নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাধাসিদে একজন মানুষ।

আহমাদ সালেহ

সাধাসিদে একজন মানুষ.....।

আহমাদ সালেহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ষণ : অত:পর পুরুষ বিদ্বেষী মনোভাব

২০ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:২৮


ফেসবুক, ব্লগ, টুইটার সবখানেই শুধু ধর্ষণ ধর্ষণ অার ধর্ষণ।গত এক সপ্তাহে এ ধর্ষণ শব্দটা যতবার পড়েছি তা পুরো জীবনে পড়েছি কি না সন্দেহ।ধর্ষণে শীর্ষে থাকা যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ২২ মিনিটে ১ জন নারী ধর্ষিত হয়।ধর্ষণের মত বর্বর ঘটনায় সোচ্চার এ দেশে ৯১ শতাংশ নারী ধর্ষণের শিকার হয়। ইংল্যান্ডে প্রতিনিয়ত প্রতি পাঁচজন নারীর মধ্যে একজন ধর্ষিত হচ্ছে, ফ্রান্সে তো ধর্ষণকে কোনো অপরাধ হিসেবে গন্যই করা হয় না প্রায়।অথচ মানবতার ধ্বজাদারী, নারী প্রগতিবাদী ঐ তিনটি রাষ্ট্রের প্রভাবশালী মিডিয়াগুলো ঘাটাঘাটি করে দেখুন তো কোথাও ধর্ষণের কোনো খবর পান কি না। বেশ নিশ্চিত ভাবেই বলতে পারি পত্রিকার হেডলাইন তো দূরের কথা ভেতরের পাতায়ও খুব একটা পাওয়া যাবে না।

এই ফেসবুক, ব্লগ, টুইটার অাজ ভরপুর "নারী জাগরণ কমিটির" সভাপতিদের পুরুষ বিদ্বেষী হিংস্বাত্বক বক্তব্যে ।পুরুষ জাতিকে যে যত গালি দিতে পারছে সেই যেন অাজ ততই প্রগতিবাদী সভ্যতার ধ্বজাধারী।চারদিকে চলছে পুরুষ সমাজকে গালি দেয়ার মহোৎসব। কিছু হাফ লেডিস মার্কা নিজের সত্তা ভুলে যাওয়া পুরুষ কিছু সংখ্যাক নারী সমাজের সংস্পর্শ কিংবা বাহবা কোড়াবার নিমিত্তে পুরুষ সমাজকে পশুর সাথে তুলনা করতে দ্বিধাবোধ করছে না।নারীর দেহ কিংবা অাত্বায় সে নিজেকে স্বপে দিতে গিয়ে নিজের পুরুষ সত্তাকে অাজ ভুলে গেছে।

বাংলাদেশে একটি ধর্ষণের ঘটনাকে পত্রিকার হেডলাইনে অার টিবির বিশেষ নিউজে প্রচার করে অামরা নিজেদের মানসম্মানকে উন্নীত করছি কি না তা ভেবে দেখার সময় এসেছে।মাসখানেক অাগে ধর্ষিত হওয়া একটি মেয়ের বাবা মা বিচার না পেয়ে মেয়েকে নিয়ে তিনজনই ট্রেনের নিচে পড়ে জীবনটাকে শেষ করে দিয়েছিল।তা নিয়ে এই সমাজকে তো জাগতে দেখিনী।কোনো মিডিয়ায় তা নিয়ে জোরালো অালোচনাও শোনা যায়নী।পুরুষ বিদ্বেষী এই নারী জাগরণ কমিটির সভাতিরা তখন কোথায় ছিলেন তা অাজ জাতির প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

এই হাফ লেডিস মার্কা পুরুষবিদ্বেষী খলনায়কদের বক্তব্যে কিছু সংখ্যক বালিকা সমাজ বেশ খুশি হয়ে বাহবা দিয়ে ভরসা রাখতে শুরু করেছেন।অথচ তারা জানে না,মার্কিনীদের মত নারী জাগরণের সভাপতিরাই সবচেয়ে বেশি ধর্ষণ করে নারীদের।একটা ফাকা রুমে অর্ধনগ্ন হয়ে বাতিটা অফ করে দেখুন না সেই রাজপথ কাঁপানো নারী জাগরণ বক্তা কতটা হিংস্র হয়ে ওঠে অাপনার ওপর।

ভারত ধর্ষণে চার নাম্বার রাষ্ট্র।শীর্ষে থাকা এক-দুই-তিনকে পর্দার অাড়ালে রেখে ভারতে ঘটা ধর্ষণের ঘটনায় সোচ্চার হয়ে ফলাও করে প্রচার করার মানেটাই বা কি তা বোধগম্য হয় না।সারা বিশ্বের কাছে ভারতকে একটি ধর্ষণ রাষ্ট্রের তকমা লাগিয়ে ধর্ষণে শীর্ষে থাকা রাষ্ট্রগুলোকে চোখের অাড়ালে রাখার পেছনে নিশ্চই কোনো কারণ রয়েছে?

