নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সিনেমা

আমি সিনেমা দেখতে ভালবাসি জীবনটা একটা সিনেমার মতো

সিনেমা _খোর আজিজ

আমি সিনেমা দেখতে ভলোবাসি

সিনেমা _খোর আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জোকস

০২ রা এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৭

এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া



পঞ্চাশোর্ধ এক ব্যবসায়ী সুন্দরী এক কল গার্লের সেবা গ্রহণ করলেন এবং তাকে নগদ টাকা না দিয়ে তার অফিসে একটি বিল পাঠাতে বললেন। বিলতো আর গৃহিত সেবার নামে করা যাবে না তাই ব্যবসায়ী গার্লকে পরামর্শ দিলেন তুমি এমন একটা বিল আমার অফিসে পাঠাবে যেন আমি তোমার কাছ থেকে একটি এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়েছিলাম।



যথারীতি গার্ল পরের সপ্তাহে ব্যবসায়ীর অফিসে একটি বিল পাঠালেন।

এ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া বাবদ ৫০০০ টাকা ।



ব্যবসায়ী স্বভাব সুলভ কারনে সেই বিলও কাটলেন ২৫০০ হাজার টাকা কেটে বাকী আড়াই হাজার টাকা পাঠালেন গার্ল এর কাছে। বিল কাটার কারন হিসেবে তিনি লিখলেন :



১) আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) একদম নতুন আগে কেউ ব্যবহার করেনি, কিন্তু ভাড়া নেয়ার পর দেখলাম এটি আগেও ভাড়া হয়েছে।



২) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক ছোট এবং সুন্দর, কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম অনেকে এই এ্যাপার্টমেন্ট ব্যবহার করায় এর আকার অনেক বড়। এত বড় এ্যাপার্টমেন্ট আমার পছন্দ নয়।



৩) ভাড়া নেবার সময় আমি ভেবেছিলাম এ্যাপার্টমেন্টটি (??) অনেক গরম হবে ,কিন্তু ভাড়া নেবার পর দেখলাম এটি একেবারেই ঠান্ডা ।



কলগার্ল ব্যবসায়ীর এই কারন সহ অর্ধেক পেমেন্ট পেয়ে রেগে গেলেন এবং আড়াই হাজার টাকা ফেরত পাঠিয়ে দিয়ে পুরো ৫০০০ টাকা দেবার অনুরোধ করলেন এবং ব্যবসায়ীর কারন গুলোর বিপরীতে লিখলেন:



১) তুমি কি করে ভাবলে এত সুন্দর এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভাড়া না হয়ে এতদিন পরে থাকবে?



২) এ্যাপার্টমেন্টটি (??) আসলে সুন্দর এবং ছোটই ছিল, কিন্তু তোমার যদি এই এ্যাপার্টমেন্টটি (??) ভর্তি করার মত ফার্নিচার (??) না থাকে তাহলে আমার কি করার আছে?



৩) এ্যাপার্টমেন্টটিতে (??) আসলে অনেক গরমই ছিল কিন্তু তুমিতো জানই না এটা কি ভাবে অন করতে হয়।

তাই আমার পুরো পাওনা ৫০০০ টাকাই দিতে হবে।



*****************************

➤দুই পিচ্চি খেলছে। স্বভাবতই দুইটারই প্যান্ট নাই।

হঠাৎ মেয়েপিচ্চিটা ছেলেপিচ্চিটার

ওইটা ধরে টানতে লাগলো।তখন ছেলে পিচ্চিটা মন

খারাপ করে বললঃ টানো আরোবেশি করেটানো,

নিজেরটাতো ছিড়ছো, এখন আসছো আমারটা ছিড়তে ।



******************************

➤প্রশ্ন- একটা মেয়ে যখন ৩/৪ টা ছেলের সাথে বিছানায় শোয় তখন সবাই

তাকে পতিতা বলে, কিন্তু একটা ছেলে যখন ৭/৮ টা মেয়ের সাথে শোয় তখন সবাই তাকে আসল পুরুষ বলে, কিন্তু কেনো?

