মহাভরতের অশ্বমেধ পর্ব্ব, অনুচ্ছেদ-XXXIX (৩৯) আছেঃ

“তারা (নারী) মিথ্যাকে সত্য এবং সত্যকে মিথ্যায় পতিপন্ন করে।”
সূত্রঃ মহাভরতের অশ্বমেধ পর্ব্ব, লেখক- কিশরী মহোন গাঙ্গুলী, অনুচ্ছেদ-XXXIX (৩৯)
মহাভরতের অশ্বমেধ পর্ব্ব, অনুচ্ছেদ-XXXIX (৩৯) আছেঃ

“নারীরা হলেন অত্যন্ত উগ্র/রাগী।”
সূত্রঃ মহাভরতের অশ্বমেধ পর্ব্ব, লেখক- কিশরী মহোন গাঙ্গুলী, অনুচ্ছেদ-XLIII (৪৩)
মহাভরতের অশ্বমেধ পর্ব্ব, অনুচ্ছেদ-XIX (১৯) ঋৃষি বললেনঃ

“নারীরা স্বভাবতই মিথ্যাবাদী।”
সূত্রঃ মহাভরতের অশ্বমেধ পর্ব্ব, লেখক- কিশরী মহোন গাঙ্গুলী, অনুচ্ছেদ-XIX (১৯)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

অপর্না হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ ।


Ja Kayr Naika hoia gaysayn to......


১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: মূল সংস্কৃত মহাভরতের ১২২ অধ্যায়ে বলা আছেঃ

“ঋত্তাবৃতৌ রাজ পুত্রী ভর্তা পতিব্রতে।
নাতি বর্তেব্য ইত্যোবং ধর্ম কর্ম বদো বিদুঃ
শেষে বন্যেষু কালেষু স্তাতন্ত্রং স্ত্রী কিলার্হতি।
ধর্ম সেবং জনাঃ খন্তঃ পুরাফ্থ পরিচক্ষতে ”
অর্থঃ “হে পতিত্রতে রাজ পুত্রি। ধর্মজ্ঞেরা ইহা ধর্ম বলিয়া জানে যে, কেবল ঋতুকালে স্ত্রী আপন স্বামীকে অতিক্রম (পর পরুষের সাথে সঙ্গম) করিবেন না; অন্যান্য সময়ে স্ত্রীগণ স্বচচন্দচারিণী (পর পুরুষের সাথে সঙ্গমে উপগত) হইতে পারিবেন। সাধু জনেরা এই প্রাচীন ধর্মের গুণ কীর্তন করিয়া থাকেন।” সূত্রঃ সংস্কৃত মহাভারত-১২২ অধ্যায়

“অনাবৃতাঃ কিল পুরাস্ত্রীয় আসর বরাননে।
কামাচার বিহারিণাঃ স্বতন্ত্রাশ্চারুহ সিনী
তামাং বুচ্চারখানানাং কৌমারোত্‍ সুভসে পতিন।
নবম্মোহ ভৃয়রারোহে সহি ধর্মঃ পুয়াভবত্‍
প্রমাণ দৃষ্ট ধর্মোহং পূজ্যতে মহির্ষিভি।
উত্তবেষ্ণুচ বম্ভোরু কুরুধন্যাপি পূজ্যতে
স্ত্রীনামনুগ্রহ করঃ সহিকর্ম সনাতনঃ।”
অর্থঃ “হে সুমুখি! (কুন্তি), পূর্বাকালে হিন্দু স্ত্রীলোকেররা অরুদ্ধ, স্বাধীনা ও স্বচ্ছন্দ বিহারিণী (রতিক্রীড়াকারিনী) ছিল। পতিকে ছাড়িয়া অন্য পুরুষে উপগতা (কামাসক্ত হয়ে রতিক্রীড়া করলে) হইলে, তাহাদের অধর্ম হইত না। পূর্বাকালে হিন্দুদিগের ইহাই ধর্ম ছিল, বরং ইহা প্রামণিক ধর্ম, ঋৃষিরা এই ধর্ম পালন করিয়া থাকেন, উত্তর কুরু দেশে অন্যাপি এই ধর্ম মান্য ও অনুকুলে।”

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

অপর্না হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ ।


Ja Kayr Naika hoia gaysayn to......

