নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিও একদিন লাশ হব, সেই লাশ মাটির নিচে থেকে রোদ বৃষ্টিতে ভিজে অংগার হবে। বৃষ্টি ভিজা কাদায় শরীর ভিজে যাবে, শুধু অনুভবে নিথর লাশ হয়ে রয়ে যাব শেষ বিচারের অপেক্ষায়.......

ফেনা

মুক্ত ও সাদা মনের মানুষ হতে আগে চাইতাম। এখন আর চাই না। এখন একটু মুক্তি চাই, চাই জীবনটা শেষ হবে এই অপেক্ষার অবসান। [ মৃত্যুটা খুব স্বাভাবিক; বেঁচে থাকাটা অস্বাভাবিক।]

ফেনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এলিয়েন সত্যিই কি আছে?? হুম এলিয়েন আছে ১০০% সত্য।

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:০৬



বহির্জাগতিক প্রাণ বা ভিনগ্রহের প্রাণী (এলিয়েন নামেও অতি পরিচিত) বলতে সেই জীবদের বোঝানো হয়, যাদের উদ্ভব এই পৃথিবীতে হয়নি বরং পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোথাও হয়েছে। বিশ্বের বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব আছে বলে অনেক বিজ্ঞানী দাবি করেছেন আর এই দাবি নিয়ে অনেক বিতর্কও রয়েছে। বর্হিজাগতিক প্রাণের অস্তিত্বের কথা বর্তমানে কেবল কাল্পনিক, কারণ পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের বাইরে এই পর্যন্ত কোন জীবাণু অথবা অতি হ্মুদ্র জীবাণু আছে বলে, পরিষ্কার প্রমাণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবুও বিজ্ঞানীদের একটি বিরাট অংশ বিশ্বাস করেন যে, এদের অস্তিত্ব রয়েছে। সাম্প্রতিক কিছু উল্কাপিণ্ডতে অতি প্রাথমিক ক্ষুদ্র জীবাণুর ছাপের মত কিছু একটা দেখা গিয়েছে, কিন্তু পরীক্ষার প্রমাণ এখনও চূড়ান্ত নয়। এটি কাল্পনিক হওয়া, একে অন্য একটি বিশ্ব থেকে আসা বুদ্ধিমান প্রাণী বলে ধরা হয়ে থাকে। এটি একটি চরিত্র যা বিভিন্ন কাল্পনিক বিজ্ঞান সমন্ধীয় নাটক ও চলচ্চিত্রগুলোতে দেখা গিয়েছে।
বিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীর বাইরে কিছু স্থান আছে যেখানে প্রাণ বিকশিত করতে পারে, অথবা আমাদের পৃথিবীর মত জীবন বর্তমান। শুক্র গ্রহ এবং মঙ্গল গ্রহ, বৃহস্পতি গ্রহের উপগ্রহ এবং শনি গ্রহ (উদাহরণঃ ইউরোপা (উপগ্রহ), ইন্সেলাডুস (উপগ্রহ) এবং টিটান (উপগ্রহ), গ্লিজে ৫৮১ সি এবং গ্লিজে ৫৮১ ডি, সাম্প্রতিক কালে আবিষ্কৃত, Earth-mass এর কাছে বহিঃসৌর জাগতিক গ্রহের স্পষ্টভাবে তাদের সূর্যের কাছে বাসযোগ্য অঞ্চল পাওয়া গিয়েছে এবং সেখানে পানি থাকার সম্ভাবনাও রয়েছে।
পৃথিবীর অনেক দেশের জনগণের মধ্যে দেখা রহস্যময় বিভিন্ন অশনাক্ত উড়ন্ত বস্তু বা ইউএফও এর প্রতিবেদনগুলো বহির্জাগতিক প্রাণকে নির্দেশ করে এবং অনেকেই দাবী করে থাকে যে, বহির্জাগতিক প্রাণী দ্বারা অপহরণ হয়েছে যা বেশির ভাগ বিজ্ঞানীরা মিথ্যা বলে মন্তব্য করেছে।