⇓ উত্তর -

ব্যাপারটা আসলে এরকম্, যখন একটা তালা ৩/৪ টা চাবি দিয়ে খুলে তখন সেটা খারাপ তালা আর যখন একটা চাবি দিয়ে ৭/৮ টা তালা খুলে তখন সেটা মাস্টার কী (MasterKey)



****************************

➤ সবজান্তা



প্রেমের আগুন কেন জ্বলে দ্বিগুণ?

দুজনকে উষ্ণ রাখতে হয় কিনা!



বালিকা বিদ্যালয়ে কি ছাত্র থাকে?

থাকে, তবে বিদ্যালয় ছুটি হওয়ার আগে ও পরে।



আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য হলে আমাদের সবার কী শেখা উচিত?

মার্শাল আর্ট, কুংফু-কারাতে, বক্সিং, তাইকুন্ডু-নাইকুন্ডু ইত্যাদি।



বিনা কষ্টে অধ্যবসায়ীর ১০০ টাকা পাওয়ার উপায় কী?

নিউমার্কেটের মোড়ে ঘণ্টা খানেক চোখ বন্ধ করে ডান হাত বাড়িয়ে রাখুন, ১০০-র বেশিও পেয়ে যেতে পারেন।



এইডস-আক্রান্ত রোগীর রক্ত খাওয়ার পরও মশাদের কেন এইডস হয় না?

হয়, কিন্তু এইডসে মারা যাওয়ার আগেই ওদের আয়ু ফুরিয়ে যায় বলে বোঝা যায় না।



*********************

➤একটি আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাশ চলিতেছে . . .



শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেনঃ কিভাবে ফোর(4) কে ফাইভ(5) এর ভেতর ঢুকিয়ে লেখা যায়?



আমেরিকান ছাত্রের উত্তরঃ মজা করেন নাকি? :->



পাকিস্তানী ছাত্রের উত্তরঃ অসম্ভব! :-O



ভারতীয় ছাত্রের উত্তরঃ ইন্টারনেটে সার্চ করেও পাইলাম না!



চীনের ছাত্রের উত্তরঃ অপেক্ষা করেন, আবিষ্কার করে ফেলবো!!



অবশেষে বাংলাদেশী ছাত্রের উত্তরঃ এভাবে স্যার, “ F(IV)E ”



*******************************

➤প্রেমিক : তুমি আমার পৃথিবী

প্রেমিকা : আমি তোমার পৃথিবী হলে তুমি কি আমার সূর্য হবে?

প্রেমিক : আও জানু love u so much অবশ্যই হব

প্রেমিকা : তাহলে তুমি আমার থেকে ৯ কোটি ৩০ লক্ষ ৪ হাজার মাইল দূরে থাকো যাও ..





*****************************

➤ মেডিকেল টিচার্ঃ কেউ অজ্ঞান হয়ে গেলে প্রথমে তার ঠোটে মুখ লাগিয়ে তার ফুসফুস এ বাতাস (অক্সিজেন্) দিবা এবং তার বুক "press" করতে থাকবা, বুঝেছো?



এটা নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে করতী পারো?



বল্টুঃ জি স্যার , আচ্ছা স্যার মেয়েদেরকে কিভাবে অজ্ঞান করা যায় একটু শিখায় দিবেন্....?



**********************************************

➤ স্ত্রী তার স্বামীকে বলছে...



স্ত্রীঃ শোনো, তোমার ছেলে এখন অনেক টাকা খরচ করা শিখে গেছে। ওর জ্বালায় কোথাও টাকা লুকিয়ে রাখাও যায় না। যেখানেই রাখি খুঁজে বের করে আর মোবাইলে সারাদিন ঘুটুর ঘটুর। কি করা যায় বলোতো?

