নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা 162,951,560 জন
মুসলমান জনসংখ্যা 146,656,404 জন
বাদবাকি 16,295,156 জনের ভিতর হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই অন্তর্ভূক্ত।
(তথ্যসুত্রঃ উইকিপিডিয়ার বর্তমান তথ্য) মার্কিন প্রেসিডেন্টকে প্রিয়া সাহা বলেন, ‘আমি বাংলাদেশ থেকে এসেছি। সেখানে ৩ কোটি ৭০ লাখ (৩৭ মিলিয়ন) হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান উধাও হয়ে গেছেন। কিন্তু দেশে বর্তমানে ১ কোটি ৬২ লাখ ৯৫ হাজার ১৫৬ জন (১৬ মিলিয়ন) সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী রয়েছে। একটা বিষয় মাথায় ধরে না যে, তাহলে বাকি মানুষগুলো কোথায় গেল? তার বর্ণনা অনুযায়ী ৩৭ মিলিয়ন গুম, যেখানে সংখ্যালগু মানুষের সংখ্যাই ১৬ মিলিয়ন!!! তার ভাষ্য অনুযায়ীই বলছি, বাকী ২১ মিলিয়ন মানুষ কোত্থেকে এসেছে বা গিয়েছে! মিথ্যা অভিযোগেরও একটা লিমিট থাকা উচিৎ ছিল। মাংকিদের (বার্মা) দেশ থেকে ১ মিলিয়ন মানুষ তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, তা পুরো পৃথিবীর সবাই জানল। অথচ আশ্চর্যের বিষয় হলো ১ না, ২ না,,,, গুনে গুনে ৩৭ মিলিয়ন মানুষ বাংলাদেশ থেকে গায়েব সেটা পৃথিবীর কেউ জানলো না। জানলো শুধু প্রিয়া সাহা'রা!!!!
"প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তখন তাঁর কাছে জানতে চান, কারা এসব করেছে। প্রিয়া সাহা বলেন, উগ্রপন্থী মুসলমানরা এটা করেছে। সব সময় রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় তারা এটা করে থাকে।" এটাও নতুন কোনো ষড়যন্ত্র নয় তো! আমি ইন্টারনেটের কোথাও ঘেটেও এই তথ্য খোঁজে পাই নি যে, বাংলাদেশের কোথাও হিন্দুদের তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।বরং আমরা লক্ষ করলে দেখতে পাই,,,, বাংলাদেশে সংখ্যালগুদের পদায়ণই বেশি হয়। ১০% (-+) সংখ্যালগুরা ২৫ % চাকরির জায়গা দখল করে আছে।
★★★বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হিসাবে আছেন একজন সংখ্যালগু ?
তার নাম শুভঙ্কর সাহা।
★★★ বাংলাদেশ বেতার মহাপরিচালক!
তিনিও একজন হিন্দু, নারায়ণ চন্দ্র শীল।
★★★ পর্যটন করপোরেশনে খোঁজ নিয়ে দেখবেন,সেখানকার চেয়ারম্যান সংখ্যালগু অপরূপ চৌধুরী।
★★★ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের কাছে যাবেন,
তারও চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তী
★★★ একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পে যাবেন, তার পরিচালক প্রশান্ত কুমার রায়।
★★★ পাবলিক লাইব্রেরী যেয়ে দেখবেন সেখানেও উচ্চ পদস্থ একজন হিন্দু।
তার মহাপরিচালক আশীষ কুমার সরকার।
★★★ পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন (ডিপিডিসি) যাবেন, সেখানেও চেয়ারম্যান তাপস কুমার,
★★★ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরের মহাপরিচালক স্বপন কুমার রায়, একজন হিন্দু।
★★★ পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে চেয়ারম্যান হিসাবে অধিষ্ঠিত একজন নারায়ন চন্দ্র সাহা।
★★★ প্রেস কাউন্সিলের প্রধান শ্যামল চন্দ্র কর্মকার ।যিনি সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের।
★★★ বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার অফিসে প্রধান হিসাবে আছে
রাম চন্দ্র দাস,
সহকারী কমিশনার জয়দেব চক্রবর্তী।
★★★ রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার অফিসে যাবেন?
