![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।
জুবায়ের রাগ করেছে সামান্য একটু কথাকাটাকাটি নিয়ে তাই বেশ কয়েকদিন ধরে মায়ের সাথে কথা বলে না ।
কিনতু মায়ের মন সেকি ছেলের উপরে রাগ করে ও মন খারাপ করে থাকতে পারে না পারে না তাই মা চুপ করে নাই মা সারাক্ষন সবসময় ছেলে যতক্ষন ঘরে থাকে মা ততক্ষন ছেলের পাশ্বে বসে থাকেন ।মা সব সময় ছেলের মন খারাপ দেখে তাকে নানান ভাবে শান্তনা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন । এবং মা ছেলের মন খারাপ বলে তাকে বিয়ে করিয়ে দিবেন ভাবলেন ছেলে সাথে একজন সংঙ্গী পেলে তার মন ভাল থাকবে। তাই মা বিয়ে নিয়ে জুবায়েরের সাথে কথা বলতে চেয়েছেন কিনতু জুবায়ের মাকে তার সাথে কথা বলার জন্য কোন সুযোগ দিতেন না এবং জুবায়ের এক সময় ঘরে খাওয়া ছেরে দিল । এক সময় দেখা গেলো জুবায়ের এখন আর ঘরে বেশি সময় দেন না সারাদিন ঘরের বাহিরে থাকেন । সকালে ৬ থেকে ৭ টার ভিতরে ঘর থেকে বেরিয়ে যান আসেন শেষ রাত্রী বেলায় তাও কোন কোন দিন বাসায় আসেন না । তাই ইদানীং মায়ের মন বেশি খারাপ হতে শুরু করল তাই আজ মা ঘরের দরজার সামনে বসে জুবায়েরের অপেকক্ষায় আছেন যত রাতেই আছুক আজ জুবায়েরের সাথে কিছু কথা বলবো কি হয়েছে জুবায়েরের কেন ছেলে আমার এ রকম ঘর ছারা হইয়ে যাচ্ছে । মা একা একা বসে ছেলের জন্য অপেক্ষায় করতেছেন ও মাঝে মধ্যে ভিবিন্ন প্রকার কথা ভেবে ছেলের জন্য কাদঁছেন ।রাত প্রহর প্রায় শেষের দিকে আর কিছুকক্ষন পরে ফজরের আযান দেওয়া হবে কিনতু ছেলে এখন ঘরে আসে নাই । কিছুক্ষন পরে ফজরের আযান হলো মা অযু শেষ করে ফজরের নামাজ আদায় করলেন ।মা সারা রাত ঘুম জেগে বসে থাকার কারনে তার শরীলতা একটু অসুস্থ ও
ক্লান্ত তার পড়েও মা কিছুতেই তা অনুভূতি করছেন না । মা একটু সময়ের জন্য বিশ্রামে গেলেন আর শরীল ক্লান্ত থাকায় মা বিসানার উপরে ছুয়ে ঘুমিয়ে গেলেন । সকাল ১০ টার দিকে মার ঘুম ভাংলো
মা ঘুম থেকে উঠে তার মেজো ছেলে ছিল তার নাম ছিল রাশেদ ।
মা সকাল ১০ টার দিকে ঘুম থেকে উঠলেন তার মেজো ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন বাবা তোর বড় ভাইয়া এসেছে না মা বড় ভাইয়া আছে নাই ।
মা বলছে আছে নাই তাহলে ছেলেটা গেলো কোথাই ।
মায়ের আবার প্রতিক্ষার পালা ছেলের অপেকক্ষা কখন ছেলে আসবে কখন মা ছেলের সাথে কথা বলবে কারন মা একটু একটু বুজতে পারছেন ছেলের বয়স এখন ২৭ পা দিয়েছে আর আমার ঘরে কোন মেয়ে নাই তিনটি মাত্র ছেলে যাই হোক
ছেলেকে বিয়ে করিয়ে ঘর সংসারী করে দিলে ছেলে ঠিক হয়ে যাবে ।
নয়ত যে দিন কাল পরেছে তাতে ছেলে আমার আস্তে আস্তে খারাপ ও নষ্টহয়ে যাবে যে করেই হোক ছেলের সাথে কথা বলে আমি আগামী এক মাসের ভিতরে ওকে বিয়ে দিয়ে দিবো ।
এর দুইদিন আগে অবশ্য ছেলে মানে জুবায়েরের দুই বন্ধু ইমন ও রাছেলের সাথে মা পরামর্স করেছিলেন জুবায়েরের বিয়ের ব্যপারে তারাও এ বেপারে বলেছিল মাকে হ্য খালা মনি আজ কয়েক দিন ধরে দেখছি জুবায়ের জানি কেমন হয়ে গেছে আমাদের সাথে তোমন সময় দিচ্ছেনা আগের মত ।কেরকম যানি একা একা বসে কি যেন ভাবে সে কিনতু আমাদের সাথে আগের মত সেয়ার করে না মার বুজতে বাকী রইলা ছেলে বছর দুই আগে নিশিতা নামে একটি মেয়ে ছিল তার কলেজের তার সাথে জুবায়েরের বেস ভাল একটি সম্পর্ক ছিলো কিনতু তা মেয়েটির বাবা মা কেও জানত না ।
তাই শুনেছি মাস খানেক আগে মেটির নাকী বিয়ে দিয়েদিছেন ক্যনাডায় বসরত তার এক খালাত ভাইয়ের সাথে তাই গত মাস খানেক থেকে আমার ছেলেটি ও জানি কেমন চুপ চাপ হয়ে
গেছে একা একা মন মরা হয়ে গেছে ছেলেটি আমার ।
এই সব কথা ভাবতে ভাবতে ভাবতে মা চলে গেলেন রান্না ঘরে দুপরের খাবারের আয়োজন করার জন্য এবং দুপুরের রান্না শেষ করে ঘরে আসলেন ঘরে আসার পরে মা দেখতে পেলেন জুবায়ের ঘরে এসেছে এবং জুবায়ের তার ঘরে তার বিশানায় শুয়ে ঘুমাচ্ছেন তাই মা তাকে আর ডাক দিলেন না ।মা চলে গেলেন জহুরের নামাজ আদায় করার জন্য এবং নামাজ শেষ করলেন ।
মা জুবাইয়েরের রুমে গেলেন এবং তার মাথার কাছে বসলেন ।মা জুুবাইরের মাথায় হাত রাখলেন এবং আস্তে আস্তে মা জুবাইয়েররে ডাকদিলেন বাবা জুবাইয়ের ঘুম থেকে ওঠো দুপরের খাবার খেয়ে আবার ঘুমাও বাবা জুবাইয়ের ঘুম থেকে ওঠো বাবা । জুবাইয়ের ঘুম থেকে ওঠলেন যা বাবা গোসল শেষ করে আস আমি টেবিলে খাবার দিচ্ছ ।মা টেবিলে খাবার দিতে দিতে জুবাইয়ের গোসল শেষ করে খাবার টেবিলে আসলেন মা ছেলে মিলে খাবারে পর্ব শেষ করলো । মা শুরু করলেন জুবাইয়েরের সাথে তার বিয়ের করান বিষয়ে আলোচনা............................................................
চলতে থাকবে
©somewhere in net ltd.