নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একা একা করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ

Ahsan mir

মীর হাছানী

Ahsan mir › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটা প্রশ্নের উত্তর চাই

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩১

আমার প্রশ্ন:-
একটা মানুষ সারা জীবন ভাল কাজ করলো
পরের উপকার করলো।নিজের খাবার অন্নের মুখে তুলে দিলো
জীবন বাজী রেখে দেশ ও দশের বিপদে ঝাপিয়ে পরলো।
মানুষকে সৎ পথের দিকে আহব্বান করলো।এবাবেই সে করতে করতে
একদিন শেষ হয়ে গেলো।

আর:-
একজন সারা জীবন অন্যায় করলো ।খুন করলো ।ডাকাতি করলো। চুরি করলো।
অন্নের মুখের খাবার কেরে নিলো।মানুষের উপর অত্যাচার করলো।
এবাবে করতে করতে সেও একদিন শেষ হয়ে গেলো।

এখন:-
এই দুইজন মধ্যে এক ভাল কাজ করলো জীবনে কিছুই পেলনা।তাহলে তাহার ভাল কাজের কি প্রতিদান
পেল।এখানেই কি শেষ ।তাহলে কি লাভ হল ভাল কাজ করে।এই ভাল কাজের প্রয়োজনীবা কি ছিলো।

আরেক জন
সারা জীবন এত খারাপ কাজ করলো ।এবং মারা গেলো এখানে সব শেষ হয়ে গেলো।
তাহলে তাহার খারাপ কাজের কি বিচার হইলো ।এইটা বুজি শেষ ।
এখানেই সব শেষ কোন বিচার হবে না?
এইটা কেমন কথা?

নাকি কোন এক সময়
ভাল কাজের প্রতিদান ও
খারাপ কাজের ষাজা ভোগ করতে হবে।

আমার সামর্থ অনুযায়ী প্রশ্ন করলাম।
লেখা বোল হইলে ক্ষমার দৃস্টিতে দেখবেন

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


অবান্তর

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

Ahsan mir বলেছেন: রড় ভাই যুক্তিসংঙত একটা উত্তর চাই
যদি না দেন তাহলে কোন ক্ষতি নাই।
আমি অধম বোকা
তবুও প্রশ্নের উত্তর চাই।

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০৬

বোরহাান বলেছেন: সিম্পল একটা ব্যাপারে আপনার অজ্ঞতা মেনে নিতে পারছি না এই কারণে যে আপনি একজন মুসলিম! আপনার তো এ বিষয়ে অবগত থাকার কথা এবং ভালো করেই জানার কথা! যাই হোক ভালো মন্দের প্রতিদান একদিন হবে! ভালো করলে ভালোর পুরষ্কারে পুরষ্কিত হবেন পাপ করলে পাপের শাস্তি ভোগ করবেন! অবশ্য শাস্তির ব্যাপারে মহান আল্লাহ তা'য়ালা যদি চান তবে তার নিজ অনুগ্রহে ক্ষমা করে দিবেন! ভালো থাকবেন ধন্যবাদ ♥

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২১

Ahsan mir বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে ..
কিসের জন্যে প্রশ্ন. আপনি একটু হলেও অনুমান করতে পেরেছেন।

