![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে উগ্র জাতীয়তাবাদী বলতে পছন্দ করি।
একটা মৃত দেহকে আর কত দিন কোমায় বাচিয়ে রাখা হবে। কতদিন আর জনগনের সামনে মূলো ঝুলিয়ে রাখা হবে। আর কত দিন সেই মূলোটা মুখের সামনে রেখে গাধা রূপি বাংলাদেশ টেলিভিশন আর তথাকথিত বামপন্থী মিডিয়া ৭১ টিভিতে দেখানো হবে। আর দালাল রূপি এটিএন নিউজ কত অক্সিজেন দিয়ে বাচিয়ে রাখবে একসময়ের গনজাগরন মঞ্চকে। একসময়ের বলছি কারন প্রথম এক সপ্তাহ এটি আসলেই সাধারন মানুষের প্রাণের মিলন ছিল। সারা দেশের মানুষের আবেগ এসে মিলেছিল শাহবাগের মোড়ে। সারাদেশের মানুষের জোয়ার এসে মিলেছিল শাহবাগে। তারপর আমরা কি দেখলাম,
নিজেকে অনলাইন একটিভিস্ট নেতা হিসাবে দাবি করে একসময় নিজেকে এই মঞ্চের নেতা হিসাবে নিজেকে ঘোষনা করলেন ইমরান এইচ সরকার নামে রংপুর মেডিকেলের সাবেক ছাত্রলীগের এক নেতা। কলুসিত হওয়া শুরু হলো গনজাগরনের মঞ্চ। তারপর একের পর এক মঞ্চে উঠে আসতে লাগলো ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র মৈত্রীর নেতারা। একটি অরাজনৈতিক আন্দোলন পরিনত হলো একটি রাজনৈতিক দাবার ঘুটিতে। একের পর এক বের হয়ে আসতে লাগলো এই সব নেতাদের কুৎসিত চেহারা।
তাতে হতবাগ বাংলার মানুষ। সুশীল মানুষের ভিতরের কুৎসিত চেহারা একে একে বের হয়ে আসলো। ব্লগার নামধারী এক শ্রেণীর মানসিক অসুস্থ মানুষ জনগনের আন্দোলনকে নাস্তিক আর বামপন্থি লোকের আন্দোলন পরিনত করে। একটা সময় সাধারন মানুষের কাছে ফুটে উঠে এই নাস্তিক ও বামপন্থীলোকের আসল চেহারা। শাহবাগের গনজাগরন মঞ্চ মূলত সেদিনই মৃত ঘোষিত হয়। তারপর একের পর এক অক্সিজেন সিলিন্ডারে অক্সিজেন সরবরাহ করা হয় শাহবাগের গনজাগরন মঞ্চকে। তাও শেষ রক্ষা হয়নি। এক শ্রেণীর মানুষ তাকে নিয়েই ছিল। তাও শেষ রক্ষা হয় নি। ব্লগার নাম ধারী কিছু অসুস্থ মানুষের কারনে আজ যুদ্ধাপরাধী বিচারের চেতনা আজ পশ্চিম আকাশে ঢুকে পড়েছে। যে মুক্তিকামী ব্লগাররা তারা আজ নেই। তারা সেইদিনই সরে গেছে যেই দিন আইন সংশোধনী হয়েছে। তাহলে ছিল কারা। ছিল আওয়ামী চেতনার কিছু লোক আর বাম পন্থীরা। আজ বামপন্থিরা নিজেদের মানবতার দাবিদার বলে। তাদেরও আছে কলঙ্কিত ইতিহাস। বাম রাজনীতির কেন্দ্র সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৩০ থেকে ১৯৪০ সালে ইউক্রেনে দূর্ভিক্ষ সৃষ্টির মাধ্যমে ৩০ লক্ষ লোককে অনাহারে হত্যা করেছিল বাম রাজনীতির গুরু স্ট্যালিন।
আজ সেই কথা বলতে আসি নি। বলতে এসেছি আজই যেন শাহবাগের মৃত্যু ঘোষনা করা হয়। আর কত মূলো ঝুলিয়ে রাখা হবে। চাই এটিএন এর হলুদ সাংবাদিকতা বন্ধ হোক। সত্যকে সত্য বলতে হবে। স্বীকার করতে হবে। এটা বলার অপেক্ষা রাখে না বাংলাদেশ আজ বিপ্লবের দ্বার প্রান্তে। শাহবাগ যা শুরু করেছিল তারই ফলস্বরুপ আজ দেশ ইসলামী বিপ্লবের দ্বারপ্রান্তে। যাই হোক আমি অখুসি না। আল্লাহ যা করেন সব ভালোর জন্যই করে
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
আছিফুর রহমান বলেছেন: ভাই। হেফাজতে ইসলাম যা করলো তার জন্য বাংলার মানুষ একসময় তাদের ধিক্কার দিবে।
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
আছিফুর রহমান বলেছেন: হ্যাঁ। কিন্তু একটা জিনিস খারাপ লাগলো। এখনও কিছু মারাত্মক আওয়ামী ভক্ত মানুষ যারা কোন ভাবে আওয়ামী লীগ থেকে সুবিধা পায় না তারা এই মঞ্চ নিয়ে এখনও লাফা লাফি করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: শাহবাগ যা শুরু করেছিল তারই ফলস্বরুপ আজ দেশ ইসলামী বিপ্লবের দ্বারপ্রান্তে।