নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এমএম মিন্টু ব্লগার

আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা,

এমএম মিন্টু

সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।

এমএম মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের শ্রীমঙ্গলে তৈরি হোল নতুন এক শিল্প পৃথিবীর সব থেকে বড় গোল টেবিল।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:৩৭





বাংলাদেশের শ্রীমঙ্গলে তৈরি হোল নতুন এক শিল্প পৃথিবীর সব থেকে বড় গোল টেবিল।

টেবিলটি তৈরি করেন বাংলাদেশের সিলেট মৌলভীবাজার কলেজ রোডের এক কারু শিল্পী জামিল মাহাবুব জামি । লোকটি মাটি নিচে থাকা পচে নষ্ট হয়ে যাওয়া কর্তনকৃত গাছের শিকর তুলে এনে এ শিল্প তৈরী করেন । সব অসাধারন ধরনের সামগ্রী দিয়ে তৈরী করা।।

কিনতু পুজির অভাবে অনেক বা অক্লান্ত প্ররিশ্রম করতে হয়েছে তাকে কিনতু দিনরাত এত পরিশ্রমের মূল্য বা তার উপ যুক্ত মূল্য কেও তাকে দিচ্ছেনা ।

মাহাবুব জামি আগে নাট্য শিল্প ছিলেন । জামিল মাহাবুব সবসময় মঞ্চ নাট্য নিয়ে পড়ে থাকতেন । মাহাবুব জামিল জামির বাবাও একজন ভালো নকশা শিল্প কর্ম ছিলেন । আমাদের বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে বাংলাদেশের প্রথম যে টাকা তৈরী করা হয় তার নকশা ডিজাইনার ছিলেন এই জামির বাবা।

সেই ধারা গতিতেই জামি ২০০৭ সাল থেকে নেমে পড়ে অসাধারন কিছু কাজ নিয়ে ।

জামির পৈতিক সূত্রে জামির গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ কিনতু জামির বিবাহ করেন মৌলভী বাজার আর সেই সূত্রে জামি এখন ঐ জায়গার স্থায়ী ভাবে বসবাস করেন ।

জামিল মৌলভী বাজার প্রচুর বনজ সম্পদ জমিন থেকে গাছে কাটার পরে অবশেষে যে অংশ মূল শিকর থাকে তা জামিল সংগ্রহ করে এবং সেগুলো দিয়ে জামিল ঘরে বসে সাথে নিজ শ্ত্রী সন্তানদের নিয়ে হাতুর বাতাল দিয়ে নানান অসাধারন শিল্প কর্ম তৈরী করেন।

এ পযন্ত পাওয়া তথ্য জানালাম । পরে আর তথ্য আসলে আবডেড দিয়ে দেওয়া হবে। আর হ্যা জানি না এ তথ্য কত তুক সত্য বা কত্য তুক মিথ্যা তাই আমাকে কেউ আমাকে কোন ভাবে দায়ী করবেন না । তবে ব্লগে থাকা মহা দয় কৃতপক্ষরা বা আমার

ব্লগার ভাইরা যদি ঘটনা সত্যিই হয় তাহোলে দেশের এইরকম একটা পরিবারে পাশ্বে আমাদের সকলের দাড়ানো উচিত বা সহযোগীতার হাত বারিয়ে দেওয়া উচিত।

আমি চেষ্টা আন্তরীক ভাবে আর তথ্য সংগ্রহ করার যততুক পাবো আপনাদের জানাবো।

আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ থাকলো পারলে কার কোন নিকট আর্তিয় যোদি মৌলভী বাজার কলেজ রোডে থাকে তাহোলে মোবাইলে বা ফোন করে জানার চেষ্টা করুন।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৪৯

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: আমি শিল্পকে সাহায্য করবো।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫

এমএম মিন্টু বলেছেন: বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হরিণা-১৯৭১ মন্তব্যের জন্য
অবশ্যই শিল্পকে যোদি সাহায্য করতে চান তাহোলে দয়া করে মৌলভী বাজারে কলেজ রোডে আপনার পরিচিত জন কেউ থাকলে একটু যোগাযোগ করে দেখেন ।
আমরাউ চাই পাশ্বে দাড়াতে।

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪

এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হরিণা-১৯৭১ মন্তব্যের জন্য
অবশ্যই শিল্পকে যোদি সাহায্য করতে চান তাহোলে দয়া করে মৌলভী বাজারে কলেজ রোডে আপনার পরিচিত জন কেউ থাকলে একটু যোগাযোগ করে দেখেন ।
আমরাউ চাই পাশ্বে দাড়াতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.