নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খেয়ালি মন

কল্পনার তুলির আঁচড়ে মনের ক্যানভাসে আঁকা ছবিগুলো দিয়ে জীবন রাঙ্গানোর অপচেষ্টা মাত্র

সপ্নাতুর আহসান

স্বপ্নাতুর আহসান। আমার লেখাগুলোই আমার পরিচয়।

সপ্নাতুর আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ আমার একটি ফুলের মূল্য যখন নিঃস্ব করে তোমায়

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৩





অনেক কষ্টে রফিক ভাইকে ধরে ফুল বিক্রির কাজটা ম্যানেজ করেছে শিমুল। বাবা-মা অনেক আদর করে ফুলের নামে নাম রেখেছে। তবে ফুল হয়ে ফুটলেও সৌরভ ছড়ানো আর হয় না তার। তার আগেই বৃহৎ দায়িত্ব কাঁধে এসে পড়ে। দায়িত্বটা যে তার বেশি, এত অল্প বয়সেও সেটা বুঝতে শিখেছে সে।





বাবার হাত ধরে এসেছিল ঢাকায়। বাবা লোহা-লক্করের ব্যবসা করতেন। বছর দুয়েক হল সড়ক দুর্ঘটনায় নিভে গেছে তাঁর প্রাণপ্রদীপ। বাবার মৃত্যুর সাথে সাথে ইতি ঘটে সুখের জীবনের। সুখগুলোকে ছাড়পত্র দিয়ে এখন ছোট্ট একটি ছাপড়া বাড়িতে আলোআঁধারির দোলাচালে দোদুল্যমান জীবন।





আঁধারের বুক চিরে ভোরের আলো ফোটার সাথে সাথে ঘুম থেকে উঠে মা-ছেলে ঘরের যাবতীয় কাজকর্ম শেষ করে। এরপর ছোট বোনটিকে ঘুম থেকে তুলে দেয়। তিনজনে বাসি ভাত কয়টা মুখে দিয়ে যে যার কাজে বের হয়। ২টা বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করে শিমুলের মা। স্বামী থাকা অবস্থায় ঝিয়ের কাজ করাটাকে নিতান্তই খারাপ চোখে দেখত সে।





বাসা বাড়িতে কাজ করলে ইজ্জত থাকে না। কিন্তু কি আর করা! বেঁচে তো থাকতে হবে। ছেলে-মেয়ে দুটোর আবদার মেটাতে পারে না বলে বুক চিরে বোবা কান্না ভেসে আসে তার। হতাশার কাব্যে ভাসা খোঁজে মন। দু চোখের স্বপ্ন গুলো আজ বেদনাহত, যন্ত্রণা কাতর। স্মৃতিগুলো মাঝে মাঝে পিছুটান দেয়। চোখের সামনে ভেসে ওঠা অতীত বিভ্রান্ত করে। কেন যেন স্বামীর মুখটা বারে বারে মনে পড়ে যায়। জীবিকার তাগিদে পিছুটানের সীমারেখা অতিক্রম করে পথের দিকে পা বাড়ায় শিমুলের মা। মনের অজান্তে বেরিয়ে আসা দীর্ঘনিঃশ্বাসটা লুকোনো সম্ভব হয় না।





শিমুলের বোনের নাম বকুল। মায়া কাড়া চেহারা। ঘুম-ঘুম চোখে ভাই এর সাথে ছোট ছোট পা ফেলে ফুলের দোকানের দিকে রওনা দেয়। ফুল কুড়িয়ে মালা গেঁথে কিংবা দোকান থেকে ফুল সংগ্রহ করে শহরের ব্যস্ত জায়গাগুলোতে দু’ভাইবোন ছুট দেয় সকাল সকাল। গ্রীষ্মকালে আইস্ক্রিম আর শীতকালে চকলেট বোনের হাতে গুঁজে দিয়ে ফুল নিয়ে ছুটোছুটি করতে থাকে শিমুল। গরমে ঘাম ছুটে যায় তার। সহজে কেউ ফুল কিনতে চায় না, অনেক অনুনয় করতে হয়। কেউ ফুল কিনলে অকৃত্রিম হাসি দিয়ে টাকাটা হাতে নিয়ে চলে যায়। অনেকেরই মন কেড়ে নেয় ঠোঁটের কোণে লেগে থাকা সেই শেষ হাসি।