১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: ভারতের এক মৌলবাদী হিন্দু বলেছে দিল্লির ধর্ষণের জন্য মেয়েটাও দায়ি।এ নাকি আবার আধ্যাত্মিক গুরু।এই হচ্ছে উগ্রবাদী ভারতের আসল চেহারা।ধর্ষণে এই দেশটা চ্যাম্পিয়ন।ভারতে মাটিতে আজ পর্যন্ত যত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়েছে তা পৃথিবীর কোথাও হয় নি আজ পর্যন্ত।নেন আপনার সহোদরদের লিঙ্ক নেনClick This Link target='_blank' >হিন্দুস্তানি কালচার

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

অপর্না হালদার বলেছেন: কাদের সাথে হয়েছে তা একটু খুলে বলবেন তো ।.। ।।।

খুব লজ্জ্বা পাইয়েন না ।

ধন্যবাদ

আপনাদের বইয়ের উপর আমাগো বই রাখলেই নাকি আপনারা আন্দোলন করেন, মারতে চান । এতেই নাকি আপনাদের সব শেষ হইয়া যায় ।

যাই হোক এইটুকু লেখা নিয়াই হৈ হুল্লুর পইরা যাবে ক্ষন ।


আমার কমেন্টস্ নিয় ব্লগে দু'জন পোষ্ট দিয়েছিল কিন্তু কি এক কারনে যেন তারা তা প্রত্যাহার করেছন । আমি আমাদের ধর্মীয় বিষয় নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম । খুব ভালো লেগেছিলো ব্লগ ব্লগিং করা বন্ধুদের মধ্যে খারাপ বন্ধুদের কিছুটা সংশোধনের জ্বালা ধরিয়েছিলাম চোখ খুলে দিযে ।

যাই হোক । ধন্যবাদ ।

১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: মন্তব্যটা একটু মনোযোগ দিয়ে পড়ার অনুরোধ থাকলো। :)

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

অপর্না হালদার বলেছেন: আমার পোষ্টগুলো থেকে দূরে থাকুন ।

১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

মুহাই বলেছেন: এটা নাকি বি কান্তির নিক?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

অপর্না হালদার বলেছেন: জানতে চেষ্টা করুন ।

১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০

শিপু ভাই বলেছেন:
আমি দুইপাশে পা দিয়ে বসার পক্ষে। কারন এটা নিরাপদ।

কিন্তু দেখতে খুবই বাজে লাগে!!!

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

অপর্না হালদার বলেছেন: দৃষ্টিভঙ্গি বদলানোর চেষ্টা করতে হবে । এখন আর সেই দিন নেই পুরুষের মনোরঞ্জনের জন্যই শুধু নারীরা ব্যবহৃত হবে ।

ধন্যবা ।

১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১

খুলনার শের বলেছেন: একটা গল্প শুনেছিলাম অনেক আগে,
এক ছাগল নদি পাড় হচ্ছিল। ভয়ে তার লেজ ঊর্ধ্বমুখি হয়ে গেল। পিছনে ছিল এক কুকুর। কুকুর হাসতে হাসতে বলল, 'ছাগল, আমি তোমার পেছন দেখেছি। ছাগল ম্লান হেসে বলল আমি তো তোমার টা প্রায় সব সময়ই দেখি।
অপর্ণা দিদি গল্পের কুক্কুটের ন্যায় ইন্দোনেশীয় এক প্রদেশের একটা ছোট্ট ঘটনা নিয়ে বিশাল পোষ্ট ফাঁদলেন। জবাবে মহম্মদ আলি ভাই দেখালেন যে দিদির ধর্মের লেজ সবসময় উচা থাকে বলে সব পরিষ্কার দৃশ্যমান!!!! দিদি মুসলিম রা কি করল না করল টা নিয়ে বসে না থেকে নিজেদের ধরমগ্রন্থ গুলোর এই আগাছা গুলো পরিষ্কার করুন। ভবিষ্যতে লেডি বাল্মীকি হিসেবে পরিচিতি পাবেন। ধন্যবাদ।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০১