নারীর প্রতি পুরুষের, পুরুষের প্রতি নারীর স্রষ্টা প্রদত্ত যে অাকর্ষণ বা জৈবিক চাহিদা তা পুরুষ বিদ্বেষী রাজপথ, ফেসবুক অার ব্লগ কাঁপানো বক্তব্য দিয়ে নিবারণ করা কারো পক্ষে সম্ভব না।একজন অর্ধনগ্ন নারীর স্পর্শ পাওয়ার পর যদি কোনো পুরুষের জৈবিক উত্তেজনা তৈরি না হয় তবে অামি বলতে পারি তার শারিরীক সমস্যা অাছে। তার জন্যে হারবালের টিকেট কেনা অতি জরুরী।অতএব এদেশীয় নারী সমাজকে মনে রাখতে হবে, অামেরিকান স্টাইলে পোশাক পরে ধর্ষণের পর সৌদিঅারবী স্টাইলে বিচার চাইলে চলবে না।সৌদিঅারবী স্টাইলে বিচার পেতে হলে পোশাক,চাল-চলনেও সৌদি অারবী স্টাইলটা ধরে রাখতে হবে।

"ধর্ষণের স্বীকার হওয়া দুই তরুণী এত রাতে হোটেলে কেন গেল? " এরকম প্রশ্ন নাকি করা যাবে না। যারা এরকম প্রশ্ন করছে তাদের বেশ অশ্লীল ভাষায় গালি দেয়া হচ্ছে ঐ পুরুষ বিদ্বেষী সমাজ হতে।প্রশ্নটা যেই করোক তা কিন্তু অবান্তর কিছু না।দুটা ভদ্রঘরের কিশোরী মেয়ে রাত বারটায় দুজন যুবকের সাথে হোটেলে যাওয়ার প্রশ্নই অাসতে পারে না।অার তাঁরা যদি ধর্ষণের স্বীকার সত্যিকার অর্থেই হয়ে থাকে তবে একমাস পর কেন থানায় অভিযোগ করে? নিশ্চই তারাও একই পথের পথিক ছিল বলেই এমনটা ঘটেছে এ অনুমান করা যায়। শুধু দু'জন ধর্ষক যুবকের নয় ঐ দুই কিশোরীরও বিচার হওয়া উচিত কি না তা ভেবে দেখার বিষয়।

রেইন ট্রি হোটেলে ঘটা এই অপরাধ কর্মের কঠোর হস্তে বিচার হোক তা সকলেরই কাম্য।তবে কিছু অপরাধীকে ছাড় দিয়ে কিছু অপরাধীকে একতরফা শাস্তি প্রদান করা সত্যিকার অর্থে কতটা ন্যায় বিচার হবে তা প্রশ্নাতীত রয়ে যায়।

এই পুরুষ বিদ্বেসী মনোভাব অার দুটো ধর্ষককে শাস্তি দেয়ার ফলেই জাতিকে ধর্ষণের মত কালো ব্যাধি মুক্ত করা সম্ভব নয়। এর জন্যে প্রয়োজন প্রত্যেকে নিজ অবস্থান হতে এ সমাজকে ভিনদেশি অপসংস্কৃতি চর্চায় অনুৎসাহীত করে নৈতিকতার অালোকে সচেতনতা গড়ে তোলা। তবেই জাতি উপহার পেতে পারে একটি ধর্ষণমুক্ত,শান্ত ও সুখকর সমাজ।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে হরতালে গাড়ী/দোকানপাঠ ভাঙচুর হয় জানেন? দেখেছেন কখনো? এটা সভ্য দেশে হয় না।

এটা কেন হয় জানেন? কারন জনগন যাদের গাড়ী নাই তারা জেলাস ফিল করে তাই তারা অন্যের গাড়ীতে ইট মারতে আনন্দ পায়...

ঠিক তেমনি.... যারা নারীদের সাথে সম্পক` নেই বা করতে পারেনা, ধমীয় বা অন্য কোন কারনে তারাই মুলত ধষিত নারীর দোষ খুজতে যায়.... তাদের কে টাকার বিনিময়ে এই কাজ করেছে বলে মন্তব্য করতে দেখে যায়...