স্বামীঃ এক কাজ কর, তুমি টাকাগুলো ওর পড়ার বইয়ের মধ্যে লুকিয়ে রাখো। পরীক্ষার আগ পর্যন্ত নিরাপদ থাকবে তারপর আবার সরিয়ে রাখলেই হবে।



*******************************

➤ ছেলে : আমি তোকে স্পর্শ না করেই কিস করবো!

মেয়ে : তুই এটা কখনো করতে পারবি না!

ছেলে : তাইলে বাজি ১০ টাকা!?

মেয়ে : ঠিক আছে!

ছেলেটি মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরে কিস করলো!!



তারপর মেয়েটি রাগান্বিত হয়ে বলল, “আমাকে স্পর্শ করলি ক্যান?”

ছেলেটি উত্তর দিল “মাথা ঠান্ডা কর এই নে ১০ টাকা!!”



******************************

➤এক বৃদ্ধ ভদ্রলোক তার ২৫ বছর বয়সের ছেলে সহ ট্রেনে করে বাসায় ফিরছেন। ছেলেটা ট্রেনের জানালা দিয়ে আশেপাশের প্রকৃতি দেখছে।

ছেলে: (ট্রেনের জানালা দিয়ে তাকিয়ে) "বাবা! কি মজা!দেখো, ট্রেনের বাইরের গাছগুলো সব পিছনের দিকে যাচ্ছে!"

বাবা: (হাসিমুখে) "Yah ... Cheers my son ..."

ছেলে: (কিছুক্ষণ পর) "বাবা! দেখো, কি সুন্দর পুকুর। পুকুরের উপর ঐ ছোট্ট ছোট্টপাখিগুলো কোন পাখি, বাবা?"

বাবা: (হাসিমুখে) "ওগুলো মাছরাঙ্গা পাখি।"

ট্রেনে তাদের পাশে এক ভদ্রলোক বসা ছিলো। সে চিন্তা করে পাচ্ছে না যে কিভাবে এই ২৫ বছর বয়স্ক ছেলেটা বাচ্চাদের মতো আচরণ করছে, অল্প কিছু দেখেই আনন্দিত হচ্ছে। কিছুক্ষন পর বৃষ্টি পড়া শুরু করলো এবং বৃষ্টির কিছু ফোটা এসে ছেলেটার হাতের উপর পড়লো।

ছেলে: (খুব খুশি হয়ে) "বাবা!দেখো দেখো ... বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির ফোটা আমার হাতের উপর পড়ছে। "

এমন সময় ভদ্রলোক তার কোতুহুল দমন করতে পারলো না। সে তার ছেলেটার বাবাকে বললো, "আপনার ছেলে বয়স হিসেবে যথেষ্ট ইমম্যাচিউর। তাকে কেন একজন ভালো ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান না। হসপিটালে ডাক্তারদের সাজেশন মতো চললে সে সুস্থ হয়ে যাবে।"

ছেলেটার বাবা উত্তর দিলো,"আমরা হসপিটাল থেকেই বাসা ফিরছি। সে এখন কমপ্লিট সুস্থ। তার চোখের অপারেশন হওয়ার পর আজ সে জীবনে প্রথমবারের মতো দেখতে পারছে।"



**************************

➤♪♫ রসায়নের পর্যায় সারণিতে নতুন মৌল যোগ হয়েছে! আর তার

নামঃ "Girl"!!!

প্রতীকঃ Gl

আনবিক ভরঃ এটা জানার ধৃষ্টতা দেখালে কপালে খারাবি আছে!



ভৌত ধর্মঃ

১) যেকোন মুহূর্তে 'ফুটতে' পারে!

২) টাকা, অলংকার ইত্যাদি পেলে নিমেষেই 'গলে' যায়!

৩) যা চায় তার যোগান দিতে না পারলে এর স্বাদ 'তিক্ত' আর পারলে 'মিষ্টি'!



রাসায়নিক ধর্মঃ

১) খুবই সক্রিয়!

২) খুবই অস্থির প্রকৃতির; যে কারো সাথে বিক্রিয়া করতে পারে!