থাকার সম্ভাবনার কারণ
মহাবিশ্বে রয়েছে বিলিয়ন বিলিয়ন গ্যালাক্সি বা তারকামণ্ডল। আমাদের গ্যালাক্সিতেই রয়েছে প্রায় ২০ হাজার থেকে ৪০ হাজার কোটি নক্ষত্র যার মধ্যে আমাদের সূর্য্যও একটি। এ বিশাল মহাবিশ্বে সূর্য্যের মত রয়েছে অসংখ্য নক্ষত্র। তাদের কোনটিতে আমাদের সৌরব্যবস্থার মত ব্যবস্থা থাকতেই পারে যেখানে থাকতে পারে প্রাণী।মহাবিশ্ব অনেক বড় হবার কারণেই স্টিফেন হকিং এবং কার্ল সেগান এর মতে পৃথিবীর বাইরে প্রাণ থাকার সম্ভাবনাটাও বেশি। অনেকে পৃথিবীর বাইরে প্রাণের প্রমাণের জন্য বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে দেখা যাওয়া UFO(=Un-identified Flying Object=অচেনা উড়ন্ত বস্তু) ’র কথা বলেন। তবে বেশিরভাগ UFO কেই পৃথিবীসৃষ্ট আকাশযান অথবা কোন মহাজাগতিক বস্তু বা দেখার ভুল হিসেবে ব্যাখ্যা করা যায়।
এছাড়াও আর্জেন্টিনার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে সাগরপৃষ্ঠ থেকে ৪ হাজার ৭০০ মিটার (১৫হাজার ৪০০ ফুট) উপরে লেক ডায়মান্ট নামক হ্রদে ব্যাকটেরিয়া পাওয়া গেছে। এ আবিষ্কার থেকে ভিনগ্রহে প্রাণের ব্যাপারে সূত্র পাওয়া যেতে পারে।কেননা হ্রদটির কাছেই রয়েছে মাইপো আগ্নেয়গিরি। এখানে কোটি কোটি ব্যাকটেরিয়া অক্সিজেনের প্রকট অভাবেও বেঁচে আছে। এর আগে বিরুপ পরিবেশে টিকে থাকা ‘এক্সট্রিমোফিলস’ নামক ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কৃত হয়। কিন্তু ’পলিএক্সট্রিমোফিলস’ নামক ব্যাকটেরিয়া চরম বৈরি পরিবেশে টিকে থাকতে সক্ষম। ওই হ্রদে আর্সেনিকের নিরাপদ মাত্রার চেয়ে ২০ হাজার গুণ বেশি মাত্রা রয়েছে। তাপমাত্রা প্রায়ই শূণ্যের নিচে নামে। কিন্তু অতিরিক্ত লবণক্ততার কারণে বরফ জমাট বাঁধেনা। এ আবিষ্কার নিঃসন্দেহে ভিনগ্রহের বৈরি পরিবেশেও প্রাণের অস্তিত্তের পক্ষে রায় দেয়।

অস্তিত্ব
বহু বহুদিন থেকেই পৃথিবীর মানুষের বিশ্বাস যে, পৃথিবীর বাইরেও মহাকাশের অন্যত্র প্রাণ রয়েছে। মহাবিশ্বের অনন্ত মহাকাশের কেন্দ্রে নয় বরং একপাশে, মিল্কিওয়ে তারকামণ্ডলের নিতান্ত ছোটখাটো একটি সৌরজগতের বাসিন্দা মানুষ। এই মিল্কিওয়েতেই রয়েছে ২০ হাজার কোটি থেকে ৪০ হাজার কোটি নক্ষত্র, আর তাদের কোনো কোনোটিকে ঘিরে ঘুরছে পৃথিবীসদৃশ নিষ্ক্রীয় বস্তুপিণ্ড। মিল্কিওয়ে ছাড়াও মহাকাশে আবিষ্কৃত হয়েছে শতকোটি তারকামণ্ডল (galaxy) আর সেখানেও যে পৃথিবীসদৃশ নিষ্ক্রীয় বস্তু আছে, তা শ্রেফ ধারণা নয়, অঙ্ক কষে বলে দেয়া যায়। তাই বিজ্ঞানীরা যৌক্তিকভাবেই ভাবছেন, পৃথিবীর বাইরের অন্যান্য যেকোনো স্থানেই পৃথিবীর মতো প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া যাবেই।

