নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপর্না হালদার

always want to know

অপর্না হালদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্ষমা চাচ্ছি ভাই । তোমার মৃত্যু অনাকাঙ্খিত ভাই । তোমার সাময়িক মুত্যু হলেও তুমি আমাদের হৃদয়ে বেচে থাকবে ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

কিছুক্ষন আগে অগ্রনী ব্যাংক এর একজন কর্মচারীর মৃত্যুর জন্য আমিসহ সকল স্বাধীনতাকামীদের পক্ষথেকে শোক প্রকাশ করছি ।



ক্ষমা চাচ্ছি ভাই । তোমার মৃত্যু অনাকাঙ্খিত ভাই । তোমার সাময়িক মুত্যু হলেও তুমি আমাদের হৃদয়ে বেচে থাকবে । তোমার এই ত্যাগ আমাদের হৃদয়কে আরো মজবুত করবে । তুমি তাকিয়ে থেকো আমরা তোমার মৃত্যুর কথা তথা তোমার এই ত্যাগের কথা হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করবো ।





পরিবারের প্রতি সমবেদনা রইল । সচেতন মানুষদের প্রতি আহবান রইল এই শোক সম্পতপ পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও সহযোগিতা করবেন





সকাল ১০:৩০ এর সময় বাংলাদেশ ব্যাংক এর একজন কর্মকর্তাসহ প্রায় ৭জন রাবার বুলেট বৃদ্ধ হয়েছেন । তারা এখন সুস্থ আছেন । তাদের প্রথমে সালাউদ্দিন হসপিটালে গেলে তাদেরকে ঢাকা মেডিকেলে রেফার করেন । ডাকা মেডিকেল থেকে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রিলিজ দিয়েছেন । গুলি এখনো শরীরে আছে । ঔষধ খাবার পর ঐস্থানগুলো পাকার পরে তা বের করতে হবে ।





মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

অদ্ভুত_আমি বলেছেন: ইন্নালিল্লহি........ কে কিভাবে মারা গেছেন ?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

অপর্না হালদার বলেছেন: নাম জানতে পারিনি । তবে তিনি অগ্রনী ব্যাংকের কর্মচারী । নিচে নেমেছিলেন দোকান থেকে চা আনার জন্য । কিন্তু ঐ সময় জামায়াত-শিবির আর পুলিশের মধ্যে গুলিবিনিময়ের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা জান ।

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

আমান৮২ বলেছেন: কোথায় কে এবং কি ভাবে মারা গেল ?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

অপর্না হালদার বলেছেন: নাম জানতে পারিনি । তবে তিনি অগ্রনী ব্যাংকের কর্মচারী । নিচে নেমেছিলেন দোকান থেকে চা আনার জন্য । কিন্তু ঐ সময় জামায়াত-শিবির আর পুলিশের মধ্যে গুলিবিনিময়ের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা জান ।

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

আহমেদ রোমেল বলেছেন: জীবন যেখানে দ্রোহের প্রতিশব্দ, মৃত্যুই সেখানে শেষ কথা নয়।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

অপর্না হালদার বলেছেন: ঠিক বলেছেন ।


শান্তিকামী মানুষের সাথে আছি তবে ধর্ম ব্যবসায়িদের সঙ্গে নেই ।


শুভ কামনা রইল ।

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১

s r jony বলেছেন: সমবেদনা রইল, আল্লাহ তাকে বেহেস্তে নসিব করুন

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

অপর্না হালদার বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

জাফরুল বলেছেন: একটু সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিন, কিভাবে মৃত্যু হল।

সোয়া দশটা দিকে একটি লোককে অগ্রণী ব্যাংকের সামনে মারতে দেখেছি।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

অপর্না হালদার বলেছেন: নাম জানতে পারিনি । তবে তিনি অগ্রনী ব্যাংকের কর্মচারী । নিচে নেমেছিলেন দোকান থেকে চা আনার জন্য । কিন্তু ঐ সময় জামায়াত-শিবির আর পুলিশের মধ্যে গুলিবিনিময়ের সময় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা জান ।

এবং বাংলাদেশের কেন্দ্রিয় ব্যাংকেরও একজন নাকি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ।