যেখানে ৭টায় সন্ধা হয় সেখানে রাত ৯টায় একটা জন্মদিনের অনুস্ঠানে ২জন নারী তাদের এক বন্ধু+তার গাল`ফ্রে্‌ডের সাথে ৪ জন মিলে একটা হোটেলে যেতেই পারে...

যারা জানেনা জন্মদিনের অনুস্ঠানে অনেক লোক দাওয়া দেওয়া হয় তাই সেখানে যাওয়াটা খুব একটা অনিরাপদ না।

প্রতারনা করলে অনেকেই বোকা বানানো যায়...।দেশে হাজার হাজার কোটি টাকা প্রতারনার স্বীকার হয় মানুষ আর এখানে তো মাত্র ২জন নারীকে টারগেট করে সব কিছু সাজিয়ে তাদের ভুলিয়ে নিয়ে গিয়েছে।


এখানে প্রতারনার স্বীকার ২ নারী যারা ধষ`নের স্বীকার হয়েছে তাদের দোষ খোজা পুরাই মানুষিক বিকলাঙ্গতা মাত্র।

২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২২

আহমাদ সালেহ বলেছেন: অামি বেশ কিছু মানুষকে দেখেছি তাদের নিজেদের R15 কিংবা দামী কার থাকা সত্বেও নিছক রাজনৈতিক অাদর্শগত কারণে গাড়ি ভাঙচুর করতে।গাড়ি না থাকাই ভাঙচুরের প্রধান কারণ হতে পারে না।

রাত নটায় বফের সাথে গিয়ে তাকে দেহ প্রদান করা হলে সে তো অার হাঁত গুটিয়ে বসে থাকতে পারে না।

মিডিয়ার মাধ্যমে অামরা যা দেখি তার বাইরে যে অনেক সত্য লুকায়িত থাকে তা ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনপূর্ব মিডিয়া জরিপই প্রমাণ করে।

পড়ে মন্তব্য করার জন্যে অাপনাকে ধন্যবাদ

২| ২০ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

এরশাদ বাদশা বলেছেন: এই লেখাটা কি কারনে আপনি লিখলেন, সেটা বুঝতে না পারলেও, এটা বুঝতে পারছি, আপনার মতো এরকম বহু হাতুড়ে লেখকরাই ধর্ষকদের অনুপ্রেরণা। ফেসবুকে ধর্ষনের প্রতিবাদে আপনার গা জ্বলার কারন কি সেটা না বুঝলেও আপনার মতো হাঁদারামকে এটা বলতে পারি- বাংলাদেশের মতো দেশে পাব্লিকরা সোচ্চার না হলে প্রশাসনের টনক নড়েনা। এরকম হাজারো ইস্যূতে পাব্লিক সোচ্চার হয়েছে বিধায় প্রশাসন বাধ্য হয়েছে ব্যবস্থা নিতে। দু'চারটা ব্যতিক্রম হয়তো আছে, সেটা স্বীকার করছি।
মেয়ে দুটো স্পষ্ট করেই বলেছে, তাদের সাথে প্রতারনা করা হয়েছে, তাদের বলা হয়েছিলো, ছাদে অনেক লোক থাকবে, সেখানে অনুষ্ঠান হবে। ওখানে গিয়ে তারা বুঝতে পারে যে, তাদের মিথ্যে বলা হয়েছে, তখনই তারা ফিরে আসতে চাইলে জানোয়ারগুলো তাদের আটকে ফেলে।
তিন-চার বছরের বাচ্চা যখন নারকীয় বর্বরতার শিকার হয়, তখনও কি তার অশ্লীল পোষাকের কারনে আপনাদের মতো ঠগবাজদের যৌন উত্তেজনা সৃষ্টি হয়??
মেয়েদের শালীন পোশাক পরা উচিত, এতে আমার দ্বিমত নেই। কিন্তু তাই বলে কোনো মেয়ে অশালীন পোশাক পরলো বলে তাকে ছবক দেয়ার জন্য তার উপর হামলে পড়তে হবে??
ধর্ষন একটি ভয়ংকর অপরাধ। কোনো নারী যখন ধর্ষিত হয়, তখন যন্ত্রণার কবলে তার পুরো পরিবারটা পড়ে যায়। আপনি উন্নত বিশ্বের উদাহরন দিলেন, বললেন, ওখানকার গনমাধ্যম এসব আসেই না। জানিনা, কতোটা সত্য এই খবর, তবে বাংলাদেশ তো আমেরিকা কিংবা ইংল্যান্ড না, ওখানে সেক্স জিনিসটা আর দশটা সাধারন জিনিসের মতোই।
আপনার এই পোস্টে মন্তব্য করে ধিক্কার জানালাম।