ঐতিহাসিক উৎস
যেহেতু অনেকেই দাবি করেন ভিনগ্রহের প্রাণীরা পৃথিবীতে প্রায় নিয়মিত যাওয়া-আসা করে এবং তাদের দেখাও পাওয়া গেছে, তাই এটা অসম্ভব নয় যে, পৃথিবীর আদি বাসিন্দারাও ভিনগ্রহের প্রাণী দেখেছেন। তাই ভিনগ্রহের প্রাণীর অস্তিত্বের প্রমাণ জোগাড়ে গবেষকরা ব্রতী হয়েছেন ঐতিহাসিক উৎসে ভিনগ্রহের প্রাণীর সন্ধানে। ঐতিহাসিক উৎসে ভিনগ্রহের প্রাণীর সন্ধানের ক্ষেত্রে সবচেয়ে সাড়া জাগানো ব্যক্তিত্ব হলেন এরিক ভন দানিকেন। তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ঘুরে ঘুরে প্রাচীন পান্ডুলিপি আর দেয়াল-চিত্র কিংবা দেয়াল-লিখনে খুঁজে দেখেছেন এলিয়েনদের পৃথিবীতে আসার নানা প্রামাণিক দলিল। যদিও তার এসব দৃষ্টিকোণের ব্যাপারে অনেকের আপত্তি রয়েছে।

সূত্র- উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

আসুন এবার দেখি আমাদের পবিত্র কোরআন-এ এলিয়েন বা সৃষ্টি জগতে অন্য কোথাও মানুষের মত প্রানী থাকার বিষয়ে কি বলে।

সূরা (৪২)- সূরা আশ-শুরা
আয়াত নম্বর-২৯

وَمِنْ آيَاتِهِ خَلْقُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَثَّ فِيهِمَا مِن دَابَّةٍ ۚ وَهُوَ عَلَىٰ جَمْعِهِمْ إِذَا يَشَاءُ قَدِيرٌ

তাঁর অন্যতম নিদর্শন আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং এ দুয়ের মধ্যে তিনি যে সব জীবজন্তু ছড়িয়ে দিয়েছেন সেগুলি; তিনি যখন ইচ্ছা তখনই ওদেরকে সমবেত করতে সক্ষম।

And among His Signs is the creation of the heavens and the earth, and the living creatures that He has scattered through them: and He has power to gather them together when He wills.


সূরা(৬৫)- আত্ব-ত্বালাক্ব
আয়াত নম্বর-১২


اللَّهُ الَّذِي خَلَقَ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ وَمِنَ الْأَرْضِ مِثْلَهُنَّ يَتَنَزَّلُ الْأَمْرُ بَيْنَهُنَّ لِتَعْلَمُوا أَنَّ اللَّهَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ وَأَنَّ اللَّهَ قَدْ أَحَاطَ بِكُلِّ شَيْءٍ عِلْمًا

আল্লাহই সৃষ্টি করেছেন সপ্ত আকাশ এবং পৃথিবীও অনুরূপ,[1] ওগুলোর মধ্যে নেমে আসে তাঁর নির্দেশ,[2] যাতে তোমরা বুঝতে পার যে, অবশ্যই আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান এবং জ্ঞানে আল্লাহ সবকিছুকে পরিবেষ্টন করে রয়েছেন।

Allah is He Who created seven Firmaments and of the earth a similar number. Through the midst of them (all) descends His Command: that ye may know that Allah has power over all things, and that Allah comprehends, all things in (His) Knowledge.

