নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এমএম মিন্টু ব্লগার

আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা,

এমএম মিন্টু

সাধারন লেখক জাতীয় সংঙ্গীত আমার সোনার বাংলা , আমি তোমাই ভালবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার আকাশ, চিরদিন তোমার বাতাস, আমার প্রাণে ও মা, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি, আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে,,,,, ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রানে পাগল করে, ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে কি দেখেছি আমি কি দেখেছি মধুর হাসি । আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো,,,,,,,,,,,, কী আচল বিছায়েছে বটের মূলে, নদীর কূলূ কূলে। মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মরি হায়, হায় রে,,,,,,,,,,, মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সূধার মতো, মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, আমি নয়ন ও মা,আমি নয়নজলে ভাসি।। আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি ।।

এমএম মিন্টু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘরের স্ত্রীরা স্বামীদের সাথে যত ঝগড়ার মূলঃ

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫২



পোষ্ট দেখেই নিশ্চই কারো বুঝতে বাকি নেই এই পোষ্টটি কোন বিষয়ের ওপরে ।



আসা করি আর বুঝতে বাকি নাই এটা একটা ক্যাচাল টাইপের পোষ্ট ।তাই পুরো পোষ্টি পড়ার আগে যারা আমার এই পোষ্টে ডুকেছেন তারা কি ভাই বিবাহিত নাকি অবিবাহিত যদি বিবাহিত হন তাহলে আমার কোন আপত্তি নেই আর যদি আপনি অবিবাহিত তাহলে আমার আপত্তি আছে । কি ভাবছেন বিবাহিত না হলে আপত্তি কেন ।কারন একটাই যার বউ নাই তার কোন ক্যচাল নাই ভাই।আর যার বউ আছে তার ঘরে ক্যচাল আছে তার জন্য এই পোষ্টটি ধরকার আছে ।বিবাহিত হলে তার জন্য এ বিষয় গুলো খুবই গুরুত্ব পূর্ণ প্রয়োজন ।



প্রথমে বলে নিচ্ছি ব্লগে থাকা কোন ব্লগার বোনটি বা ভাবিটি কেউ কিন্তু পোষ্ট পড়ে মন খারাপ করবেন না ।

কারন আপনেরা এ ব্লগে আমার সহ ব্লগার হিসেবে এটুক অবশ্যই জানেন ব্লগে আমার কাজ হলো শুধু ক্যাচাল লাগানো ।



তবে ক্যাচালের একটু মাত্রা আছে । কিন্তু ভাই আমার কাছে কোন মাত্রা নাই । তার কারন আমিও সামুকে ভালোবাসি আর সামুও আমাকে ভালোবাসে তাই আমার কোন ভয় নাই ।কি বিশ্বাস হচ্চে না তাহলে কোন অপেক্ষা নয় আমার সবগুলো পোষ্ট দেখুন তাহলেই বুঝতে পারবেন । আমার প্রতিটি পোষ্টে কম আর বেশি ক্যাচাল আছেই তার পরেও সামু আজ আমার

প্রতি কোন দিন নিষ্ঠুর আচড়ন করেন নাই । অবশ্য সে জন্য সামুর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হয়। কিন্তু মাঝে মাঝে অনেক কষ্ট লাগে । কারন আমার লেখা প্রায় ১৩০টি এর মধ্যে হয়ত হাতে গোনা ৬টি বা ৭টি পোষ্ট নির্বাচিত পাতায় অংশ নিয়েছে এর বেশি যায়নি ।সেতা অবশ্য আমার লেখায় বানানের ভুলের পুরুষ্কার ধরে নিয়েছি।



আরেকটি বিষয় নিয়ে মাঝে মাঝে নিজের কষ্ট লাগে বুঝেনতো এত বাদরামি এবং বানানের ভুলের পরেও কৃতপক্ষ আমাকে ব্যান করেন নাই । তার মানে সহজ কথা তারাও আমাকে ভালোবাসে ।



যাই হোক এখন চলুন পোষ্টের মূল পর্বে যাওয়া যাক।

শুধু দেখুন ঘরের নিজের লাইসেন্স করা স্ত্রী সে স্বামীর সাথে কি ভাবে ইচ্ছা করে ঝগড়া করে । আর তার সকল মানে শ্ত্রীর সকল ইচ্ছা পূরণ করার জন্য স্বামীকে অফিসে ঘুষ খেতে হয়।



