নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপর্না হালদার

always want to know

অপর্না হালদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আচ্ছা করা কথাগুলো সত্য বলে ধরে নিবো । আলোচনা করে সমাধান দিলে উপকৃত হব ।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭

আচ্ছা করা কথাগুলো সত্য বলে ধরে নিবো । আলোচনা করে সমাধান দিলে উপকৃত হব ।



আমরা যে হুজুগে বিশ্বাস করি মুল জিনিস বাদ দিয়ে তার প্রমান এটাই । উপলব্ধি বোধের তাগিদে যদি

খুব সাধারন একজন এবং ডাকির নায়েকের মতের বিরোধ থাকে তাহলে কি এই খুব সাধারন একজন নিক নামের ব্লগারকে প্রহাব বা হত্যা করতে হবে ।



আলোচনা করলে বা বিশ্বাস না করলেই যদি হত্যা করার কথা মাথায় আসে তাদেরকি আমি সুস্থ বলতে বাধ্য নাকি তাদেরকে অসুস্থও বলতে পারার অধিকার আমার আছে । আসিফ ভাইকে যারা এমন নিষ্ঠুর কাজ করেছে তাদের প্রতি একরাশ ঘৃনা ।



জাকির নায়েক

বলেছে যে,নবী যদি বেঁচেথাকতেন

তাহলে আমার ধারনা তিনিও

আজকের

মিডিয়াকে সম্পুর্ণভাবে ব্যবহার

করতেন ।(মিডিয়া এন্ড ইসলাম

১২৭৩)

এই বক্তব্যেও তার কোরান

বিরোধীতার প্রকাশ পেয়েছে।

আল্লাহ পাক সুরা আল ইমরান ১৬৯

নং আয়াতে নবী উম্মতের

মধ্যে সহীদ দেরও মৃত

ধারণা করতেও নিষেধ করেছেন

“এবং যারা আল্লাহর পথে সহীদ

হয়েছেন কখনও তাদের কে মৃত

বলে ধারণা করোনা বরং স্বীয়

প্রতিপালকের নিকট জীবিত

রয়েছেন”।

হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ রয়েছে,

আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক

ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

ইরশাদ করেন, “নবী-রসূল

আলাইহিমুস্ সালামগণ স্বীয়

রওযা শরীফ-এ জীবিত থাকেন।

উনারা রওযা শরীফ-এ নামাযও

আদায় করেন।” (তারিখে ইস্পাহান

২/৮৩, ফয়জুল ক্বাদীর ৩/১৮৪,

আবু ইয়ালা,

দায়লামী শরীফ/৪০৪)

হাদীছ শরীফ-এ বর্ণিত আছে,

“আল্লাহ পাক-এর নবী-রসূল

আলাইহিমুস্ সালামগণ স্বীয়

রওজা মুবারকে জীবিত রয়েছেন

এবং উনারা খাদ্যও

খেয়ে থাকেন।” (ইবনে মাযাহ,

মিশকাত, মিরকাত/৩খণ্ড, ২৪১)।

“নিশ্চয়ই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু

আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত

মুসা আলাইহিস্ সালামকে উনার

রওজা মুবারকে নামাযরত অবস্থায়

দাঁড়ানো দেখেছেন।

অনুরূপভাবে হযরত ইব্রাহিম

আলাইহিস্

সালামকে দেখেছেন।” (মিরকাত ৩

জিলদ ২৪১ পৃষ্ঠা)

আর ওলীআল্লাহগণের শানেও

বলা হয়েছে, “ওলীআল্লাহগণ

মৃত্যুবরণ করেন না।

বরং তারা অস্থায়ী জগৎ

থেকে স্থায়ী জগতের

দিকে প্রত্যাবর্তন

করেন।” (মিরকাত ৩য় খণ্ড, ২৪১

পৃষ্ঠা)

জাকির নায়েক খৃষ্টানদের

সাথে বিতর্ক করতে গিয়ে এক

প্রশ্নের জবাবে স্বীকার

করে এসেছেন যে,

কুরআনে ভুল হতে পারে!

(নাউযুবিল্লাহ)-

তথ্যসূত্রঃ ডাঃ জাকিরনায়েক

লেকচার সমগ্র,

ভলিয়ম-১, পৃষ্টা-৫১২)

জাকির নায়েক

বলেছে যে,দাড়ি রাখা ও

টুপি পরার কথা কোরান ও

হাদিসে নেই {পোশাকের বিধান

পৃঃ ১৩৮৯}[Lecture series by

Dr.Zaakir Naik,

Developedby AHYA Multi-

Media- 12 Enlightening

Sessions] তার এই বক্তব্য

দ্বারা সে প্রমাণ

করেছে সে কতবড় গন্ড মুর্খ ও

হাদিস সম্পর্কে অজ্ঞ!