তবে ইন্সটিটুইশনগুলো বন্ধ থাকলে কিংবা হরতাল হলে দুরাশার কালো মেঘ এসে আশাগুলো ঢেকে দিয়ে যায়। এসব দিনে বিক্রি তেমন হয় না। ভয়ে গরমেও হাত পা জমে আসতে থাকে তার। খাওয়ার পয়সা জোটানোই কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়। মাঝেমধ্যে উচ্ছিষ্ট খেয়ে ক্ষুধা মেটাতে হয়। তার নিজের জন্য তেমন একটা কষ্ট হয় না, তবে ছোট বোনটার জন্য কষ্টে বুকটা ফেটে যায়। চোখ দুটো বাঁধা মানে না। হঠাৎ অনুভব করে শার্টের বুকের কাছটা ভেজা। বোনকে আড়াল করে মুছে ফেলে চোখের পানি।





শত কষ্টের মাঝে তার জীবনে আনন্দের পরশ বুলিয়ে দিয়ে যায় ক্রিকেট। দেশের খেলা হলেই বোনকে নিয়ে রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে বড় পর্দায় খেলা দেখে শিমুল। বকুল ক্রিকেট বোঝে না। লোকজনের ভিড়ে ছোট্ট শরীর নিয়ে টিভি ঠিকমত দেখতেও পায় না সে। তবে এতে তার কোন ভাবান্তর নেই। পর্দার চাইতে, পর্দার বাইরে ভাই এর লাফালাফিতেই তার আনন্দ। ছোট বাচ্চার খুশি হওয়ার জন্য তেমন কোন উপলক্ষ লাগে না। ভাই আনন্দে লাফা-লাফি করলে, সেও কচি হাতে তালি দিতে থাকে। শিমুলের প্রিয় ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল। তামিম আউট হয়ে গেলে মাথায় হাত চলে যায় শিমুলের। কিছু না বুঝে বকুলও কপালে হাত দেয়। তবে ভাই দেখছে কি না এটা আড়চোখে দেখে নিতে ভুল করে না। ভাই দেখে ফেললে লজ্জা পায় বকুল, জামার মধ্যে মুখ লুকায়। শিমুল দেখেও না দেখার ভান করে। ভাই-বোনের মাঝে লুকোচুরি খেলা চলতে থাকে। অনাদরে বেড়ে ওঠা বোনের চুল-গুলো হাত দিয়ে এলোমেলো করে দেয়। বকুল পরিতৃপ্ত নয়নে ভাইয়ের দিকে তাকায়।





কোন এক পহেলা বৈশাখে বড় লোকেরা যা খায় তাই খাওয়ার জন্য আবদার করে বসে বকুল। অনেক চিন্তা ভাবনার পর যে বাড়িতে কাজ করে সে বাড়ির ভাবীর কাছ থেকে চেয়ে মেয়েটার জন্য পান্তা আর ছোট্ট এক টুকরা ইলিশ মাছ নিয়ে আসে। কিন্তু এসে দেখে ছেলে মেয়ে দুটো এখনো ফেরে নি। সকাল বেলার রান্না করা তাই টকটক একটা ভাব এসে গেছে। তাড়াতাড়ি চুলা জ্বালিয়ে সন্তান দুটোর চোখের অলক্ষ্যে পান্তা গরম করে, হাত পাখা দিয়ে বাতাস করতে থাকে। কোন মতেই মেয়ের চোখে ধরা পড়া যাবে না। জেদি মেয়েটা বুঝতেই চাইবে না কিছু। তার চোখে মুখে চোরের মত ধরা পড়ে যাওয়ার ভয়, হৃদস্পন্দনের গতি অহেতুক বৃদ্ধি পেতে থাকে।





কিছুক্ষণ পরেই ছেলে মেয়ে দুটি ফিরে আসে। এসেই মায়ের গলা ধরে ঝুলতে থাকে বকুল।



বকুলঃ মা আনছ?

মাঃ হু, আনছিরে মা। তুই হাতমুখ ধুয়ে আয়।

বকুলঃ হাত ধোয়া, ময়লা নাই (মাকে হাত উল্টেপাল্টে দেখায়)



মা মৃদু হেসে বকুলকে কল পাড়ে নিয়ে গিয়ে হাত ধুইয়ে নিয়ে আসে। তারপর শানকিতে করে পান্তা খেতে দেয় (বকুলের ভাষ্যমতে বড় লোকদের মত)



খুশি মনে একবার মুখে দিয়েই মুখ বিকৃত করে ফেলে বকুল, দলা করে মুখ থেকে সব বের করে দেয়।



বকুলঃ এইগুলা কি আনছ, পান্তা! খামু না, তোমাকে কি পান্তা আনতে বলছি?