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:১৪

ভূতের ব্যাগার বলেছেন: যে ভালো কাজ করে তার যে উদ্দেশ্য আর যে মন্দ কাজ করে তারও ঐ একই উদ্দেশ্য,"আত্মার শান্তি" কিন্তু দুজনের চিন্তার পার্থক্যের কারনে পথ ভিন্ন।রাজপূত্র সিদ্ধার্থ[গৌতম বুদ্ধ]
স্ত্রী, পুত্র, পরিজন নিয়ে রাজ্যের বিলাসিতায় ভালোই তো ছিলেন কি প্রয়োজন ছিল তার রাজ্য ছেড়ে সংসার ত্যাগী সন্নাসী হয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করা।মাদার তেরেসা ভালই তো
ডাক্তারী করে শান শওকতের মধ্যে কাটাতে পারতেন সারাটা জীবন কেন তিনি সংসার বিরগী হয়ে সারা জীবন মানুষের সেবায় কাটিয়ে দিলেন?কারন তাদের "ত্যাগে শান্তি"
ইশ্বর পরকালে যদি একাজের জন্য কোন পুরস্কার দেন সেইটা তাদের উপরি পাওনা।আার নগদটা হলো "আত্মার শান্তি"।যাদের প্রাপ্তির প্রত্যাশা নেই তাদের অপ্রাপ্তির কষ্টও নেই
আর কষ্ট না থাকা মানেই অনাবিল শান্তি।
আর খারাপ মানুষ যারা তারাও এই "আত্মার শান্তি"চায় কিন্তু তাদের বিশ্বাষ "ভোগে শান্তি", তাই তারা সম্পদ ও ক্ষমতা অর্জনের জন্য এহেন কু-কর্ম নেই যা করেনা।
অর্থাৎ আপনার বিশ্বাষটা ঠিক নয় যে যারা সারা জীবন ভালো কাজ করে মারা গেল তারা কিছুই পেলনা।তাদের অন্তরের মধ্যে যদি আপনার ঢুকবার ক্ষমতা থাকতো তাহলে দেখতেন
ঐ ত্যাগের কি আনন্দ এবং শান্তি সেখানে বিরাজমান।আর যে খারাপ লোকটিকে আপনি দেখছেন অনেক ধন-সম্পদ ও ক্ষমতা থাকা সত্যেও তার মনে কত অশান্তি,এটা কম্পিউটারের
স্ক্রীন সেভারের মত,দৃশ্য এক কিন্তু ভীতরে অন্য।সংক্ষিপ্ত লেখায় আশা করি বোঝাতে পারবো।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৪৬

Ahsan mir বলেছেন: ইশ্বর পরকালে যদি একাজের জন্য কোন পুরস্কার দেন সেইটা তাদের উপরি পাওনা।
((এইটাই মূল উদ্দেশ্য))))

ধন্যবাদ আপনাকে
একটি সুশিল উদাহরনের জন্য

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:২৯

আনিসা নাসরীন বলেছেন: উদ্দেশ্য নিয়ে ভাল কাজ করাটা জানি কেমন লাগলো

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৫০

Ahsan mir বলেছেন: ভাল কাজ করলেন ভাম লাগবেই ।
আর ভাল কাজের পুরুস্কার কোন মানুষ দেয়ার ক্ষমতা রাখেন না।
প্রকৃত ভাল ও মন্দের বিচার একদিন হবে

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৫৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
উত্তর অনেক ভাবেই দেওয়া যায়। যদি ধর্ম বিশ্বাস করে থাকেন তাহলে উত্তরটা আপনার জানা থাকার কথা।

তবে ধর্ম বিশ্বাস না করলে সাইকোলোজিক্যাল বুঝানো যেতে পারে।

যে লোকটা সারাজীবন ভাল কাজ করে গেছে, সে দৃশ্যমান কোন কিছু না পেলেও - সে তার সারাজীবন ভাল কাজ করার তৃপ্তিটাই পেয়েছে। যেটার কারণে সে ভাল কাজেই অব্যাহত থাকতে পেরেছে। সে মৃত্যুর সময় এই সন্তুষ্টি নিয়ে মরতে পারবে যে - হ্যাঁ, আমি দুনিয়ার সময়টাকে কাজে লাগিয়েছি, মানুষের উপকার করেছি, ভাল কিছু করতে পেরেছি।

আর, অন্যদিকে যে সারাজীবন মন্দ কাজ করে গেছে - তার একটা আক্ষেপ সবসময়ই থাকে যে - আমি খারাপ কাজ থেকে মুক্তি পাচ্ছি না।
সে দৃশ্যমান অনেক কিছু পেলেও স্বস্তি কখনো পায়নি। এই একটা কারণে সে মৃত্যুর সময় চিন্তা করবে - ইশশ! কয়টা দিন সময় যদি পেতাম আর, তাহলে এই আক্ষেপটা থেকে মুক্ত হয়েই মরতে পারতাম।

এটাই ভাল-মন্দ কাজ করা মানুষের অর্জন।
দৃশ্যমান কোন কিছুই তো চিরস্থায়ী নয়, মানসিকতাই চিরস্থায়ী। সেই মানসিকতায় যদি ব্যাধি থাকে - তাহলে তো শান্তিই নেই অনেক কিছু থাকার পরও।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০৭

Ahsan mir বলেছেন: ধন্যবাদ রক্তিত দিগন্ত.
আপনি দুদিকে টানলেন ভাল লাগলো..