أَيْ: خَلَقَ مِنَ الأَرْضِ مِثْلَهُنَّ [১] সাত আসমানের ন্যায় সাত যমীনও আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। কেউ কেউ এর অর্থ করেছেন, সাতটি প্রদেশ। তবে এ কথা ঠিক নয়। বরং যেভাবে উপর্যুপরি সাতটি আসমান রয়েছে, অনুরূপ সাতটি যমীনও রয়েছে। এগুলোর মধ্যে দূরত্ব ও ব্যবধানও আছে এবং প্রত্যেক যমীনে আল্লাহর সৃষ্টি আবাদ রয়েছে। (ক্বুরত্ববী) বহু হাদীস দ্বারা এ কথার সমর্থনও হয়। যেমন, নবী (সাঃ) বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি যুলুম করে বিঘত পরিমাণ যমীন আত্মসাৎ করবে, কিয়ামতের দিন সাত তবক যমীনকে তার গলায় ঝুলিয়ে দেওয়া হবে।’’ (মুসলিম, বাণিজ্য অধ্যায়, যুলুম করা হারাম পরিচ্ছেদ) সহীহ বুখারীর শব্দাবলী হল, (خُسِفَ بِهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِلَى سَبْعِ أَرَضِينَ) ‘‘কিয়ামতের দিন তাকে সপ্ত যমীনের নীচ পর্যন্ত ধসিয়ে দেওয়া হবে। (বুখারী, মাযালিম অধ্যায়, যমীন আত্মসাৎ করার পাপ পরিচ্ছেদ) কেউ কেউ এটাও বলেন যে, প্রত্যেক যমীনে ঐ রকমই পয়গম্বর রয়েছেন, যে রকম পয়গম্বর তোমাদের যমীনে এসেছেন। যেমন, আদমের মত আদম, নূহের মত নূহ। ইবরাহীমের মত ইবরাহীম। ঈসার মত ঈসা (আলাইহিমুস সালাম)। কিন্তু এ কথা কোন সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়।
[2] যেভাবে, প্রত্যেক আসমানে আল্লাহর বিধান কার্যকরী ও বলবৎ আছে, অনুরূপ প্রত্যেক যমীনে তাঁর নির্দেশ চলে। সপ্ত আকাশের মত সপ্ত পৃথিবীর পরিচালনাও তিনিই করেন।
[3] অতএব কোন জিনিস তাঁর জ্ঞানের বাইরে নয়, চাহে তা যেমনই হোক না কেন।

সুতরাং আমরা বলতে পারি যে বর্তমান আধুনিক বিজ্ঞান এলিয়েন বা অন্য গ্রহে প্রাণ বা মানুষের অস্তিত্তের যে অনুমান করছে তা দের হাজার বছর আগেই আমাদের পবিত্র কোরয়ান-এ বলে দেওয়া হয়েছে।
আর এখন কোরআন এবং বর্ত্মান বিজ্ঞাঙ্কে একত্র করলে আমরা সহজেই বলতে পারি যে এলিয়েন বা ভিগ্রহবাসী আছে। হয়ত তারা নিয়মিত এই পৃথিবীতে যাতায়াত জরছে বা এখনো আছে বা অদূর ভবিষ্যতে আসবে।

সুত্রঃ Click This Link

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:১৯

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: হু অনেক কিছুই জানলাম ফেনা দা

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:২৩

ফেনা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
ভাল থাকবেন।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৩৩

সাসুম বলেছেন: আসলে কোরানেই সব কিছু হাজার হাজার বছর আগে বলে দেয়া আছে। কিন্তু নাস্তেক নাসারা বিধর্মীরা সেই কোরান গবেষণা করে সকল জ্ঞান নিয়ে নিজেরা জ্ঞানী হয়ে যাচ্ছে। এটা মুসলিম দের বিরুদ্ধে একটা মারাত্মক ষড়যন্ত্র ।

আমীন।

এলিয়েন রা পৃথিবীতে আছে এটা অনেক প্রমানিত একটা কথা ও ব্যাখ্যা। এইসব না খুজে, জাস্ট কোরান একটু খুলে দেখলেই সকল জ্ঞানের আলো পাওয়া যাবে, এই সব টাকা খরচ করে নাসা বা ট্রিলিয়ন ডলার খরচ করে মহাকাশে যাওয়ার কোন মানে নাই।

আমাদের সকল কে কোরানের আলোয় এলিয়েন খোজার তৈফিক দেক আল্লাহ তাআলা

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৪১

ফেনা বলেছেন: এখানে "মারাত্মক ষড়যন্ত্র" কথাটায় সমর্থন দিলাম না। কারণ মহান আল্লাহ এই আসমানী কিতাব কোরয়ান-কে সমগ্র মানব জাতীর জন্য প্রেরণ করেছেন। আর আমরা মুসলমানরা সেই কোরআন-কে ঠিক মত পড়িনা, তার থেকে জ্ঞান অর্জন করি না এইটা আমাদের দোষ। আমরা শুধু মুখস্ত তিলাওয়াত করে যাই, কি পড়ছি সেইটা কিন্তু গবেষনা বা সেইটা থেকে জ্ঞান নিবার চেষ্টা করছি না। আর সেই কারণেই আমরা ইয়াহুদী/নাসারা থেকে পিছিয়ে পড়ছি।