অপর্না হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ । আমার এই পোষ্টের মধ্যেও আপনি আপনার ধর্মকে টেনে এনেছেন বলে । এই ধারা অব্যাহত রাখুন ।

আপনার পরামর্শের বিষয়টি বিবেচনায় রাখলাম ।

১৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

( ট্রোজান হর্স ) বলেছেন: ঠ্যালা ...........

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

অপর্না হালদার বলেছেন: আপনার কথাটা ঠিক বুঝলাম না । আপনি যদি আমি খারাপ মনে করতাম তাহলে শুধু এটুকু বলতাম ।


আপনার মাকে নাকি কাকে ????

২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নীড় ~ বলেছেন: যথার্থ নিষেধাজ্ঞা। মেয়েরা দুই পাশে পা দিয়ে বসলে মোটরসাইকেল উত্তেজিত হৈ পড়ে, ফলাফল স্বরূপ অনেক ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে থাকে। আমাদের দেশেও এই আইন দ্রুত করা উচিত।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

অপর্না হালদার বলেছেন: পূর্বে জবাব দিয়েছি ।

২১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০০

দস্তার বলেছেন: অপর্ণা দিদি গল্পের কুক্কুটের ন্যায় ইন্দোনেশীয় এক প্রদেশের একটা ছোট্ট ঘটনা নিয়ে বিশাল পোষ্ট ফাঁদলেন। জবাবে মুহম্মদ আলি ভাই দেখালেন যে দিদির ধর্মের লেজ সবসময় উচা থাকে বলে সব পরিষ্কার দৃশ্যমান!!!! দিদি মুসলিম রা কি করল না করল টা নিয়ে বসে না থেকে নিজেদের ধরমগ্রন্থ গুলোর এই আগাছা গুলো পরিষ্কার করুন। ভবিষ্যতে লেডি বাল্মীকি হিসেবে পরিচিতি পাবেন। ধন্যবাদ। =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

অপর্না হালদার বলেছেন: পূর্বে জবাব দিয়েছি ।

২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৫

মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: সরি বিপ্লব ভাই
উপরের লিঙ্কটা কাজ না করার জন্য।এই নিন সেই আধ্যাত্মিক হিন্দু গুরুর সেই কথার লিঙ্ক
হিন্দু গুরু

আর আমি নিজেকে মুহাম্মাদ আলী ই ভাবি।জাকির নায়েক ভাবার কোন কারন নেই।আর আমি নিজেকে নাস্তিক বা আস্তিক কোনটাই ভাবি না।আমি ডারউইন এর বিবর্তনবাদ বিশ্বাস করি।ইদানীং পরিক্ষা নিয়ে একটু বিজি আছি

যাক আপনাকে কিছু কথা বলি।হিন্দু ধর্মে তো নারীর কোন সম্মান বা মর্যাদা নেই।নিজের পছন্দ মত বিয়ে করতে পারে না।স্বামীদের ডিভোর্স ও দিতে পারে না।বাবা,সন্তান কিংবা স্বামীর সম্পত্তিতে কোন অধিকার নেই।সতীদাহ প্রথা দিয়ে আপনার ধর্ম আপনাকে জ্যান্ত মারতো।আছে কোন সম্মান আপনাদের?কিসের এত অহঙ্কার করেন?