বোনের কথা শুনে হঠাত উচ্চস্বরে হেসে উঠে শিমুল। পরিস্থিতি বুঝে উঠতে পারে না বকুল। অপমানে, রাগে ফুঁসতে থাকে ছোট্ট মেয়েটি।



মেয়েকে কাছে ডাকে মা। যতই কাছে ডাকে মেয়ে অভিমানে ততই দূরে চলে যেতে থাকে। জোর করে বুকের কাছে টেনে নেয় মা। আদর করে কোলে বসায়।



মাঃ বড় লোকেরা পহেলা বৈশাখে এইগুলাই খায় মা। তোমার জন্য ইলিশ মাছ আনছি দেখ। আমি মাইখা দেই, মজা পাইবা।



আদর পেয়ে কিছুটা শান্ত হয়। ইলিশ মাছ এর কথা শুনে চোখ চকচক করতে থাকে বকুলের।



বকুলঃ মা বড় লোকেরা এইগুলা খায় ক্যান? এইগুলানতো আমগো খাবার।



মেয়ের এই অবান্তর প্রশ্নের উত্তর মা দিতে পারে না। অদূরে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে নির্বাক তাকিয়ে থাকে। তাঁর চোখের জল তখন পান্তায় লবণ জলের অভাব মেটাতে ব্যস্ত। কাছাকাছি বয়সের না হলেও সদ্য কৈশোর পেরোনো শিমুলের কোন আবদার নেই। মুগ্ধ নয়নে বোনের খাওয়া দেখতে থাকে। এইটুকুন বয়সেই মায়ের কষ্ট সে বোঝে। বাবার করুণ মৃত্যু এক ধাক্কায় তাকে অনেক বড় করে দেয়।



*************



টাইটেল কার্টেসিঃ িসয়াদ বস

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

খেয়া ঘাট বলেছেন: বড় করুন গল্প ।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৫

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ খেয়া ঘাট।

২| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:০২

বটের ফল বলেছেন: কিছু বলতে চাচ্ছিনা। শুধু বলতে চাই- একগুচ্ছ প্লাস।
++++++++++++++++++++++++++++++++

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৬

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:০২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: করুন গল্প ।++++

২০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৬

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ অভি ভাই।

৪| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: খুব সুন্দর একটা গল্প প্রায় নির্ভুল ভাবে এবং বানানে লেখা ! চমৎকার !

বকুল আর শিমুলের ক্রিকেট খেলা দেখার অংশটা বেশী প্রাণবন্ত, ভাই বোনের লুকোচুরির ব্যাপার টা ।

তার , তাঁর দুরকম ভাবে লেখা !
ভালো থাকবেন ।

২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: এত খুঁটিয়ে দেখার জন্য ধন্যবাদ।

মাঝে মাঝে টাইপিং মিস্টেক হয়ে যায়। আর আপনাদের মত তীক্ষ্ণ চোখের ব্লগাররা তো আছেনই ধরিয়ে দেবার জন্য।

ভাল থাকুন।

৫| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১৭

আশিকুর রহমান অমিত বলেছেন: চমৎকার ভাবে গল্পের মাঝে তুলে ধরেছেন আমাদের তথাকথিত বাঙ্গালিপনাটা কে

২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: পোস্ট দিয়ে তো ভয়েই ছিলাম, ভাল লেগেছে শুনে ভাল লাগল।

গল্পের মাঝে তুলে ধরেছেন আমাদের তথাকথিত বাঙ্গালিপনাটা

চেষ্টা করেছি।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৬| ২১ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৪:০০

একজন আরমান বলেছেন:
কিছু বলার ভাষা নেই। :(

২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: কবি আজ নীরব।

অভিব্যক্তির জন্য ধন্যবাদ আরমান ভাই।

৭| ২১ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬

বোকামন বলেছেন:






এক ধাক্কায় তাকে অনেক বড় করে দেয়। আর এমনি আরো অনেক ধাক্কা এদের আরো অনেক অনেক বড় করে দেয়, মহান করে তোলে।
কবির ভাষায়-“হে দারিদ্র তুমি মোরে করিয়াছ মহান”

সম্মানিত লেখক,
চমৎকার করে তুলে ধরেছেন, শিমুল-বকুলদের বড় হওয়ার গল্প নামের সত্য গল্পটি। কামনা করি যেন একদিন শুধু গল্পই হয়ে যায় ......

আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২১ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সহমত।

আমি নিজেও চাই আমার লেখাটি ব্লগের পাতায় শুধু একটি গল্পই হয়ে থাকুক।

ফুল শিশুরা পবিত্র, ফুলের মতই। তাদের জীবনটাও সুন্দর হোক এই আমার কামনা।

আপনার মন্তব্য পেলে খুব ভাল লাগে। সব পোস্টেই খুব সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করেন আপনি। পোস্ট যত্ন করে পড়ার ছাপ স্পষ্ট। নতুন লেখার প্রেরণা জাগায় আপনার মন্তব্য। কৃতজ্ঞতা।

৮| ২১ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

মামুন রশিদ বলেছেন: মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প । কয়েকটা দৃশ্য খুব চমৎকার ফুটে উঠেছে, বিশেষ করে ক্রিকেট খেলা দেখতে গিয়ে ভাইয়ের সাথে সাথে বকুলের আনন্দ । পান্তার অংশটা অসাধারন ।

২১ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
ভাল থাকবেন।

৯| ২১ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: লেখাটি দেখলাম নির্বাচিত পাতায় স্থান পেয়েছে, ব্যাপুক লজ্জা পাইলাম।

আমার অনেক প্রিয় ব্লগার সুন্দর সুন্দর কমেন্ট করেছেন। ভেবে চিন্তে উত্তর দিব। দেরি করার জন্য সকলের নিকট ক্ষমা প্রার্থী।

২১ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: :)

১০| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২১

শাহরিয়ার পলক বলেছেন: সবাই নিজের লেখায় বাস্তবতা এতটা নিখুত ভাবে তুলে ধরতে পারে না। আপনি সফল...

খুব ভালো লাগলো। লিখাটির জন্য +

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনাদের অনুপ্রেরণায় চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি আর কি!!
ভাল থাকবেন।

১১| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: :(
চমৎকার লেখা ...
ভাল লাগা রেখে গেলাম ।। :)

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। সামুর বয় বৃদ্ধা ব্লগার। :)
আপনাদের উৎসাহ পেলে ভালই লাগে।

১২| ২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

কালোপরী বলেছেন: :(

২১ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৭

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: :(

১৩| ২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২০

মায়াবী ছায়া বলেছেন: চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন দরিদ্র বাঙ্গালীর জীবন গল্প ।।
অনেক ভালো লাগা ।ভালো থাকুন ।

অফটপিকঃব্যস্ততায় আছি তাই গল্প গুলি পড়া হচ্ছে না ।।আশা করছি ব্যস্ততা শেষে নিয়মিত আপনার পোষ্ট গুলি পড়বো ।।

২৩ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। যাক অবশেষে আপনার মন্তব্য পাওয়া গেল!!!


অ,টঃ ব্যস্ততা শেষ করে পড়বেন। কেমন লাগল জানাবেন।

১৪| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৩

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আজকাল কোন প্রশ্ন যে অবান্তর আর কোনটি যে যুক্তিক ভুলে যাই !!

।সুন্দর সহজ সাবলীল ভাষায় সমাজের , জীবনের অসংগতি অপুর্নতা তুলে ধরেছেন

লেখায় +

২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আজকাল কোন প্রশ্ন যে অবান্তর আর কোনটি যে যুক্তিক ভুলে যাই !! সহমত।
ধন্যবাদ।

১৫| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার।
গল্পের নামটা খুব ভাল্লাগসে ||

২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২০

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
শিরোনামের প্রশংসাটা এই ব্লগারের পাওনা >> িসয়াদ বস

১৬| ২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮

রাজু মাষ্টার বলেছেন: +++

২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৭| ২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

মাক্স বলেছেন: মন খারাপ করা গল্প। ভালো লাগলো!

২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য পেলেই ভাল লাগে।

১৮| ২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নিষ্ঠুর বাস্তবতা।মন ছুয়ে গেল। ভাল লেগেছে।

২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: মন ছুঁয়ে দিতে পেরেছি জেনে ভীষণ ভাল লাগল।
ধন্যবাদ।

১৯| ২৭ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: +++

২৭ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: + তিনখানা থেকে কেবলমাত্র একখানা বুঝিয়া পাইলাম। :)

২০| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ++++++++++
সহজ ভাষায় করুন গল্প । শেষ লাইনটা টাচি ।
ভাল থাকবেন ।

২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনিও ভাল থাকুন। আপনার লেখা ভাল লাগে।

২১| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৩

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: গল্পে +++++++++++++ রইল।

২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪০

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫০

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: সত্যি সহজ ভাবে লেখা , অসাধারণ , এবং মন খারাপ করা । খুব ভাল লাগলো ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমার লেখার স্টাইলটাই এমন ভেরি সিম্পল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.