সেখানেও আছে শ্যাম কিশুর রায়।
★★★ সিলেটের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার মৃণাল কান্তি দেব।
সহকারী কমিশনার অফিসে আছে বর্ণালী পাল।
★★★ খুলনা বিভাগীয় অতিরিক্ত কমিশনার
নিশ্চিন্ত কোমার পোদ্দার।
★★★ ঢাকা বিভাগীয় সহকারী সিনিয়র অফিসে আছে সংখ্যালগু শুক্লা সরকার।
★★★ ময়মনসিংহে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার নিরঞ্জন দেবনাথ।
★★★ এবার দেখুন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে।
মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিকের
অতিরিক্ত সচিব ড.অরুণা বিশ্বাস।
পরিদর্শন বিভাগের অধিকাংশই হিন্দু, নাম বলে শেষ করা যাবে না।
★★★ কিছুদিন আগে দেশের প্রধান বিচারপতিও ছিল সংখ্যালগু।
সর্বত্রই এখন হিন্দুদের দাপট। বেছে বেছে সব উপরের পদগুলোতে বসানো হয়েছে হিন্দুদের। মুসলমানদেরকে করা হয়েছে হিন্দুদের অধিনস্ত। হিন্দু বস যা বলে, অধিনস্ত মুসলিমদের তাই মুখ বুজে মেনে নিতে হয়। তবে শুধু বস হিসেবে নয়, হিন্দু হওয়ার কারণে তাদের থাকে আলাদা দাপট, বিষয়টা এমন- তাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধেও কিছু বলা যায় না। হিন্দুদের দ্বারা মুসলিম কর্মকর্তারা এখন পুরোপুরি কোনঠাসা এবং নির্যাতিত। সবাই বুঝতেছে, কিন্তু কিছুই যেন করার নেই।
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সর্বাধিক প্রচারিত বাংলা সাপ্তাহিকী ‘ঠিকানা’ ৩ জানুয়ারি (২০১৪) সংখ্যায় এক ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে। ‘এক নজরে বাংলাদেশের সচিবালয় : হারিয়ে যাচ্ছে ইসলাম-মোহাম্মদরা, বাড়ছে রায়-বাবুদের আধিপত্য’ শীর্ষক প্রতিবেদনের সূচনাতেই বলা হয়, ‘সচিবালয়ে ঢুকে আপনি কনফিউজড বা বিভ্রান্ত হবেন না দয়া করে। হয়তো ভাবতে পারেন, কোথায় আসলাম? ঢাকা নাকি দিল্লির সিভিল সার্ভিস পাড়া এটা ! ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশে সিভিল সার্ভিসে হিন্দু সম্প্রদায়ের আমলাদের আধিক্য দেখে আপনি অবাক হতেই পারেন। সাইনে লেখা রয়েছে অমুক বোস বা অমুক রায়, কোনোটায় অমুক দত্ত, আবার কোনোটায় অমুক বিশ্বাস। এসব নেম সাইনের ভিড়ে হারিয়ে গেছে মোহাম্মদ বা ইসলাম নামের নেম সাইন।
সচিবালয়ে এখন নাকি মুখে কথা হয় না, ভাব বিনিময় হয় ইশারায়। হিন্দু অফিসারদের দাপটে মুসলমানরা রয়েছেন কোণঠাসা অবস্থায়। চাকরি আছে কিন্তু চেয়ার টেবিল নাই, মুসলমান এমন কর্মকর্তার সংখ্যা সচিবালয়ে এতই বেড়েছে যে, লাইব্রেরিতে বা ক্যান্টিনেও এখন আর বসে সময় কাটানোর জায়গা নেই।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে কয়েকজন অফিসার বললেন, বর্তমান সরকারের শুরু থেকেই একটি চক্র তালিকা হাতে এ কাজটি করে আসছে। চিহ্নিত হিন্দু অফিসারদের গুরুত্বপূর্ণ কোথায় কোথায় বসাবে, তা আগে থেকেই নির্ধারিত। এমনকি কয়েকপদ ডিঙ্গিয়ে প্রমোশন দেয়া হয় হিন্দু ওই কর্মকর্তাদের।
