নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বাগতম! আমি তাসমিমা, একজন ভয়ানক সাহিত্যপ্রেমী এবং হুমায়ূন আহমেদ,রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শরৎচন্দ্র, জীবনানন্দ দাশ এবং সমরেশ মজুমদার এর অন্যতম ভক্ত। জীবনের জটিল রঙবিচ্ছেদ আমি খোঁজ করি কাব্যিক রূপে। শব্দের মাধ্যমে জীবনের সত্য ও সৌন্দর্য প্রকাশ করতে ভালোবাসি। চলো

তাসমিমা ইসলাম প্রতিভা

শব্দের রহস্যময় বিশ্বে, আমি অহং নামক এক সৃষ্টিতত্ত্বে সঞ্চারিত হয়েছি। আমি ভাসমান চাঁদনির স্পর্শে হুমায়ূন আহমেদের বিশেষ ভাষায় রচনা করতে পছন্দ করি, সেই ভাষায় যে প্রেমের রঙ ছড়িয়ে দেয় শব্দের জগতে। কাব্যে আমার আবেগ তার সহজ সঙ্গী হয়ে বসে থাকে জীবনের রঙিন চিত্রে। জীবনের জটিলতায় আমি আত্মবিশ্লেষণে ডুবে থাকি জীবনানন্দ দাশের মতো আত্মপ্রবাহে নেমে আসি। আমার চিন্তা একটি বৃহত্তর অধ্যায়, যেটি শব্দের মহাকাব্যে রূপান্তর পায়। এই চিন্তায় আমি বিশেষ এক বৃহত্তর সত্তা খুঁজে পাই যা শব্দের কোমল সৃষ্টির মধ্যে অবস্থিত। এই সত্তার মধ্যে থাকা আমার ভবিষ্যৎ রহস্য হোক, আমার কথার আভাস হোক, শব্দের পাখি হোক আমার চিন্তার পাখির মতো মুক্তচিত্ত।

তাসমিমা ইসলাম প্রতিভা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একি হলো!

০৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১:২৯



সম্প্রতি জানা যায় যে, আন্দামান প্রকাশনীতে লেখিকা নাদিয়া নূর তার ৫ম বইয়ের পাণ্ডুলিপি ’রাতের অতিথি’ জমা দিতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন প্রায় ১৩দিন আগে।

কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তাকে, এমনকি তার ফোন নাম্বারটাও ট্র্যাক করা যাচ্ছে না। দিন সকাল ১০টার দিকে পাণ্ডুলিপিটি নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন, আজ পনেরদিন হতে চলল এখন বাড়ি ফিরেননি।
আন্দামান প্রকাশনীতে খোঁজ করার পর তারা জানান যে,উক্ত তারিখে তাদের অফিসে যাওয়ার কথা থাকলেও সেখানে লেখিকা যাননি।পুলিশ প্রশাসন প্রকাশনীর সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে ঐদিনের কোনো তথ্য পাননি। আন্দামান প্রকাশনীর প্রকাশক জানান সেদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তাদের সিসিটিভি ক্যামেরাটা নষ্ট ছিল।অন্যদিকে এক অফিস কর্মকর্তা জানান যে, সেদিন অফিসের সামনে লেখিকার সাথে তার কুশল বিনিময় হয়েছিল।
দীর্ঘ ১৬দিন খোঁজার পর ব্রহ্মপুত্র নদের এক কোণে পাওয়া গেল লেখিকার মৃতদেহ। তার ব্যাগ, ফোন এবং ব্যাগে থাকা পাণ্ডুলিপি গায়েব। পুলিশ প্রশাসন মৃতদেহ উদ্ধার করে তদন্ত চালাতে গিয়ে লেখিকার রিডিং রুমের একটা নোটবুকে ’রাতের অতিথি ’ উপন্যাসের লিখার এক একটা অংশ খুঁজে পায়। সেই লিখার অংশের সাথে লেখিকার লোমহর্ষক হত্যার সম্পূর্ণ মিল রয়েছে।

এক গভীর প্রশ্ন পুলিশ প্রশাসন, পাঠক মহলকে ভাবিয়ে তুলেছে! তবে কি ছিল এই পাণ্ডুলিপিতে? কোন গোপন রহস্যকে কেন্দ্র করে লিখা হয়েছিল সেই পাণ্ডুলিপি? সেই পাণ্ডুলিপিতে কি কোনো বিশেষ মানুষের মুখোশ উন্মোচন হতে যাচ্ছিল তবে? লেখিকা চিরনিদ্রায় গিয়েও যেন সকলের ঘুম হারাম করে দিয়ে গিয়েছেন। তার হত্যার ইনসিডেন্ট হাজারটা প্রশ্ন রেখে গিয়েছে আজ!

বই: নিঃশব্দে আসেন জীবনানন্দ দাশ
- নুসরাত জাহান

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯

মিথমেকার বলেছেন: সাম্প্রতিক সময়; থ্রিলার, মার্ডার মিস্ট্রি জনরার বই বেশ ভালোই চলছে। কয়েকটা নিয়ে তো দেখেছি ওয়েব সিরিজও তৈরি হয়েছে।
আপনার হুমায়ূন আহমেদ বাদে অন্য কী জনরার বই পছন্দ?

০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:১১

তাসমিমা ইসলাম প্রতিভা বলেছেন: ১.রোমান্টিক
২.ক্রাইম
৩.থ্রিলার
৪.ভ্রমন
৫.ফ্যান্টাসি
৬.রহস্যময়
৭.ফিকশন
আমার কাছে আসলে সব জনরার বই-ই ভালো লাগে।

২| ০৮ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩০

মিথমেকার বলেছেন: তাইতো দেখছি!

০৮ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:২৫

তাসমিমা ইসলাম প্রতিভা বলেছেন: আর আপনার?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.