২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫

আহমাদ সালেহ বলেছেন: লেখাটা ধর্ষকদের অনুপ্রেরণা দেয়ার নিমিত্তে নয়।অহরহ ধর্ষিত হওয়া ঘটনাকে গুরুত্ব না দিয়ে একটি ধর্ষণের ঘটনাকে অাপনাদের নারী জাগরণ কমিটির সভাপতিদের অত্যাধীক গুরোত্ব দেয়ার বিরুদ্ধেই লেখা।

মিডিয়ার কিছু ভুল একতরফা তথ্যে পাবলিক সোচ্চার হলে ফলাফলটা নেতিবাচক হওয়াটাই স্বাভাবিক। যে কোনো ইস্যুতে পাবলিক সোচ্চার হওয়াটে পজিটিভলি নেয়া উচিত কিনা অাপনারই ভেবে দেখার পরামর্শ রইল।

অশালীন পোশাক পড়লেই তার ওপর হামলে পড়াটা কিছু মানুষ নামক খেকোদের চরিত্রের মধ্যে লেপ্টে অাছে। তাদের হতে বাঁচতে হলে শালীনতা বজায় রাখাটাই জরুরী। অার অাপনী যদি এ সমাজকে অারো অশালীন বানাতে অাগ্রহী হোন তবে অামার কিছু বলার নেই।

পড়ে মন্তব্য করার জন্যে ধন্যবাদ।

৩| ২০ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার পোষ্টটি দুইবার এসেছে।

২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

আহমাদ সালেহ বলেছেন: তার জন্যে দু:খিত।এডিট করলাম।বলার জন্যে অাপনাকে ধন্যবাদ ভাই

৪| ২১ শে মে, ২০১৭ রাত ১:৪৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মনের ভেতর শয়তান থাকলে আরো কত কিছু বলে এসব জায়েজ করবেন...

২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮

আহমাদ সালেহ বলেছেন: কিছু বলবো না। মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

৫| ২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: অামি বেশ কিছু মানুষকে দেখেছি তাদের নিজেদের R15 কিংবা দামী কার থাকা সত্বেও নিছক রাজনৈতিক অাদর্শগত কারণে গাড়ি ভাঙচুর করতে।

কয়জন জনগনের R15 কিংবা দামী কার আছে? আর কয়জন রাস্তায় নামে যারা ধনী?

আর আপনি কিভাবে শিউর হলেন যে এটা মিউচুয়াল সেক্স?

যদি স্ত্রীর অমতে স্বামী জোর করে সেক্স করে সেটাও ধষন এটা জানেন?

না মানে না ....

এখানে ঐ লোকগুলি ফাদ পেতে তাদের ডেকে নিয়ে গেছে এবং ভয় দেখিয়ে বাধ্য করেছে। তারপরেও আপনারা বলেন এটাতে নারীর দোষ???

হায় রে মানুষ...

৬| ২২ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

আহমাদ সালেহ বলেছেন: রাস্তায় নেমে গাড়ি ভাঙা অার অন্তরালে থেকে ছেলেদের নির্দেশ দিয়ে ভাঙানো একই কথা।

অাপনাকেও অামার একই প্রশ্ন, অাপনি কিভাবে সিউর হলেন যে ওটা ধর্ষণ। নিশ্চই বলবেন মেয়েদের অভিযোগ অনুযায়ী।তবে সাফাতের বাবার কিংবা সাফাতের বক্তব্য কেন বিলিভ করেন না? অাসলে অাপনাদের মানষিকতাটাই হয়তো পুরুষ বিদ্বেষী। পুরুষের প্রতি কোনো পজিটিভ ধারনাই রাখতে চান না।

৭| ২৩ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭

নতুন বলেছেন: অাপনাকেও অামার একই প্রশ্ন, অাপনি কিভাবে সিউর হলেন যে ওটা ধর্ষণ। নিশ্চই বলবেন মেয়েদের অভিযোগ অনুযায়ী।তবে সাফাতের বাবার কিংবা সাফাতের বক্তব্য কেন বিলিভ করেন না? অাসলে অাপনাদের মানষিকতাটাই হয়তো পুরুষ বিদ্বেষী। পুরুষের প্রতি কোনো পজিটিভ ধারনাই রাখতে চান না।

আমি যেহেতু পুরুষ তাই পুরুষের প্রতি অবশ্যই পজেটিভ ধারনা রাখি এবং পজেটিভ ধারনা অন্যদের ও দিতে চাই।

এখন আসামীদের স্বীকারক্তিতে তো বুঝতে পারছেন যে ঐটা ধষ`ন ছিলো??

নাকি সাজা হবার পরেও বলবেন যে এটা অন্যায় হয়েছে তাদের উপরে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.