ওএসডি থাকা একজন অতিরিক্ত সচিব বললেন, শুধু সচিবালয়েই নয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বিচারালয়, টেলিকমিউনিকেশন সেক্টর, পুলিশ-প্রশাসন, জেলা-উপজেলা প্রশাসনসহ সর্বত্র এখন দাপটে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে সংখ্যালগু হিন্দু কর্মকর্তারা। তিনি জানালেন, এখন অনেকেই বলে থাকেন, খুব বেশি দূরে নয়, হয়তো দেখা যাবে পাকিস্তান আমলে ‘পাঞ্জাবি খেদাও’ অভিযানের মতো বাংলাদেশেও এ ধরনের কোনো অভিযান শুরু হয়ে যাবে। (http://goo.gl/VgHCtp)
আমার দৃষ্টিতে, বর্তমান সময়টা ঠিক ব্রিটিশ আমলের মত। ব্রিটিশ পিরিয়ডের শুরুতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি নিজেদের প্রাধান্য বিস্তারের জন্য সকল মুসলিম কর্মকর্তা-কর্মচারিদের সরিয়ে শুধু হিন্দুদের নিয়োগ করেছিলো। আর এতদিন গোলামি খাটা নিচু জাতের হিন্দুরা হঠাৎ সুযোগ পেয়ে অধিনস্ত মুসলমানদের উপর চালিয়েছিলো নির্যাতনের স্টীম রোলার।
আর এভাবে আপনারাও হয়তো আরো সংখ্যালগু প্রধান সার্ভিসের কথা জেনে থাকবেন।
আর এতকিছুর পরও প্রিয়া সাহা'রা প্রকাশ্যে মিথ্যা অভিযোগ জানায় ট্রাম্পদের কাছে। আর মুসলিম দেশের বাসিন্দা হিসাবে আমাদের জন্য আরো বেশি লজ্জার কথা যে, সরকার তাদের কাছে কোনো জবাবদিহিতা না চেয়ে বরং তাদের আরো ছত্রছায়া দেয়। (কিন্তু কেন? প্রিয়া সাহা'দের পিছনে বড় কোনো শক্তি কলকাঠি নাড়ছে না তো?)আর এভাবেই প্রিয়া সাহা'র মত নিমকহারামী গুলো আমাদের শান্তিপ্রিয় দেশের বিরুদ্ধে গান গেয়েই যায়।
বর্তমান আওয়ামী সরকার যেভাবে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে ( শেখ হাসিনার উপদেষ্টা এইচটি ইমাম বলেছে- - চাকুরীতে হিন্দুদের তুলনামূলক বেশি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে) হিন্দুদের হাতে দেশ তুলে দিচ্ছে, তা দেখে মনে হচ্ছে নতুন করে পরাধীনতার শিকল এমনভাবে ঘিরে আছে, ধরছে বাংলাদেশকে তা থেকে বের হতে কত যুগ পেরিয়ে যায় !
আল্লাহ হেফাজত করুন।
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: *প্রিয়া সাহা কে রাস্তায় পেলে জনগণ কি করবে,,, সেটা জনগণই ভালো জানে।
* সে কি সেচ্ছায় নাকি অনিচ্ছায় জমি বিক্রি করেছে,,,, এটার চাইতেও বড় বিষয় হচ্ছে একটা ঘটনা কখনো পুরো দেশকে রিপ্রেজেন্ট করে কি?
* প্রিয়া সাহাকে কে কিভাবে গালি দিচ্ছে,,, তার আগে আপনার ভাবা দরকার ছিল, তার অভিযোগগুলো কতখানি সত্য ছিল?
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮
নতুন বলেছেন: প্রিয়া সাহা অনেক ভুল তথ্য দিয়েছে।
কিন্তু রাস্তায় এখন প্রিয়া সাহাকে পেলে গনধোলাই দেবে এবং অনেকেই তাকে ফাসি দেবার কথা বলছে।
আপনিও জানেন তাকে গনধোলাই দেবে....
জনগনের মন মানুষিকতাই প্রমান করে যে জনগনের একটা অংশ কিন্তু হিন্দুদের উপরে অত্যাচার করা খারাপ মনে করেনা।
আমাদের দেশে অবশ্যই ধমিয় সম্প্রিতি আছে, আমারই হিন্দু ব্রাহমন বন্ধু আছে, শহরে বড় বড় হিন্দু ব্যবসায়ী আছে।
কিন্তু দেশের কিছু স্থানে হিন্দুরা যে নিযা`তিত হয় না সেটা মিথ্যা না।
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: আপনি দু-চারটা নির্যাতনের চিত্র দেখালে আবার ভাববো!!!
