নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গলা উঁচু করিও না,শব্দকে শক্তিশালী কর।_মাওলানা রুমি

আবদুর রব শরীফ

‘উহারা প্রচার করুক হিংসা বিদ্বেষ আর নিন্দাবাদ;/ আমরা বলিব সাম্য শান্তি এক আল্লাহ জিন্দাবাদ।/ উহারা চাহুক সংকীর্ণতা, পায়রার খোপ, ডোবার ক্লেদ,/ আমরা চাহিব উদার আকাশ, নিত্য আলোক, প্রেম অভেদ।_কাজী নজরুল ইসলাম

আবদুর রব শরীফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছুটি না পেয়ে নিজের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলছেন কনস্টেবল তৌহিদুল ৷ :(( :((

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মেঘেরে কোলে রোদ হেসেছে

বাদল গেছে টুটি,

আজ আমাদের ছুটি ও ভাই

আজ আমাদের ছুটি। :)

কী করি আজ ভেবে না পাই

পথ হারিয়ে কোন বনে যাই,

কোন মাঠে যে ছুটে বেড়াই

সকল ছেলে জুটি,

আজ আমাদের ছুটি ও ভাই

আজ আমাদের ছুটি। :#)



একজন মানুষের মানবিকতার বিকাশে এই ছুটির যে কতটুকু দরকার তা একজন মানুষ মাত্রই উপলব্দি করতে পারে, সর্বোপরি প্রিয়জনের মুখ দেখার যে আনন্দ তা কিন্তু কর্মকে ও প্রভাবিত করে, অতিকায় একজন মানুষ দিন দিন ক্ষিটক্ষিটে হয়ে এমন ঘটনা ঘটানো স্বাভাবিক,





নিজেই নিজের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলেছেন

সিলেট কোতোয়ালি থানার কনস্টেবল তৌহিদুল

ইসলাম (কং নং ১৭৯৬)। গুরুতর অবস্থায় তাকে সিলেট

এমএজি ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। :((





বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাকে

হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানা গেছে।

তবে গোপনাঙ্গ কাটা নিয়ে কোতোয়ালি থানার

ওসি ও কনস্টেবল তৌহিদের সহকর্মীদের কাছ থেকে

ভিন্ন বক্তব্য পাওয়া গেছে। :(





নাম প্রকাশ না করার শর্তে কোতোয়ালি থানার এক

পুলিশ সদস্য জানান, গত কয়েকদিন ধরে ছুটিতে যেতে

চাইছিলেন কনস্টেবল তৌহিদুল ইসলাম। কিন্তু

থানার ওসি আসাদুজ্জামান তাকে ছুটিতে যেতে

দিচ্ছিলেন না। এ নিয়ে মানসিক অস্থিরতায়

ভুগছিলেন তিনি। :(





বিকেলে কোতোয়ালি থানা ভবনের চারতলায় উঠে

তৌহিদ ব্লেড দিয়ে নিজের গোপনাঙ্গ কাটার

চেষ্টা করেন। এসময় তার চিৎকারে অন্যান্য পুলিশ

সদস্যরা এসে তাকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে

ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করেন। :((





তবে কোতোয়ালি থানার ওসি আসাদুজ্জামান ছুটি

চাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বাংলামেইলকে

বলেন, ‘তৌহিদ আন্ডার শেভ করতে গিয়ে দুর্ঘটনা

ঘটিয়েছে।’ :P





পুলিশ ফাড়ির পাশে বাসা হওয়ায়, পুলিশের কষ্টের জীবনের আমি জলন্ত স্বাক্ষী, বলতে গেলে ২৪ ঘন্টা ডিউটি করে একজন পুলিশ ৷ কখন যে ডাক পরে তার কোন ইয়ত্তা নেই, ছুটি পাওয়াতো আমবশ্যার চাঁদ হাতে পাওয়া ৷ এভাবে বছরের পর বছর বিভিন্ন ফাড়িতে কেটে যায় তাদের জীবন, তাদের ও তো পরিবার, স্বাদ আল্লাদ আছে, মান্দাতার আমলের পুলিশি সিস্টেম চেঞ্জ করা দরকার ৷





আসুন ফিরে দেখি ২০১৪,



দীর্ঘদিন ধরেই ছুটি চেয়েও ছুটি পাওয়া

যায়নি। শেষ পর্যন্ত চাকরিরত অবস্থায় ২২ জুলাই ২০১৪ তারিখে মৃত্যু

হল এক পুলিস অফিসারের। :((





৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ তারিখে প্রকাশ চন্দ্র রায় পূজার

ছুটির জন্য আবেদন করেন। কিন্তু ছুটি মঞ্জুর না হওয়ায়

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বাড়ি যেতে না পারায়

মানসিক যন্ত্রনায় বিষপান করেন তিনি। :((





মনে রাখবেন, "সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই ! "

মন্তব্য ২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

বিলোয় বলেছেন: তাহলে সবাই পুলিশকে এত খারাপ বলে কেন? পুলিশ নাকি ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ? দুষ্ট লোকেরা এসব কথা বলে বেড়ায় কেন?

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫৪

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: ওটা তাদের জীবনের আরেকটা পার্ট, মন্দ দিক ৷ :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.