স্ত্রীঃ এই শুনেছো সবুজের বাপ ।

স্বামীঃ কি হয়েছে বলো সবুজের মা।

স্ত্রীঃ না বলছিলাম কি আমাদের পাশের বাসার গোলাপী ভাবীদের ঘরে কি সুন্দর একটা আলমারী কিনে এনেছে ।

এই আমাদের ঘরে তুমিও একটা ঐ রকম আলমারি কিনে এনো না লক্ষী ।

স্বামীঃ কি বলছো সবুজের মা তুমি পাগল হয়ে গেলে।

স্ত্রীঃ হ্যা গো লক্ষী এনো না।



স্বামীঃ দেখ সবুজের মা সামনে আর মাত্র কয়েকদিন তার পরে সবুজের পরিক্ষার রেজাল বের হলে ওকে আবার কলেজে ভর্তি করাতে হবে। না না এই মূহুর্তে অতগুলো টাকা জ্বলে ফেলতে পারবো না ।



স্ত্রীঃ কি বলছো তুমি সবুজের বাপ অতগুলো টাকা জ্বলে ফালাইবা মানে । দেখো সবুজের বাপ কোন অজুহাত চলবে না আমি বলছি তুমি আলমারী কিনে আনবে ।



স্বামীঃ ওহ সবুজের মা একটু বুঝার চেষ্টা কর । তুমিতো জানো আমি কয় টাকাই বা বেতন পাই এ দিয়েই সংসারটা টেনে হেসরে চালাতে হচ্ছে । তুমি তো সব বুঝ ।



স্ত্রীঃ না সবুজের বাপ আমি কিছু বুঝি না কিছু জানি না তোমাকে আমি বলেছি আনতে তোমাকে আনতে হবে । কোথায় থেকে আনবে কেমনে আনবে তা তুমিই জানো ।



স্বমীঃ

বেশি কথা বাড়াবে না ছেলে মেয়ে বড় হচ্ছে আমি চাই না তোমার সাথে এ বিষয়ে কোন কথা কাটা কাটি হোক ।



স্ত্র্রীঃ তুমি যাই বলো না কেন সবুজের বাপ আমি মানতে রাজি না ।



স্বামীঃ দেখ সবুজের মা তোমার স্বামী আজ প্রায় দশ বছর হতে চললো চাকরির বয়স এখনো কোন ঘুষ খায় নাই আর খাবেও না কোন দিন । আর তোমার ঘরে অত সুন্দর আলমারি আসবেও না ।



স্ত্রীঃ দেখ সবুজের বাপ অতদিন ঘুষ খাওনি তা ঠিক আছে কিন্তু এখন থেকে তুমি ঘুষ খাবা ।



স্বামীঃ না সবুজের মা আমি কোন ঘুষ খাবো না ।



স্ত্রীঃ আমি বলছি সবুজের বাপ তোমাকে এখন থেকে ঘুষ খেতে হবে। আর তোমার ঘুষের টাকা দিয়ে এখন থেকে প্রথমে একটি আলমারি পরে আমার জন্য প্রতি মাসে একটি করে নতুন শাড়ি ও গহনা কিনে আনবে।



স্বামীঃ আর যদি আমি ঘুষ না খাই তাহলে কি হবে ।



স্ত্রীঃ তাহলে আর কি হবে কিছুই হবে না শুধু তুমি এখানে একা থাকবে আমি তোমায় ছেড়ে বাপের বাড়ি চলে যাবো ।তোমার সাথে আর সংসার করবো না এই আর কি।



স্বামীঃ সবুজের মা তুমি আমাকে এমন এক কথা বললে শেষ পযন্ত আমাকে তাহলে ঘুষ খেতে বাধ্য করলে।



এখানেই শেষ নয় আরো আছে ।



স্ত্রীঃ এই শোনছো তারেকের বাবা আমার বড় বোনের বিয়ে মেয়ের বিবাহ যাবা না ।



স্বামীঃ হ্যা যেতে তো হবে তোমার বড় বোনের মেয়ের বিয়া যেতে তো হবেই।



স্ত্রীঃ তো কি দিবা ।



স্বামীঃ কি আর দিমু হাজার পাঁচেক টাকা দিয়ে দিমুনি ।



স্ত্রীঃ ঠিক আছে ভালই হবে ।



তার কয়েক দিন পরে স্বামীর বড় ভাইয়ের মেয়ের বিয়ের ঘটনায় শ্ত্রীর কি ভূমিকা কি দেখুন।