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩
নূর আলম হিরণ বলেছেন: দেশের জন্য আপনি প্রিয়া সাহা থেকেও ভয়ংকর!
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: কমেন্ট করার অধিকার আপনার অবশ্যই আছে!!
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন:
আপনার বেশিরভাগ বক্তব্যের সাথেই আমি সহমত নই। যেমন, আপনি বলতে চাইছেন হিন্দুদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য উচ্চ পর্যায়ে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। এই ধারনা সঠিক নয়। কারণ, হিন্দুরা ব্রিটিশ আমল থেকেই আধুনিক শিক্ষায় মুসলমানদের থেকে এগিয়ে ছিলো, এখনো এগিয়ে আছে।
তারা দেশের প্রচলিত সিস্টেম মেনে নিজের যোগ্যতায় উচ্চপর্যায়ে নিয়োগ পেয়েছে। (এখন যদি দেশের চাকুরী পাওয়া বা নিয়োগ পাওয়ার সিস্টেম হয়, ক্ষমতাসীনদের সুপারিশ, ঘুষ দুর্নীতি- সেটাতো সবার হিন্দু মুসলিম সবার জন্যই প্রযোজ্য।)
প্রিয়াসাহার মিথ্যা, বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়েছেন, তার শাস্তি আমিও চাই। তারমানে এই নয়, যে একজন প্রিয়া সাহার বক্তব্যের জন্য পুরু হিন্দুদের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করবো। বিভিন্ন ধরের উল্টাপাল্টা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবো।
আমাদের উচিত, সাম্প্রদায়িক চিন্তার বাইরে এসে ভাবা। সত্য মিথ্য যাচাইবাচাই করা। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষে কথা বলা। একমাত্র আইনের সুষ্ঠু প্রয়োগই পারে এইসব সমস্যার সমাধান দিতে।
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩০
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: আপনি স্বীকার করেন আর নাই করেন পরিস্থিতি কিন্তু তাই।আর আপনি বলেছেন হিন্দুদের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধারের কথা!!!! আমার মনে হয় আপনি ভালো করে পড়েন নাই।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩
আখেনাটেন বলেছেন: নূর আলম হিরণ বলেছেন: দেশের জন্য আপনি প্রিয়া সাহা থেকেও ভয়ংকর! --- সহমত।
ইনারা নিজেদের মুসলিম কিংবা হিন্দু ভাবার আগে মানুষ ভাবতে পারে না।
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৭
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন:
মুরুব্বিরা একটা কথা বলে যে, কেউ রাস্তা দিয়ে দেখিয়ে হেঁটে বেরালে কোনো দোষ নেই,,, দোষ তখনই হয় যখন সেটা কেউ দেখে ফেলে আর বলে।
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: ওয়াইন কিন্তু মদ নয়।
যে- কোনো ফলকেই ফারমেন্ট করলে অ্যালকোহল তৈরি হয় ?
আঙুর আর ওয়াইন এক !