০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

অপর্না হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ আবারও আমার পোষ্টে মন্তব্য করার জন্য । আপনার জবাব দিতে ইচ্ছে হয়না তবুও দিচ্ছি যেহেতু ব্লগে এটকু ঘোড়াঘুড়ি করি তাই ।

হিন্দু ধর্মে নারীর সম্মান আছে কি নেই সেটা হিন্দু নারীরাই ভালো জানবে । সুতরা আপনাকে জানানোর প্রয়োজনবোধ করিনা । স্বামী পছন্দ করা কোন ধর্মে আছে আর কোন ধর্মে নেই সেটা বুঝতে আরো সময় লাগবে আপনার । আমি বললেই আপনি বুঝতে পারবেন না । শিশুদের যদি অনার্সএর বিষয় বা গ্রহজগতের গবেশনা নিয়ে কথা বলা হয় তাহলে তার যা অবস্থা আপনার তাই হবে । সুতরা উত্তরের জবাব বোঝার সময় ও ইচ্ছে হলে আপনি সময়মত সব পেয়ে যাবেন । হিন্দু পরিবারগুলো এখনো চায় যৌথ পরিবার থাকুক । হয়ত বাস্তবতার কারনে হয়ে উঠেনা । যুগের তালে তালে সকল মানুষের নৈতিক অবক্ষয় হচ্ছে তথা ব্যক্তিকেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে । হিন্দুদের বিয়ের সময় সম্পদ দেয়া হয় কি হয়না তা আপনি বুঝতে পারবেন না । যারা সম্পত্তিতে নারীদের অধিকার নিয়ে ভাবে তাদের সাথে কথা বলুন এবং যে সকল নারী বাবার সম্পত্তিতে অধিকার চায়না তাদের সাথে কথা বলুন এবং উপলব্ধি করুন তাদের কথাগুলো তাহলে উত্তর পাবেন । সতীদাহ প্রথা এটা হিন্দুদের ধর্মীয় কোন বিধান নয় । আর একটা বিষয় খেয়াল করবেন ...... হিন্দু নারীদের দিকে এখনও কারা শকুনের মত তাকিয়ে থাকে । কপালে সিদুর দেখলে ঐ শকুনগুলো আরো লোলুপ দৃষ্টিভঙ্গি করে । এমনও শোনা যাচ্ছে অনেকে নাকি পরোপারে সত্তর হুর পাবার জন্য ঐসকল নারীদের দিকে দৃষ্টিশক্তি তে শকুনত্ব নোনো সেকেন্ডে সহস্রমাইল প্রসারিত করে । তাদের এই দৃষ্টিভঙ্গি তখনও ছিল । তখনকার নারীরা তাদের সতীত্ব রক্ষার জন্যই সেচ্ছায় আগুনে ঝাপ দিত । হিন্দু ধর্মের মধ্যে বেশ্যাবৃত্তির কোন স্থান নেই । যদি সেটা কোথাও দেখেন বুঝতে চেষ্টা করবেন হিন্দুদের মধ্যে কিছু ধর্ম ব্যবসায়ী ছিল যারা তাদের পছন্দমত কিছু গ্রন্থ লিখেছেন তাই যারা পড়েন বা অনুসরন করেন তাদের কাছে গেলেতো আর সঠিক তথ্য যানা যাবেনা । তাই অনেক ধর্ম আছে যারা বেশ্যাবৃত্তিকে বৈধভাবে করার পক্ষে অবস্থান নিয়েছন । বিয়ে একবারই হয় । স্বামী একজনই হয় বাকিটা যৌন সম্ভোগ করার জন্য একজন সঙ্গী বেছে নেয়ার মতই হয় । যা বেশ্যাবৃত্তির বৈধকরন প্রক্রিয়া । জবাবের জন্য জবাব নয় উপলব্ধি করুন তারপর কথাবলুন । যার প্রতিফলন এখনও হিন্দু সমাজে দেখবেন । আমরা এখন আর একবিশ্ব শতাব্ধিতে এসে সতিত্ব নিয়া ভাবিনা । যৌন চিন্তাই বেশি করি যার প্রতিফলন টিএসসি তে বা বিনোদন কেন্দ্রগুলোকে গেলে দেখবেন । এসব দেখে দেখে আমরা শিক্ষিত হচ্ছি মুখস্থ বিদ্যায়, উপলব্ধিতে নয় । সুতরা উপলব্ধি করুন । ধর্ম আপরা সাধারনত পরিবারভুক্ত হয়েই শিখি । যারা ইসলাম ধর্মের পক্ষে কথা বলে তারা ইসলাম পরিবারে জন্মগ্রহন করেছেন বলেই । যারা হিন্দু ধর্মের পক্ষে কথা বলি তারা হিন্দু ধর্মের পরিবারে জন্মগ্রহন করেছি বলেই । ধর্ম পরিবর্তন করা যায়না । যারা পরিবর্তন করেন তারা প্রত্যেই স্বার্থের জন্য করেছেন । কেউ যদি প্রমান দিতে পারেন শুধু ধর্মের জন্যই কেহ ধর্ম ত্যাগ করেছেন তাহলে আসুন আমি প্রস্তুত.....এমন কি নমুসলিম সিরাজুল ইসলামও নয় ।