তবে ভাল কাজের জন্যে এই দুনিয়ার মধ্যে কিছু নেই
এখানে ভাল কাজের প্রতিদান কেউ দিতে পারে না
যে দিবে সে সেই মহান মালিক...।

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২৯

সম্রাট৯০ বলেছেন: ভালো কাজ করা মাত্রই সুখ আসে মনে,সেই সুখটাই জীবন্ত স্বর্গ,আর কি চাই? মরার পর কি হবে না হবে সেসব পরের কথা, মন্দ কাজ যারা করে তারা সুখে থাকতে পারেনা, সমাজের ভৎসনাই জীবন্ত দোযখ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

Ahsan mir বলেছেন: ভাল কাজ করার মাত্র সুখ আসবে মনে ।এইটা যারা যারা করে সবাই উপলদ্ধী করে।কিন্তুু তার প্রতিদান কি? শুধু সুখটা প্রতিদান হতে পারে না।
প্রত্যেক কাজের জন্যে একটা প্রতিদান আছে যেমন
কৃষক যখন পরিশ্রম করে তার বিনিময় কিন্তুু বছর শেষে ফসল পায়।
সে নগত প্রতিদান হিসাবে কিন্তুু কাজের কস্টটা পেয়েছে।
আপনার কথা অনুযায়ী কৃষক ফসল পায় না ।
সেই নগত পরিশ্রমটাই পায়।
আপনার কথার সাথে আমি একমত হতে পারলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে ।

৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

"লেখক বলেছেন: রড় ভাই যুক্তিসংঙত একটা উত্তর চাই
যদি না দেন তাহলে কোন ক্ষতি নাই।
আমি অধম বোকা
তবুও প্রশ্নের উত্তর চাই। "

-উত্তর থাকে প্রশ্নের, আপনারটা সঠিক প্রশ্ন নয়, এটা একটা সামাজিক ব্যতিক্রম।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১

Ahsan mir বলেছেন: আমি কিন্তুু তর্ক চাই না।
যাহারা আল্লাহ ও তাহার রাসূল কে বিশ্বাসায় করে না তাদের জন্যে এই প্রশ্ন।
যদি মন চায় উত্তর দেবেন না চাইলে না।
যে নাস্তিক তাহাকে আমি ঘৃনা করি না ।
ঘৃনা শুধু তাহার নাস্তিকতা কে।

কবির ভাষায়
পাপ কে ঘৃনা কর পাপিকে নয়।
আমিও তাই বিশ্বাস করি।
ধন্যবাদ

৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭

আশাবাদী অধম বলেছেন: আমি একটা প্রশ্ন করি।
হিটলার লক্ষ লক্ষ মানুষ মেরেছে। তার বিচার হয় নি। আত্মহত্যা করেছে। বিচার হলেও সর্বোচ্চ একবার ফাঁসী হত।
আবার যে একজনকে হত্যা করে তারও বিচারে একবারই ফাঁসী হয়। তাহলে হিটলারের বাকী হত্যার কি কোন বিচার নেই?

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬

Ahsan mir বলেছেন: আপনি সঠিক কথা বলেছেন।
হিটলার ৬০লক্ষ ইহুদি হত্যা করেছে।নিজের আত্নহত্যা করেছে
সেই শুধু একটা হত্যার বিচার করলো।বাকিদের বিচার কই গেল
সেই বিচার হবে হাশরের ময়দানে ...।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

Ahsan mir বলেছেন: সমস্ত ভাল মন্দের বিচার এই দুনিয়ায় ইউক বা না হউক তাতে কিছু
যায় আশে না ।মরনের পরের এমন একটি সময় আসবে সেই সময় সকাল
ভাল মন্দের বিচার হবে।এবং এর প্রতিদান শুরুপ জান্নাত ও জাহান্নাম লাভ করবেন.।
এইটা সত্য তাতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.