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: পুরোটা মাথার উপ্রে দিয়ে গেল ব্রো
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি স্বীকার করেন আর নাই করেন পরিস্থিতি কিন্তু তাই।আর আপনি বলেছেন হিন্দুদের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধারের কথা!!!! আমার মনে হয় আপনি ভালো করে পড়েন নাই। -
আমি পড়েই মন্তব্য করেছিলাম। তবুও আপনার প্রতিমন্তব্য পড়ে আবার পড়লাম। এখন যদি মন্তব্য করি তাহলে ঘুরেফিরে আগের কথাগুলোই বলবো।
আপনি শেষের দিকে ব্রিটিশ প্রিয়ডের ব্রিটিশ প্রশাসনে দায়িত্বপ্রাপ্ত হিন্দুদের দ্বারা মুসলিম নির্যাতনের উদাহরণ টেনে পরোক্ষভাবে বলতে চাইছেন বর্তমান বাংলাদেশি প্রশাসনে থাকা হিন্দু কর্মকর্থারা মুসলিমদের নির্যাতন করছে। এটা কতটা সত্য জানিনা।
"বড়বড় পদে থাকা মুসলিমরা কি তাদের অধীনে থাকা মুসলিম কর্মচারীদের সাথে ভালো ব্যবহার করছেন?" খুজ নিয়ে দেইখেন।
আমি চারিপাশে যা দেখছি, তাতে মনে হচ্ছে যাদের হাতে পাওয়ার আছে তারাই পাওয়ারহীনদের দমন, পীড়ন, নির্যাতন করছে। কেউই হিন্দু মুসলিম খুব একটা বাচবিচার করছেনা।
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: % টা ঐদিকটায় বেশি
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:০২
নতুন বলেছেন: সর্বত্রই এখন হিন্দুদের দাপট। বেছে বেছে সব উপরের পদগুলোতে বসানো হয়েছে হিন্দুদের। মুসলমানদেরকে করা হয়েছে হিন্দুদের অধিনস্ত। হিন্দু বস যা বলে, অধিনস্ত মুসলিমদের তাই মুখ বুজে মেনে নিতে হয়। তবে শুধু বস হিসেবে নয়, হিন্দু হওয়ার কারণে তাদের থাকে আলাদা দাপট, বিষয়টা এমন- তাদের অন্যায়ের বিরুদ্ধেও কিছু বলা যায় না। হিন্দুদের দ্বারা মুসলিম কর্মকর্তারা এখন পুরোপুরি কোনঠাসা এবং নির্যাতিত। সবাই বুঝতেছে, কিন্তু কিছুই যেন করার নেই।
উপরের পদে কি কাউকে ধরে এনে নিয়োগ দিয়েছে? নাকি তারা আস্তে আস্তে পদন্নতি পেয়ে উপরে উঠেছে?
হিন্দুরা তাদের নিজেদের মেধার বলেই নিয়োগ পেয়েছে। নতুবা কোন মুসলমানকে ঘুষ দিয়েই নিয়োগ নিয়েছে। আর ঘুষ খেয়ে মুসলমান যদি হিন্দু নিয়োগ দেয়ে তবে দোষ তো মুসলমানের .... হিন্দুর প্রতি আপনি জেলাস কেন হচ্ছেন?
আমার প্রতিবেশি স্বামী স্ত্রী দুইজন হিন্দু এবং ডাক্তার, তার দুই মেয়েও ডাক্তারী পড়ছে.... তাদের দ্ই মেয়েকে পড়াশুনা ছাড়া অন্য কিছু করতে দেখিনাই। এখণ তারা দুইজনই মেডিক্যেলরর ছাত্রী....
আপনি দুইদিন পরে পোস্ট দিয়ে বলবেন যে দেশ হিন্দু ডাক্তারে ভরে গেছে, ষড়যন্ত করে মুসলমানদের চিকিতসা করানো হচ্ছে হিন্দুদের দিয়ে।
কিন্তু হিন্দু ডাক্তার হতে হলে কতটুকু পড়াশুনা করে আসতে হয় সেটা নিয়ে তখন মানুষ ভাবেনা।
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৯
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: ১৪.৫ কোটি মুসলমান সবাই অশিক্ষিত,এদের মধ্যে মেধা বলতে কিচ্ছু নেই! ১.৬ কোটি সংখ্যালগু সবাই উচ্চশিক্ষিত, সকল মেধাবী শুধু সংখ্যালগুদের ভিতর !!!! ১০ % সংখ্যালগু ২৫ % উচ্চপদ দখল করে থাকবে এটাই আপনার কাছে স্বাভাবিক মনে হচ্ছে!
এসব বললেই কিছু মানুষ সাস্প্রদায়িকতা নিয়ে টানাটানি করবে!
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৭
নতুন বলেছেন: আপনার আসে পাশের মুসলমানেরা কেন ঐ পদে যেতে পারলো না?
কি কারনে ঐ হিন্দুরা চাকুরী পেল?
দেশে কে হিন্দুদের চাকুরি দিচ্ছে বড় পদে? কার ষড়যন্ত্র?
আপনার কি মনে হয় হিন্দু ডাক্তারা পড়াশুনা না করে শুধুই হিন্দু হবার জন্য ডাক্তার হতে পেরেছে?
