![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
https://www.facebook.com/Iambakerbhai
আজ ২৫শে ফেব্রুয়ারী, পিলখানা হত্যার কালো দিবস।
২৫শে ফেব্রুয়ারী ২০০৯, আমি তখন দিনাজপুর ক্যন্টনমেন্টে কলেজের ছাত্র। তেমন কিছুই জানতে পারিনি, কারণ ছাত্রবাসে কোন টেলিভিসন ছিল না আর সে সময় বাইরে থাকাটাও নিরাপদ ছিল না। দেশের সকল ক্যান্টনমেন্টে ছিল এক যুগ্ধ যুগ্ধ ভাব। এর পর কেটে গেছে অনেক দিন, কিন্তু সত্য আজও চাপা রয়েছে এক অজানা কারণে।
২৪-২৫ ফেব্রয়ারী আর্মি সেনারদের ভিতর মারা গেছে ৫৭জন, বিরিআর দের মাঝে মারা গেছে ১১ জন আর পরবর্তীতে ইন্ট্রোগেশনের নামে নির্জাতিত হয়ে মারা গেছে ৭৪ এর বেশী বিডিআর জোয়ান। এতোগুলো জীবন চলে গেল, বিরিআর জোয়ানদের অনেকের জীবনেই নেমে এসেছে কালো ছায়া। অনেকেই জেলের চার দেয়ালের মাঝে এক নির্বাসিত কারা বন্দীর জীবন কাটাচ্ছেন, অথচ তাদের সবাই আজ দেশের সেবায় লিপ্ত থাকার কথা। কেন এমন হলো, কে বা কারা দোষী তা জানা হলো না আজও
দেশের এতো ইন্টিলিজেন্স বুর্যো, বিদেশী গোয়েন্দা, দেশী গোয়েন্দা বাহিনী থাকতে এমন ঘটনা ঘটে গেল অথচ কেউ কোন কিছুই আচ করতে পারেনি। পিলখানা দিবসে প্রধান-মন্ত্রীর যোগ দেবার কথা ছিল, সে হিসাবে পিলখানার আশেপাশে সকল অবস্থা ঠিক থাকার কথা ছিল। প্রধান-মন্ত্রীর জন্য বিশেষ বাহিনী এসএসএফ তো আগে থেকেই সেই জায়গার সকল খবর নেবার কথা তারঅ জানল না?
এরা তো সাধারণ কেউ নয়, এরা অন্যান্ন বাহিনীর সবচেয়ে মেধাবী, যারা শুধু মেধাবী হবার কারণেই নানা পরিক্ষার পর একজন প্রধান মন্ত্রীর সুরক্ষায় নিয়োজিত হন।
আমরা কী কখনোই পিলখানা হত্যকান্ডের পিছনের রহস্য জানতে পারব না?
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৭
আজকের বাকের ভাই বলেছেন: আপনি বুঝি জেনেছেন?
২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:০৫
ভিটামিন সি বলেছেন: আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু + আত্মীয় এই পিলখানা মামলার বেহুদা আসামী হয়ে বিনা বিচারে দেড় বছর আর বিচারে ৪ বছর জেল খেটে গত নভেম্বরে বের হয়েছে। সে বলল, বিডিআর এর আত্মশক্তি ধ্বংস করে মিয়াও মিয়াও এ পরিনত করতে আর আ্ওয়ামী পন্থী নয় এমন অফিসারদের হত্যা করা হয়েছে।
২৭ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০
আজকের বাকের ভাই বলেছেন: কি বলবেন ভাই, তার চেয়ে চুপই থাকি
৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এই হত্যাকান্ডের রহস্য এখন ওপেন সিক্রেট, কারণঃ
- সেনাবাহিনীর মধ্যে যারা ধার্মিক এবং আওয়ামীপন্থী নয়, তাদেরকে একযোগে ডেপুটেশন করে বিডিআরে নেওয়া হয় ঘটনার তিন মাস পূর্বে।
- ঘটনার দিন প্রধানমন্ত্রীর সেখানে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও রহস্যজনক কারণে সেখানে তিনি যাননি।
- ঘটনা ঘটার তিন ঘন্টা পর এয়ারপোর্টে দিল্লী অভিমুখী বিমান প্রায় দেড় ঘন্টা লেট করিয়ে দেওয়া হয়।
- ঘটনার সময় জাহাঙ্গীর কবির নানককে খুব রহস্যময় আচরণ করতে দেখা গেছে।
- তৎকালীন সেনাপ্রধান মইন ইউ আহমেদও এত বড় ঘটনায় কোন প্রতিক্রিয়া দেখায়নি
- শাকিলের উত্তরসুরী হিসেবে বিগেডিয়ার মইনুলকে যখন ডিজি বানানো হয়, তাকে বেশ পরিতৃপ্ত ও ফুরফুরা মেজাজে দেখা গেছে।
২৭ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
আজকের বাকের ভাই বলেছেন: মন্ত্যবের জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি এখনো জানতে পারেননি?