স্বামীঃ শুনছো তারেকের মা ।



স্ত্রীঃ কি হয়েছে তারেকের বাবা ।



স্বামীঃ বড় ভাইয়ের মেয়ের বিয়ে । চিন্তায় পড়ে গেলাম কি দেবো একমাত্র ভাইয়ের মেয়ের বিয়ে ।



স্ত্রীঃ কিছের এত চিন্তে করো এক হাজার টাকা দিয়ে দিবে তাহলেই হলো । বেশি টাকা দেওয়ার দরকার নাই।



স্বামীঃ না না এটা কি করে সম্ভব এক মাত্র ভাটিজির বিয়ে আর মাত্র এক হাজার টাকা দিতে বলছো । অন্তত কম হলেও দশ হাজার টাকা হলেও বলা যেত।



স্ত্রীঃ দেখ তারেকের বাপ যা বলেছি তাই এর বেশি নয়।



স্ত্রীদের আরো কিছু বৈচিত্র দেখুন ।



স্বামীর ছোট ভাই গ্রাম থেকে এসেছেন বেরাতে দুপরের খাবার আলু বর্তা আর ডাল । আর স্ত্রীর ছোট ভাই গ্রাম থেকে বেরাতে এসেছে তার জন্য মুরগী গরুর মাংস । ইলিশ মাছ আর বড় বড় মাছ রান্না করেছেন।



দেখুন আমাদের সমাজে আমরা অনেকে পরিবারের সকল সদস্যের মত নিয়ে বিবাহ করি আবার অনেকে আছি প্রেম করে নিজের পষন্দ মত বিয়ে করি ।



সে যে ভাবেই করি বিবাহত করি । মূল কথায় ফিরি সমাজের অনেক পরিবারের অনেক স্বামীরা আছেন যারা দুই তিনটিও বিবাহ করেন ।আর সে জন্য সব সময় আমরা কিন্তু বেশির ভাগ সময় স্বামীদের দোষই দিয়ে থাকি ।



একজন স্বামী যখন সকাল থেকে বিকাল পযন্ত কোন কোন স্বামী মধ্য রাত পযন্ত ঘরে বাহিরে কর্ম ক্ষেত্রে থাকেন তখন তার দেহটি ঘরের বাহিরে থাকলেও কিন্তু তার মনটি ঘরে বউর কাছে । সে স্বামী সর্বক্ষন ভেবে চলেন তার স্ত্রীর কথা ।

তার স্ত্রী ঠিক মত খাওয়া দাওয়া করছে তো স্ত্রী ঠিক মত বিশ্রাম নিচ্ছে তো ।



আজ হয়ত স্ত্রী আমার জন্য অপেক্ষা করছে বা পথ চেয়ে বসে আছে । নানান ধরনের বিষয় নিয়ে স্বামী তার কর্মজীবনের ফাকে ফাকে ভাবেন এবং শ্ত্রীকে নিয়ে নানান রঙিন স্বপ্ন দেখেন ।



আর সেখানে দেখা গেছে স্বামী কর্ম ক্ষেত্র থেকে ফেরার পরে স্ত্রী নানান তালবাহানা করে স্বামীর সাথে ঘরে অযথাই ঝগড়া করেন।



আসলে বিবাহের পরে একজন স্ত্রীকে বিয়ের পরে ভাবতে হবে স্বামীর বাড়িই তার বাড়ি । স্বামীর বাবা মা ভাই বোন তারো বাবা মা ভাই বোন ।



কিন্তু তা না হয়ে আমাদের সমাজে সকল স্ত্রীরা স্বামীর বাড়িকে বাপের বাড়ি মনে করে । আর বাপের বাড়িকে শশুর বাড়ি মনে করে ।



একটু হিসাব মিলিয়ে দেখুন ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

ভিটামিন সি বলেছেন: ভাণানে জতেশ্ঠ বুল আচ।ে তাই পড়ে মযা পাউআ যাই না।

বানান ঠিক করেন। আপনাকে দিয়ে হবে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪০

এমএম মিন্টু বলেছেন: আপনারে ধন্যবাদ :) :)

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫১

কালের সময় বলেছেন: ভালো বলেছেন :-P :-P =p~ =p~ =p~ :P

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

এমএম মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ বড় ভাই । ও দুইটা বিজিডি পাঠাইয়া দিয়েন ।

৩| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭

আবু শাকিল বলেছেন: ভালা পোষ্ট :)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

এমএম মিন্টু বলেছেন: ভালো না ছাই । তো অনেক দিন পরে দেখলাম ভাই ভালো আছেন আপনি । :) B-) ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.