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: আবারো অযথা তর্ক
১০| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২
আখেনাটেন বলেছেন: লেখক বলেছেন:
মুরুব্বিরা একটা কথা বলে যে, কেউ রাস্তা দিয়ে দেখিয়ে হেঁটে বেরালে কোনো দোষ নেই,,, দোষ তখনই হয় যখন সেটা কেউ দেখে ফেলে আর বলে। -- কেউ যদি নিজেদের যোগ্যতায় উপরে উঠে সেখানে অন্যদের প্রশংসা করা উচিত সর্বক্ষেত্রে। এখানে ধর্ম কেন আসে?
এই আপনি যেরকম বলছেন, 'সর্বত্রই এখন হিন্দুদের দাপট'। আবার ঠিক আপনার প্রতিপক্ষ সাম্প্রদায়িক মানসিকতার হিন্দু বলছে,' এ দেশে সংখ্যালঘুরা মার খেতে খেতে নিঃশেষ হয়ে গেল'। আপনাদের দুজনের মধ্যে কোনো পার্থক্য আছে। পার্থক্য শুধু দুজন দুই প্রান্ত থেকে মিথ্যাচার করছেন।
এ দেশে সামান্য সংখ্যাক লোক সুখে আছে। বাকিরা সবাই কোনো না কোনো নির্যাতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তাই এ গুলিকে রং না চড়িয়ে সমাজের অন্য দুষ্টুক্ষতগুলো নিয়ে সার্বিকভাবে আলোচনা করুন, যেখানে আমরা সবাই এ দেশের নাগরিক। হিন্দু বা মুসলিম নয়।
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: এটা তো সবাই চায়,,,,
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২
নতুন বলেছেন: ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩ ০
লেখক বলেছেন: আবারো অযথা তর্ক
সমালোচনা হজম না করতে পারলে পোস্ট দেবেন না। প্রশ্নের উত্তর দিনে না পেরে এ কেমন জবাব?
সবাইকে মানুষ ভাবতে শিখুন.... তবে এই রকমের ধন্মান্ধতার মাঝে থাকতে হবেনা।
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: এটাকে বুঝি সমালোচনা বলে!!!! আমি বুঝতেই পারছিলাম না
১২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১৯
রায়হান০০৭ বলেছেন: আমার হিন্দু বন্ধু কে বললাম কিরে ভারতে মুদি তোদের নাগরিকত্ব, বাড়ি ,গাড়ি সহ সব সুবিধা দিবে এবার, যাবি না?
ফইন্নির পুত বলে কিনা স্বর্গ ছেড়ে নরকে মরতে যাবো কোন দুঃখে ?
২৭ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৭
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: তাই নাকি!!!! প্রিয়া সাহা মনে হয় ওদের কথা ভুলে গিয়েছিল!!!
১৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:০২
রাফা বলেছেন: ভালো পোষ্ট - পোষ্টের অনেক বিষয়ের সাথে অনেকেই একমত হবেনা এটাই স্বাভাবিক।সকল মানুষের চিন্তা ,ভাবনার পরিধি এক না।দৃষ্টিভঙ্গিরও পার্থক্য থাকবে এটাই স্বাভাবিক।
১/ ১০% মানুষ ২৫% সরকারি চাকুরি করছে।(ধরে নিলাম তাদের নিজেদের যোগ্যতায় চাকুরি পেয়েছে) কিন্তু এটা কি বিশ্বাসযোগ্য যে ৯০% মুসলমানের দেশে যোগ্যতম লোক নেই ?
২/ পার্সেন্টেজের হিসাব কখনই শতভাগ নির্ভুল নয়। সারে সাত কোটি মানুষের ২০% আর ১৭ কোটি মানুষের ১০% সংখ্যায় অনেক বেশি।এটা একটি গোজামিলের হিসাব।ঠিক যেমন অমর্ত্য সেন হিসেব করে দেখিয়েছেন চিনে ছেলে শিশুর তুলনায় মেয়ে শিশু দশ কোটি কম।তার অর্থ এই নয় দশ কোটি মেয়ে শিশু গায়েব।যে শিশুকে জন্মই দেয়নি তারা ডিজেএপিয়ার হয় কি করে!পার্সেন্টেজের হিসাব হোচ্ছে শুভংকরের ফাঁকি।তবে এটা দিয়ে অনুমান করা যায় মাত্র।
৩/অধিকাংশ মানুষ উন্নত জিবন ও অধিকতর নিরাপত্তার কথা ভেবে স্থান বা দেশ পরিবর্তন করতে পারে ।সেটাকে সংখ্যালগু নির্যাতন হিসেবে চালিয়ে দেওয়া কতটা যুক্তি সংঙ্গত ?