শুভ কামনা রইল এবং সাবধানে থাকুন ।

৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

অপর্না হালদার বলেছেন: সলাম ধর্ম শান্তির ধর্ম যারা বিশ্বাস করেন তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি । আমি খুব ভাগ্যবান এ কারনে আমি আমার এ জীবন দশায় হিন্দু, মুসলিম এবং বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারীদের সাহচর্য পেয়েছি তথা তাদের সাথে একসাথে প্রায় ৪/৫ বছর একসাথে/একরুমে কাটিয়েছি এবং শিক্ষাজীবন/কর্মজীবনে বহু খ্রিষ্টানদের সাথেও প্রায় ৪/৫ বছর একসাথে চলেছি । এই দীর্ঘজীবনে তাদের চলা-বলা, ধর্মজীবন সম্পর্কে উপলব্ধি করার চেষ্টা করেছি । আমি জন্মের পর থেকেই একটি মুসলিম পরিবারের সাথে অদ্যাবধি তাদের সাথে সম্পর্কে আছে । সম্পর্কের বিশেষ কারন হল আমার বাবার মৃত্যুর পর বড়ভাইকেই সংসারের হাল ধরতে হয়েছে । বড়ভাই তখন ছাত্র ছিল । ভাল ছাত্র হওয়ার সুবাদে তাকে প্রাইভেট পড়ানোর পথ বেছে নিতে হয়েছে সংসার চালানোর জন্য । এখন দেখা যায় আমাদের গ্রামে বর্তমানে যারা শিক্ষিত বা বড় চাকুরি করেন তাদের বেশির ভাগ মানুষকেই কোন না কোন পর্যায় আমার বড়ভাইয়ের হাতে শিক্ষা নিতে হয়েছে । বর্তমানে বড়ভাই একটি হাইস্কুলে কর্মরত আছেন । সর্বোপরি আমার এই জীবনে সকল ধর্মের লোকের সাহচার্যে আসার সৌভাগ্য হয়েছে । এই সাহচার্য্যের জীবনে অনেক সংকৃর্নমনা মানুষও পেয়েছি ।

আমার আংশিক সৌভাগ্য হয়েছে কোরআন পড়ার (যদিও বাংলা অর্থ পড়েছি), আমি যখন হোস্টেলে ছিলাম তখন পাশের মসজিদে যখন শুক্রবারের জুম্মার নামাজের আগে খুতবা পাঠ হত তখন আমি মনদিয়ে শুনতাম । কারন ধর্ম কারো একার জন্য বা গোষ্টির জন্য নয় । সবার জন্যই ধর্ম । যে যে আদশ্যে বিশ্বাসী সে সে ধর্মকে বেশি প্রাধান্য দেয় তবে এর মানে এই নয়যে অন্য সকল ধর্ম মিথ্যা । আল্লার প্রেরিত সর্বশেষ নবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) তার শেষ বিদায়ী হজ্ব ভাষনে একটি বিশেষ দিক নির্দেশনা দিয়েছেন যা আমার এখনও মুখস্ত আছে । কেহ যদি এই বিদায়ী হজ্বভাষন নিজের জীবনে প্রতিফলন ঘটাতে পারেন তারজন্য বেহেস্ত নিশ্চিত এটা আমার বিশ্বাস ।

কিন্তু মুল কথা হল বর্তমানে বিশ্বে ইসলামের অনুসারী নামধারীরা কেন ধর্মকে ব্যবহার করে বা ধর্মের নামে শান্তি বিনষ্ট করছে । ইসলাম শান্তীর ধর্ম এর কথার কোন দ্বিমত নেই যদি কেহ ইসলাম সত্যিকার অর্থে পালন করে সেখানে কোন বিশৃঙ্খলা থাকার কোন অবকাশ নেই । বেশির ভাগ মানুষ শান্তিপ্রিয় এবং সাধারন জীবন জাপনই পছন্দ করেন । অল্পকিছু মানুষ এই ধর্ম পালন না করে ধর্মব্যবসা শুরু করার জন্যই আজকে ইসলাম ধর্ম নিয়ে আঙ্গুল তুলে প্রশ্ন তোলার সাহস পাচ্ছে । এখনই এর প্রতিকার দরকার । ইসলামকে কিছু ইসলাম নামধারী মানুষ তার মহিমাকে বিভ্রান্ত করতে চেষ্টা করছে । এখনই এদের রুখে দিতে হবে । তবে কাজটি যতটা সহজ মনে হয় তা কিন্তু নয় । সহজ যা কিছু মনে হয় তা কিন্তু সহজ নয় তাছাড়া- সমাজের শয়তানরা বিন্তু বেশি বুদ্ধিমান হয় । তবে ভয় পাওয়ার কিছু নয় কারন--- আমরা সহজ সরল বলেই শয়তানরা চালাক । তাই আমাদের সচেতন হতে হবে । চোখ কান খোলা রাখতে হবে । শয়তান এতই চালাক থাকে তাদেরকে নকল প্রমান করা কিন্তু কঠিন হয় ।