৩) প্লাটিনাম, গোল্ড, ডায়মণ্ড ইত্যাদির সাথে সংযুক্তির ক্ষেত্রে দুর্বার আকর্ষণ বিদ্যমান!



প্রাপ্তিস্থানঃ বেশিরভাগ সময় আয়নার সামনে ;-)



*আপনি নিজে কিছু এর কোন ধর্ম বা যে কোন বৈশিষ্ট্য বের করতে পারলে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানান। পরবর্তীতে সংযোগ করা হবে।*



*************************

➤ ♪♫ কিছু বাংলা গানের অর্থ(পড়াশুনার ক্ষেত্রে)♪♫



>>>তুমি আর নেই সে তুমি = মনযোগ;

>>>হারানো অনুভুতি = আগের ক্লাস;

>>>এক জীবনে = আর কত পড়াশুনা?;

>>>হাজার দর্শক মন মাতায়া = পরীক্ষার হল;

>>>হাওয়ায় হাওয়ায় = পরীক্ষা শেষ হলে;

>>>আরো একটু দুরে = বই-খাতা;

>>>হোক কলরব = বন্ধুর দেয়া পার্টিতে;

>>>এতদিন কোথায় ছিলে = পরীক্ষার আগের রাতে জ্বর আসলে;

>>>অবাক ভালবাসা = প্রথম ছেঁকা খাবার পর;

>>>সমর্পণ = পরীক্ষায় সাদা খাতা জমা দেয়া.....



➤ সিনেমার নাম গুলো যদি এমন হতোঃ



1. "লাইক্" না মিলেঙ্গি দুবারা।

2. কাভি ফেসবুক্, কাভি টুইটার্।

3. হাম ব্লক হো চুকে সানাম্।

4.ফেসবুক নে বানা দে জোড়ি।

5.যাব পোক কিয়া তো ডড়না কিয়া।

6.ইনবক্স আজ কাল্।

7.আজব ফটোস কি গজব ট্যাগিং।



***************************************

➤ বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো:

সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না।

কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা।

অনেক বছর পরের কথা। দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা। শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে:

কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!



**************************************

➤ মেয়ের স্ট্যাটাস - " " মন খুব খারাপ...



কমেন্টঃ

১. ওহ কি হইছে?

২. সব কিছু ঠিক তো!! আমি কি কল দিব?

৩. হেই মন খারাপ করোনা! বলনা কি হইছে?

৪. সব ঠিক হয়ে যাবে নো টেনশন!

৫. তোমার মন খারাপ দেখলে আমারও ভালো লাগে না!

৬. ওগো দুঃখ কুমারী, কিসের এত দুঃখ তোমার?

৭.আমাকে সব খুলে বল , আমি তোমার মন ভাল করে দেবো,

৮, দোহাই লাগে মন খারাপ করে থেকো না



ছেলের স্ট্যাটাস - " " মন খুব খারাপ...



কমেন্টঃ

১. সারা জীবন কানতেই থাক গাধা!

২. কি হইছে শালা?

৩. শালা এত ঢং শিখলি ক্যামনে?

৪. যা ভাব বাদ দিয়া দূরে যাইয়া মর!

৫. ওরে হারামি কই থাইকা মাইর খাইয়া আইছস যে কান্নাকাটি শুরু করছস?

৬. ছ্যাক খাইয়া গেলা নাকি মামু? হেহে

৭, মামা তোর এই হাল কে করল হাহা

৮, মন খারাপ করিস না যা আকিজ বিড়ি টান





******************************

➤কিছু উপশম



১. যদি তোমার মনে হয় যে তুমি বেঁচে আছ নাকি মরে গেছ, তা নিয়ে কারও কোনো মাথাব্যথা নেই, তাহলে এক-দুই মাস বাড়ি ভাড়া দেওয়ার কথা ভুলে গিয়ে দেখ।