৪/প্রিয়-প্রিয়া সাহা, ভুল যায়গায় ভুল সময়ে নালিশ করেছে।হিন্দু,বৌদ্ধ,খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের সাইনবোর্ড লাগিয়ে এই কথা বলা আরো বেশি অন্যায়।সবাই যদি ভাবে উনি বৃহত্তর স্বার্থে এমন উপস্থাপন করেছেন সেটা আরো বড় ভুল।
উনি নিজের পরিবারের সকল সদস্যের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য কুটকৌশল ব্যাবহার করেছেন।যা কিনা দেশের সকল নাগরিকের বিরুদ্ধে চলে গেছে।সবচাইতে বেশি ক্ষতি করেছেন তার নিজের ধর্মের লোকদেরই।এর পরিপ্রেক্ষিতে কোন অঘটন ঘটলে তার দায়ভার শুধুই প্রিয়া সাহার।আল্লাহ না করুন এই ঘটনা নিয়ে আমাদের মধ্যে কোন বিশৃখলা তৈরি হোক।
আমরা মানুষ হিসেবে সবাইকে নিয়ে সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়তে চাই।ধর্ম যার যার ,দেশটা আমাদের সবার।
ধন্যবাদ,আ.ই.সোলায়মান।
২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:৩১
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: একটা বিষয়ে সবাই একমত থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। সত্যি বলতে পৃথিবীর কোনো বিষয়েই সবাই একমত না। বিপরীতমুখী কিছু থাকবেই। না থাকলে মজাটা কোথায়!
১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:২১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: পুরোটা মাথার উপ্রে দিয়ে গেল ব্রো
হে হে
২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৫৩
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: হাসি স্বাস্থ্যের জন্য....... …....!!
১৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৫৮
কালো যাদুকর বলেছেন: আপনার অবসারভেশন একটা দিকেই ভাবায়। সেটা শুধু ধর্মেই সিমাবদ্ধ নেই। হয়ত দেশের পরিসিমাটাই নতুন একটা চাপের মুখে।হ্য়ত এগুলো অনেক বড় কোন প্লানেরই খুবই ছোট একটা স্টেপ, কে জানে। আমরা সিকিম দেখেছি।
২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: কেউ দেখেও বলে দেখি নি আবার কেউ কেউ দেখে বিশ্বাস ও করে না!!!
১৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পরিসংখ্যান আশংকা জাগায় বটে!
যারা বলছেন তারা কেবলই যোগ্যতায় এত এত পদ দখল করেছে, তাদের কাছে বিনীত জিজ্ঞাসা
স্বাধীনতার পর ৪০ বছরেতো এমনটা দেখা যায়নি! বরং উল্টো চিত্রই ছিল!
যা স্বাভাবিকও বটে! কারণ ৮৫% ভাগ মুসলমানের দেশে তাই স্বাভাবিক!
কিন্তু এখন বিগত অনির্বচািত এবং বর্তমান স্বৈরাচারের সময় যা হচ্ছে তা অকল্পনীয়।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের নীতি নির্ধারক পদেও হিন্দু!!!!!!!
হিন্দু মুসলিম হবার আগে মানুষ হতে হবে এটা সত্যি। এটা আপনার উদার মনের ভাবনা।
তারা কিন্তু কেউই এতটা উদার নয়। আপনাকে সমূলে উৎখাতের স্বপ্নই তারা সবাই লালন করে।
ইহুদী, খ্রীষ্টান বা হিন্দু .. শুধু সময়ের আর সুযোগের অপেক্ষায়
ধর্ম নিরপেক্ষ বলে কথিত ভারতেই দেখুন ক্ষমতার আর সুযোগ আসতে না আসতেই কিভাবে হত্রা নির্যাতন শুরু কয়ে গেছে!
বার্মায় তো ইতিহাস! চীনে উইঘূর হিডেন ট্রুথ! কাশ্মীর ফিলিস্তিন তো ইতিহাসের জঘন্য তম দীঘতম ট্রাজিডি!