হাদীছ শরীফে হুযুর পাক

সাল্লাল্লাহু

আলায়হে ওয়া সাল্লাম ঈরশাদ

করেন “তোমরা (পুরুষরা)

দাড়ি লম্বা করো”।

(মুসলিম শ রীফ ১ম খন্ড ১২২

পৃঃ,তিরমীযি শরীফ হাদিস

নং২৭৬৩,নেসাঈ শরীফ)জাকির

নায়েক বলেছে যে,গীতা ও

বাইবেল পড়া হচ্ছে মুস্তাহাব।

(মিডিয়া এন্ড ইসলাম ১২৭৩)

মহান আল্লাহ পাক সূরা মায়িদার

৪৪ নম্বর আয়াত শরীফ এ

ইরশাদকরেন, “আল্লাহ পাক

তিনি যা নাযিল করেছেন

সে অনুযায়ী যারা আদেশ-নির্দেশ

করবে না তারা কাফির ।” আর

কোরান হচ্ছে the complete

code of human life.অথচ

জাকির নায়েক বিধর্মীদের পুস্তক

পাঠ করা কে মুস্তাহাব

বলছে এবং তা থেকে আদেশ ও

নিষেধাজ্ঞাজারী করে কোরানের

আইন অমান্য করার প্রচার

চালাচ্ছে ।জাকির নায়েক

বলেছে যে, মুসলমানদের জন্য টাই

পরা জায়িজ। কারণ বাইবেলের

কোথাও টাইকে ক্রুশের প্রতীক

হিসেবে উল্লেখ করা হয়নি।

সে আরো বলেছে, টাই যদি ক্রুশের

মত

হয়ে থাকে তবে কুর্তা আরো বেশী ক্

রুশের মত।

সে আরো বলেছে যে,যে কোন পোশাক

পরিধান

করা যাবে যদি সেটি শরীয়া বিরো

ধী না হয়। (নাউযুবিল্লাহ মিন

যালিক) [পোশাকের বিধান১৩৭৯

পৃঃ (Muhammed in various

world religious scripture-

from the CD -"Presenting

Islaam and Clarifying

Misconceptions –Lecture

series by Dr.Zaakir Naik,

Developed by AHYA Multi-

Media- 12 Enlightening

Sessions)] জাকির নায়েক কত বড়

মাপের মূর্খ

যে সে বাইবেলে ইসলামী আদেশ-

নিষেধ খুজে বেড়ায়!মহান আল্লাহ

পাক সূরা ইমরান এর ৮৫ নম্বর

আয়াত শরীফ এ ইরশাদ করেন,

“যে দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য

কোন ধর্মবা মতবাদের নিয়ম-

নীতি গ্রহণ করবে সেটা তার

থেকে গ্রহণ

করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষত

িগ্রস্থদের অর্থাৎ

জাহান্নামীদের অন্তর্ভূক্ত হবে ।”

আবার হুযুর পাক সাল্লাল্লাহু

আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিশকাত

শরীফ এ ইরশাদ

করেন,“যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের

সাথে মিল রাখে, সে তাদের

অন্তর্ভুক্ত এবং তার হাশর-নশর

তাদের সাথে হবে ।”

মহান আল্লাহ পাক

কে ব্রাম্ম,বিষ্ণু

প্রভৃতি নামে ডাকা যাবে নাউযু

বিল্লাহি মিন যালিক

(দ্রষ্টব্য:ডাক্তার জাকির নায়েক

লেকচার সমগ্র,ভলিয়াম

নং ১,পৃষ্ঠা নং ২৬৫)

অথচ মহানআল্লাহ রাব্বুল

আলামিনের বাণী হচ্ছে:মহান

আল্লাহ পাক কে তাঁর সত্তাগত

নামহিসেবে ‘আল্লাহ

‘নামে ডাকতে হবে অথবা যদি তাঁক

ে গুনগত

নামে ডাকা হয়,তাহলে তিনি নিজে

র যেসকল নাম নির্ধারণ করেছেন,

তাঁকে সে নামেই

ডাকতে হবে ,যা মহান আল্লাহ

পাকের ৯৯ নামরূপে হাদীস

শরীফে বর্ণনা করা হয়েছে !

(হাওয়ালা,দলিল ,Evidence :আলকু

রআন ,সুরাহ

বাণী ইসরাইল .আয়াত :১১০/

সুরাহ ত্বহা:আয়াত ৮/ সুরাহ আ

‘রাফ :আয়াত ১৮০/সুরাহ

হাশর :আয়াত ২৪ !

হাদীসে নববী সাল্লাল্লাহু

আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে দলিল

evidence ,

সাহীহুল বুখারী ,হাদীস

নং ২৭৩৬)কিন্তূ মহান আল্লাহ

পাকের ৯৯ নামের

মধ্যে ব্রাম্মন,বিষ্ণু প্রভৃতি নাম

নেই !



আমি তার সম্পর্কে খুব ভালো জানি না ।তবে এই কথাগুলো পড়ে খারাপ ভাবতে শুরু করবো ।কেউ কি অভিযোগ গুলো যৌক্তিকভাবে খন্ডাতে পারবেন ?





কপি করে দিলাম শুধু শেয়ার করার জন্য । আমার মনে হয় বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ন । স্বার্থ ছাড়া বা স্ক্রিপ্ট ছাড়া জাকির নায়েক কি এতটাই জ্ঞান ধারন করতে পারেন ??? আজ উত্তর খোজার দিন আসছে ।



Click Here

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

অপর্না হালদার বলেছেন: কি হইল রে দেশে ...... ধর্মে ধর্মে হানাহানি ..... ধর্মের হানাহানি কারা প্রথম শুরু করলো ঠিক বুজতে পারি না । অন্যদিকে এসব দেখে তো চোখ চরকগাছ ।



Click This Link

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

অপর্না হালদার বলেছেন: এইটা নাকি সৎলোকের শাসনের নমুনা ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.