২. ভাবতে ভাবতে ক্লান্ত হয়ে পড়লেই কেবল আমরা উপসংহারে পৌঁছাই।



৩. কখনো কোনো পরিস্থিতিতেই ঘুমের ওষুধ আর জোলাপ একসঙ্গে খাবেন না।



৪. সন্ধ্যার খবর শুরু করা হয় ‘শুভ সন্ধ্যা’ বলে। এরপর একে একে বলা হয় সন্ধ্যাটি কেন শুভ নয়।



৫. যদি বলো আকাশে চার বিলিয়ন তারা আছে, তাহলে না গুনেই সবাই সেটা বিশ্বাস করবে। কিন্তু যদি বলা হয়, মাত্র রং করেছি, চেয়ারের রংটা এখনো শুকায়নি, তাহলে সবাই হাত দিয়ে দেখবে।



৬. লক্ষ্যভেদ করতে চাইলে প্রথমে তীর ছোড়ো, তারপর যেটায় লাগে সেটাকেই লক্ষ্যবস্তু হিসেবে প্রচার করো।



৭. সময় খুবই ভালো উপশমক, কিন্ত রূপসজ্জাকর হিসেবে খুবই খারাপ।



৮. আতিথেয়তা এমন একটি গুণ, যার কারণে অতিথিরা ভাবে, যেন তারা নিজের বাড়িতেই আছে।



৯. আমি কাজ খুব ভালোবাসি। কাজ আমাকে আকৃষ্ট করে। আর তাইতো আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থেকে কাজের দিকে শুধু তাকিয়েই থাকি।



১০. একজন সেলসম্যান হলেন সেই ব্যক্তি, যিনি এমনভাবে আপনাকে নরকে যেতে বলবেন যে আপনি যাত্রার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করবেন।



১১. একটি কার্ডের লেখা: তুমি ছাড়া জীবনটা খুবই দুঃসহ। মনে হচ্ছে, তুমি এখনো আমার সঙ্গেই আছ।



******************************

➤২০১১ এর হাস্যকর কিছু বাণী

এ বছরের হাস্যকর কিছু বানী → ↓

→ “আপনারা কম খান কোন সমস্যা থাকবেনা” -ফারুক খান।

→ “একদিন বাজারে না গেলেই সব ঠিক হয়ে যাবে”-আবুল মাল আব্দুল মুহিত।

→ “দূর্ঘটনার জন্য চালকরা দায়ী নন” ।-শাজাহান খান

→ “ইভটিজিং করতে হবে সীমার মধ্যে থেকে”- জনৈকপাতি নেতা

... → “পেঁয়াজ না খেলে কি হয়?” -ফারুক খান

→ “জয়নাল হাজারীর মতো ভালো মানুষ কমই আছে“-----আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী।

→ “বঙ্গবন্ধু জন্মের সাথে সাথেই না কেদেঁ জয়বাংলা বলে উঠেছেন“ -স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী টুকু।

→ “যাদের চেহারা সুরত ভালো না, তারাই বোরখা পড়ে“ --প্রতিমন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী

→ ''শেখ হাসিনা ছাড়া সৌদি বাদশা আর কারো সাথে দেখা করেননি কোনোদিনও'' --পররাষ্ট্র মন্ত্রী দিপুমনি।



******************************

➤আজ কালকার নতুন প্রজন্মের ছাত্রদের গানঃ



আমরা করব পাশ, আমরা করব পাশ একদিন

সারাদিন চালাই ফেসবুক, দেখিনা বই এর মুখ

আজাইরা কামে টাইম পাস

তবু এ মনে বিশ্বাস

আমরা করব পাশ একদিন......... .



*********************

ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন।



ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন।

প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে।

প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত?

রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়।

আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত?

এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪।

প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়।



রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি।

প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।



ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?

রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে।

ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও।

রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা।



ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি?

রাজু লাজে হাসে।

ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু।

রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট।



ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার

C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়।

প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।

রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut.



ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?

রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম।



ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়-

এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা ।

কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck.



ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে।

রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork.



ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে।

রাজুর জবাব--ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম।



ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়।



রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়।



শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি।



*******************

একবার এক গ্রামের

দম্পত্তি কে একজন

বললঃ “আপ্নারা যখন পুরন

তৃপ্তি নিয়ে সহবাস করেন,প্রতি

সহবাসে একটা করে এহুদি মারার সাওয়াব

পান।”

এই জিনিস শুনার পর

বাড়ি এসে স্ত্রী সারা রাত তার

স্বামী কে একটু পর পর ঘুম

থেকে উঠিয়ে বলেঃ ”এই

চলনা ১টা এহুদি মারি”।

এইভাবে কয়েক রাত যাওয়ার পর

স্বামীর অবস্থা খারাপ।

প্রতি রাতে ৮-১০ ইহুদি মেরে বেচারার

জান যায় যায় অবস্থা।

একরাতে শেষ প্রহরে ইহুদি মেরে লাল

চোখে বিছানাতে বসে বিরি ফুক্তে ছিল

সেই সময় নগ্ন স্ত্রী বলে উঠলঃ ”এই

আসনা গো আরেকটা ইহুদি মারি”



স্বামীর মাথা তখন গরম,হাতের

সিগারেত স্ত্রীর জায়গা মত

ধরে বললঃ ” ধুর শালা, রোজ রোজ

একটা করে আর কত ইহুদি মারব?,

আজকে শালার ইহুদির ক্যাম্পেই আগুন

ধরায়া দিলাম...।



*******************

বউ সন্দেহ করছে যে তার স্বামীর

সাথে কাজের মেয়ের অবৈধ স্বম্পর্ক

আছে।

শিওর হওয়ার জন্য সে কাজের

মেয়েকে ১ দিন ছুটি দিল কিন্তু

স্বামীকে এটা বলল না।

রাতে স্বামী বাসায় এসে ঘুমোতে যাওয়ার

সময় স্ত্রী আদর পেতে চাইলে

স্বামী বললঃ আমার শরীর টা ভালো না।

আজ থাক। এই বলে সে ঘুমিয়ে পড়লো।

স্ত্রী ঘুমের ভান করে জেগে থাকলো।

মাঝ রাতে স্বামী উঠে পাশের

রুমে টয়লেট এ গেল।

স্ত্রী তখন কাজের মেয়ের

ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়লো এবং লাইট বন্ধ

করে দিল।

একটু পর স্ত্রী কিছু একটা অনুভব

করলো।

কাজ শেষ হওয়ার পর স্ত্রী লাইট

জ্বালিয়ে বললোঃ

তুমি নিশ্চয় আমাকে এই বিছানায়

আশা করোনি !!

“অবশ্যই না ম্যাডাম”,

বললো ড্রাইভার !!



********************

এক লোক

জেলখানা থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরছে|

এমতাবস্তায় রাস্তায় প্রসাব

পেলে রাস্তার পাশে দাড়িরে প্রসাব

করে উঠে পরেন ।

তখন এক মৌলবি ধরনের লোক দেখলেন

লোকটিপ্রসাব এর পর পানি ব্যবহার

করেননি, তখন লোকটিকে বললেন

হুজুর: আপনার কাজটা ভাল হয়নি.

লোকটি: কেন?

হুজুর: আপনি তো প্রসাব

করে পানি ব্যবহার করেননি!

… লোকটি: (রাগের ভঙ্গিতে)

কি বললেন আপনি যার জন্য ৩ বছর

জেল খাটলাম তার মাথায় পানি ঢালব

আমি???



***********************

এক লোকের তিনটি বিচি | সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত | লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না | উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল |

লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |



ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না |



লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |



ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন |



লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি ||



ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??



****************************

দুপুরে বাসায় কেউ নেই। ভীষন সুন্দরী এক ভদ্র মহিলা কাপড় চোপড় খুলে গোসল করছেন। এমন সময় বাসার কলিং বেল বাজল। মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দিবো ভিক্ষা দেওয়া যাবেনা। মহিলা দরজার ফুটা দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে বল্টু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ বল্টুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবেনা আমি ….. । দরজা খুলে-

মহিলাঃ কি ব্যাপার বল্টু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি?