সেখানে কিন্তু তারা মানবতার সবক দেয় না। উচ্ছেদ আর উৎখাতের শ্লোগানই দেয়।
আল্লাহ এই সত্যটাই মুসলমানদের জানিয়ে দিয়েছেন বহু আগে -
৫১. তুমি কি তাদের দেখ নি, যাদের কিতাবের একটি অংশ দেয়া হয়েছিল অথচ এখন মূর্তি ও অপশক্তিকে বিশ্বাস করছে? আর বলছে, বিশ্বাসীদের চেয়ে সত্য অস্বীকারকারীদের পথই উত্তম। ৫২. আল্লাহ ওদের লানত করেছেন। আর আল্লাহ যাদের লানত করেন, তুমি তাদের কোনো সাহায্যকারী খুঁজে পাবে না।
তারা চায় মুসলমানেরা তাদের বিশ্বাসে শিথিলতা আনুক। নানান সুশীল নাম ও টার্মে দিয়েই সে চেষ্টা অব্যহত।
কখনও মানবতা! কখনও ধর্মনিরপেক্ষতা! কিন্তু তারা তাদের বিশ্বাস থেকৈ এক চুল্ও সরে না।
তাদের ধর্মই তাদের সংস্কৃতি হলেও আমরা আমারাদের ধর্মকেই আমাদের সংস্কৃতি জোর গলয় বিশ্বাস করিনা বলি না।
তাদের এ চক্রান্ত আজকের নয়। আল্লাহ পবিত্র কোরআনেই বলেছেন
” আহলে কিতাবদের অনেকেই চায় যে, মুসলমান হওয়ার পর তোমাদেরকে কাফির বানিয়ে দিতে। তাদের কাছে সত্য উদ্ভাসিত হওয়ার পরও প্রতিহিংসা বশত: তারা এমনটি করে যাচ্ছে।.............’’(বাকারা-১০৯) আল্লাহ বলেন, তারা চায় তোমরা কাফির হয়ে যাও, যেভাবে তারা কাফির হয়ে গেছে, তাহলে তোমাদের আর তাদের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকবে না। (আন নিসা -৮৯) এ অবস্থা শুধু বর্তমান প্রেক্ষাপটে ঘটেছে তাই নয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) এর সময় থেকে তা শুরু হয়েছে, দুনিয়ার শেষ দিন পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকবে। আল্লাহ তা'আলা বলেন, ‘‘আর তারা সর্বদাই তোমাদের সাথে দনদ্ব কলহে থাকবে, যাতে করে তোমাদের দ্বীন থেকে সরিয়ে নিতে পারে, যদি তা সম্ভব হয়.......। (বাকারা-২১৭)
মানা না মানা বিশ্বাস অনুসারে।
আমাদের সচেতন সতর্ক থাকতে হবে। নিজেদের ধর্মকে নিজেদের সংস্কৃতির অংশ হসেবে ভালবাসতে হবে।
যেভাবে তারা তাদের নাটক সিনেমা জীবন যাপনের সবকিছুতে তাদের দেব দবেী মূর্তি পূজাকে সংস্কৃতি বানিয়েছে।
২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: শুধু সময় আর সুযোগের অপেক্ষায়----------------------
১৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫
মো : শহিদুল আলম বলেছেন:
প্রিয়া সাহা এজরাইলের এজেন্ট
২৮ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯
আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: কমেন্টের ছবির সাথে কমেন্টের কোনো মিল আছে কি?
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:২৭
নতুন বলেছেন: কয়েকটা প্রশ্ন আপনার কাছে।
* জনগন যদি এখন প্রিয়া সাহাকে ঢাকার রাস্তায় পায় তবে কি করবে?
* কয়েক বছর আগে আমাদের মন্ত্রীর বিয়াই ফরিদপুরে এক হিন্দুর কাছ থেকে জায়গা কিনে বাড়ী বানিয়েছেন সেটা তিনি পুতুলের নামে দিয়েছে। আপনার কি মনে হয় ঐ হিন্দু সেচ্ছায় ঐ জমি মন্ত্রীর কাছে বিক্রি করেছেন? পুরা টাকা পেয়েছেন? নাজ্য মূল পেয়েছেলো???
* প্রিয়া সাহাকে বাংলাদেশের মানুষ কত ভাবে গালি দিয়েছে? কত জঘন্য ভাষা ব্যবহার করেছে তাকে উদ্দেশ্য করে?