ভালো থাকবেন সব সময় ।
শুভ কামনা রইল মুহাম্মদ আলী সহ সকল ব্লগারবৃন্দ ।

২৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৬

দস্তার বলেছেন: হিন্দু ধর্মের মধ্যে বেশ্যাবৃত্তির কোন স্থান নেই ।

ইয়ে দিদি একটু জেনেশুনে কথা বলুন। বেশ্যার দরজার মাটি ছাড়া কিন্তু দুর্গাপূজা হয়না।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

অপর্না হালদার বলেছেন: কেন আনার প্রচলন তাই জানার চেষ্টা কর ।

আচ্ছা দস্তার সাহেব আপনি আবার আমার পোষ্টে মন্তব্য করলে কেন ??????

২৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১

( ট্রোজান হর্স ) বলেছেন: আপনাকে যদি হাদারাম বলি আপনি কি মাইন্ড করবেন ?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

অপর্না হালদার বলেছেন: না হাদারাম বললে আমি মাইন্ড করবনা যদি আপনি আমাকে হাদারাম বলে খুব খুশি হন ।

২৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

( ট্রোজান হর্স ) বলেছেন: তাহলে আপনি একটা হাদারাম .......

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

অপর্না হালদার বলেছেন: খুব খুশি তো হর্স ।

২৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৬

আহসান২২ বলেছেন: biplob da kemon acen? Fb te requ pataisi add diben. Sundor ekta cayya nik khulsen.
Valo thakben?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

অপর্না হালদার বলেছেন: খুশি হইছেন তো মনে মনে মিষ্টি খাইয়া ।

২৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: বেরেক করলে খারাপ লাগে না তো ;)

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

অপর্না হালদার বলেছেন: যার মন যা খুজে সে তাই পাবে । আপনার মন্তব্য পড়ে উপকৃত হবে আপনার মত ব্লগাররা যারা তাদের মা-বোন দের মোটর সাইকেলে চড়েন না । যে সকল ব্লগার বন্ধুরা মা-বোনদের নিয়ে মোটর সাইকেলে চড়েন তারা কিন্তু আপনাকে পেলে চোদ্দগুষ্টির নাম ভুলাইয়া দিবেন । রাস্তায় অনেক ছেলে দেখা যায় যারা বোরকা পড়ে নিজের মা-বোনরা গেলেও তাদের গোপনাঙ্গে সুরসুরি লাগে আপনি কি তাদের মত মাহমুদুর রাহমান সাহেব.... আমি সহ অনেক ব্লগার বন্ধুদের আপনার অবস্থান পরিস্কার করুন ।

শুভ কামনা রইল ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.