অন্ধ বল্টু : জী খালাম্মা, এই মিষ্টিগুলো রাখেন, আম্মা পাঠিয়েছে।

মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি, বল্টু?

অন্ধ বল্টু : খালাম্মা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।



*********************

বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?

: অব্যশই মেয়ে |

: কেন ?

: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??



***********************

বলুন তো আমি কে?



আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।



আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।



সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।



আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়। কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।



বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার ...



... টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে, খাচ্চর কোথাকার?



*********************************************

জামাই, শশুরবাড়ী বেড়াতে এসেছে দুধ ও কলা নিয়ে। রান্নাঘরে জামাইকে খেতে দিয়েছে শাশুড়ী। বারবার শাশুড়ী শাক, মাছের তরকারি দিয়ে জামাইকে ভাত দিচ্ছে। দুধের হাড়ি আর কলা সামনে রয়েছে তারপরও জামাইকে দুধ, কলা খেতে দিচ্ছেনা দেখে জামাই মনে মনে খুবই বিরক্ত হচ্ছে। আবার লজ্জায় সরাসরি চাইতেও পারছেনা। শাশুড়ী যদি বুঝে এই ভরসায় জামাই বলতে শুরু করল -

আম্মা আসার সময় রাস্তায় একটা সাপ দেখলাম। সাপটা আমার এখান থেকে ঐ দুধের হাড়িটা পর্যন্ত লম্বা।আর মোটা হবে ঐ কলাগুলোর মতো।



***********************************************

হাবলু আর বিল্টুর মধ্যে কথা হচ্ছে—

হাবলু: জানিস, আজ আমার মোবাইল ফোনে অদ্ভুত একটি মেসেজ এসেছে। আর সঙ্গে সঙ্গেই মোবাইলটি বন্ধ হয়ে গেছে।

বিল্টু: বলিস কী রে! মেসেজে কী লেখা ছিল?

হাবলু: ব্যাটারি লো।

বিল্টু: বলিস কী? মেসেজটা তাড়াতাড়ি আমাকে পাঠিয়ে দে। আমি ওই মেসেজ সবাইকে পাঠিয়ে সবার মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেব।



***********************************************

সঞ্জু তার চেকবই হারিয়ে হন্তদন্ত হয়ে ব্যাংকের ম্যানেজারের কাছে গেছে—

ম্যানেজার: আপনি একটু সচেতন থাকবেন না! এখন কেউ যদি আপনার স্বাক্ষর নকল করে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নেয়, তখন কী করবেন?

সঞ্জু: অন্যজন কীভাবে আমার স্বাক্ষর নকল করবে? আমি কি বোকা নাকি!

ম্যানেজার: কেন?

সঞ্জু: আরে আমি তো চেকবইয়ের সব পৃষ্ঠাতেই স্বাক্ষর করে রেখেছি। অন্য কারও স্বাক্ষর নকল করার আর কোনো সুযোগই নেই।

*************************************************

দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে—

প্রথম বন্ধু: জানিস, কাল রাতে কী হয়েছিল?

দ্বিতীয় বন্ধু: কেন, কী হয়েছে?

প্রথম বন্ধু: দুই ছিনতাইকারী আমাকে ধরে মারধর করে সবকিছু নিয়ে গেছে।

দ্বিতীয় বন্ধু: তুই না সঙ্গে লাইসেন্স করা পিস্তল রাখিস। ছিনতাইকারীদের ওটা দেখালে তো পারতি!