বর্তমান জামায়াত ইসলাম-শিবির বনাব অন্যান্য ইসলামী দল -এর কিন্তু এক নয় । আমরা ইদানিং বিষয়টিতে তাল গোল পাকিয়ে দিচ্ছি । যার ফলশ্রুতিতে বেশ অসংগি ধরা পড়ছে এবং সাধারন মানুষ পথভ্রষ্ট হচ্ছি । তাই সকল ইসলামী দলকে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে এবং জামায়াত ইসলাম এবং শিবির হতে আলাদা হয়ে আসতে হবে । যাতে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরী না হয় । ইসলাম শান্তির ধর্ম এটা প্রমান করার তথা বিশ্ববাসীকে দেখিয়ে দেবার এটাই সঠিক সময় । একটি দেশ যেখানে ৮০% লোক ইসলাম ধর্মের অনুসারী সেদেশে প্রধান মসজিদে শ্রদ্ধেয় ইমাম সাহেবের সাথে অসৌযন্য আচরন করা, মসজিদের ভিতর থেকে পুলিশ-সাংবাদিকের উপর ইট ছুড়ে মারা, মসজিদের ফ্লরে বিছানো কার্পেটে মসজিদের মধ্যে আগুন দেয়ার সাহস পায় কিভাবে । এখানে এই ধরনের প্রতিবাদ করার কি অর্থ ?????? তারা কি সত্যি ধার্মিক প্রশ্নটি কেন সাধারন মানুষের তথা জামায়াত শিবির বাদে অন্যান্য সকল ইসলামী দলগুলোর চিন্তায় কেন আসে না ।

আরো অনেক কথা আছে পড়ে বলবো ।।।।।।।।।।।।


আসলে পৃথিবীর সৃষ্টি থেকে এ পর্যন্ত অনেক ধর্মের আর্বিভাব হয়েছে এবং এখনও অনেক ধর্মের আর্বিভাবের সম্ভাবনা রয়েছে । এখন কথা হল এসব সকল ধর্মই কিন্তু সবাই সমর্থন করেন না । তবে যারা সত্যিকার ধার্মিক তারা একটা জায়গায় একমত পোষন করেন যে, বেশির ভাগ ধর্মেরই মূলমন্ত্র এক এবং সকল ধর্মকে শ্রদ্ধা করেন । কারন পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষই জন্মসূত্রে প্রাপ্ত ধর্ম সম্পর্কে বেশি জানে এবং সর্বশ্রেষ্ট মনে করেন । বেশির ভাগ ধর্মই সকল ধর্মকে সম্মান করতে শিখায় অল্পকিছু বেতিক্রম আছে বইকি । রাষ্ট্রের ধর্ম আছে এর সংখ্যা নেহাতই অর্থাৎ খুবই কম আছে ।

ধর্ম মানুষের চোখ খুলে দেয় । আমাদের বিবেক বুদ্ধি সবই মহান সৃষ্টিকর্তা দিয়ে দিয়েছেন । যে যার বিবেককে যেভাবে বিন্যাস করতে পেরেছে তার কাছে সারা বিশ্ব তথা মহান সৃষ্টিকর্তা তাকে সেভাবেই চালিত করেছে ।

হুজুগ বা কারো কথায় কান না দিয়ে চোখ থেকে দেখুন তারপর উপলব্ধিবোধ জাগ্রত করুন এবং নিজেকে সত্য ও সুন্দরের পথে পরিচালিত করুন ।


যানিনা আপনারা কে কিভাবে আমার কথাটি নিবেন তবুও বলছি ঃ যারা মহান সৃষ্টিকর্তার পবিত্র স্থান মসজিদে উপস্থিত হয়ে এই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে সেই সকল (খুবই অল্প পরিমানে -আনুমানিক ১০০/১৫০ জন) তাদের এই কর্মকে নিন্দা জানাই । তবে এই অল্পসংখ্যক দুষ্কৃতিকারীর কৃতকর্মে যে সকল সাধারন তথা ধার্মিক মুসল্লিরা ভোগ করেছেন অর্থাৎ সাধারন মুসল্লিদের উপর যে অন্যায় করা হয়েছে তার জন্য মর্মাহত ।

পুলিশ তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যে সকল সাধারন মুসল্লিরা কষ্ট পেয়েছেন তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ।

প্রতিশোধ হিসেবে ঐ তথাকথিত দুষ্কৃতিকারী যারা শহীদ মিনার এবং জাতীয় পতাকাকে অবমাননা করছে তাদের প্রতিও জানাই আমার ঘৃনা এবং নিন্দা ।


সকল ইতিবাচক চিন্তার মানুষগুলো ভালো থাকুন এই প্রার্থনা করি মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.