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:৪৮

নতুন বলেছেন: ইসলামে তো মানুষ সৃস্টি হয়েছে পৃথিবির বাইরে এবং থাকতো বেহেস্তে।

সেখান থেকে মানুষকে পৃথিবিতে নিবাসনে পাঠানো হয়েছে।

তাই মানুষই তো এই বিশ্বের জন্য এলিয়েন। এবং অন্য গ্রহে মানুষ থাকতেই পারে।

তাই ইসলামের অনুসারীদের জন্য এলিয়েন থিউরিতে বিশ্বাস করা উচিত।

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:১৮

ফেনা বলেছেন: আপনার কথা যুক্তি সংগত মনে হল না।

ভাল থাকবেন।

৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৭

নতুন বলেছেন: @ফেনা সুরা বাকারার ৩০ নং আয়াত থেকে একটু পড়া শুরু করেন।

আল্লাহ ফেরেস্তাদের বলছেন যে তিনি পৃথিবিতে প্রতিনিধি পাঠাবেন। ( তার মানে পৃথিবি হয়তো তখন বিদ্যমান)

তিনি আদম আ: এবং হাওয়া আ: কে তৌরি করে কোথায় রাখেছিলেন?

আদম আ: এবং হাওয়া আ: আল্লাহের অবাধ্য হবার ফলে পৃথিবিতে পাঠালেন

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:২৯

ফেনা বলেছেন: হুম আপনার এই কথা ঠিক আছে। কিন্তু এলিয়েনের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই । বেহেস্তে কিন্তু আদম এবং হাওয়াই ছিল মানুষ হিসাবে। আর কেউ ছিল না। আর সেখানে কিন্তু তারা মনের আনন্দে বসবাস করত, সবই চলত কিন্তু পরিপাক বা মলের এবং যৌন বা সন্তান উতপাদনও ছিল না। এই বিষয়গুলি এসেছে দুনিয়াতে আসার পর। তাহলে সেখানে ত কোন মানুষ থাকার কথা নয়।

সুতরাং এখানে এলিয়েন অবশ্যই আলাদা প্রজাতির কিছু, সেই সাথে মানুষের থেকে উত্তম সৃষ্টি নয়। কারণ আল্লাহ নিজেই মানুষকে আশরাফুল মাহলুকাত বলেছেন।

ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।

৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫১

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হুম আপনার এই কথা ঠিক আছে। কিন্তু এলিয়েনের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই । বেহেস্তে কিন্তু আদম এবং হাওয়াই ছিল মানুষ হিসাবে।

এলিয়েন অর্থ কি ভাই B:-/

পৃথিবিতে অবশ্যই মানুষ ছিলো না। পরে এসেছে অন্য স্থান থাকে। মানুষের জন্ম বা সৃস্টি পৃথিবিতে না তাই মানুষই এই পৃথিবিতে এলিয়েন।

বহির্জাগতিক প্রাণ
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

বহির্জাগতিক প্রাণ বা ভিনগ্রহের প্রাণী (এলিয়েন নামেও অতি পরিচিত) বলতে সেই জীবদের বোঝানো হয়, যাদের উদ্ভব এই পৃথিবীতে হয়নি বরং পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোথাও হয়েছে।

তাই ইসলামের মানুষ সৃস্টির কাহিনি অনুযায়ী মানুষই এলিয়েন। B:-)

১৭ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:০৫

ফেনা বলেছেন: [2] যেভাবে, প্রত্যেক আসমানে আল্লাহর বিধান কার্যকরী ও বলবৎ আছে, অনুরূপ প্রত্যেক যমীনে তাঁর নির্দেশ চলে। সপ্ত আকাশের মত সপ্ত পৃথিবীর পরিচালনাও তিনিই করেন।

সূরা(৬৫)- আত্ব-ত্বালাক্ব
আয়াত নম্বর-১২
এর একটা তফসীর এখানে উল্ল্যখ্য করলাম।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:১৯

নতুন বলেছেন: অনেক ধর্মেই মানুষ বাইরের থেকে এসেছে এমনটা আছে।

এটা ইসলামের নতুন কোন ভাবনা না।

১৯ শে আগস্ট, ২০২১ সকাল ৯:৫৩

ফেনা বলেছেন: যেমন???

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.