নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কে লেখার মত এমন স্পেশাল কিছু এখনও অর্জন করতে পারি নি। ভালো থাকুন সবাই,আর ভালো রাখুন চারপাশের সবাইকে।

আদিল ইবনে সোলায়মান

আদিল ইবনে সোলায়মান › বিস্তারিত পোস্টঃ

১০ লাখ রোহিঙ্গার জায়গা হলো অথচ ত্রিশ ফিট লম্বা একটা রান্নাঘরের জায়গা হয় নি!!!

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:২৫



অদ্ভুত! আমার প্রিয় বাংলাদেশ। আমাদের দেশে ১০ লাখ রোহিঙ্গাদের জন্য বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে পারে মাননীয় সরকার। অথচ আশ্চর্য্যের বিষয় এদেশের নাগরিক এতিমখানার ছাত্রদের জন্য একটা রান্নাঘরের জায়গা হলো না।



এই এতটুকু জায়গার মধ্যে কি বিনোদনের জন্য ফ্যান্টাসি কিংডম বানিয়ে ফেলবে নাকি! মানলাম সরকারি জায়গায় অবস্থান একারনে ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। কিন্তু একটা বিকল্প ব্যবস্থা না করে কিভাবে শত শত এতিমকে বিপাকে ফেলে দিল!!!
অথচ জায়গায় জায়গায় শত শত একর সরকারি জমি কিছু রাঘববোয়ালেরা দখল করে বসে আছে!!!

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৮

আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: দুঃখজনক তো বটেই

২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫০

সাাজ্জাাদ বলেছেন: শুধু মাত্র এতিমখানার রান্নাঘর বলে আবেগ উতলিয়ে উঠছে। ভেবে দেখুন এটা কিন্তু অবৈধ।
সরকারি জায়গা দখল করাই এতিমখানার উদ্দেশ্য ছিল।
শুধুমাত্র এতিমদেরকে ব্যাবহার করে রাগব বোয়ালরাই এই সুযোগ নিচ্ছিল।
যেটা ন্যায় সেটার পক্ষেই কথা বলা ভালো।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৪

আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: এটা আবেগ নয়!!!
আপনি বিবেক দিয়ে চিন্তা করুন। আমার মনে হয় আপনি খুবই চিন্তাশীল লোক! আমি ভাঙ্গার বিরোধী নই এমনকি অনেকেই নয়।বিকল্প একটা ব্যবস্থা তো অবশ্যই করা যেত। অথচ বুড়িগঙ্গার তীরে সরকারি জায়গায় সেই দশ তলা বিল্ডিংয়ের কাহিনী জানা থাকার কথা।বিশেষ করে আপনাদের মত চিন্তাশীলদের তো অবশ্যই!!!!!

৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২

নতুন বলেছেন: অবৈধ ভাবে জায়গা দখল কি ইসলাম সম্মত কিনা?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৭

আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: সব জায়গায় ইসলাম টেনে কিছু জীবের অভ্যাস। পোস্টে কোথাও সেটাকে বৈধ বলে সাফাই গাওয়া হয় নাই।

৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪

নতুন বলেছেন: আপনি একজনের কাছ থেকে জোর করে দখল করে বা ছিন্তাই করে টাকা নিয়ে এতিমদের খাওয়ানের ব্যপারে ইসলাম কি সমথ`ন দেবে?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৩

আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: ছিন্তাই করে এতিমরে খাওয়ায়!!!! হা হা হা!!!!! এত বড় দয়ালু

৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আপনারাও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গিয়ে থাকেন...

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২২

আদিল ইবনে সোলায়মান বলেছেন: আমার বাপের ভিটা আছে,,,, আপনার না থাকলে যেতে পারেন।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪২

নতুন বলেছেন: নতুন বলেছেন: আপনি একজনের কাছ থেকে জোর করে দখল করে বা ছিন্তাই করে টাকা নিয়ে এতিমদের খাওয়ানের ব্যপারে ইসলাম কি সমথ`ন দেবে?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৩ ০

লেখক বলেছেন: ছিন্তাই করে এতিমরে খাওয়ায়!!!! হা হা হা!!!!! এত বড় দয়ালু



অবৈধ জায়গা দখল করা ইসলামী আইনে বৈধ কিনা এটার উত্তর দিলেন না? যদি বৈধ না হয় তবে সরকার ভুল করলো কোথায়?

৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার পোস্টের শিরোনামটি খুবই বিভ্রান্তিকর। আপনার বক্তব্যের ভেতর অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয়ার একটা ইংগিত আছে।
যদি খুবই সাধারন প্রেক্ষাপট থেকে বলি, তাহলে হয়ত মনে হবে আহারে! সামান্য ত্রিশ ফিট জায়গাই তো। কিন্তু বিষয়টা মুলত ত্রিশ ফিট জায়গার বিষয় না। এই উপমহাদেশে অন্যায়ভাবে জায়গা দখল করার প্রধান কৌশল হচ্ছে সরকারী জায়গায় মন্দির, মসজিদ, খানকা শরীফ বা ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের একটি অস্থায়ী ক্যাম্প তৈরী করা।

ক্ষমতাসীনদের পট পরিবর্তনের সাথে সাথে এই সব দখলকৃত অস্থায়ী ক্যাম্পও সরিয়ে দেয়া হয়। মাঝে মাঝে রাজনৈতিক স্ট্যান্ডবাজীর কারনে ক্ষমতাসীনরাও নিজেদের অবৈধ দখলকৃত স্থান ছাড়তে বাধ্য হয়। কিন্তু এই সব মন্দির, মসজিদ বা এতিমখানা কখনই ধর্মীয় অনুভুতির সুযোগ নিয়ে কখনই ছাড়ে না। আপনি ঢাকার বুড়িগঙ্গার আশেপাশে এই রকম প্রচুর উদহারন পাবেন। খোদ হাতির ঝিলের ভেতরে একটা এমন উদহারন আছে।

যাইহোক, আমি জানি না আপনি স্থানীয় কিনা, তবে স্থানীয় হলে নিশ্চয় আপনার জানা আছে ঐ মসজিদ কমিটিকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছিলো বিকল্প রান্না ঘর নির্মান করে দেয়ার। কিন্তু কমিটির লোক এই বিষয়ে কিছু কর্ণপাত করে নাই। এক শ্রেনীর টাউড আছে, এরা সব সময় ধর্মকে আবেগের সাথে মিশিয়ে বিক্রি করে চলে। ফলে সত্য হারিয়ে যায়। বরং যখন প্রশাসনের লোক তাদের কাজ করতে আসছে, উল্টা আরো ভাংচুর করছে। এদেরকে পুলিশ কিছু বলে নাই। বললে হয়ত অনেকেই আরো অনেক রগরগে শিরোনাম ব্যবহারের সুযোগ পাইত।

আপনার কথা সত্য, অনেক রাঘববোয়ালদের জমি যেমন উদ্ধার করা যায় নি, তেমনি এটাও অনেক বড় রুই কাতলাদের জমি উদ্ধার করা গেছে। তাছাড়া ধর্মের নামে যে যাই খুশি করতে পারবে না, সেই দিন এখন আর নাই - এই ম্যাসেজটা পৌঁছে দেয়াও খুব গুরুত্বপূর্ন ছিলো।

৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০১

নতুন নকিব বলেছেন:



শিরোনামটা দেখে কিছুটা আগ্রহ নিয়ে পোস্টে এসেছিলাম। কিন্তু অবৈধ দখলদারের পক্ষে কথা বলতে দেখে হতাশ হলাম। অবৈধ দখলদার মসজিদের ইমাম হোন আর মাদরাসার মুহতামিমই হোন না কেন, তাকে অবৈধই বলতে হবে। মাদরাসার কচিকাঁচা বাচ্চাদের কুরআন কিতাব পড়ার দৃশ্যকে সাইনবোর্ড হিসেবে ব্যবহার করে কিছু লোক সরকারি জমি দখলের চেষ্টা করলে তাকে রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানের সাথে তুলনাটা কিভাবে যেতে পারে, বোধগম্য নয়। মাদরাসাটির প্রতিষ্ঠাতা এই ভদ্রলোক কি রোহিঙ্গাদের মত বাস্তুচ্যুত? তার বাড়ি ঘর দখল করে নিয়ে তাকেও কি দেশছড়া করা হয়েছে? যাই হোক, মানুষের ধর্মীয় সেন্টিমেন্টকে কাজে লাগিয়ে একশ্রেনির লোকের নানান ব্যবসা এবং পেশা আমাদের সমাজে প্রচলিত, দেখে তাজ্জব বনে যাই। সরকারি জমি দখল করে মাদরাসার এতিমদের জন্য রান্না ঘর বানাতে কে তাদের বলেছে? তাদের জমি থাকলে তারা মাদরাসা আরও কয়েকটা করুন, না থাকলে একটাও না করুন, কিন্তু সরকারি জমির এক ইঞ্চি দখল করে তা ভোগ দখলের সুযোগ তাদের ইসলাম কক্ষনো দেয়নি। এগুলোর উদ্দেশ্য মাদরাসা দিয়ে দ্বীন প্রচার নয়, বরং মাদরাসার নাম দিয়ে জমি দখল।

এই অবৈধ দখলদারদের জন্য বিন্দুমাত্র দরদ প্রদর্শনের অর্থ - আপনি, আমি এবং আমরাও তাদের সাথে পাপের অংশীদার হচ্ছি। আল্লাহ পাক আমাদের মাফ করুন।

উপরে কা_ভা ভাই তার দীর্ঘ মন্তব্যে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত বলে গেছেন। তাকে ধন্যবাদ। নতুন ভাই এবং তালগাছ ভাইকেও ধন্যবাদ তাদের মন্তব্যের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.