প্রথম বন্ধু: বোকার মতো কথা বলিস কেন? আমি তো ওটা পেছনে বেল্টের সঙ্গে লুকিয়ে রেখেছিলাম। ভাগ্যিস, ছিনতাইকারীরা টের পায়নি। টের পেলে তো পিস্তলটাও নিয়ে যেত।



************************************************

প্রথমবারের মতো হাবলু গেছে রেস্তোরাঁয় খেতে। কিছুক্ষণ পর ওয়েটার একটা মেন্যুবই নিয়ে হাবলুর সামনে এসে বলল, ‘স্যার, কোনটা খাবেন?’ হাবলু মেন্যুবইয়ে খাবারের নামগুলো ভালো করে দেখে একদম শেষেরটাতে আঙুল রেখে বলল, ‘এটা দিয়ে দিন।’

ওয়েটার বলল, ‘স্যার, এটা তো আপনি খেতে পারবেন না।’ হাবলু বলল, ‘মেন্যুতে লিখে রেখেছেন অথচ এখন বলছেন, এটা খেতে পারব না। এটা কেমন ফাজলামো।’ ‘স্যার, আপনি শেষেরটা দেখিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু শেষেরটা হচ্ছে এই রেস্টুরেন্টের মালিকের নাম। ওটা কী করে খাবেন, স্যার।’ ওয়েটারের জবাব।



**************************************************

এক মেয়ে তার ফোন হারায় ফেলছে। সে মন খারাপ করে তার বাসায় ফিরে গেলো।

তারপর সে কি মনে করে তার ফোন এ কল দিলো যে কেউ ধরে কিনা।

এক ছেলে ফোন ধরলো -হ্যালো, কে বলছেন্?

মেয়েটা - আমি এই ফোন টার মালিক যেটা দিয়ে আপনি কথা বলতেছেন্।

ছেলে- জি, আমি আপনাকেই খুজতেছিলাম । ।যাক অবশেষে আপনাকে পাওয়া গেলো।

মেয়েটা খুশি হয়ে- আপনি এতো ভালো যে আমাকে ফোন টা ফেরত দেয়ার জন্য অপেক্ষা করতে ছিলেন ? আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ্।

ছেলে- আরেহ না, আমার এটার চার্জার টা দরকার্, সেটাও প্লিজ দয়া করে একদিন রাস্তায় ফেলে দিয়ে যাইয়েন্



***************************************************

চলন্ত প্লেন এ ঘোষনা দেওয়ার পর পাইলট মাইক অফ করতে ভুলে যায়্।



একটু পর পাইলট তার কো-পাইলট কে বলতেছেঃ আমি এখোন কফি খাবো, কফি খেয়ে এয়ার হোস্টেস কে "kiss" করবো।



মাইক এ এটা সবাই শুনতে পারলো, এয়ার হোস্টেস সেটা শুনে মাইক অফ করার জন্য দৌড় দিলো। কিন্তু দৌড়াতে যেয়ে হোচট খেয়ে পড়ে গেলো।



তখন পাশের এক লোক বলতেছেঃ আরেহ মেয়ে , এতো অস্থির হইয়ো না, পাইলোট এর কফি খাইতে এখোনো দেরি আছে



**************************************************

এক ভদ্রলোক বাংলাদেশ থেকে ইংল্যান্ডে গেছে কাজের সন্ধানে। একদিন রাতে তার বাসায় চোর প্রবেশ করল। ভদ্রলোক থানায় ফোন করে পুলিশ কে বললঃ- কাটিং দ্যা বাঁশের বেড়া ঢুকিং দ্যা চোর; টুকিং দ্যা মালপাত্র গোং দ্যা ডোর।



পুলিশ সবকিছু হালকা হালকা বুঝতে পারলেও বাঁশের বেড়া কি তা বুঝতে না পারায় প্রশ্ন করলঃ- হোয়াট ইজ দ্যা বাঁশের বেড়া?



লোকটিঃ- বাঁশের বেড়া ইজ দ্যা খাড়াখাড়া লম্বা লম্বা পেরেক মারা।



***************************************************



মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০১

মোঃ কবির হোসেন বলেছেন: জোকসগুলো পড়ে মজা পেলাম। ধন্যবাদ। আপনি এখোনো সেফ হননি?

২| ১৩ ই জুন, ২০১২ দুপুর ১:৪১

সিনেমা _খোর আজিজ বলেছেন: আমার ব্লগ বাড়িতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ ,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.