![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।
মিনি সেই যে ছোট বেলায় তার মা বাবাকে হারিয়ে ফেলেছে আর সেই থেকে যে তাকে আমরা রাস্তা থেকে কুড়িয়ে এনে লালন পালন করে বড় করেছি । আজ সে অনেক বড় হয়ে গেছে । মিনি বেশ দুষ্ট হয়েছে । তার মিনি নামটি আমার বড় ভাই দেন । সে থাকতো ন্যংতু হয়ে তাকে আমি আদর করে সুন্দর দেখে একসেট নতুন জামা কাপড় কিনে তার গায়ে পড়িয়ে দিলাম ।
তার সব কিছু ভালো লাগে সে বেশ খেলা ধুলা করে । তবে ইদানিং সে তার দুষ্টমির মাত্রা একটু বাড়িয়ে ফেলছে এবং সে চুড়ির লিষ্টে তার নাম দিয়েছে ।
যোদিও মিনিদের বংশটা অবশ্য চুরের বংশ্যই তবে আমরা চেয়েছিলাম তাকে মানুষ করার জন্য কিন্তু না তাকে আর মানুষ করা গেলো না ।
জাতের তান সে আর ছাড়তে পারলো না । তাকে যতই ভাল খাবার
আর পোশাক দেই না কেন সে তার ভালোতা বুঝে না ।
সে মাঝে মধ্যে আমার সাথে স্কুলে যেত তাই আমার এক শিক্ষক
বলেছিলেন কিরে সোহেল মিনিতো নিয়মিত তোর সাথে স্কুলে আছে
তো মিনিকে আমাদের এখানে ভর্তি করে দে আমি বলেছিলাম স্যার
মিনিকে আমি লেখা পড়া শেখাবো ।
তার পরেও মিনিকে আমাদের ক্লাসের সকলে খুব আদর করতো ।
আর তখন মিনির বয়সের ছোট ছেলেমেয়ে আর একটাও ছিলো না
আমাদের স্কুলে । তাই মিনিকে যেমন আদর করতো আমার বাসায়
আমার বাবা মা আর ভাই বোনেরা । তেমনি মিনি আদর পেত আমার স্কুলে আমার সহ পাঠিদের ও স্কুলের শিক্ষকদের কাছে ।
আমাদের বাসায় খাবার থেকে শুরু করে সবকিছুতে মিনির জন্য একটি অংশ রেখে দিতাম ।
এক কথায় মিনিকে কখনো আমরা পরিবারের কেউ সত ভাবতাম না
তাকে আমরা আমদের পরিবারের খুব কাছের একজন সদস্য ভাবতাম ।
কিন্তু মিনি সে কখনো আমাদেরকে তার আপন ভাবত না ।আর ভাবেই বা কেমনে সে যে জাতের তার সে জাতের সাথে আমাদের মিলে না ।
এইত সেদিন খাবারের টেবিলে বাবার জন্য মা খাবার ধেকে রেখেছে আর তা মিনি চুরি করে খেয়ে নিয়েছে ।
তার পড়েও মিনিকে মা বাবা আমরা কেও কিছু বলি নাই । মিনি কথা বলতে পাড়তো না সে বোবা ছিল । তাই সে হয়ত ঠিক মতো আমাদের
কারো কথাই কানে শুনতো না ।
কিন্তু কালকে সে খুব মাইর খেয়েছিলো আমাদের পাশের বাড়ির প্রতিবেশির হাতে ।
শুনেছি তাদের নাকি এক বাতি মাংস খেয়ে ফেলেছে চুরি করে মিনি
তাই তাকে তারা খুব বেদখর মাইর দিয়েছে তাই আজ সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি আমাদের মিনি নামের বিড়াল টি মারা গেছে ।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২২
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা
২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
জুয়েলইসলাম বলেছেন: চমৎকার একটি গল্প হয়েছে
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৩
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ জুয়েল ইসলাম ভাইয়া
৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২৪
জাফরুল মবীন বলেছেন: বিড়াল আমার খুবই প্রিয়।আপনি গল্প বা সত্যি ঘটনা লিখেছেন তা জানি না,তবে বিড়ালকে অনেকেই অমানুষের মত মারে।খুবই অন্যায়
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৪
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ মবীন ভাইয়া ।
৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++ খুব সাধারণ কথামালায় সুন্দর অনুভূতি ফুটিয়ে তুলেছেন ।
চালিয়ে যান ।
শুভেচ্ছা অনেক
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৫
এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ অপূর্ণ ভাইয়া
৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:১০
কলমের কালি শেষ বলেছেন:
দুঃখ পেলুম বিড়ালের গল্পে ।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৬
এমএম মিন্টু বলেছেন: ভাই কি আর বলবো সামুতে বাল ছাল লেখা লেখি করলে ঠিকই নির্বাচিত পাতায় যাবে ।
৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
আবু শাকিল বলেছেন: দুনিয়ায় এত কিছু থাকতে বিলাই কেনু ভ্রাতা
১১ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫০
এমএম মিন্টু বলেছেন: এটা ছোট বেলার একটা স্মৃতি মনে পড়ে গেলো তাই
:-<
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
সুমন কর বলেছেন: বিড়ালের কাহিনী ভাল লাগল। বেশ কিছু টাইপো আছে।